অনলাইন ডেস্ক
পেহেলগামের নৃশংস সন্ত্রাসী হামলার ঠিক দুই সপ্তাহ পর পাকিস্তান ও পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে অবস্থিত সন্ত্রাসীদের ৯টি ঘাঁটিতে একযোগে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনী। আজ বুধবার ভোরের চালানো এই অভিযানের নাম দেওয়া হয়েছে ‘অপারেশন সিঁদুর’। এটি ১৯৭১ সালের পর পাকিস্তানে ভারতের প্রথম ৩ বাহিনীর সম্মিলিত হামলা।
ভারতীয় সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, স্থানীয় রাত ১টা ৪৪ মিনিটে এই অভিযান শুরু হয়। উদ্দেশ্য ছিল ভারতীয় ভূখণ্ডে হামলার পরিকল্পনা ও সহায়তা দেওয়া শত্রু পরিকাঠামো গুঁড়িয়ে দেওয়া।
এতে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনীর সর্বাধুনিক প্রযুক্তিসম্পন্ন অস্ত্র ব্যবহার করা হয়। সেনা সূত্রের দাবি, অভিযানে কামিকাজে ড্রোনসহ ‘লোইটারিং অ্যামুনিশন’-এর মতো সরাসরি লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম অস্ত্রও ব্যবহার করা হয়েছে।
ভারতীয় সেনাবাহিনী জানিয়েছে, এই হামলায় কোনো পাকিস্তানি সামরিক স্থাপনাকে নিশানা করা হয়নি। শুধু সন্ত্রাসীদের ঘাঁটি লক্ষ্য করেই আঘাত হানা হয়েছে। লক্ষ্য বাছাই ও হামলার ধরনে ভারত যথেষ্ট সংযম দেখিয়েছে বলেও জানানো হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ভারতীয় নিরাপত্তা সূত্র জানিয়েছে, এই ৯টি সন্ত্রাসী ঘাঁটির মধ্যে রয়েছে বাহাওয়ালপুরে অবস্থিত জয়শ-ই-মোহাম্মদের সদর দপ্তর এবং লস্কর-ই-তাইয়েবার প্রধান কার্যালয়।
গত সপ্তাহে জম্মু-কাশ্মীরের পেহেলগামে ভয়াবহ এক সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ হারান ২৬ জন পর্যটক। ওই ঘটনার পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সন্ত্রাসীদের উপযুক্ত জবাব দেওয়ার অঙ্গীকার করেছিলেন। ধারণা করা হচ্ছে, ‘অপারেশন সিঁদুর’ সেই অঙ্গীকারেরই বাস্তবায়ন।
সূত্রের দাবি, এই অভিযানের পুরো সময়ে পরিস্থিতি নজরে রেখেছেন মোদি। অভিযানের পরপরই ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভাল যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ও সেক্রেটারি অব স্টেট মার্কো রুবিওর সঙ্গে আলাদাভাবে ফোনে কথা বলেন এবং অভিযানের বিস্তারিত তথ্য জানান।
ভারতীয় সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, আজকের মধ্যেই ‘অপারেশন সিঁদুর’ সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করা হবে। উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো, ১৯৭১ সালের যুদ্ধের পর এই প্রথম পাকিস্তানের অভ্যন্তরে এমন বড়সড় যৌথ সামরিক অভিযান চালাল ভারত।
আরও খবর পড়ুন:
পেহেলগামের নৃশংস সন্ত্রাসী হামলার ঠিক দুই সপ্তাহ পর পাকিস্তান ও পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে অবস্থিত সন্ত্রাসীদের ৯টি ঘাঁটিতে একযোগে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনী। আজ বুধবার ভোরের চালানো এই অভিযানের নাম দেওয়া হয়েছে ‘অপারেশন সিঁদুর’। এটি ১৯৭১ সালের পর পাকিস্তানে ভারতের প্রথম ৩ বাহিনীর সম্মিলিত হামলা।
ভারতীয় সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, স্থানীয় রাত ১টা ৪৪ মিনিটে এই অভিযান শুরু হয়। উদ্দেশ্য ছিল ভারতীয় ভূখণ্ডে হামলার পরিকল্পনা ও সহায়তা দেওয়া শত্রু পরিকাঠামো গুঁড়িয়ে দেওয়া।
এতে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনীর সর্বাধুনিক প্রযুক্তিসম্পন্ন অস্ত্র ব্যবহার করা হয়। সেনা সূত্রের দাবি, অভিযানে কামিকাজে ড্রোনসহ ‘লোইটারিং অ্যামুনিশন’-এর মতো সরাসরি লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম অস্ত্রও ব্যবহার করা হয়েছে।
ভারতীয় সেনাবাহিনী জানিয়েছে, এই হামলায় কোনো পাকিস্তানি সামরিক স্থাপনাকে নিশানা করা হয়নি। শুধু সন্ত্রাসীদের ঘাঁটি লক্ষ্য করেই আঘাত হানা হয়েছে। লক্ষ্য বাছাই ও হামলার ধরনে ভারত যথেষ্ট সংযম দেখিয়েছে বলেও জানানো হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ভারতীয় নিরাপত্তা সূত্র জানিয়েছে, এই ৯টি সন্ত্রাসী ঘাঁটির মধ্যে রয়েছে বাহাওয়ালপুরে অবস্থিত জয়শ-ই-মোহাম্মদের সদর দপ্তর এবং লস্কর-ই-তাইয়েবার প্রধান কার্যালয়।
গত সপ্তাহে জম্মু-কাশ্মীরের পেহেলগামে ভয়াবহ এক সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ হারান ২৬ জন পর্যটক। ওই ঘটনার পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সন্ত্রাসীদের উপযুক্ত জবাব দেওয়ার অঙ্গীকার করেছিলেন। ধারণা করা হচ্ছে, ‘অপারেশন সিঁদুর’ সেই অঙ্গীকারেরই বাস্তবায়ন।
সূত্রের দাবি, এই অভিযানের পুরো সময়ে পরিস্থিতি নজরে রেখেছেন মোদি। অভিযানের পরপরই ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভাল যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ও সেক্রেটারি অব স্টেট মার্কো রুবিওর সঙ্গে আলাদাভাবে ফোনে কথা বলেন এবং অভিযানের বিস্তারিত তথ্য জানান।
ভারতীয় সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, আজকের মধ্যেই ‘অপারেশন সিঁদুর’ সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করা হবে। উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো, ১৯৭১ সালের যুদ্ধের পর এই প্রথম পাকিস্তানের অভ্যন্তরে এমন বড়সড় যৌথ সামরিক অভিযান চালাল ভারত।
আরও খবর পড়ুন:
তাঁর ভাষ্য, ইরানের রাজনৈতিক শাসন টিকে গেছে এবং সম্ভবত আরও শক্ত অবস্থানে পৌঁছেছে। দেশটির মানুষ এখন আধ্যাত্মিক নেতৃত্বের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে। এমনকি যারা আগে নির্লিপ্ত ছিল বা বিরোধিতা করত, তারাও এখন এই নেতৃত্বের পাশে দাঁড়াচ্ছে।
১৯ মিনিট আগে৪৫ মিনিটের এই ফোনালাপের উদ্যোগ এসেছিল ইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানের কাছ থেকে। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরেই তিনি এই উদ্যোগ নেন।
২৮ মিনিট আগেখোররামশহর-৪ বা খাইবার ক্ষেপণাস্ত্রকে ইরানের চতুর্থ প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি শব্দের গতির চেয়ে ১৬ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের বাইরে এবং শব্দের গতির চেয়ে ৮ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের ভেতরে চলতে সক্ষম। উচ্চ গতি এবং কৌশলগত সক্ষমতার জন্য এটিকে শনাক্ত ও প্রতিহত করা কঠিন...
৩১ মিনিট আগেইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া ও স্পেন। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের ভূখণ্ডে ক্ষেপণাস্ত্র ও বোমা হামলার যে দায়িত্বজ্ঞানহীন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা যে যুক্তিই তুলে ধরা হোক না কেন, তা আন্তর্জা
৩৯ মিনিট আগে