কলকাতা প্রতিনিধি
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগি আদিত্যনাথকে কিম জং উনের সঙ্গে তুলনা করেছেন ভারতের কৃষক আন্দোলনের নেতা রাকেশ টিকায়েত। উত্তর প্রদেশ ও পাঞ্জাবের মতো কৃষিপ্রধান এলাকার ভোটারদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ‘ভোটারদেরই ঠিক করতে হবে তাঁরা দ্বিতীয় কিম চান কি না।’ মঙ্গলবার লক্ষ্ণৌতে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই মন্তব্য করেন।
রাকেশ টিকায়েত বলেন, ‘জনগণকেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে তাঁরা জনগণের প্রতিনিধিত্বকারী মুখ্যমন্ত্রী-প্রধানমন্ত্রী চান, না কি তারা দ্বিতীয় কিম জং (কিম জং উন)-এর মতো পরিস্থিতি চান। আমরা রাষ্ট্রে কোনো স্বৈরাচারী সরকার চাই না।’
রাকেশ টিকায়েত তাঁর বক্তব্যে আরও বলেন, ‘জনগণকে তাঁদের ভোট বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে ব্যবহারে আবেদন জানাই।’
ধর্মের ভিত্তিতে নয়, মানুষের উন্নয়নের স্বার্থে ভোটদানের ডাক দেন তিনি। সেই সঙ্গে কড়া ভাষায় বিজেপির সাম্প্রদায়িক ও স্বৈরাচারী রাজনীতির সমালোচনা করেন। তিনি বলেন, দেশের কোথাও একনায়কতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হোক এটা চান না কৃষিজীবীরা। তাই লক্ষ্ণৌতে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় বিজেপিকে হারানোর ডাক দেন তিনি।
এই কৃষক নেতা নিয়মিতই বিজেপি সরকার, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগি আদিত্যনাথের সমালোচনা করে আসছেন। এবার বিধানসভা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আবারও তাঁর আক্রমণের নিশানা বানালেন মোদি ও আদিত্যনাথকে।
উল্লেখ্য, ভারতের রাজধানী দিল্লির উপকণ্ঠের হাইওয়েতে দীর্ঘ ১১ মাস ধরে চলা কৃষক আন্দোলনের অন্যতম নেতা। মোদি সরকারের পাস করা ৩টি বিতর্কিত কৃষি আইনের প্রতিবাদে কৃষকদের ওই আন্দোলনের অগ্রভাগে রাকেশ টিকায়েত। পরে গত বছরের নভেম্বরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আইনগুলো প্রত্যাহারের ঘোষণা দিলে আন্দোলন প্রত্যাহার করা হয়। উত্তর প্রদেশ ও পাঞ্জাবের মতো কৃষি প্রধান রাজ্যগুলোর কৃষকদের আন্দোলনই ওই আইন ৩টি প্রত্যাহারে সবচেয়ে বড় শক্তি হিসেবে কাজ করেছে বলে বিশ্লেষকদের ধারণা।
তবে, রাকেশ টিকায়েত এখনো স্পষ্টভাবে উত্তর প্রদেশের সমাজবাদী পার্টি-আরএলডি জোটের পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণায় নামেননি। ফলে বিশ্লেষকদের ধারণা, তিনি বিজেপির প্রতি কিছুটা নরম হয়েছেন।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগি আদিত্যনাথকে কিম জং উনের সঙ্গে তুলনা করেছেন ভারতের কৃষক আন্দোলনের নেতা রাকেশ টিকায়েত। উত্তর প্রদেশ ও পাঞ্জাবের মতো কৃষিপ্রধান এলাকার ভোটারদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ‘ভোটারদেরই ঠিক করতে হবে তাঁরা দ্বিতীয় কিম চান কি না।’ মঙ্গলবার লক্ষ্ণৌতে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই মন্তব্য করেন।
রাকেশ টিকায়েত বলেন, ‘জনগণকেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে তাঁরা জনগণের প্রতিনিধিত্বকারী মুখ্যমন্ত্রী-প্রধানমন্ত্রী চান, না কি তারা দ্বিতীয় কিম জং (কিম জং উন)-এর মতো পরিস্থিতি চান। আমরা রাষ্ট্রে কোনো স্বৈরাচারী সরকার চাই না।’
রাকেশ টিকায়েত তাঁর বক্তব্যে আরও বলেন, ‘জনগণকে তাঁদের ভোট বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে ব্যবহারে আবেদন জানাই।’
ধর্মের ভিত্তিতে নয়, মানুষের উন্নয়নের স্বার্থে ভোটদানের ডাক দেন তিনি। সেই সঙ্গে কড়া ভাষায় বিজেপির সাম্প্রদায়িক ও স্বৈরাচারী রাজনীতির সমালোচনা করেন। তিনি বলেন, দেশের কোথাও একনায়কতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হোক এটা চান না কৃষিজীবীরা। তাই লক্ষ্ণৌতে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় বিজেপিকে হারানোর ডাক দেন তিনি।
এই কৃষক নেতা নিয়মিতই বিজেপি সরকার, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগি আদিত্যনাথের সমালোচনা করে আসছেন। এবার বিধানসভা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আবারও তাঁর আক্রমণের নিশানা বানালেন মোদি ও আদিত্যনাথকে।
উল্লেখ্য, ভারতের রাজধানী দিল্লির উপকণ্ঠের হাইওয়েতে দীর্ঘ ১১ মাস ধরে চলা কৃষক আন্দোলনের অন্যতম নেতা। মোদি সরকারের পাস করা ৩টি বিতর্কিত কৃষি আইনের প্রতিবাদে কৃষকদের ওই আন্দোলনের অগ্রভাগে রাকেশ টিকায়েত। পরে গত বছরের নভেম্বরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আইনগুলো প্রত্যাহারের ঘোষণা দিলে আন্দোলন প্রত্যাহার করা হয়। উত্তর প্রদেশ ও পাঞ্জাবের মতো কৃষি প্রধান রাজ্যগুলোর কৃষকদের আন্দোলনই ওই আইন ৩টি প্রত্যাহারে সবচেয়ে বড় শক্তি হিসেবে কাজ করেছে বলে বিশ্লেষকদের ধারণা।
তবে, রাকেশ টিকায়েত এখনো স্পষ্টভাবে উত্তর প্রদেশের সমাজবাদী পার্টি-আরএলডি জোটের পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণায় নামেননি। ফলে বিশ্লেষকদের ধারণা, তিনি বিজেপির প্রতি কিছুটা নরম হয়েছেন।
কাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলার জেরে যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে এসে দাঁড়িয়েছে দক্ষিণ এশিয়ার পারমাণবিক শক্তিধর দুই বৈরী প্রতিবেশী ভারত ও পাকিস্তান। সীমান্তের নিয়ন্ত্রণরেখায় (এলওসি) ছয় দিন ধরে উভয় পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি গুলির ঘটনা ঘটছে। সীমান্তে জোরদার করা হয়েছে সামরিক বাহিনীর উপস্থিতি। কূটনীতিক বহিষ্কারসহ...
১ ঘণ্টা আগেইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার হয়ে লড়াইয়ের জন্য ১৫ হাজার সেনাসদস্য পাঠিয়েছে উত্তর কোরিয়া। তাঁদের মধ্যে এখন পর্যন্ত প্রায় ৬০০ জন নিহতের খবর পাওয়া গেছে। আহত হয়েছেন আরও ৪ সহস্রাধিক। সব মিলিয়ে মোট হতাহতের সংখ্যা ৪ হাজার ৭০০ ছাড়িয়ে গেছে। গতকাল বুধবার দক্ষিণ কোরিয়ার জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনআইএসের এক গোপন...
২ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধের ঘটনায় চরম আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছে ভারতের বিমান সংস্থাগুলো। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম পিটিআই বলছে, এ ঘটনায় দেশটির এয়ারলাইনসগুলোর বাড়তি খরচ মাসে ৩০৭ কোটি রুপি ছাড়িয়ে যেতে পারে।
২ ঘণ্টা আগেভারতের সঙ্গে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার বলেছেন, পাকিস্তান কোনো উত্তেজনা বাড়ানোর পদক্ষেপ নেবে না, তবে ভারত উসকানি দিলে তার দাঁতভাঙা জবাব দেবে।
৫ ঘণ্টা আগে