গ্রিসের ক্ষমতাসীন প্রধানমন্ত্রী কিরিয়াকোস মিৎসোটাকিস জাতীয় নির্বাচনে বড় ব্যবধানে জয়লাভ করেছেন। তাঁর দলের এ বিজয়কে ‘রাজনৈতিক ভূমিকম্প’ হিসেবে অভিহিত করেছেন তিনি। তবে কিরিয়াকোসের নিউ ডেমোক্রেসি পার্টি (এনডিপি) সংখ্যাগরিষ্ঠতা থেকে এখনো পাঁচটি আসন পিছিয়ে রয়েছে।
ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, গতকাল রোববার জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে গ্রিসে। প্রাথমিক ফলাফলে নিউ ডেমোক্রেসি পার্টি ৪১ শতাংশ ভোট পেয়েছে। অন্যদিকে প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী দল সিরিজা পার্টি ২০ শতাংশ ভোট পেয়েছে।
এদিকে নিউ ডেমোক্রেসি পার্টি বড় ব্যবধানে জয় পাওয়ায় কিরিয়াকোস মিৎসোটাকিসকে অভিনন্দন জানিয়েছেন সিরিজা পার্টির অ্যালেক্সিস সিপ্রাস।
প্রাথমিক ফলাফল অনুযায়ী, কিরিয়াকোস মিৎসোটাকিসের নিউ ডেমোক্রেসি পার্টি ৩০০ আসনের মধ্যে ১৪৬টি আসনে জয় পেয়েছে। তবে পার্লামেন্টে সরকার গঠনের জন্য প্রয়োজন ১৫১টি আসন। সে ক্ষেত্রে এখনো পাঁচটি আসন থেকে দূরে রয়েছে নিউ ডেমোক্রেসি পার্টি। এমন পরিস্থিতিতে সরকার গঠনের জন্য নিউ ডেমোক্রেসি পার্টিকে অন্যান্য রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জোট গঠন করতে হবে।
কিন্তু কিরিয়াকোস জোট করবেন না বলে ইতিমধ্যেই ইঙ্গিত দিয়েছেন। কারণ গ্রিসের রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ব্যাপক দূরত্ব রয়েছে। ফলে আগামী জুন অথবা জুলাই মাসের প্রথম দিকে দ্বিতীয় দফা ভোট অনুষ্ঠিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
চার বছর ধরে গ্রিস শাসন করছে কিরিয়াকোসের দল নিউ ডেমোক্রেসি পার্টি। ভোটের আগে প্রধানমন্ত্রী কিরিয়াকোস মিৎসোটাকিস জনগণকে এমন বার্তা দিয়েছিলেন যে গ্রিসের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও প্রবৃদ্ধি ধরে রাখার জন্য তাঁর ওপরেই আস্থা রাখা উচিত। গ্রিসের জনগণ তাঁর ওপর আস্থা রেখেছে এবং তিনি প্রত্যাশার চেয়েও বেশি ভোট পেয়েছেন।
কিন্তু প্রত্যাশার চেয়ে বেশি ভোট পেয়েও সরকার গঠন করতে পারছেন না কিরিয়াকোস। এখন দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচনে জয়ী হতে হলে তাঁকে অতিরিক্ত আসনে জয়ী হতে হবে। এরপর একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেলেই তিনি আবার চার বছরের জন্য সরকার গঠন করতে পারবেন।
প্রধানমন্ত্রী কিরিয়াকোস মিৎসোটাকিস গ্রিসের ক্ষমতাধর রাজপরিবারের সদস্য। তাঁর বাবা কনস্টান্টিনোস মিৎসোটাকিস ১৯৯০ সালের প্রথম দিকে প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। কিরিয়াকোসের বোন ডোরা বাকোয়ানিস ছিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং তাঁর ছেলে কোস্টাস বাকোয়ানিস এথেন্সের বর্তমান মেয়র।
অন্যদিকে রামপন্থী দল সিরিজা পার্টির নেতৃত্ব দিচ্ছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী অ্যালেক্সিস সিপ্রাস। তিনি ২০১৫ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত ক্ষমতায় ছিলেন।
গ্রিসের ক্ষমতাসীন প্রধানমন্ত্রী কিরিয়াকোস মিৎসোটাকিস জাতীয় নির্বাচনে বড় ব্যবধানে জয়লাভ করেছেন। তাঁর দলের এ বিজয়কে ‘রাজনৈতিক ভূমিকম্প’ হিসেবে অভিহিত করেছেন তিনি। তবে কিরিয়াকোসের নিউ ডেমোক্রেসি পার্টি (এনডিপি) সংখ্যাগরিষ্ঠতা থেকে এখনো পাঁচটি আসন পিছিয়ে রয়েছে।
ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, গতকাল রোববার জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে গ্রিসে। প্রাথমিক ফলাফলে নিউ ডেমোক্রেসি পার্টি ৪১ শতাংশ ভোট পেয়েছে। অন্যদিকে প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী দল সিরিজা পার্টি ২০ শতাংশ ভোট পেয়েছে।
এদিকে নিউ ডেমোক্রেসি পার্টি বড় ব্যবধানে জয় পাওয়ায় কিরিয়াকোস মিৎসোটাকিসকে অভিনন্দন জানিয়েছেন সিরিজা পার্টির অ্যালেক্সিস সিপ্রাস।
প্রাথমিক ফলাফল অনুযায়ী, কিরিয়াকোস মিৎসোটাকিসের নিউ ডেমোক্রেসি পার্টি ৩০০ আসনের মধ্যে ১৪৬টি আসনে জয় পেয়েছে। তবে পার্লামেন্টে সরকার গঠনের জন্য প্রয়োজন ১৫১টি আসন। সে ক্ষেত্রে এখনো পাঁচটি আসন থেকে দূরে রয়েছে নিউ ডেমোক্রেসি পার্টি। এমন পরিস্থিতিতে সরকার গঠনের জন্য নিউ ডেমোক্রেসি পার্টিকে অন্যান্য রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জোট গঠন করতে হবে।
কিন্তু কিরিয়াকোস জোট করবেন না বলে ইতিমধ্যেই ইঙ্গিত দিয়েছেন। কারণ গ্রিসের রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ব্যাপক দূরত্ব রয়েছে। ফলে আগামী জুন অথবা জুলাই মাসের প্রথম দিকে দ্বিতীয় দফা ভোট অনুষ্ঠিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
চার বছর ধরে গ্রিস শাসন করছে কিরিয়াকোসের দল নিউ ডেমোক্রেসি পার্টি। ভোটের আগে প্রধানমন্ত্রী কিরিয়াকোস মিৎসোটাকিস জনগণকে এমন বার্তা দিয়েছিলেন যে গ্রিসের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও প্রবৃদ্ধি ধরে রাখার জন্য তাঁর ওপরেই আস্থা রাখা উচিত। গ্রিসের জনগণ তাঁর ওপর আস্থা রেখেছে এবং তিনি প্রত্যাশার চেয়েও বেশি ভোট পেয়েছেন।
কিন্তু প্রত্যাশার চেয়ে বেশি ভোট পেয়েও সরকার গঠন করতে পারছেন না কিরিয়াকোস। এখন দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচনে জয়ী হতে হলে তাঁকে অতিরিক্ত আসনে জয়ী হতে হবে। এরপর একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেলেই তিনি আবার চার বছরের জন্য সরকার গঠন করতে পারবেন।
প্রধানমন্ত্রী কিরিয়াকোস মিৎসোটাকিস গ্রিসের ক্ষমতাধর রাজপরিবারের সদস্য। তাঁর বাবা কনস্টান্টিনোস মিৎসোটাকিস ১৯৯০ সালের প্রথম দিকে প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। কিরিয়াকোসের বোন ডোরা বাকোয়ানিস ছিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং তাঁর ছেলে কোস্টাস বাকোয়ানিস এথেন্সের বর্তমান মেয়র।
অন্যদিকে রামপন্থী দল সিরিজা পার্টির নেতৃত্ব দিচ্ছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী অ্যালেক্সিস সিপ্রাস। তিনি ২০১৫ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত ক্ষমতায় ছিলেন।
বিশ্ব রাজনীতির উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে যুক্তরাষ্ট্রের বি-২ বোমারু বিমান এখন আলোচনার কেন্দ্রে। আকাশপথে নিঃশব্দ ও প্রায় অদৃশ্য এই যুদ্ধযান শুধু আধুনিক প্রযুক্তির বিস্ময় নয়, বরং এটি যুক্তরাষ্ট্রের কৌশলগত শক্তির প্রতীক।
৪ মিনিট আগেইরানে থাকা ‘বন্ধুদের’ তথ্যের অবিচ্ছিন্ন প্রবাহ নিশ্চিত করতে আগামী কয়েক সপ্তাহের জন্য দেশটিতে স্টারলিংক ইন্টারনেট সেবা বিনা মূল্যে চালু করার জন্য স্পেসএক্সের প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ককে আহ্বান জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিশেষ দূত রিচার্ড গ্রেনেল।
১ ঘণ্টা আগেএনডিটিভি জানিয়েছে, হামলায় বাংকার বাস্টার বোমা ও টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র মিলিয়ে অভিযান চালানো হয়, যা ছিল গত কয়েক বছরে ইরানের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে সরাসরি সামরিক পদক্ষেপ।
১ ঘণ্টা আগেতাঁর ভাষ্য, ইরানের রাজনৈতিক শাসন টিকে গেছে এবং সম্ভবত আরও শক্ত অবস্থানে পৌঁছেছে। দেশটির মানুষ এখন আধ্যাত্মিক নেতৃত্বের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে। এমনকি যারা আগে নির্লিপ্ত ছিল বা বিরোধিতা করত, তারাও এখন এই নেতৃত্বের পাশে দাঁড়াচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে