এক সময় রুশ গোয়েন্দা সংস্থা কেজিবি ও দেশটির কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা সংস্থার উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা ছিলেন আলেক্সান্ডার লিটভিনেঙ্কো। পরে এই বাহিনীগুলোর অভ্যন্তরীণ দুর্নীতি নিয়ে প্রতিবাদ করলে ১৯৯৮ সালে বহিষ্কার করা হয় তাঁকে।
রাশিয়ার বর্তমান প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন তখন কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা সংস্থার প্রধান ছিলেন। তাঁর রোষানল থেকে বাঁচতে শেষ পর্যন্ত যুক্তরাজ্যে পালিয়ে যান লিটভিনেঙ্কো। শুধু তাই নয়, ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই-সিক্সের হয়ে কাজও শুরু করেন।
এ অবস্থায় লিটভিনেঙ্কোকে চিরতরে সরিয়ে দিতে ২০০৬ সালে কেজিবির দুই গোয়েন্দাকে যুক্তরাজ্যে পাঠান পুতিন। তাঁদেরই একজন ছিলেন আন্দ্রেই লুগোভই। লিটভিনেঙ্কোর সঙ্গে লন্ডনের মিলেনিয়াম হোটেলে সাক্ষাৎ করে তাঁর চায়ের কাপে শক্তিশালী রাসায়নিক অস্ত্র ‘পেলোনিয়াম’ ঢেলে দিয়েছিলেন লুগোভই। মারাত্মক ওই রাসায়নিকের তেজস্ক্রিয়তায় ২৩ দিন ভোগে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েছিলেন লিটভিনেঙ্কো। তবে মৃত্যুর আগে হাসপাতালের বিছানায় শুয়েই রাসায়নিক হামলার রহস্য উদ্ঘাটন করে গিয়েছিলেন তিনি। এ ছাড়া হামলা করে রাশিয়ায় ফিরে যাওয়ার পথে পথে বিভিন্ন বিমানবন্দরে তেজস্ক্রিয়তার ছাপ রেখে গিয়েছিলেন লুগোভই ও তাঁর সঙ্গী দিমিত্রি কভতুন। গত বছর করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন কভতুন।
আজ সোমবার ব্রিটিশ গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, লিটভিনেঙ্কোকে হত্যা করা রুশ গোয়েন্দা লুগোভইও শেষ পর্যন্ত ক্যানসারে আক্রান্ত হয়েছেন। তাঁর শরীরের টিউমার পরীক্ষা করে দেখা গেছে, সে রাসায়নিক দিয়ে তিনি লিটভিনেঙ্কোকে হত্যা করেছিলেন সেই একই রাসায়নিকের কারণেই ক্যানাসারে আক্রান্ত হয়েছেন তিনি।
বর্তমানে ৫৬ বছর বয়সী লুগোভই রুশ সংসদের সদস্য এবং ইউক্রেন হামলার ঘোর সমর্থক। কতগুলো ফাঁস হওয়া ইমেইলের বরাতে তাঁর প্রোস্টেট ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার খবরটি মস্কোতে চাউর হয়ে গেছে। ইউক্রেনের একটি সাইবার প্রতিরোধ গ্রুপ ওই ইমেইলগুলো ফাঁস করেছে বলে জানা গেছে।
ফাঁস ই-মেইল থেকে জানা গেছে, গত ৫ এপ্রিল লুগোভইকে তেজস্ক্রিয় থেরাপি ব্যবস্থার প্রস্তাব করেন চিকিৎসকেরা। যদিও লুগোভই লিখিতভাবে কোনো অস্ত্রোপচার এবং তেজস্ক্রিয় থেরাপি নিতে অস্বীকার করেন এবং সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণের ভিত্তিতে চিকিৎসা চালিয়ে যেতে বলেন।
উল্লেখ্য, গত মে মাসেই লুগোভই দাবি করেছিলেন—ইউক্রেনের হ্যাকাররা তাঁর ই-মেইল অ্যাকাউন্ট হ্যাক করেছে। শুধু তাই নয়, লুগোভই দাবি করেছিলেন—হ্যাকাররা তাঁর ৩৪ বছর বয়সী গায়িকা স্ত্রীর অ্যাকাউন্টেও গোপনে প্রবেশ করেছিল।
এক সময় রুশ গোয়েন্দা সংস্থা কেজিবি ও দেশটির কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা সংস্থার উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা ছিলেন আলেক্সান্ডার লিটভিনেঙ্কো। পরে এই বাহিনীগুলোর অভ্যন্তরীণ দুর্নীতি নিয়ে প্রতিবাদ করলে ১৯৯৮ সালে বহিষ্কার করা হয় তাঁকে।
রাশিয়ার বর্তমান প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন তখন কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা সংস্থার প্রধান ছিলেন। তাঁর রোষানল থেকে বাঁচতে শেষ পর্যন্ত যুক্তরাজ্যে পালিয়ে যান লিটভিনেঙ্কো। শুধু তাই নয়, ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই-সিক্সের হয়ে কাজও শুরু করেন।
