আজকের পত্রিকা ডেস্ক
চ্যাম্পিয়নস লিগের ম্যাচ ঘিরে স্পেনের রাজধানী মাদ্রিদে উত্তেজনা দেখা দিয়েছিল। রিয়াল মাদ্রিদের বিপক্ষে ফরাসি ক্লাব মার্সেইয়ের খেলা শুরুর আগে স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় সান্তিয়াগো বার্নাব্যু স্টেডিয়ামের বাইরে ফরাসি সমর্থকদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়। কেবল তাই নয়, স্টেডিয়ামে ফিলিস্তিনি পতাকা নিয়ে প্রবেশও নিষিদ্ধ করা হয়।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার খবরে বলা হয়েছে, খেলা শুরুর ঘণ্টাখানেক আগে থেকেই হাজারো মার্সেই সমর্থক স্টেডিয়ামে প্রবেশের জন্য নির্ধারিত স্থানে অপেক্ষা করছিলেন। প্রত্যাশিতভাবেই বিপুলসংখ্যক ফরাসি সমর্থক মাদ্রিদে পৌঁছান ম্যাচটি উপভোগ করার জন্য। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে বার্নাব্যুর চারপাশে আগে থেকেই মোতায়েন ছিল বিপুলসংখ্যক পুলিশ।
তবে হঠাৎ কিছু সমর্থক নির্ধারিত স্থান ছেড়ে সামনে এগোনোর চেষ্টা করলে চোখে মুহূর্তেই উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে দাঙ্গা নিয়ন্ত্রণে থাকা পুলিশ ও ঘোড়সওয়ার বাহিনী লাঠিচার্জ করে। এতে দুই পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। তবে ঘটনাটি বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি। দ্রুত পরিস্থিতি সামাল দেয় পুলিশ। শেষ পর্যন্ত সমর্থকেরা কোনো বড় ধরনের বাধা ছাড়াই নির্ধারিত সময়ে স্টেডিয়ামে প্রবেশ করতে সক্ষম হন।
এ ঘটনার পর বার্নাব্যুর নিরাপত্তাকর্মীরা স্পষ্ট করে দেন, ফিলিস্তিনি পতাকা নিয়ে স্টেডিয়ামে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হবে না। ম্যাচের আগে কয়েকজন সমর্থক পতাকা নিয়ে ঢোকার চেষ্টা করলে তা বাজেয়াপ্ত করা হয়। জানা গেছে, এই নীতি ম্যাচের আগেই কার্যকর ছিল। স্পেনে সাম্প্রতিক সময়ে ফিলিস্তিনপন্থী আন্দোলন জোরদার হলেও এর আগেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল।
প্রসঙ্গত, গত সপ্তাহে স্পেনজুড়ে ফিলিস্তিনপন্থী বিক্ষোভ বড় ধরনের আলোচনার জন্ম দেয়। তিন সপ্তাহব্যাপী ভুয়েল্তা সাইক্লিং প্রতিযোগিতার কয়েকটি ধাপ বিক্ষোভের কারণে ব্যাহত হয়। বিক্ষোভকারীরা দাবি তোলেন, ইসরায়েলি দল ইসরায়েল প্রিমিয়ার টেককে গ্র্যান্ড ট্যুর থেকে বহিষ্কার করতে হবে। গত রোববার প্রতিযোগিতার শেষ ধাপ ঘিরেও বড় ধরনের বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়। সেদিন বিক্ষোভকারীরা রাস্তায় ব্যারিকেড ফেলে এবং পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে শেষ ধাপটি বাধাগ্রস্ত করেন।
চ্যাম্পিয়নস লিগের ম্যাচ ঘিরে স্পেনের রাজধানী মাদ্রিদে উত্তেজনা দেখা দিয়েছিল। রিয়াল মাদ্রিদের বিপক্ষে ফরাসি ক্লাব মার্সেইয়ের খেলা শুরুর আগে স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় সান্তিয়াগো বার্নাব্যু স্টেডিয়ামের বাইরে ফরাসি সমর্থকদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়। কেবল তাই নয়, স্টেডিয়ামে ফিলিস্তিনি পতাকা নিয়ে প্রবেশও নিষিদ্ধ করা হয়।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার খবরে বলা হয়েছে, খেলা শুরুর ঘণ্টাখানেক আগে থেকেই হাজারো মার্সেই সমর্থক স্টেডিয়ামে প্রবেশের জন্য নির্ধারিত স্থানে অপেক্ষা করছিলেন। প্রত্যাশিতভাবেই বিপুলসংখ্যক ফরাসি সমর্থক মাদ্রিদে পৌঁছান ম্যাচটি উপভোগ করার জন্য। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে বার্নাব্যুর চারপাশে আগে থেকেই মোতায়েন ছিল বিপুলসংখ্যক পুলিশ।
