ভারতের কাছে প্রায় ৪০০ কোটি ডলারের সশস্ত্র ড্রোন বিক্রি অনুমোদন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্ট। এই চুক্তিতে রয়েছে ৩১টি সশস্ত্র ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র এবং অন্যান্য সামরিক সরঞ্জাম। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
২০২৩ সালের জুনে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির যুক্তরাষ্ট্র সফরের সময় এমকিউ-৯বি প্রিডেটর ড্রোন চুক্তি ঘোষণা করা হয়েছিল। এরপর যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গুরপতবন্ত সিং পান্নুনকে হত্যার ষড়যন্ত্রের বিষয়ে নয়াদিল্লি একটি ‘অর্থপূর্ণ তদন্ত’ না করা পর্যন্ত ড্রোনগুলো সরবরাহ করা হবে না বলে ডিসেম্বরে এই চুক্তি স্থগিত করে সিনেট কমিটি। এরপর গতকাল বৃহস্পতিবার মার্কিন কংগ্রেসের অনুমোদনের পর চুক্তিটি এখন নিশ্চিত করা হবে।
পেন্টাগন বলেছে, এই চুক্তিতে ৩১টি সশস্ত্র এমকিউ-৯বি স্কাইগার্ডিয়ান ড্রোন, ১৭০টি এজিএম-১১৪আর হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র, ছোট ব্যাসের ৩১০টি লেজার বোমা, যোগাযোগ ও নজরদারি সরঞ্জামসহ একটি নির্ভুল গ্লাইড বোমা রয়েছে। জেনারেল অ্যাটমিক্স অ্যারোনটিক্যাল সিস্টেম এই চুক্তি দেখভাল করবে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে হত্যার ষড়যন্ত্রের পূর্ণাজ্ঞ তদন্তের ব্যাপারে ওয়াশিংটন রাজি হওয়ার পর এই চুক্তি আটকে রাখার সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসেন সিনেটর বেন কার্ডিন।
গত বছর যুক্তরাষ্ট্রের এক নাগরিককে হত্যার ষড়যন্ত্রের ব্যাপারে দিল্লিকে অভিযুক্ত করেছিল ওয়াশিংটন। যুক্তরাষ্ট্রের সেই নাগরিক খালিস্তান আন্দোলনের একজন নেতা। হোয়াইট হাউজের এক মুখপাত্র তখন বলেছিলেন, যিনি দায়ী বলে বিবেচিত হবেন, তাঁকে জবাবদিহি করার ব্যাপারে আমাদের প্রত্যাশার কথা প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্র।
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অবশ্য এই হত্যার ষড়যন্ত্রের সঙ্গে জড়িত থাকার কথা অস্বীকার করেছে। এ অভিযোগের তদন্ত এবং মার্কিন সরকারের নিরাপত্তা উদ্বেগ সমাধানের লক্ষ্যে একটি উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত কমিটি গঠন করার কথা জানায় দিল্লি।
গতকাল বৃহস্পতিবার পেন্টাগন বলেছে, ভারতের সঙ্গে প্রস্তাবিত ড্রোন চুক্তি দুই দেশের মধ্যকার কৌশলগত সম্পর্ককে শক্তিশালী করার মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের বৈদেশিক নীতি এবং জাতীয় নিরাপত্তার উদ্দেশ্যগুলো সমর্থন করবে।
ভারতের কাছে প্রায় ৪০০ কোটি ডলারের সশস্ত্র ড্রোন বিক্রি অনুমোদন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্ট। এই চুক্তিতে রয়েছে ৩১টি সশস্ত্র ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র এবং অন্যান্য সামরিক সরঞ্জাম। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
২০২৩ সালের জুনে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির যুক্তরাষ্ট্র সফরের সময় এমকিউ-৯বি প্রিডেটর ড্রোন চুক্তি ঘোষণা করা হয়েছিল। এরপর যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গুরপতবন্ত সিং পান্নুনকে হত্যার ষড়যন্ত্রের বিষয়ে নয়াদিল্লি একটি ‘অর্থপূর্ণ তদন্ত’ না করা পর্যন্ত ড্রোনগুলো সরবরাহ করা হবে না বলে ডিসেম্বরে এই চুক্তি স্থগিত করে সিনেট কমিটি। এরপর গতকাল বৃহস্পতিবার মার্কিন কংগ্রেসের অনুমোদনের পর চুক্তিটি এখন নিশ্চিত করা হবে।
পেন্টাগন বলেছে, এই চুক্তিতে ৩১টি সশস্ত্র এমকিউ-৯বি স্কাইগার্ডিয়ান ড্রোন, ১৭০টি এজিএম-১১৪আর হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র, ছোট ব্যাসের ৩১০টি লেজার বোমা, যোগাযোগ ও নজরদারি সরঞ্জামসহ একটি নির্ভুল গ্লাইড বোমা রয়েছে। জেনারেল অ্যাটমিক্স অ্যারোনটিক্যাল সিস্টেম এই চুক্তি দেখভাল করবে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে হত্যার ষড়যন্ত্রের পূর্ণাজ্ঞ তদন্তের ব্যাপারে ওয়াশিংটন রাজি হওয়ার পর এই চুক্তি আটকে রাখার সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসেন সিনেটর বেন কার্ডিন।
গত বছর যুক্তরাষ্ট্রের এক নাগরিককে হত্যার ষড়যন্ত্রের ব্যাপারে দিল্লিকে অভিযুক্ত করেছিল ওয়াশিংটন। যুক্তরাষ্ট্রের সেই নাগরিক খালিস্তান আন্দোলনের একজন নেতা। হোয়াইট হাউজের এক মুখপাত্র তখন বলেছিলেন, যিনি দায়ী বলে বিবেচিত হবেন, তাঁকে জবাবদিহি করার ব্যাপারে আমাদের প্রত্যাশার কথা প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্র।
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অবশ্য এই হত্যার ষড়যন্ত্রের সঙ্গে জড়িত থাকার কথা অস্বীকার করেছে। এ অভিযোগের তদন্ত এবং মার্কিন সরকারের নিরাপত্তা উদ্বেগ সমাধানের লক্ষ্যে একটি উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত কমিটি গঠন করার কথা জানায় দিল্লি।
গতকাল বৃহস্পতিবার পেন্টাগন বলেছে, ভারতের সঙ্গে প্রস্তাবিত ড্রোন চুক্তি দুই দেশের মধ্যকার কৌশলগত সম্পর্ককে শক্তিশালী করার মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের বৈদেশিক নীতি এবং জাতীয় নিরাপত্তার উদ্দেশ্যগুলো সমর্থন করবে।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকে ইউক্রেন যুদ্ধের সম্ভাব্য সমাধান নিয়ে সমঝোতায় পৌঁছেছেন বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর দাবি, যুদ্ধ শেষ হবে ইউক্রেনের ভূখণ্ড অদলবদল আর যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে নিরাপত্তা নিশ্চয়তার মাধ্যমে।
১৮ মিনিট আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির ওপরই এখন যুদ্ধবিরতি আলোচনার দায়িত্ব বর্তেছে বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। শুক্রবার রাতে তিনি জানান, শিগগিরই জেলেনস্কি ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের মধ্যে বৈঠক আয়োজন করা হবে।
২৭ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি চান, ভবিষ্যতে ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ ও শান্তি নিয়ে আলোচনার জন্য তাঁদের সম্ভাব্য বৈঠকে তিনি উপস্থিত থাকুন।
৩৭ মিনিট আগেরাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, এখনো কিছু বিষয়ে সমঝোতা বাকি আছে। তবে বৈঠককে তিনি ফলপ্রসূ বলছেন।
১ ঘণ্টা আগে