উত্তর প্রদেশের মোরাদাবাদে এক মুসলমান চিকিৎসকের কাছে ফ্ল্যাট বিক্রি করা নিয়ে আপত্তি জানিয়েছেন ওই এলাকার বাসিন্দারা। তাঁরা রীতিমতো ব্যানার নিয়ে বিক্ষোভও করেছেন।
এনডিটিভির প্রতিবেদন অনুযায়ী, দ্য ডেভেলপমেন্ট ইনিশিয়েটিভ সোসাইটি নামে ওই আবাসিক এলাকায় ডা. ইকরা চৌধুরীর কাছে বাড়ি বিক্রি করেন ডা. অশোক বাজাজ। এটি জানার পর ডা. অশোককে ওই সোসাইটির বাসিন্দারা বলেন, ‘আপনা মাকান ওয়াপিস লো’ অর্থাৎ ‘আপনার বাড়ি ফেরত নিন’।
বাড়ি ফিরিয়ে নেওয়ার দাবিতে সোসাইটির গেটের সামনে ব্যানার নিয়ে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন স্থানীয় বাসিন্দারা। সোসাইটির চেয়ারম্যান অমিত ভার্মাও প্রতিবাদে যোগ দেন।
এক বিক্ষোভকারী বলেন, ‘এটি একটি হিন্দু সোসাইটি, যেখানে চার শতাধিক হিন্দু পরিবার বাস করে। আমরা চাই না অন্য কোনো সম্প্রদায়ের কেউ এখানে বসবাস করুক। আর ওই বাড়ি একটি মন্দিরের কাছে অবস্থিত।’
আরেক বাসিন্দা বলেন, মালিকানা পরিবর্তনের কারণে সোসাইটির অন্য সম্প্রদায়ের লোকেরা এসে বসবাস শুরু করবে। এভাবে তাদের সংখ্যা বাড়তে থাকলে হিন্দুদের এখান থেকে চলে যেতে হতে পারে!
এ বিষয়ে জেলা ম্যাজিস্ট্রেট অনুজ কুমার সিং জানান, সোসাইটির সদস্যরা বাড়ি বিক্রির বিষয়ে আপত্তি জানিয়ে একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন। সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর সঙ্গে কথা বলে সর্বসম্মত ও বন্ধুত্বপূর্ণ সমাধানের চেষ্টা চলছে।
তবে এ বিষয়ে বিক্রেতা ও ক্রেতা কোনো মন্তব্য করেননি।
সম্প্রতি দাবি ওঠে, ভারতের সাম্ভালের শাহী জামে মসজিদের জায়গায় আগে হরিহর মন্দির ছিল। এরপর আদালতের নির্দেশে সেখানে সমীক্ষা শুরু হয়। এ নিয়ে স্থানীয় হিন্দু-মুসলিমদের মধ্যে সংঘর্ষে ছয়জনের মৃত্যুর পর সমীক্ষা বন্ধ ঘোষণা করা হয়। তবে এরপর খাজা মইনুদ্দিন চিশতির দরগাহ আজমির শরিফসহ আরও কয়েকটি মসজিদের জায়গায় আগে মন্দির ছিল এমন দাবি উঠতে শুরু করেছে। এতে দুই সম্প্রদায়ের উত্তেজনা এখন চরমে।
উত্তর প্রদেশের মোরাদাবাদে এক মুসলমান চিকিৎসকের কাছে ফ্ল্যাট বিক্রি করা নিয়ে আপত্তি জানিয়েছেন ওই এলাকার বাসিন্দারা। তাঁরা রীতিমতো ব্যানার নিয়ে বিক্ষোভও করেছেন।
এনডিটিভির প্রতিবেদন অনুযায়ী, দ্য ডেভেলপমেন্ট ইনিশিয়েটিভ সোসাইটি নামে ওই আবাসিক এলাকায় ডা. ইকরা চৌধুরীর কাছে বাড়ি বিক্রি করেন ডা. অশোক বাজাজ। এটি জানার পর ডা. অশোককে ওই সোসাইটির বাসিন্দারা বলেন, ‘আপনা মাকান ওয়াপিস লো’ অর্থাৎ ‘আপনার বাড়ি ফেরত নিন’।
বাড়ি ফিরিয়ে নেওয়ার দাবিতে সোসাইটির গেটের সামনে ব্যানার নিয়ে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন স্থানীয় বাসিন্দারা। সোসাইটির চেয়ারম্যান অমিত ভার্মাও প্রতিবাদে যোগ দেন।
এক বিক্ষোভকারী বলেন, ‘এটি একটি হিন্দু সোসাইটি, যেখানে চার শতাধিক হিন্দু পরিবার বাস করে। আমরা চাই না অন্য কোনো সম্প্রদায়ের কেউ এখানে বসবাস করুক। আর ওই বাড়ি একটি মন্দিরের কাছে অবস্থিত।’
আরেক বাসিন্দা বলেন, মালিকানা পরিবর্তনের কারণে সোসাইটির অন্য সম্প্রদায়ের লোকেরা এসে বসবাস শুরু করবে। এভাবে তাদের সংখ্যা বাড়তে থাকলে হিন্দুদের এখান থেকে চলে যেতে হতে পারে!
এ বিষয়ে জেলা ম্যাজিস্ট্রেট অনুজ কুমার সিং জানান, সোসাইটির সদস্যরা বাড়ি বিক্রির বিষয়ে আপত্তি জানিয়ে একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন। সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর সঙ্গে কথা বলে সর্বসম্মত ও বন্ধুত্বপূর্ণ সমাধানের চেষ্টা চলছে।
তবে এ বিষয়ে বিক্রেতা ও ক্রেতা কোনো মন্তব্য করেননি।
সম্প্রতি দাবি ওঠে, ভারতের সাম্ভালের শাহী জামে মসজিদের জায়গায় আগে হরিহর মন্দির ছিল। এরপর আদালতের নির্দেশে সেখানে সমীক্ষা শুরু হয়। এ নিয়ে স্থানীয় হিন্দু-মুসলিমদের মধ্যে সংঘর্ষে ছয়জনের মৃত্যুর পর সমীক্ষা বন্ধ ঘোষণা করা হয়। তবে এরপর খাজা মইনুদ্দিন চিশতির দরগাহ আজমির শরিফসহ আরও কয়েকটি মসজিদের জায়গায় আগে মন্দির ছিল এমন দাবি উঠতে শুরু করেছে। এতে দুই সম্প্রদায়ের উত্তেজনা এখন চরমে।
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
২৭ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
৪০ মিনিট আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন হামলার পর এবার সবার চোখ ইরানের দিকে। এই হামলার পাল্টা আঘাত হিসেবে কী করতে যাচ্ছে ইসলামি প্রজাতন্ত্রের এই দেশটি। ইসরায়েলি হামলায় শীর্ষ নেতাদের হারানো এবং নতুন করে দায়িত্ব সমর্পণ করে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া খামেনি এবার মার্কিন আঘাতের পাল্টা জবাব কীভাবে দেবেন, সেটা দেখার অপেক্ষায় সবাই।
১ ঘণ্টা আগে