তবে হঠাৎ কিছু সমর্থক নির্ধারিত স্থান ছেড়ে সামনে এগোনোর চেষ্টা করলে চোখে মুহূর্তেই উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে দাঙ্গা নিয়ন্ত্রণে থাকা পুলিশ ও ঘোড়সওয়ার বাহিনী লাঠিচার্জ করে। এতে দুই পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। তবে ঘটনাটি বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি। দ্রুত পরিস্থিতি সামাল দেয় পুলিশ। শেষ পর্যন্ত সমর্থকেরা কোনো বড় ধরনের বাধা ছাড়াই নির্ধারিত সময়ে স্টেডিয়ামে প্রবেশ করতে সক্ষম হন।
এ ঘটনার পর বার্নাব্যুর নিরাপত্তাকর্মীরা স্পষ্ট করে দেন, ফিলিস্তিনি পতাকা নিয়ে স্টেডিয়ামে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হবে না। ম্যাচের আগে কয়েকজন সমর্থক পতাকা নিয়ে ঢোকার চেষ্টা করলে তা বাজেয়াপ্ত করা হয়। জানা গেছে, এই নীতি ম্যাচের আগেই কার্যকর ছিল। স্পেনে সাম্প্রতিক সময়ে ফিলিস্তিনপন্থী আন্দোলন জোরদার হলেও এর আগেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল।
প্রসঙ্গত, গত সপ্তাহে স্পেনজুড়ে ফিলিস্তিনপন্থী বিক্ষোভ বড় ধরনের আলোচনার জন্ম দেয়। তিন সপ্তাহব্যাপী ভুয়েল্তা সাইক্লিং প্রতিযোগিতার কয়েকটি ধাপ বিক্ষোভের কারণে ব্যাহত হয়। বিক্ষোভকারীরা দাবি তোলেন, ইসরায়েলি দল ইসরায়েল প্রিমিয়ার টেককে গ্র্যান্ড ট্যুর থেকে বহিষ্কার করতে হবে। গত রোববার প্রতিযোগিতার শেষ ধাপ ঘিরেও বড় ধরনের বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়। সেদিন বিক্ষোভকারীরা রাস্তায় ব্যারিকেড ফেলে এবং পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে শেষ ধাপটি বাধাগ্রস্ত করেন।
খাইবার পাখতুনখাওয়ায় অতীতেও বহু সন্ত্রাসবিরোধী অভিযান চালানো হয়েছে এবং সেখানে বহু বেসামরিক নাগরিকের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। চলতি বছরের জুনে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বলেছিল, খাইবার পাখতুনখাওয়ায় বারবার ড্রোন হামলা পাকিস্তানে বেসামরিক জীবনকে ভয়াবহভাবে অবজ্ঞা করার ইঙ্গিত দেয়।
৮ মিনিট আগেগাজায় ইসরায়েলি সেনাদের (আইডিএফ) পরিবর্তে একটি আন্তর্জাতিক শান্তিরক্ষী বাহিনী পাঠানোর উদ্যোগ নিয়েছে ফ্রান্স। যুদ্ধ শেষে এই বাহিনী অঞ্চলটির দায়িত্ব নেবে এবং হামাসকে নিরস্ত্র করার কাজ করবে। ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েল প্রাপ্ত খসড়া প্রস্তাবের বরাত দিয়ে এমন তথ্য জানিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া ও পর্তুগালের ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতির প্রতিক্রিয়ায় ইসরায়েলের হুঁশিয়ারির জবাবে পাল্টা হুমকি দিল যুক্তরাজ্য। ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইয়েভেট কুপার সতর্ক করে বলেন, পশ্চিম তীরের কোনো ভূমি নতুন করে দখল করলে ইসরায়েলের পরিণত হবে ভয়াবহ।
২ ঘণ্টা আগেফ্রান্স ও সৌদি আরব আজ সোমবার ফিলিস্তিনে দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধানের পক্ষে সমর্থন জোগাড়ের লক্ষ্যে এক বহুজাতিক সম্মেলনের আয়োজন করছেন। অন্তত কয়েক ডজন দেশের নেতারা এই সম্মেলনে যোগ দেবেন। আশা করা হচ্ছে, এদের মধ্যে বেশ কয়েকজন আনুষ্ঠানিকভাবে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেবেন। তবে এই পদক্ষেপের তীব্র...
৩ ঘণ্টা আগে