প্রতিনিধি, কলকাতা
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মন্ত্রিসভায় কোনো বাঙালি পূর্ণমন্ত্রিত্ব পেলেন না এবারও। তবে তাঁর এবারই প্রথম সবচেয়ে বেশি বাঙালি কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শপথ নিলেন আজ বুধবার। এ ছাড়া প্রথমবারের মতো ত্রিপুরার কোনো নারী কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হলেন।
দ্বিতীয়বার প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর প্রথমবারের রদবদলেই বড় চমক দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ভারতে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলায় সমালোচনার ঝড় থামাতে বাদ দেওয়া হলো স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. হর্ষ বর্ধন এবং প্রতিমন্ত্রী অশ্বিনী চৌবেকে।
পরিযায়ী শ্রমিকদের নিয়ে বিতর্কের জেরে বাদ পড়েছেন শ্রমমন্ত্রী সন্তোষ গাঙ্গোয়ারও। তবে রমেশ পোখরিয়াল নিশাঙ্ক নিজেই অসুস্থতার কারণে শিক্ষা মন্ত্রীর পদ ছেড়েছেন।
নতুন মন্ত্রী হিসেবে আসামের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী সর্বানন্দ সোনোয়াল, মধ্যপ্রদেশের জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া, মহারাষ্ট্রের নারায়ণ রানের নাম উল্লেখযোগ্য।
২০১৪ সালে প্রথমবার মন্ত্রিসভা গঠনের সময় মোদি কোনো বাঙালিকে মন্ত্রী করেননি। ভারতের সংসদীয় রাজনীতিতে এমন ঘটনা আগে ঘটেনি। তবে ২০১৬ সালে বাবুল সুপ্রিয়কে মন্ত্রী করা হয়। ২০১৯ সালেও বাবুল ছিলেন মোদির মন্ত্রিসভায়। সঙ্গে ছিলেন দেবশ্রী। এবার দুজনই বাদ গেছেন। তাঁদের জায়গায় পশ্চিমবঙ্গ থেকে মন্ত্রী হলেন আলিপুরদুয়ারের জনবার্লা, কোচবিহারের নিশীথ প্রামাণিক, বাঁকুড়ার ডা. সুভাষ সরকার এবং মতুয়া সম্প্রদায়ের শান্তনু ঠাকুর।
২০২৩-এ ত্রিপুরা বিধানসভার ভোট মাথায় রেখে সেখান থেকে প্রতিমা ভৌমিকও মন্ত্রী হলেন। কিন্তু মন্ত্রিসভায় কোনো বাঙালি পূর্ণ মন্ত্রী নেই। অথচ, প্রয়াত অশোক সেন, সিদ্ধার্থশঙ্কর রায়, প্রণব মুখোপাধ্যায়, ইন্দ্রজিত গুপ্ত, এবিএ গনিখান চৌধুরী, প্রতাপ চন্দ্র চন্দের মতো ব্যক্তিরা এক সময় ভারতের কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন।
আজ রাষ্ট্রপতি ভবনে অনাড়ম্বর শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, বিজেপি সভাপতি জেপি নাড্ডার উপস্থিতিতে শপথ বাক্য পাঠ করান রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ।
সূত্রের খবর, আগামীকাল বৃহস্পতিবার নতুন মন্ত্রীদের সঙ্গে চা চক্রে মিলিত হবেন প্রধানমন্ত্রী। এর আগেই দপ্তর বণ্টন করা হতে পারে মন্ত্রীদের। নতুন মন্ত্রিসভায় তারুণ্যকেই প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। কমিয়ে আনা হয়েছে মন্ত্রীদের গড় বয়সও। বিজেপির দাবি, উচ্চশিক্ষা ও পরিচ্ছন্ন ইমেজ গুরুত্ব পেয়েছে নতুন মন্ত্রী বাছাইয়ের ক্ষেত্রে।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মন্ত্রিসভায় কোনো বাঙালি পূর্ণমন্ত্রিত্ব পেলেন না এবারও। তবে তাঁর এবারই প্রথম সবচেয়ে বেশি বাঙালি কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শপথ নিলেন আজ বুধবার। এ ছাড়া প্রথমবারের মতো ত্রিপুরার কোনো নারী কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হলেন।
দ্বিতীয়বার প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর প্রথমবারের রদবদলেই বড় চমক দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ভারতে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলায় সমালোচনার ঝড় থামাতে বাদ দেওয়া হলো স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. হর্ষ বর্ধন এবং প্রতিমন্ত্রী অশ্বিনী চৌবেকে।
পরিযায়ী শ্রমিকদের নিয়ে বিতর্কের জেরে বাদ পড়েছেন শ্রমমন্ত্রী সন্তোষ গাঙ্গোয়ারও। তবে রমেশ পোখরিয়াল নিশাঙ্ক নিজেই অসুস্থতার কারণে শিক্ষা মন্ত্রীর পদ ছেড়েছেন।
নতুন মন্ত্রী হিসেবে আসামের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী সর্বানন্দ সোনোয়াল, মধ্যপ্রদেশের জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া, মহারাষ্ট্রের নারায়ণ রানের নাম উল্লেখযোগ্য।
২০১৪ সালে প্রথমবার মন্ত্রিসভা গঠনের সময় মোদি কোনো বাঙালিকে মন্ত্রী করেননি। ভারতের সংসদীয় রাজনীতিতে এমন ঘটনা আগে ঘটেনি। তবে ২০১৬ সালে বাবুল সুপ্রিয়কে মন্ত্রী করা হয়। ২০১৯ সালেও বাবুল ছিলেন মোদির মন্ত্রিসভায়। সঙ্গে ছিলেন দেবশ্রী। এবার দুজনই বাদ গেছেন। তাঁদের জায়গায় পশ্চিমবঙ্গ থেকে মন্ত্রী হলেন আলিপুরদুয়ারের জনবার্লা, কোচবিহারের নিশীথ প্রামাণিক, বাঁকুড়ার ডা. সুভাষ সরকার এবং মতুয়া সম্প্রদায়ের শান্তনু ঠাকুর।
২০২৩-এ ত্রিপুরা বিধানসভার ভোট মাথায় রেখে সেখান থেকে প্রতিমা ভৌমিকও মন্ত্রী হলেন। কিন্তু মন্ত্রিসভায় কোনো বাঙালি পূর্ণ মন্ত্রী নেই। অথচ, প্রয়াত অশোক সেন, সিদ্ধার্থশঙ্কর রায়, প্রণব মুখোপাধ্যায়, ইন্দ্রজিত গুপ্ত, এবিএ গনিখান চৌধুরী, প্রতাপ চন্দ্র চন্দের মতো ব্যক্তিরা এক সময় ভারতের কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন।
আজ রাষ্ট্রপতি ভবনে অনাড়ম্বর শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, বিজেপি সভাপতি জেপি নাড্ডার উপস্থিতিতে শপথ বাক্য পাঠ করান রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ।
সূত্রের খবর, আগামীকাল বৃহস্পতিবার নতুন মন্ত্রীদের সঙ্গে চা চক্রে মিলিত হবেন প্রধানমন্ত্রী। এর আগেই দপ্তর বণ্টন করা হতে পারে মন্ত্রীদের। নতুন মন্ত্রিসভায় তারুণ্যকেই প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। কমিয়ে আনা হয়েছে মন্ত্রীদের গড় বয়সও। বিজেপির দাবি, উচ্চশিক্ষা ও পরিচ্ছন্ন ইমেজ গুরুত্ব পেয়েছে নতুন মন্ত্রী বাছাইয়ের ক্ষেত্রে।
ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের সরাসরি হামলায় ব্যাপক ক্ষোভ ছড়িয়েছে ইরানিদের মধ্যে। ইরান এই হামলার মোক্ষম জবাব দেবে বলে আশা করছেন তারা। গতকাল রোববার হাজার হাজার ক্ষুব্ধ জনতা রাজপথে নেমে আসেন। ইরানের পতাকা ও বিভিন্ন স্লোগান সংবলিত প্ল্যাকার্ড নিয়ে রাজধানী তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারে জড়ো হন তারা।
১৪ মিনিট আগেইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া। যদিও ক্রেমলিন সরাসরি কোনো মন্তব্য করেনি, তবে রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন ও জাতিসংঘের সনদ লঙ্ঘনের শামিল বলে উল্লেখ করেছে।
২০ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে হামলার সিদ্ধান্ত প্রায় চূড়ান্ত করে ফেলেছিলেন, এমন সময় তিনি তাঁর শীর্ষ কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন গণমাধ্যমকে জানাতে যে, তিনি এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে দুই সপ্তাহ সময় নেবেন। এই নির্দেশনার পেছনের উদ্দেশ্য ছিল, প্রকৃত পরিকল্পনা গোপন রাখা।
১ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
৬ ঘণ্টা আগে