ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের স্ত্রী ও দেশটির ফার্স্ট লেডি ওলেনা জেলেনস্কা বলেছেন, ‘আসন্ন শীত এবং রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র হামলার কারণে বিদ্যুতের সংকট থাকার পরও আমরা যুদ্ধ চালিয়ে যাব এবং নিজেদের টিকিয়ে রাখব।’ ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ওলেনা জেলেনস্কা এ কথা বলেছেন।
ওলেনা বলেছেন, ‘আমরা যুদ্ধ চালিয়ে যাব, কারণ বৈশ্বিক দৃষ্টিকোণ থেকে জয় ছাড়া শান্তি সম্ভব নয়।’ তিনি বলেছেন, ‘আমরা একটি ছিন্নবিচ্ছিন্ন শহরে বাস করি, যেখানে হিম করা শীত কামড় বসাচ্ছে, যেখানে সুন্দর মহাসড়কগুলোর বাতিগুলো ম্লান হয়ে গেছে, যেখানে রাশিয়া ইউক্রেনের বিদ্যুৎ গ্রিডকে আঘাত করায় বিদ্যুৎহীনতায় ভবনগুলো অন্ধকার ও শীতল হয়ে যাচ্ছে। ইউক্রেনের জনগণ রাশিয়ার আক্রমণের বিরুদ্ধে তাদের অবস্থান দৃঢ়ভাবে জানান দেওয়ার জন্য প্রশংসা জিতেছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা আমাদের অবশ্যই টিকিয়ে রাখব।’
ওলেনা জেলেনস্কা বলেন, ‘আমাদের অনেকগুলো ভয়াবহ চ্যালেঞ্জ ছিল। আমাদের এই শহরে এত বেশি ভুক্তভোগী, এত ধ্বংসলীলা দেখেছি যে ব্ল্যাকআউট আমাদের সামনে ঘটা সবচেয়ে খারাপ বিষয়টি নয়।’ এ সময় তিনি একটি সাম্প্রতিক জরিপের উদ্ধৃতি দিয়েছেন, যেখানে ৯০ শতাংশ ইউক্রেনীয় বলেছেন, তারা বিদ্যুতের চলমান ঘাটতি নিয়ে বাঁচতে প্রস্তুত, যদি দুই থেকে তিন বছরের জন্য ইউরোপীয় ইউনিয়নে যোগদানের সম্ভাবনা দেখতে পান তাঁরা।
এদিকে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি রাশিয়ার বিরুদ্ধে ‘মানবতাবিরোধী অপরাধের’ অভিযোগ করেছেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে দেওয়া এক ভার্চুয়াল ভাষণে জেলেনস্কি এই অভিযোগ করেন। রাশিয়ার সাম্প্রতিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলাকে ‘সন্ত্রাসের ফর্মুলা’ উল্লেখ করে জেলেনস্কি বলেন, ‘তীব্র শীতে কয়েক মিলিয়ন মানুষকে রাশিয়া বিদ্যুৎ, তাপ, পানিহীন অবস্থায় ফেলে দিয়েছে।’ এ সময় জাতিসংঘকে রাশিয়ার বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের স্ত্রী ও দেশটির ফার্স্ট লেডি ওলেনা জেলেনস্কা বলেছেন, ‘আসন্ন শীত এবং রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র হামলার কারণে বিদ্যুতের সংকট থাকার পরও আমরা যুদ্ধ চালিয়ে যাব এবং নিজেদের টিকিয়ে রাখব।’ ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ওলেনা জেলেনস্কা এ কথা বলেছেন।
ওলেনা বলেছেন, ‘আমরা যুদ্ধ চালিয়ে যাব, কারণ বৈশ্বিক দৃষ্টিকোণ থেকে জয় ছাড়া শান্তি সম্ভব নয়।’ তিনি বলেছেন, ‘আমরা একটি ছিন্নবিচ্ছিন্ন শহরে বাস করি, যেখানে হিম করা শীত কামড় বসাচ্ছে, যেখানে সুন্দর মহাসড়কগুলোর বাতিগুলো ম্লান হয়ে গেছে, যেখানে রাশিয়া ইউক্রেনের বিদ্যুৎ গ্রিডকে আঘাত করায় বিদ্যুৎহীনতায় ভবনগুলো অন্ধকার ও শীতল হয়ে যাচ্ছে। ইউক্রেনের জনগণ রাশিয়ার আক্রমণের বিরুদ্ধে তাদের অবস্থান দৃঢ়ভাবে জানান দেওয়ার জন্য প্রশংসা জিতেছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা আমাদের অবশ্যই টিকিয়ে রাখব।’
ওলেনা জেলেনস্কা বলেন, ‘আমাদের অনেকগুলো ভয়াবহ চ্যালেঞ্জ ছিল। আমাদের এই শহরে এত বেশি ভুক্তভোগী, এত ধ্বংসলীলা দেখেছি যে ব্ল্যাকআউট আমাদের সামনে ঘটা সবচেয়ে খারাপ বিষয়টি নয়।’ এ সময় তিনি একটি সাম্প্রতিক জরিপের উদ্ধৃতি দিয়েছেন, যেখানে ৯০ শতাংশ ইউক্রেনীয় বলেছেন, তারা বিদ্যুতের চলমান ঘাটতি নিয়ে বাঁচতে প্রস্তুত, যদি দুই থেকে তিন বছরের জন্য ইউরোপীয় ইউনিয়নে যোগদানের সম্ভাবনা দেখতে পান তাঁরা।
এদিকে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি রাশিয়ার বিরুদ্ধে ‘মানবতাবিরোধী অপরাধের’ অভিযোগ করেছেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে দেওয়া এক ভার্চুয়াল ভাষণে জেলেনস্কি এই অভিযোগ করেন। রাশিয়ার সাম্প্রতিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলাকে ‘সন্ত্রাসের ফর্মুলা’ উল্লেখ করে জেলেনস্কি বলেন, ‘তীব্র শীতে কয়েক মিলিয়ন মানুষকে রাশিয়া বিদ্যুৎ, তাপ, পানিহীন অবস্থায় ফেলে দিয়েছে।’ এ সময় জাতিসংঘকে রাশিয়ার বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
লিবিয়ার সাবেক শাসক মুয়াম্মার গাদ্দাফিকে উৎখাতের আন্দোলনে যেসব সশস্ত্র গোষ্ঠী অংশ নিয়েছিল সেগুলোর মধ্যে অন্যতম সাপোর্ট ফোর্স অ্যাপারেটাস বা এসএসএ। গতকাল সোমবার গোষ্ঠীটির শীর্ষ নেতা আব্দুল গনি কিকলি নিহত হন। তাঁর মৃত্যুর পর রাজধানী ত্রিপোলিসহ লিবিয়াজুড়ে ব্যাপক সহিংসতা শুরু হয়েছে।
১২ মিনিট আগেগত ২০১৮ সালের পর থেকে মাসে অন্তত একবার গির্জায় যাওয়া লোকের সংখ্যা বেড়েছে ৫৬ শতাংশ। এবং তরুণদের মধ্যে এই প্রবণতা সবচেয়ে বেশি, বিশেষ করে তরুণ পুরুষদের মধ্যে। ২০১৮ সালে ১৮ থেকে ২৪ বছর বয়সী তরুণদের মধ্যে মাত্র ৪ শতাংশ নিয়মিত গির্জায় যেতেন। তবে ২০২৪ সালে এই সংখ্যা বেড়ে প্রায় ১৬ শতাংশ হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেকর্তৃপক্ষ বলছে, এখন পর্যন্ত ১৭ জনের মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত হওয়া গেলেও হতাহত আরও অনেক বাড়বে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। আহতদের মধ্যে অনেকের অবস্থাই সংকটাপন্ন। তবে, অঞ্চলটিতে চিকিৎসা ব্যবস্থা ততটা উন্নত নয় বলে তাদের জীবনের ঝুঁকি তৈরি হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেআবারও ইসরায়েলি হামলায় নিহত হলেন এক গণমাধ্যমকর্মী। হাসান ইসলাইহ নামের ওই গণমাধ্যমকর্মী খান ইউনিসের আল নাসের হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা জানিয়েছে, হাসান ইসলাইহ ছাড়াও নাসের হাসপাতালে ইসরায়েলের হামলায় আরও দুই ব্যক্তির মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।
২ ঘণ্টা আগে