রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন সোভিয়েত ইউনিয়নের শেষ নেতা মিখাইল গর্বাচেভের শেষকৃত্যে যোগ দেবেন না। ক্রেমলিন এ তথ্য নিশ্চিত করেছে বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি।
স্থানীয় সময় শনিবারে গর্বাচেভের শেষকৃত্য অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। রুশ প্রেসিডেন্টের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেছেন, ‘পুতিনের কার্যতালিকায় শনিবারের অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার বিষয়টি নেই। তবে গত মঙ্গলবারে মস্কোর যে হাসপাতালে গর্বাচেভ মারা গেছেন, সেখানে গিয়ে তিনি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন।’
গত মঙ্গলবার দিবাগত রাতে মস্কোর কেন্দ্রীয় হাসপাতালে ৯১ বছর বয়সী মিখাইল গর্বাচেভ মারা গেছেন। সোভিয়েত ইউনিয়নের সর্বশেষ প্রেসিডেন্ট ছিলেন তিনি। রাশিয়ায় দীর্ঘ সময় ধরে চলা সমাজতন্ত্রের পতন হয়েছিল তাঁর নেতৃত্বেই। ওই পতনের মধ্য দিয়ে বিশ্বে স্নায়ুযুদ্ধের অবসান ঘটেছিল। সোভিয়েত পতনের পর নিজেও ক্ষমতা হারান গর্বাচেভ। তাঁর মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন বর্তমান রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।
স্থানীয় সময় বুধবার গর্বাচেভের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে পুতিন এক টেলিগ্রাম পোস্টে বলেছেন, ‘গর্বাচেভ এমন একজন রাজনীতিবিদ ও রাষ্ট্রনায়ক ছিলেন, যিনি বিশ্ব ইতিহাসের গতিপথে ব্যাপক প্রভাব ফেলেছিলেন।’
এর পরদিন বৃহস্পতিবার রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে দেখা গেছে পুতিন মস্কোর সেন্ট্রাল হাসপাতালে গর্বাচেভের কফিনের পাশে লাল গোলাপ রাখছেন।
দিমিত্রি পেসকভ সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘দুর্ভাগ্যবশত প্রেসিডেন্ট পুতিনের ব্যস্ত কর্মসূচির কারণে ৩ সেপ্টেম্বর গর্বাচেভের শেষকৃত্যানুষ্ঠানে যোগ দিতে পারছেন না তিনি। তাই তিনি বৃহস্পতিবারেই শ্রদ্ধা জানানোর কাজটি সেরে ফেলেছেন।’
বিবিসি জানিয়েছে, শনিবার মস্কোর হল অব কলামে গর্বাচেভের শেষকৃত্য অনুষ্ঠিত হবে। অনুষ্ঠানটি সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত থাকবে। পরে তাঁকে শহরের নভোদেভিচি কবরস্থানে তাঁর স্ত্রী রাইসার পাশে দাফন করা হবে। গর্বাচেভের স্ত্রী ১৯৯৯ সালে মারা গেছেন।
পেসকভ আরও বলেছেন, গর্বাচেভের অনুষ্ঠানে একটি রাষ্ট্রীয় অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার ‘উপাদান’ থাকবে এবং রাষ্ট্র এটি আয়োজনে সহায়তা করছে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গর্বাচেভের শেষকৃত্যে শুধু পুতিনই অনুপস্থিত থাকবেন এমন নয়; পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার কারণে বিশ্বের আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ নেতা উপস্থিত থাকতে পারবেন না। উপস্থিত থাকতে না পারার তালিকায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনসহ ইইউ, জাপান ও কানাডার শীর্ষ রাজনীতিবিদেরা রয়েছেন।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন সোভিয়েত ইউনিয়নের শেষ নেতা মিখাইল গর্বাচেভের শেষকৃত্যে যোগ দেবেন না। ক্রেমলিন এ তথ্য নিশ্চিত করেছে বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি।
স্থানীয় সময় শনিবারে গর্বাচেভের শেষকৃত্য অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। রুশ প্রেসিডেন্টের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেছেন, ‘পুতিনের কার্যতালিকায় শনিবারের অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার বিষয়টি নেই। তবে গত মঙ্গলবারে মস্কোর যে হাসপাতালে গর্বাচেভ মারা গেছেন, সেখানে গিয়ে তিনি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন।’
গত মঙ্গলবার দিবাগত রাতে মস্কোর কেন্দ্রীয় হাসপাতালে ৯১ বছর বয়সী মিখাইল গর্বাচেভ মারা গেছেন। সোভিয়েত ইউনিয়নের সর্বশেষ প্রেসিডেন্ট ছিলেন তিনি। রাশিয়ায় দীর্ঘ সময় ধরে চলা সমাজতন্ত্রের পতন হয়েছিল তাঁর নেতৃত্বেই। ওই পতনের মধ্য দিয়ে বিশ্বে স্নায়ুযুদ্ধের অবসান ঘটেছিল। সোভিয়েত পতনের পর নিজেও ক্ষমতা হারান গর্বাচেভ। তাঁর মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন বর্তমান রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।
স্থানীয় সময় বুধবার গর্বাচেভের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে পুতিন এক টেলিগ্রাম পোস্টে বলেছেন, ‘গর্বাচেভ এমন একজন রাজনীতিবিদ ও রাষ্ট্রনায়ক ছিলেন, যিনি বিশ্ব ইতিহাসের গতিপথে ব্যাপক প্রভাব ফেলেছিলেন।’
এর পরদিন বৃহস্পতিবার রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে দেখা গেছে পুতিন মস্কোর সেন্ট্রাল হাসপাতালে গর্বাচেভের কফিনের পাশে লাল গোলাপ রাখছেন।
দিমিত্রি পেসকভ সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘দুর্ভাগ্যবশত প্রেসিডেন্ট পুতিনের ব্যস্ত কর্মসূচির কারণে ৩ সেপ্টেম্বর গর্বাচেভের শেষকৃত্যানুষ্ঠানে যোগ দিতে পারছেন না তিনি। তাই তিনি বৃহস্পতিবারেই শ্রদ্ধা জানানোর কাজটি সেরে ফেলেছেন।’
বিবিসি জানিয়েছে, শনিবার মস্কোর হল অব কলামে গর্বাচেভের শেষকৃত্য অনুষ্ঠিত হবে। অনুষ্ঠানটি সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত থাকবে। পরে তাঁকে শহরের নভোদেভিচি কবরস্থানে তাঁর স্ত্রী রাইসার পাশে দাফন করা হবে। গর্বাচেভের স্ত্রী ১৯৯৯ সালে মারা গেছেন।
পেসকভ আরও বলেছেন, গর্বাচেভের অনুষ্ঠানে একটি রাষ্ট্রীয় অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার ‘উপাদান’ থাকবে এবং রাষ্ট্র এটি আয়োজনে সহায়তা করছে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গর্বাচেভের শেষকৃত্যে শুধু পুতিনই অনুপস্থিত থাকবেন এমন নয়; পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার কারণে বিশ্বের আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ নেতা উপস্থিত থাকতে পারবেন না। উপস্থিত থাকতে না পারার তালিকায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনসহ ইইউ, জাপান ও কানাডার শীর্ষ রাজনীতিবিদেরা রয়েছেন।
ইরানে পরিচালিত মার্কিন বিমান হামলাকে ‘অসাধারণ এবং ব্যাপক সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী পিট হেগসেথ। তিনি জানিয়েছেন, এই হামলার মাধ্যমে ইরানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা ধ্বংস করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেবিশ্ব রাজনীতির উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে যুক্তরাষ্ট্রের বি-২ বোমারু বিমান এখন আলোচনার কেন্দ্রে। আকাশপথে নিঃশব্দ ও প্রায় অদৃশ্য এই যুদ্ধযান শুধু আধুনিক প্রযুক্তির বিস্ময় নয়, বরং এটি যুক্তরাষ্ট্রের কৌশলগত শক্তির প্রতীক।
২ ঘণ্টা আগেইরানে থাকা ‘বন্ধুদের’ তথ্যের অবিচ্ছিন্ন প্রবাহ নিশ্চিত করতে আগামী কয়েক সপ্তাহের জন্য দেশটিতে স্টারলিংক ইন্টারনেট সেবা বিনা মূল্যে চালু করার জন্য স্পেসএক্সের প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ককে আহ্বান জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিশেষ দূত রিচার্ড গ্রেনেল।
৩ ঘণ্টা আগেএনডিটিভি জানিয়েছে, হামলায় বাংকার বাস্টার বোমা ও টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র মিলিয়ে অভিযান চালানো হয়, যা ছিল গত কয়েক বছরে ইরানের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে সরাসরি সামরিক পদক্ষেপ।
৩ ঘণ্টা আগে