এ অবস্থায় লিটভিনেঙ্কোকে চিরতরে সরিয়ে দিতে ২০০৬ সালে কেজিবির দুই গোয়েন্দাকে যুক্তরাজ্যে পাঠান পুতিন। তাঁদেরই একজন ছিলেন আন্দ্রেই লুগোভই। লিটভিনেঙ্কোর সঙ্গে লন্ডনের মিলেনিয়াম হোটেলে সাক্ষাৎ করে তাঁর চায়ের কাপে শক্তিশালী রাসায়নিক অস্ত্র ‘পেলোনিয়াম’ ঢেলে দিয়েছিলেন লুগোভই। মারাত্মক ওই রাসায়নিকের তেজস্ক্রিয়তায় ২৩ দিন ভোগে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েছিলেন লিটভিনেঙ্কো। তবে মৃত্যুর আগে হাসপাতালের বিছানায় শুয়েই রাসায়নিক হামলার রহস্য উদ্ঘাটন করে গিয়েছিলেন তিনি। এ ছাড়া হামলা করে রাশিয়ায় ফিরে যাওয়ার পথে পথে বিভিন্ন বিমানবন্দরে তেজস্ক্রিয়তার ছাপ রেখে গিয়েছিলেন লুগোভই ও তাঁর সঙ্গী দিমিত্রি কভতুন। গত বছর করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন কভতুন।
আজ সোমবার ব্রিটিশ গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, লিটভিনেঙ্কোকে হত্যা করা রুশ গোয়েন্দা লুগোভইও শেষ পর্যন্ত ক্যানসারে আক্রান্ত হয়েছেন। তাঁর শরীরের টিউমার পরীক্ষা করে দেখা গেছে, সে রাসায়নিক দিয়ে তিনি লিটভিনেঙ্কোকে হত্যা করেছিলেন সেই একই রাসায়নিকের কারণেই ক্যানাসারে আক্রান্ত হয়েছেন তিনি।
বর্তমানে ৫৬ বছর বয়সী লুগোভই রুশ সংসদের সদস্য এবং ইউক্রেন হামলার ঘোর সমর্থক। কতগুলো ফাঁস হওয়া ইমেইলের বরাতে তাঁর প্রোস্টেট ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার খবরটি মস্কোতে চাউর হয়ে গেছে। ইউক্রেনের একটি সাইবার প্রতিরোধ গ্রুপ ওই ইমেইলগুলো ফাঁস করেছে বলে জানা গেছে।
ফাঁস ই-মেইল থেকে জানা গেছে, গত ৫ এপ্রিল লুগোভইকে তেজস্ক্রিয় থেরাপি ব্যবস্থার প্রস্তাব করেন চিকিৎসকেরা। যদিও লুগোভই লিখিতভাবে কোনো অস্ত্রোপচার এবং তেজস্ক্রিয় থেরাপি নিতে অস্বীকার করেন এবং সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণের ভিত্তিতে চিকিৎসা চালিয়ে যেতে বলেন।
উল্লেখ্য, গত মে মাসেই লুগোভই দাবি করেছিলেন—ইউক্রেনের হ্যাকাররা তাঁর ই-মেইল অ্যাকাউন্ট হ্যাক করেছে। শুধু তাই নয়, লুগোভই দাবি করেছিলেন—হ্যাকাররা তাঁর ৩৪ বছর বয়সী গায়িকা স্ত্রীর অ্যাকাউন্টেও গোপনে প্রবেশ করেছিল।
তাঁর মতে, যুক্তরাষ্ট্রের হামলার জবাবে এখন ইরানকে তিনটি কৌশলগত পথের একটি বেছে নিতে হবে। প্রথমত কোনো কিছু না করা। এতে যুক্তরাষ্ট্রের আরও হামলা থেকে রেহাই পেতে পারে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটি। এমনকি ইরান চাইলে কূটনৈতিক পথেও যেতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় ফিরতে পারে।
৩ মিনিট আগেইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি বলেছেন, কূটনৈতিক প্রচেষ্টাকে ধ্বংস করেছে যুক্তরাষ্ট্র, ইরান নয়। একই সঙ্গে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের হুমকির বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন...
১০ মিনিট আগেগত জানুয়ারিতে দ্বিতীয়বারের মতো মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে হোয়াইট হাউসে পা রাখেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এর আগে নির্বাচনী প্রতিশ্রুতিতে বলেছিলেন, মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধ-সংঘাত বন্ধে নিজেকে ‘শান্তির দূত’ হিসেবে তুলে ধরবেন তিনি। কিন্তু সময় বলছে ভিন্ন কথা। ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্তরাষ্ট্রকে সরাসরি জড়িয়ে নিয়ে...
২৩ মিনিট আগেভারতে নাগরিকদের জন্য সতর্কতার জারি করেছে যুক্তরাষ্ট্র। গত ১৮ জুন ভারত ভ্রমণবিষয় সতর্কবার্তা হালনাগাদ করে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে। তাতে দেখা যায়, কিছু এলাকায় অপরাধ ও সন্ত্রাসবাদ বেড়ে যাওয়ায় সেসব অঞ্চলে ভ্রমণে বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
২৩ মিনিট আগে