ইউক্রেনকে যত দিন প্রয়োজন প্রতিবছর ৩০০ কোটি পাউন্ড বা ৪১ হাজার কোটি টাকার বেশি সহায়তা দিয়ে যাবে যুক্তরাজ্য। এমনটাই জানিয়েছেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন। গত সপ্তাহের বৃহস্পতিবার ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভে তাঁর দ্বিতীয় দফার সফরের সময় তিনি এই প্রতিশ্রুতি দেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইউক্রেনকে প্রতিবছর তিন বিলিয়ন পাউন্ড সহায়তা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে ডেভিড ক্যামেরন বলেছেন, ‘যত দিন প্রয়োজন এই সহায়তা দেওয়া হবে।’ ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের শেষ দিকে রাশিয়া ইউক্রেন আক্রমণের পর যুক্তরাজ্যের তরফ থেকে ইউক্রেনকে দেওয়া এই সহায়তা প্যাকেজই সবচেয়ে বড়।
কিয়েভ সফরে ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি, ইউক্রেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী দিমিত্রো কুলেবার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। সাক্ষাতে ইউক্রেনের জন্য অতিরিক্ত অস্ত্রসহায়তা নিশ্চিত করার বিষয়টিকে তিনি ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে তাঁর অন্যতম শীর্ষ অগ্রাধিকার বলেও ঘোষণা করেন।
এর আগে, চলতি বছরের জানুয়ারিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক ঘোষণা দেন, তাঁর দেশ ২০২৪-২৫ সালে ইউক্রেনকে ২৫০ কোটি ব্রিটিশ পাউন্ড সামরিক সহায়তা দেবে। যা আগের দুই বছরের তুলনায় ২০০ মিলিয়ন পাউন্ড বেশি। তবে তিনি এরপর আর কোনো প্রতিশ্রুতি দেননি। সর্বশেষ, ক্যামেরনের তরফ থেকে এই সহায়তার ঘোষণা এল।
এদিকে, যুক্তরাজ্য আগামী ১০ বছরে ব্রিটিশ অস্ত্রশিল্পে আরও এক হাজার কোটি পাউন্ড বিনিয়োগের পরিকল্পনা করেছে, যাতে দেশীয় অস্ত্রের উৎপাদন দ্বিগুণ করা সম্ভব হয়। মূলত, এই উৎপাদনের লক্ষ্য—ইউক্রেনের জাতীয় নিরাপত্তা নিশ্চিতে ব্রিটিশ সামরিক সহায়তা নিশ্চিত করা এবং কিয়েভে অস্ত্রের প্রবাহ বজায় রাখা। এ ছাড়া, যতক্ষণ সময় লাগে ততক্ষণ যুদ্ধে ইউক্রেনকে রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধে যুক্ত রাখা।
এ ছাড়া, ইউক্রেনে বাড়তি সামরিক সহায়তা দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে একত্র করার প্রতিও গুরুত্বারোপ করেন ক্যামেরন। তিনি বলেন, ‘ইউক্রেনের জরুরি সক্ষমতার প্রয়োজনীয়তা পূরণে আন্তর্জাতিক তহবিলে অতিরিক্ত অবদান নিশ্চিত করতে আগামী (জুন) মাসে যুক্তরাজ্য আন্তর্জাতিক অংশীদারদের একত্র করবে।’
ইউক্রেনকে যত দিন প্রয়োজন প্রতিবছর ৩০০ কোটি পাউন্ড বা ৪১ হাজার কোটি টাকার বেশি সহায়তা দিয়ে যাবে যুক্তরাজ্য। এমনটাই জানিয়েছেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন। গত সপ্তাহের বৃহস্পতিবার ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভে তাঁর দ্বিতীয় দফার সফরের সময় তিনি এই প্রতিশ্রুতি দেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইউক্রেনকে প্রতিবছর তিন বিলিয়ন পাউন্ড সহায়তা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে ডেভিড ক্যামেরন বলেছেন, ‘যত দিন প্রয়োজন এই সহায়তা দেওয়া হবে।’ ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের শেষ দিকে রাশিয়া ইউক্রেন আক্রমণের পর যুক্তরাজ্যের তরফ থেকে ইউক্রেনকে দেওয়া এই সহায়তা প্যাকেজই সবচেয়ে বড়।
কিয়েভ সফরে ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি, ইউক্রেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী দিমিত্রো কুলেবার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। সাক্ষাতে ইউক্রেনের জন্য অতিরিক্ত অস্ত্রসহায়তা নিশ্চিত করার বিষয়টিকে তিনি ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে তাঁর অন্যতম শীর্ষ অগ্রাধিকার বলেও ঘোষণা করেন।
এর আগে, চলতি বছরের জানুয়ারিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক ঘোষণা দেন, তাঁর দেশ ২০২৪-২৫ সালে ইউক্রেনকে ২৫০ কোটি ব্রিটিশ পাউন্ড সামরিক সহায়তা দেবে। যা আগের দুই বছরের তুলনায় ২০০ মিলিয়ন পাউন্ড বেশি। তবে তিনি এরপর আর কোনো প্রতিশ্রুতি দেননি। সর্বশেষ, ক্যামেরনের তরফ থেকে এই সহায়তার ঘোষণা এল।
এদিকে, যুক্তরাজ্য আগামী ১০ বছরে ব্রিটিশ অস্ত্রশিল্পে আরও এক হাজার কোটি পাউন্ড বিনিয়োগের পরিকল্পনা করেছে, যাতে দেশীয় অস্ত্রের উৎপাদন দ্বিগুণ করা সম্ভব হয়। মূলত, এই উৎপাদনের লক্ষ্য—ইউক্রেনের জাতীয় নিরাপত্তা নিশ্চিতে ব্রিটিশ সামরিক সহায়তা নিশ্চিত করা এবং কিয়েভে অস্ত্রের প্রবাহ বজায় রাখা। এ ছাড়া, যতক্ষণ সময় লাগে ততক্ষণ যুদ্ধে ইউক্রেনকে রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধে যুক্ত রাখা।
এ ছাড়া, ইউক্রেনে বাড়তি সামরিক সহায়তা দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে একত্র করার প্রতিও গুরুত্বারোপ করেন ক্যামেরন। তিনি বলেন, ‘ইউক্রেনের জরুরি সক্ষমতার প্রয়োজনীয়তা পূরণে আন্তর্জাতিক তহবিলে অতিরিক্ত অবদান নিশ্চিত করতে আগামী (জুন) মাসে যুক্তরাজ্য আন্তর্জাতিক অংশীদারদের একত্র করবে।’
ইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
৫ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
৫ ঘণ্টা আগেইরান-ইসরায়েল সংঘাতে সরাসরি জড়িয়ে পড়ল যুক্তরাষ্ট্র। গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী। এরপর প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেছেন, ইরানকে অবশ্যই মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি ফেরাতে হবে। নয়তো আরও হামলার হুমকি দিয়েছেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগে