রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধে ইউক্রেনের বর্তমান সামরিক পরিস্থিতিকে ভয়াবহ বলে মনে করছেন পেন্টাগনের সাবেক প্রতিরক্ষা উপসচিব স্টিফেন ব্রায়েন। তাঁর মতে, ইউক্রেনের অবস্থা এতটাই সঙিন যে যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে সরিয়ে নেওয়ার কথা বিবেচনা করতে পারে। আর এখানেই জেলেনস্কির মাঝে ইতালির স্বৈরশাসক বেনিতো মুসোলিনির পরিণতি দেখতে পাচ্ছেন স্টিফেন ব্রায়েন।
কিয়েভ পোস্টের এক প্রকাশিত হয়েছে এই প্রতিবেদন। এশিয়া টাইমসে প্রকাশিত ৩ মার্চে লেখা নিবন্ধে মুসোলিনিকে জার্মান নাৎসি বাহিনীর উদ্ধারের ঘটনাকে টেনে এনেছেন সাবেক নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ স্টিফেন ব্রায়েন। তাঁর মতে, অচিরেই জেলেনস্কিকে পালাতে হবে এবং সেটার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের সাহায্যের প্রয়োজন হবে তাঁর। প্রসঙ্গত, নাৎসি বাহিনীর জায়গায় যুক্তরাষ্ট্র এবং মুসোলিনির ভূমিকায় এবার জেলেনস্কিকে দেখতে পাচ্ছেন স্টিফেন ব্রায়েন।
ব্রায়েন পরামর্শ দেন যে রুশ বাহিনী এরই মধ্যে ইউক্রেনের বিশাল এলাকা দখল করেছে। আভদিভকাতে রুশদের সাফল্যের পর জেলেনস্কি সরকার নির্বাচন আয়োজন করতে দিচ্ছে না। দেশের অভ্যন্তরে অস্থিরতা বাড়ছে। জেলেনস্কির বিরোধিতা করলে তাঁকে পদচ্যুত বা কারারুদ্ধ করা হচ্ছে। সেনাবাহিনীতে জোর করে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে তরুণদের। কিয়েভ, ওডেসা ও খারকিভের বড় শহরগুলোতে জেলেনস্কি সরকারের অজনপ্রিয় পদক্ষেপের বিরুদ্ধে বিক্ষিপ্ত দাঙ্গা শুরু হয়েছে।
তিনি উপসংহারে পৌঁছেছেন এভাবে যে ইউক্রেনের ভূখণ্ড থেকে রুশ বাহিনীকে সরানো এবং রুশ নেতাদের যুদ্ধাপরাধের বিচারের মুখোমুখি না হওয়া পর্যন্ত কোনো আলোচনায় বসবেন না জেলেনস্কি। এর অর্থ হলো—প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কির নিরাপত্তা পরিস্থিতিও একই রকম থাকবে না। যুক্তরাষ্ট্রের কাছে জেলেনস্কিকে তখন সরিয়ে নেওয়া এবং শান্তি আলোচনা চালানোর জন্য আগ্রহী কাউকে তার স্থলাভিষিক্ত করা ছাড়া কোনো বিকল্প থাকবে না। যুক্তরাষ্ট্রের এই পদক্ষেপ রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের কাছেও গ্রহণযোগ্য হবে।
এই পরিস্থিতির সঙ্গে স্টিফেন ব্রায়েন ১৯৪৩ সালে বেনিতো মুসোলিনির অবস্থার তুলনা করেছেন। মুসোলিনিকে তাঁর কার্যালয় থেকে কেবল সরে যেতেই তখন বাধ্য করা হয়নি, তাঁকে গ্রেপ্তারও করা হয়েছিল। হিটলার তখন মুসোলিনিকে মুক্ত করতে এবং তাঁর শত্রুদের নির্বাসনে যেতে বাধ্য করার জন্য প্যারাট্রুপার এবং ওয়াফেন এসএসের একটি বাহিনী পাঠিয়েছিলেন।
এটা বলার অপেক্ষা রাখে না যে ক্রেমলিনপন্থী গণমাধ্যম রিয়া নভোস্তি এবং ভেস্তি স্টিফেন ব্রায়েনের নিবন্ধটিকে ফলাও করে প্রচার করে বলেছে, কিয়েভের পতন অত্যাসন্ন। রুশ সংবাদমাধ্যম দ্য ইনসাইডার তার ‘অ্যান্টি-ফেক’ বিভাগে ব্রায়েনের লেখাটিকে অন্তর্ভুক্ত করে তাঁর যুক্তিকে ‘সম্পূর্ণভাবে বোধগম্য’ বলে অভিহিত করেছে।
রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধে ইউক্রেনের বর্তমান সামরিক পরিস্থিতিকে ভয়াবহ বলে মনে করছেন পেন্টাগনের সাবেক প্রতিরক্ষা উপসচিব স্টিফেন ব্রায়েন। তাঁর মতে, ইউক্রেনের অবস্থা এতটাই সঙিন যে যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে সরিয়ে নেওয়ার কথা বিবেচনা করতে পারে। আর এখানেই জেলেনস্কির মাঝে ইতালির স্বৈরশাসক বেনিতো মুসোলিনির পরিণতি দেখতে পাচ্ছেন স্টিফেন ব্রায়েন।
কিয়েভ পোস্টের এক প্রকাশিত হয়েছে এই প্রতিবেদন। এশিয়া টাইমসে প্রকাশিত ৩ মার্চে লেখা নিবন্ধে মুসোলিনিকে জার্মান নাৎসি বাহিনীর উদ্ধারের ঘটনাকে টেনে এনেছেন সাবেক নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ স্টিফেন ব্রায়েন। তাঁর মতে, অচিরেই জেলেনস্কিকে পালাতে হবে এবং সেটার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের সাহায্যের প্রয়োজন হবে তাঁর। প্রসঙ্গত, নাৎসি বাহিনীর জায়গায় যুক্তরাষ্ট্র এবং মুসোলিনির ভূমিকায় এবার জেলেনস্কিকে দেখতে পাচ্ছেন স্টিফেন ব্রায়েন।
ব্রায়েন পরামর্শ দেন যে রুশ বাহিনী এরই মধ্যে ইউক্রেনের বিশাল এলাকা দখল করেছে। আভদিভকাতে রুশদের সাফল্যের পর জেলেনস্কি সরকার নির্বাচন আয়োজন করতে দিচ্ছে না। দেশের অভ্যন্তরে অস্থিরতা বাড়ছে। জেলেনস্কির বিরোধিতা করলে তাঁকে পদচ্যুত বা কারারুদ্ধ করা হচ্ছে। সেনাবাহিনীতে জোর করে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে তরুণদের। কিয়েভ, ওডেসা ও খারকিভের বড় শহরগুলোতে জেলেনস্কি সরকারের অজনপ্রিয় পদক্ষেপের বিরুদ্ধে বিক্ষিপ্ত দাঙ্গা শুরু হয়েছে।
তিনি উপসংহারে পৌঁছেছেন এভাবে যে ইউক্রেনের ভূখণ্ড থেকে রুশ বাহিনীকে সরানো এবং রুশ নেতাদের যুদ্ধাপরাধের বিচারের মুখোমুখি না হওয়া পর্যন্ত কোনো আলোচনায় বসবেন না জেলেনস্কি। এর অর্থ হলো—প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কির নিরাপত্তা পরিস্থিতিও একই রকম থাকবে না। যুক্তরাষ্ট্রের কাছে জেলেনস্কিকে তখন সরিয়ে নেওয়া এবং শান্তি আলোচনা চালানোর জন্য আগ্রহী কাউকে তার স্থলাভিষিক্ত করা ছাড়া কোনো বিকল্প থাকবে না। যুক্তরাষ্ট্রের এই পদক্ষেপ রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের কাছেও গ্রহণযোগ্য হবে।
এই পরিস্থিতির সঙ্গে স্টিফেন ব্রায়েন ১৯৪৩ সালে বেনিতো মুসোলিনির অবস্থার তুলনা করেছেন। মুসোলিনিকে তাঁর কার্যালয় থেকে কেবল সরে যেতেই তখন বাধ্য করা হয়নি, তাঁকে গ্রেপ্তারও করা হয়েছিল। হিটলার তখন মুসোলিনিকে মুক্ত করতে এবং তাঁর শত্রুদের নির্বাসনে যেতে বাধ্য করার জন্য প্যারাট্রুপার এবং ওয়াফেন এসএসের একটি বাহিনী পাঠিয়েছিলেন।
এটা বলার অপেক্ষা রাখে না যে ক্রেমলিনপন্থী গণমাধ্যম রিয়া নভোস্তি এবং ভেস্তি স্টিফেন ব্রায়েনের নিবন্ধটিকে ফলাও করে প্রচার করে বলেছে, কিয়েভের পতন অত্যাসন্ন। রুশ সংবাদমাধ্যম দ্য ইনসাইডার তার ‘অ্যান্টি-ফেক’ বিভাগে ব্রায়েনের লেখাটিকে অন্তর্ভুক্ত করে তাঁর যুক্তিকে ‘সম্পূর্ণভাবে বোধগম্য’ বলে অভিহিত করেছে।
গত জানুয়ারিতে দ্বিতীয়বারের মতো মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে হোয়াইট হাউসে পা রাখেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এর আগে নির্বাচনী প্রতিশ্রুতিতে বলেছিলেন, মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধ-সংঘাত বন্ধে নিজেকে ‘শান্তির দূত’ হিসেবে তুলে ধরবেন তিনি। কিন্তু সময় বলছে ভিন্ন কথা। ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্তরাষ্ট্রকে সরাসরি জড়িয়ে নিয়ে...
৭ মিনিট আগেভারতে নাগরিকদের জন্য সতর্কতার জারি করেছে যুক্তরাষ্ট্র। গত ১৮ জুন ভারত ভ্রমণবিষয় সতর্কবার্তা হালনাগাদ করে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে। তাতে দেখা যায়, কিছু এলাকায় অপরাধ ও সন্ত্রাসবাদ বেড়ে যাওয়ায় সেসব অঞ্চলে ভ্রমণে বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
৭ মিনিট আগেসব জল্পনা-কল্পনা উড়িয়ে দিয়ে ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধে জড়ালই যুক্তরাষ্ট্র। আজ রোববার মধ্যপ্রাচ্যের স্থানীয় সময় ভোরে ইরানের তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্র— ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এই স্থাপনাগুলোতে গত শুক্রবার ইসরায়েলও হামলা চালিয়েছিল।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রকে কেন ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়ানো হলো, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে তার কৈফিয়ত চেয়েছেন ডেমোক্র্যাট সিনেটর চাক শুমার। কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়া তিনি কীভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তার স্পষ্ট জবাব জানতে চেয়েছেন ওই ডেমোক্র্যাট নেতা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ তথ্য জানিয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে