যুক্তরাজ্য থেকে সিরিয়ায় পাড়ি জমানো বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত তরুণী শামীমা বেগমকে বাংলাদেশে পাঠালে সেখানে তিনি মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি হতে পারেন বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন তাঁর আইনজীবী ড্যান স্কয়ারস কেসি। শামীমার কাছ থেকে ব্রিটিশ নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়ার ফলে তিনি কার্যত ‘রাষ্ট্রহীন’ হয়ে পড়েছেন বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি। যুক্তরাজ্যের স্পেশাল ইমিগ্রেশন আপিল কমিশনের শুনানিতে এসব কথা বলেছেন শামীমার আইনজীবী। ব্রিটিশ গণমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানিয়েছে।
আদালতে শুনানিকালে ড্যান স্কয়ারস কেসি বলেন, ‘২০১৯ সালে শামীমার ব্রিটিশ নাগরিকত্ব বাতিল করা হয়েছে। ওই সময়ের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাজিদ জাভিদ বুঝতেই পারেননি এ নাগরিকত্ব বাতিলের ‘গুরুতর বাস্তব পরিণতি’ কতটা ভয়াবহ হতে পারে। এটা স্পষ্ট যে তাঁর সিদ্ধান্ত শামীমাকে রাষ্ট্রহীন করে দেবে—এমন সম্ভাবনা তিনি বিবেচনায় নেননি।
আদালতের নথিগুলো থেকে জানা গেছে, শামীমা বেগমের নাগরিকত্ব প্রত্যাহার করার আগের দিনই তাঁর রাষ্ট্রহীনতা নিশ্চিত করা হয়েছিল।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষের মনোভাব জানার চেষ্টাও করেননি বলে শুনানিতে আইনজীবী অভিযোগ করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘শামীমাকে বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হবে কি না এবং তিনি কোনো সুরক্ষা পাবেন কি না, এসব বিষয়ও তিনি বিবেচনা করেননি।’
ড্যান স্কয়ারস কেসি আরও বলেছেন, ‘শামীমার ব্রিটিশ নাগরিকত্ব বাতিল করার পরপরই বাংলাদেশ এক বিবৃতিতে আপিলকারীর প্রতি তাদের কঠোর অবস্থান প্রকাশ করেছিল।’
২০১৯ সালের মে মাসে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছিলেন, ‘শামীমা বেগম বাংলাদেশে গেলে সন্ত্রাসবাদে জড়িত থাকার অভিযোগে মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি হতে পারেন।’
শামীমার আইনজীবী বলেছেন, ‘এটা স্পষ্ট যে সাজিদ জাভিদ যদি আপিলকারীকে তাঁর নাগরিকত্ব থেকে বঞ্চিত করার বাস্তব প্রভাব সম্পর্কে অনুসন্ধান করতেন, তবে তিনি সম্ভবত বুঝতে পারতেন যে আপিলকারীকে কোনো রাষ্ট্রের সুরক্ষা ছাড়াই ছেড়ে দেওয়া যায় না। তাঁর অন্তত এটুকু বোঝা উচিত ছিল যে একজন রাষ্ট্রহীন মানুষের বাস্তব জীবন কেমন হতে পারে।’
শামীমা বেগমের বয়স যখন ১৫ বছর ছিল, তখন তিনি পূর্ব লন্ডনের বাড়ি ছেড়ে আরও দুই কিশোরীর সিরিয়ায় পালিয়ে গিয়েছিলেন। সেখানে তিনি একজন আইএস (ইসলামিক স্টেট) যোদ্ধাকে বিয়ে করেছিলেন। পরে ২০১৯ সালে সিরিয়ার একটি শরণার্থীশিবিরে তাঁকে অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। এরপরই ব্রিটেনের তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাজিদ জাভিদ শামীমার ব্রিটিশ নাগরিকত্ব বাতিল করেছিলেন। ২৩ বছর বয়সী শামীমা বেগম এখন সিরিয়ার শরণার্থীশিবিরেই রয়েছেন।
যুক্তরাজ্য থেকে সিরিয়ায় পাড়ি জমানো বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত তরুণী শামীমা বেগমকে বাংলাদেশে পাঠালে সেখানে তিনি মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি হতে পারেন বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন তাঁর আইনজীবী ড্যান স্কয়ারস কেসি। শামীমার কাছ থেকে ব্রিটিশ নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়ার ফলে তিনি কার্যত ‘রাষ্ট্রহীন’ হয়ে পড়েছেন বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি। যুক্তরাজ্যের স্পেশাল ইমিগ্রেশন আপিল কমিশনের শুনানিতে এসব কথা বলেছেন শামীমার আইনজীবী। ব্রিটিশ গণমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানিয়েছে।
আদালতে শুনানিকালে ড্যান স্কয়ারস কেসি বলেন, ‘২০১৯ সালে শামীমার ব্রিটিশ নাগরিকত্ব বাতিল করা হয়েছে। ওই সময়ের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাজিদ জাভিদ বুঝতেই পারেননি এ নাগরিকত্ব বাতিলের ‘গুরুতর বাস্তব পরিণতি’ কতটা ভয়াবহ হতে পারে। এটা স্পষ্ট যে তাঁর সিদ্ধান্ত শামীমাকে রাষ্ট্রহীন করে দেবে—এমন সম্ভাবনা তিনি বিবেচনায় নেননি।
আদালতের নথিগুলো থেকে জানা গেছে, শামীমা বেগমের নাগরিকত্ব প্রত্যাহার করার আগের দিনই তাঁর রাষ্ট্রহীনতা নিশ্চিত করা হয়েছিল।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষের মনোভাব জানার চেষ্টাও করেননি বলে শুনানিতে আইনজীবী অভিযোগ করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘শামীমাকে বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হবে কি না এবং তিনি কোনো সুরক্ষা পাবেন কি না, এসব বিষয়ও তিনি বিবেচনা করেননি।’
ড্যান স্কয়ারস কেসি আরও বলেছেন, ‘শামীমার ব্রিটিশ নাগরিকত্ব বাতিল করার পরপরই বাংলাদেশ এক বিবৃতিতে আপিলকারীর প্রতি তাদের কঠোর অবস্থান প্রকাশ করেছিল।’
২০১৯ সালের মে মাসে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছিলেন, ‘শামীমা বেগম বাংলাদেশে গেলে সন্ত্রাসবাদে জড়িত থাকার অভিযোগে মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি হতে পারেন।’
শামীমার আইনজীবী বলেছেন, ‘এটা স্পষ্ট যে সাজিদ জাভিদ যদি আপিলকারীকে তাঁর নাগরিকত্ব থেকে বঞ্চিত করার বাস্তব প্রভাব সম্পর্কে অনুসন্ধান করতেন, তবে তিনি সম্ভবত বুঝতে পারতেন যে আপিলকারীকে কোনো রাষ্ট্রের সুরক্ষা ছাড়াই ছেড়ে দেওয়া যায় না। তাঁর অন্তত এটুকু বোঝা উচিত ছিল যে একজন রাষ্ট্রহীন মানুষের বাস্তব জীবন কেমন হতে পারে।’
শামীমা বেগমের বয়স যখন ১৫ বছর ছিল, তখন তিনি পূর্ব লন্ডনের বাড়ি ছেড়ে আরও দুই কিশোরীর সিরিয়ায় পালিয়ে গিয়েছিলেন। সেখানে তিনি একজন আইএস (ইসলামিক স্টেট) যোদ্ধাকে বিয়ে করেছিলেন। পরে ২০১৯ সালে সিরিয়ার একটি শরণার্থীশিবিরে তাঁকে অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। এরপরই ব্রিটেনের তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাজিদ জাভিদ শামীমার ব্রিটিশ নাগরিকত্ব বাতিল করেছিলেন। ২৩ বছর বয়সী শামীমা বেগম এখন সিরিয়ার শরণার্থীশিবিরেই রয়েছেন।
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন শুরুর পর বিশ্বের বিভিন্ন দেশে, বিশেষ করে মুসলিম দেশগুলোতে কোকা-কোলা বর্জনের ঢেউ উঠেছিল। সেই ঢেউয়ের ধাক্কা লেগেছে এবার ইউরোপের দেশ ডেনমার্কেও। দেশটিতে কোকা-কোলা বাজারজাতকারী কোম্পানি কার্লসবার্গ জানিয়েছে, ডেনিশ ভোক্তারা কোকা-কোলা বর্জন করছেন।
৪ ঘণ্টা আগেগাজা যুদ্ধকে কেন্দ্র করে যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে কয়েকগুণ বেড়েছে ইহুদি ও ইসলামবিদ্বেষ। এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের গঠিত দুটি টাস্কফোর্সের অনুসন্ধানে উঠে এসেছে এ তথ্য।
৫ ঘণ্টা আগেপ্রেমিকের ফোনে অন্য নারীর বার্তা দেখার পর তাঁকে গুলি করে হত্যা করেছেন এক মার্কিন তরুণী। ঘটনাটি ঘটেছে যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস অঙ্গরাজ্যে। ম্যাডিসন রুকার্ট নামে ২৩ বছরের ওই তরুণী ঘুমের মধ্যেই তাঁর প্রেমিক জোনাথন মিলারকে গুলি করে হত্যা করেন। এই ঘটনায় ম্যাডিসনের ৩৫ বছরের সাজা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেভারত-পাকিস্তানের মধ্যকার বিবদমান কাশ্মীর সীমান্তের (নিয়ন্ত্রণ রেখা—লাইন অব কন্ট্রোল বা এলওসি) কাছে টহল দিচ্ছিল ভারতীয় রাফাল যুদ্ধবিমান। সেই বিমানগুলো ধাওয়া দিয়ে তাড়িয়ে দেওয়ার দাবি করেছে পাকিস্তান। পাকিস্তানের রাষ্ট্রীয় সম্প্রচারমাধ্যম পিটিভির এক প্রতিবেদনে এই খবর জানানো হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে