লোকসভার সদস্যপদ ফিরে পাওয়ার একদিন পর দিল্লির সরকারি বাসভবনও ফিরে পেলেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। লোকসভার হাউস কমিটি দিল্লিতে অবস্থিত তুঘলক লেনের পুরোনো বাসভবন রাহুল গান্ধীর জন্য বরাদ্দ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে মানহানির অভিযোগে করা মামলায় দুই বছর কারাদণ্ড পাওয়ার পর রাহুল গান্ধীর লোকসভার সদস্যপদ বাতিল হয়ে যায়। এরপর গত ২৭ মার্চ তাঁকে সরকারি বাংলোও ছাড়তে বলা হয়।
গত মার্চে ওই মামলায় গুজরাট রাজ্যের সুরাটের ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে দোষী সাব্যস্ত হয়ে লোকসভার পদ হারান রাহুল গান্ধী। পরে তিনি প্রটোকল মেনেই এপ্রিলে নিজের সরকারি বাসভবন ত্যাগ করেন। এর আগে তাঁকে সরকারি বাসভবন খালি করার জন্য এক মাস সময় বেঁধে দেওয়া হয়।
রাহুল গান্ধী ২০০৫ সাল থেকে ওই বাসভবনে বসবাস করছিলেন। সরকারি বাসভবন ত্যাগ করার সময় রাহুল গান্ধী বলেছিলেন, তাঁকে সত্য কথা বলার শাস্তি দেওয়া হচ্ছে। ভারতের জনগণ তাঁকে যে বাসভবন দিয়েছে তা ছিনিয়ে নেওয়া হয়েছে। তাই তিনি আর এখানে থাকবেন না।
প্রসঙ্গত, সাম্প্রতিক সময়ে ভারতে নীরব মোদি ও লোলিত মোদিসহ বিভিন্ন অপরাধের সঙ্গে ‘মোদি’ পদবিধারী কয়েকজনের নাম উঠে আসে। ২০১৯ সালে এক জনসভায় বক্তৃতা দেওয়ার সময় রাহুল গান্ধী দুর্নীতিতে জড়িত এই পদবিধারীদের দিকে ইঙ্গিত করেন। এতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির অপমান হয়েছে অভিযোগ করে গত ২৩ মার্চে রাহুলের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করেন গুজরাটের এক বিজেপি নেতা।
সুরাটের নিম্ন আদালতে করা ওই মামলার সেই রায়ে রাহুল গান্ধীকে দুই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। আদালতের রায়ের এক দিন পরেই সংসদ সদস্য পদ হারান কংগ্রেসের সাবেক সভাপতি রাহুল গান্ধী। যদিও সাজা শোনানোর পরই রাহুলকে ৩০ দিনের জন্য শর্তসাপেক্ষে জামিন দেওয়া হয়েছিল। একই সঙ্গে জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল, এই ৩০ দিনের মধ্যে উচ্চতর আদালতে এই রায়ের বিরুদ্ধে আবেদন করারও সুযোগ পাবেন রাহুল।
পরে রাহুল গান্ধী ভারতের সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন। সেখানে রায়ের ওপর স্থগিতাদেশ চেয়ে আপিল করেন। গত ৪ আগস্ট সুপ্রিম কোর্ট স্থগিতাদেশ দেন। সেই আদেশের পর রাহুল গান্ধী লোকসভা সদস্যপদ ফিরে পান।
লোকসভার সদস্যপদ ফিরে পাওয়ার একদিন পর দিল্লির সরকারি বাসভবনও ফিরে পেলেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। লোকসভার হাউস কমিটি দিল্লিতে অবস্থিত তুঘলক লেনের পুরোনো বাসভবন রাহুল গান্ধীর জন্য বরাদ্দ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে মানহানির অভিযোগে করা মামলায় দুই বছর কারাদণ্ড পাওয়ার পর রাহুল গান্ধীর লোকসভার সদস্যপদ বাতিল হয়ে যায়। এরপর গত ২৭ মার্চ তাঁকে সরকারি বাংলোও ছাড়তে বলা হয়।
গত মার্চে ওই মামলায় গুজরাট রাজ্যের সুরাটের ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে দোষী সাব্যস্ত হয়ে লোকসভার পদ হারান রাহুল গান্ধী। পরে তিনি প্রটোকল মেনেই এপ্রিলে নিজের সরকারি বাসভবন ত্যাগ করেন। এর আগে তাঁকে সরকারি বাসভবন খালি করার জন্য এক মাস সময় বেঁধে দেওয়া হয়।
রাহুল গান্ধী ২০০৫ সাল থেকে ওই বাসভবনে বসবাস করছিলেন। সরকারি বাসভবন ত্যাগ করার সময় রাহুল গান্ধী বলেছিলেন, তাঁকে সত্য কথা বলার শাস্তি দেওয়া হচ্ছে। ভারতের জনগণ তাঁকে যে বাসভবন দিয়েছে তা ছিনিয়ে নেওয়া হয়েছে। তাই তিনি আর এখানে থাকবেন না।
প্রসঙ্গত, সাম্প্রতিক সময়ে ভারতে নীরব মোদি ও লোলিত মোদিসহ বিভিন্ন অপরাধের সঙ্গে ‘মোদি’ পদবিধারী কয়েকজনের নাম উঠে আসে। ২০১৯ সালে এক জনসভায় বক্তৃতা দেওয়ার সময় রাহুল গান্ধী দুর্নীতিতে জড়িত এই পদবিধারীদের দিকে ইঙ্গিত করেন। এতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির অপমান হয়েছে অভিযোগ করে গত ২৩ মার্চে রাহুলের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করেন গুজরাটের এক বিজেপি নেতা।
সুরাটের নিম্ন আদালতে করা ওই মামলার সেই রায়ে রাহুল গান্ধীকে দুই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। আদালতের রায়ের এক দিন পরেই সংসদ সদস্য পদ হারান কংগ্রেসের সাবেক সভাপতি রাহুল গান্ধী। যদিও সাজা শোনানোর পরই রাহুলকে ৩০ দিনের জন্য শর্তসাপেক্ষে জামিন দেওয়া হয়েছিল। একই সঙ্গে জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল, এই ৩০ দিনের মধ্যে উচ্চতর আদালতে এই রায়ের বিরুদ্ধে আবেদন করারও সুযোগ পাবেন রাহুল।
পরে রাহুল গান্ধী ভারতের সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন। সেখানে রায়ের ওপর স্থগিতাদেশ চেয়ে আপিল করেন। গত ৪ আগস্ট সুপ্রিম কোর্ট স্থগিতাদেশ দেন। সেই আদেশের পর রাহুল গান্ধী লোকসভা সদস্যপদ ফিরে পান।
এরই মধ্যে যুদ্ধবিরতি নিয়ে দ্বন্দ্ব শুরু হয়েছে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর লিকুদ পার্টির মধ্যে। এই যুদ্ধবিরতির তীব্র বিরোধিতা করেছেন পার্টির সদস্য ড্যান ইলাউজ। ক্ষোভ জানিয়ে বলেন, ‘ইসরায়েল কোনো যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে স্বাক্ষর করতে পারে না। একমাত্র যে চুক্তিতে ইসরায়েল স্বাক্ষর করতে পারে
৪ মিনিট আগেউভয় পক্ষে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ ও প্রাণহানির পর অবশেষে ইরান-ইসরায়েলের ১২ দিনের যুদ্ধ শেষ হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের উদ্যোগে ও কাতারের মধ্যস্থতায় এই যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে। তবে এই যুদ্ধবিরতিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি দীর্ঘ ২০ মাসের বেশি সময় ধরে ইসরায়েলি হত্যাযজ্ঞ চলতে থাকা গাজাকে।
১২ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘোষণা অনুযায়ী, ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতি কার্যকর হচ্ছে। গতকাল সোমবার ওয়াশিংটন ডিসিতে স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টা (২২: ০০ জিএমটি) নাগাদ ট্রুথ সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে এক পোস্টে ট্রাম্প জানান, যুদ্ধবিরতি ‘এখন থেকে প্রায় ৬ ঘণ্টার মধ্যে’ কার্যকর হতে শুরু
৪১ মিনিট আগেকাতার সরকারের মধ্যস্থতায় ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এই যুদ্ধবিরতির ঘোষণা দিয়েছেন। ইরান ও ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যমগুলোতেও উভয় পক্ষে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হওয়ার খবর এসেছে। তবে কোনো সরকারের পক্ষ থেকেই আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো বক্তব্য দেওয়া হয়নি।
১ ঘণ্টা আগে