ফ্রান্সে পার্লামেন্ট নির্বাচনের প্রথম দফার ভোট গ্রহণ শুরু হয়েছে আজ রোববার। স্থানীয় সময় সকাল থেকেই ভোট দিতে শুরু করেছেন ফরাসি ভোটাররা। অনুমান করা হচ্ছে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর দেশটির ইতিহাসে প্রথমবারের মতো কট্টর ডানপন্থী দল ন্যাশনাল র্যালি (আরএন) পার্লামেন্টে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করতে যাচ্ছে।
সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চলতি মাসে ফ্রান্সে ইউরোপীয় পার্লামেন্ট নির্বাচনে কট্টর ডানপন্থী নেতা মেরি ল পেনের ন্যাশনাল র্যালির কাছে ধরাশায়ী হয় প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁর দল। আর তাতেই শঙ্কিত হয়ে তড়িঘড়ি করে ফ্রান্সে পার্লামেন্ট ভেঙে দিয়ে নির্বাচনের ঘোষণা দেন মাখোঁ। অভিবাসনবিরোধী ও ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের (ইইউ) সমালোচনাকারী নেতা মেরি ল পেনের দল দীর্ঘ সময় জনবিচ্ছিন্ন থাকলেও এখন ক্ষমতার খুব কাছাকাছি।
গত বুধবার দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ল পেন বলেন, ‘আমরা নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করতে যাচ্ছি।’ তাঁর দল ন্যাশনাল র্যালির নেতা ২৮ বছর বয়সী জর্ডান বারদেলা ফ্রান্সের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হবেন বলে মনে করেন তিনি। এ সময় ল পেন ব্যয়বহুল অর্থনৈতিক কর্মসূচি ও অভিবাসীর সংখ্যা কমাতে তাদের পরিকল্পনার কথাও উল্লেখ করেন।
আরএন যদি নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে, তবে ফরাসি রাজনীতিতে অচলাবস্থা দেখা দিতে পারে। কারণ পার্লামেন্টের নিয়ন্ত্রণ বিরোধীদের হাতে থাকলেও বর্তমান প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ ক্ষমতায় থাকবেন আরও তিন বছর, অর্থাৎ ২০২৭ সাল পর্যন্ত। ফলে বিরোধী দুই পক্ষ ক্ষমতার দুই কেন্দ্র নিয়ন্ত্রণ করায় স্বাভাবিকভাবেই ভারসাম্য বজায় থাকবে না। বারদেলা এরই মধ্যে ইঙ্গিত দিয়েছেন তিনি নির্বাচিত হলে বৈশ্বিক ইস্যু তথা পররাষ্ট্র নীতিতে মাখোঁকে চ্যালেঞ্জ জানাবেন।
চলতি নির্বাচনে আরএনের জয় রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে ফ্রান্সের অবস্থানেও পরিবর্তন আনতে পারে। কারণ ল পেন অতীতে একাধিকবার রাশিয়ার প্রতি সহানুভূতি প্রকাশ করেছেন। যদিও তাঁর দল বলছে, নির্বাচিত হলে তাঁরা ইউক্রেনকে রাশিয়ার বিরুদ্ধে নিজেদের রক্ষার লড়াইয়ে সহায়তা করবে।
এদিকে জনমত জরিপে দেখা গেছে, এবারের নির্বাচনে আরএন জনপ্রিয়তায় এগিয়ে থেকে ৩৩ থেকে ৩৬ শতাংশ ভোট পেতে পারে। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা বামপন্থী জোট নিউ পপুলার ফ্রন্ট পেতে পারে ১৮ থেকে ৩১ শতাংশ ভোট। অন্যদিকে এবারের নির্বাচনে ইমানুয়েল মাখোঁর মধ্যপন্থী জোট তৃতীয় অবস্থান থেকে ২০ থেকে ২৩ শতাংশ ভোট পেতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ফ্রান্সে পার্লামেন্ট নির্বাচনের প্রথম দফার ভোট গ্রহণ শুরু হয়েছে আজ রোববার। স্থানীয় সময় সকাল থেকেই ভোট দিতে শুরু করেছেন ফরাসি ভোটাররা। অনুমান করা হচ্ছে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর দেশটির ইতিহাসে প্রথমবারের মতো কট্টর ডানপন্থী দল ন্যাশনাল র্যালি (আরএন) পার্লামেন্টে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করতে যাচ্ছে।
সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চলতি মাসে ফ্রান্সে ইউরোপীয় পার্লামেন্ট নির্বাচনে কট্টর ডানপন্থী নেতা মেরি ল পেনের ন্যাশনাল র্যালির কাছে ধরাশায়ী হয় প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁর দল। আর তাতেই শঙ্কিত হয়ে তড়িঘড়ি করে ফ্রান্সে পার্লামেন্ট ভেঙে দিয়ে নির্বাচনের ঘোষণা দেন মাখোঁ। অভিবাসনবিরোধী ও ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের (ইইউ) সমালোচনাকারী নেতা মেরি ল পেনের দল দীর্ঘ সময় জনবিচ্ছিন্ন থাকলেও এখন ক্ষমতার খুব কাছাকাছি।
গত বুধবার দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ল পেন বলেন, ‘আমরা নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করতে যাচ্ছি।’ তাঁর দল ন্যাশনাল র্যালির নেতা ২৮ বছর বয়সী জর্ডান বারদেলা ফ্রান্সের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হবেন বলে মনে করেন তিনি। এ সময় ল পেন ব্যয়বহুল অর্থনৈতিক কর্মসূচি ও অভিবাসীর সংখ্যা কমাতে তাদের পরিকল্পনার কথাও উল্লেখ করেন।
আরএন যদি নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে, তবে ফরাসি রাজনীতিতে অচলাবস্থা দেখা দিতে পারে। কারণ পার্লামেন্টের নিয়ন্ত্রণ বিরোধীদের হাতে থাকলেও বর্তমান প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ ক্ষমতায় থাকবেন আরও তিন বছর, অর্থাৎ ২০২৭ সাল পর্যন্ত। ফলে বিরোধী দুই পক্ষ ক্ষমতার দুই কেন্দ্র নিয়ন্ত্রণ করায় স্বাভাবিকভাবেই ভারসাম্য বজায় থাকবে না। বারদেলা এরই মধ্যে ইঙ্গিত দিয়েছেন তিনি নির্বাচিত হলে বৈশ্বিক ইস্যু তথা পররাষ্ট্র নীতিতে মাখোঁকে চ্যালেঞ্জ জানাবেন।
চলতি নির্বাচনে আরএনের জয় রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে ফ্রান্সের অবস্থানেও পরিবর্তন আনতে পারে। কারণ ল পেন অতীতে একাধিকবার রাশিয়ার প্রতি সহানুভূতি প্রকাশ করেছেন। যদিও তাঁর দল বলছে, নির্বাচিত হলে তাঁরা ইউক্রেনকে রাশিয়ার বিরুদ্ধে নিজেদের রক্ষার লড়াইয়ে সহায়তা করবে।
এদিকে জনমত জরিপে দেখা গেছে, এবারের নির্বাচনে আরএন জনপ্রিয়তায় এগিয়ে থেকে ৩৩ থেকে ৩৬ শতাংশ ভোট পেতে পারে। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা বামপন্থী জোট নিউ পপুলার ফ্রন্ট পেতে পারে ১৮ থেকে ৩১ শতাংশ ভোট। অন্যদিকে এবারের নির্বাচনে ইমানুয়েল মাখোঁর মধ্যপন্থী জোট তৃতীয় অবস্থান থেকে ২০ থেকে ২৩ শতাংশ ভোট পেতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্রকে কেন ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়ানো হলো, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে তার কৈফিয়ত চেয়েছেন ডেমোক্র্যাট সিনেটর চাক শুমার। কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়া তিনি কীভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তার স্পষ্ট জবাব জানতে চেয়েছেন ওই ডেমোক্র্যাট নেতা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ তথ্য জানিয়েছে।
২৪ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
২ ঘণ্টা আগে