নির্বাসিত লেখক তসলিমা নাসরিন গাড়ি কিনেছেন। আজ রোববার নিজের এক্স হ্যান্ডেল থেকে এই গাড়ির দুটি ছবিও পোস্ট করেছেন। সমালোচকেরা বলছেন, ‘আমার গাড়ি’ শিরোনামে পোস্ট করা ওই দুটি ছবিতে পরিকল্পিতভাবে ভারতীয় পতাকা দেখিয়েছেন তিনি।
বাংলাদেশ সময় আজ বেলা সাড়ে ৩টার দিকে নিজের গাড়ির ছবি দুটি পোস্ট করেন তসলিমা নাসরিন। তবে গাড়িটি কোন মডেলের এবং কবে কিনেছেন—সেই বিষয়ে কোনো তথ্য দেননি। দুটি ছবিই গাড়ির ভেতর থেকে তোলা। এতে বাহ্যিক অংশ দেখা না যাওয়ায় ফলে গাড়িটি কোন রঙের—সেই বিষয়েও কোনো ধারণা পাওয়া যায়নি। এর বদলে দেখা গেছে, ভেতর থেকে গাড়ির সামনে অংশে একটি শোপিসের সঙ্গে আড়াআড়িভাবে সেঁটে আছে দুটি ভারতীয় পতাকা।
দেখা গেছে, তসলিমা নাসরিনের সেই পোস্টের নিচে অনেকেই কমেন্ট করেছেন। তাঁদের বেশির ভাগই গাড়ির জন্য লেখিকাকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। তবে একজন মন্তব্য করেছেন, ‘আপনি ভারতের পতাকা দেখাচ্ছেন কেন?’
পোস্টের নিচে অনেকে ভারতীয় ‘জয় হিন্দ’ স্লোগানটিও লিখে দিয়েছেন। ভারতীয় পতাকার প্রসঙ্গ টেনে সেই দেশেরই একজন মন্তব্য করেছেন, ‘সেখানে তেরঙা (ভারতীয় পতাকা) দেখে ভালো লাগছে, আপনাকে ভালোবাসি।’
আরেকজন লিখেছেন, ‘আপনি কোন গানটি সবচেয়ে বেশি বাজান? ভারত ভাগ্য বিধাতা?’
তবে এক্সে পোস্ট করা ছবিগুলোর নিচে মন্তব্যকারীদের কারও প্রশ্নেরই উত্তর দেননি লেখিকা।
উল্লেখ্য, একাধারে লেখক, চিকিৎসক, নারীবাদী ও ধর্মনিরপেক্ষ মানবতাবাদী হিসেবে পরিচিত তসলিমা নাসরিন ১৯৯৪ সালে বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে যেতে বাধ্য হন। প্রথমে তিনি সুইডেন পরে জার্মানি, যুক্তরাষ্ট্র ও ফ্রান্সেও বসবাস করেছেন। ২০০০ সাল থেকে তিনি ভারতে বসবাস করছেন। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশে ফিরে আসার জন্য তাঁর আকুলতা দেখা যায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করা বিভিন্ন লেখায়।
নির্বাসিত লেখক তসলিমা নাসরিন গাড়ি কিনেছেন। আজ রোববার নিজের এক্স হ্যান্ডেল থেকে এই গাড়ির দুটি ছবিও পোস্ট করেছেন। সমালোচকেরা বলছেন, ‘আমার গাড়ি’ শিরোনামে পোস্ট করা ওই দুটি ছবিতে পরিকল্পিতভাবে ভারতীয় পতাকা দেখিয়েছেন তিনি।
বাংলাদেশ সময় আজ বেলা সাড়ে ৩টার দিকে নিজের গাড়ির ছবি দুটি পোস্ট করেন তসলিমা নাসরিন। তবে গাড়িটি কোন মডেলের এবং কবে কিনেছেন—সেই বিষয়ে কোনো তথ্য দেননি। দুটি ছবিই গাড়ির ভেতর থেকে তোলা। এতে বাহ্যিক অংশ দেখা না যাওয়ায় ফলে গাড়িটি কোন রঙের—সেই বিষয়েও কোনো ধারণা পাওয়া যায়নি। এর বদলে দেখা গেছে, ভেতর থেকে গাড়ির সামনে অংশে একটি শোপিসের সঙ্গে আড়াআড়িভাবে সেঁটে আছে দুটি ভারতীয় পতাকা।
দেখা গেছে, তসলিমা নাসরিনের সেই পোস্টের নিচে অনেকেই কমেন্ট করেছেন। তাঁদের বেশির ভাগই গাড়ির জন্য লেখিকাকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। তবে একজন মন্তব্য করেছেন, ‘আপনি ভারতের পতাকা দেখাচ্ছেন কেন?’
পোস্টের নিচে অনেকে ভারতীয় ‘জয় হিন্দ’ স্লোগানটিও লিখে দিয়েছেন। ভারতীয় পতাকার প্রসঙ্গ টেনে সেই দেশেরই একজন মন্তব্য করেছেন, ‘সেখানে তেরঙা (ভারতীয় পতাকা) দেখে ভালো লাগছে, আপনাকে ভালোবাসি।’
আরেকজন লিখেছেন, ‘আপনি কোন গানটি সবচেয়ে বেশি বাজান? ভারত ভাগ্য বিধাতা?’
তবে এক্সে পোস্ট করা ছবিগুলোর নিচে মন্তব্যকারীদের কারও প্রশ্নেরই উত্তর দেননি লেখিকা।
উল্লেখ্য, একাধারে লেখক, চিকিৎসক, নারীবাদী ও ধর্মনিরপেক্ষ মানবতাবাদী হিসেবে পরিচিত তসলিমা নাসরিন ১৯৯৪ সালে বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে যেতে বাধ্য হন। প্রথমে তিনি সুইডেন পরে জার্মানি, যুক্তরাষ্ট্র ও ফ্রান্সেও বসবাস করেছেন। ২০০০ সাল থেকে তিনি ভারতে বসবাস করছেন। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশে ফিরে আসার জন্য তাঁর আকুলতা দেখা যায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করা বিভিন্ন লেখায়।
ভিয়েতনামের কৃষক নুয়েন থি হুয়ং। চিন্তায় ঠিকমতো ঘুমোতে পারছেন না। হাতছাড়া হতে যাচ্ছে তাঁর রুজি-রোজগারের একমাত্র উপায়। তাও আবার তাঁর নিজ দেশে ট্রাম্প পরিবারের সমর্থনে নির্মিত হতে যাওয়া একটি গলফ ক্লাবের জন্য। বিনিময়ে মিলবে মাত্র ৩২০০ মার্কিন ডলার এবং কয়েক মাসের জন্য চাল।
৩৪ মিনিট আগেপারমাণবিক হামলায় বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিদের অনেকে ছিলেন অল্পবয়সী নারী, যাঁরা বোমা হামলার সময় গর্ভবতী বা সন্তান ধারণের উপযুক্ত বয়সে ছিলেন। কিন্তু তাঁদের শরীর থেকে সন্তানের শরীরে তেজস্ক্রিয়তা প্রবেশ করতে পারে, এই ভয়ে একপ্রকার ধ্বংসই হয়ে গেছে তাঁদের জীবন। চিকিৎসক, পরিচিতজন, বন্ধুবান্ধব এমনকি পরিবারের...
১ ঘণ্টা আগেস্ত্রীকে নিয়ে গ্রামের দিকে যাচ্ছিলেন স্বামী। পথিমধ্যে মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান স্ত্রী। দিশেহারা স্বামী আশপাশে মানুষের কাছে সাহায্য চেয়েছিলেন, কিন্তু ভারী বৃষ্টি ও প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে কেউ এগিয়ে আসেনি।
১ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ কোরিয়ার সেনাবাহিনীর জনবল গত ৬ বছরে উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। বর্তমানে দেশটির সেনাসদস্য প্রায় ৪ লাখ ৫০ হাজার, যা ২০১৮ সালের তুলনায় প্রায় ২০ শতাংশ কম। আর এই লোকবল কমার কারণ, দেশটিতে জন্মহার হ্রাস পাওয়ায় জনসংখ্যার হ্রাস। খবর বিবিসির।
১ ঘণ্টা আগে