রোববার মলদোভার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ভোটে রাশিয়ার ব্যাপক হস্তক্ষেপের অভিযোগ করেছে কর্তৃপক্ষ। দেশটির বর্তমান প্রেসিডেন্টের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা স্তানিস্লাভ সেক্রিয়েরু বিষয়টিকে ভোটের ফলাফল বিকৃত করার উচ্চ সম্ভাবনা সহ একটি প্রচেষ্টা হিসাবে বর্ণনা করেছেন।
রোববার স্কাই নিউজ জানিয়েছে, মলদোভায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এই নির্বাচনের মাধ্যমেই নির্ধারিত হবে দেশটি ইউরোপীয় ইউনিয়নে যোগ দেবে নাকি রাশিয়ার ঘনিষ্ঠ হয়ে থাকবে।
নির্বাচনে পশ্চিমাপন্থী ও বর্তমানে ক্ষমতাসীন মাইয়া সান্ডু দ্বিতীয় এবং চূড়ান্ত রাউন্ডের মুখোমুখি হচ্ছেন আলেকজান্ডার স্টোইয়ানোগ্লোর বিরুদ্ধে। স্টোইয়ানোগ্লো রাশিয়ানপন্থী সমাজতান্ত্রিক পার্টির সমর্থিত সাবেক প্রসিকিউটর জেনারেল।
মাইয়া সান্ডু ২০৩০ সালের মধ্যে ইউরোপীয় ইউনিয়নে যোগদানের জন্য মলদোভার প্রচেষ্টাকে এগিয়ে নিচ্ছেন। অন্যদিকে স্টোইয়ানোগ্লো বলছেন, প্রেসিডেন্ট হিসেবে তিনিও ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে যোগদানের বিষয়টিকে সমর্থন করেন। তবে জাতীয় স্বার্থে তিনি রাশিয়ার সঙ্গেও সম্পর্ক গড়ে তুলবেন। তিনি সস্তায় রাশিয়ান গ্যাস সরবরাহ নিশ্চিত করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন এবং বলেছেন—মলদোভার মানুষ চাইলে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গেও দেখা করবেন।
গত ২০ অক্টোবর অনুষ্ঠিত মলদোভার প্রথম রাউন্ডের নির্বাচনে মাইয়া সান্ডু ৪২ শতাংশ ভোট পেয়ে সবার চেয়ে এগিয়ে থাকলেও নিয়ম অনুযায়ী তিনি প্রেসিডেন্ট হওয়ার জন্য ৫০ শতাংশ ভোট পেতে ব্যর্থ হয়েছেন। অন্যদিকে প্রথম রাউন্ডে ২৬ শতাংশ ভোট পেয়ে সান্ডুর সঙ্গে দ্বিতীয় রাউন্ডের নির্বাচনে টিকে আছেন স্টোইয়ানোগ্লো।
৩০ লাখ জনসংখ্যার মলদোভা পূর্ব ইউরোপের একটি দেশ। গত মাসের নির্বাচনে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রাখার পক্ষে ভোট দিয়েছে দেশটির জনগণ। ইউরোপীয় ইউনিয়নের একজন মুখপাত্র সেই ভোটের সময় দাবি করেছিলেন, রাশিয়া এবং এর ছায়াসঙ্গীরা ভোটারদের ভয় দেখিয়েছে। মাইয়া সান্ডু অভিযোগ করেছেন, বিদেশি কয়েকটি গ্রুপ অন্তত ৩ লাখ ভোট কেনার চেষ্টা চালিয়েছিল।
নির্বাচনী প্রচারণার সময় স্টোইয়ানোগ্লোকে ক্রেমলিনের মানুষ এবং রাশিয়ার রাজনৈতিক ট্রোজান ঘোড়া হিসাবে চিত্রিত করেছেন মাইয়া সান্ডু। তবে স্টোইয়ানোগ্লো বলেছেন, এমন দাবি অসত্য। সান্ডু মলদোভার সাধারণ মানুষের স্বার্থের দিকে নজর দিতে ব্যর্থ হয়েছেন।
রাশিয়া বরাবরই মাইয়া সান্ডুর সরকারকে ‘রুশোফোবিক’ বা রাশিয়াভীতির সরকার হিসেবে আখ্যা দিয়ে আসছে।
রোববার মলদোভার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ভোটে রাশিয়ার ব্যাপক হস্তক্ষেপের অভিযোগ করেছে কর্তৃপক্ষ। দেশটির বর্তমান প্রেসিডেন্টের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা স্তানিস্লাভ সেক্রিয়েরু বিষয়টিকে ভোটের ফলাফল বিকৃত করার উচ্চ সম্ভাবনা সহ একটি প্রচেষ্টা হিসাবে বর্ণনা করেছেন।
রোববার স্কাই নিউজ জানিয়েছে, মলদোভায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এই নির্বাচনের মাধ্যমেই নির্ধারিত হবে দেশটি ইউরোপীয় ইউনিয়নে যোগ দেবে নাকি রাশিয়ার ঘনিষ্ঠ হয়ে থাকবে।
নির্বাচনে পশ্চিমাপন্থী ও বর্তমানে ক্ষমতাসীন মাইয়া সান্ডু দ্বিতীয় এবং চূড়ান্ত রাউন্ডের মুখোমুখি হচ্ছেন আলেকজান্ডার স্টোইয়ানোগ্লোর বিরুদ্ধে। স্টোইয়ানোগ্লো রাশিয়ানপন্থী সমাজতান্ত্রিক পার্টির সমর্থিত সাবেক প্রসিকিউটর জেনারেল।
মাইয়া সান্ডু ২০৩০ সালের মধ্যে ইউরোপীয় ইউনিয়নে যোগদানের জন্য মলদোভার প্রচেষ্টাকে এগিয়ে নিচ্ছেন। অন্যদিকে স্টোইয়ানোগ্লো বলছেন, প্রেসিডেন্ট হিসেবে তিনিও ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে যোগদানের বিষয়টিকে সমর্থন করেন। তবে জাতীয় স্বার্থে তিনি রাশিয়ার সঙ্গেও সম্পর্ক গড়ে তুলবেন। তিনি সস্তায় রাশিয়ান গ্যাস সরবরাহ নিশ্চিত করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন এবং বলেছেন—মলদোভার মানুষ চাইলে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গেও দেখা করবেন।
গত ২০ অক্টোবর অনুষ্ঠিত মলদোভার প্রথম রাউন্ডের নির্বাচনে মাইয়া সান্ডু ৪২ শতাংশ ভোট পেয়ে সবার চেয়ে এগিয়ে থাকলেও নিয়ম অনুযায়ী তিনি প্রেসিডেন্ট হওয়ার জন্য ৫০ শতাংশ ভোট পেতে ব্যর্থ হয়েছেন। অন্যদিকে প্রথম রাউন্ডে ২৬ শতাংশ ভোট পেয়ে সান্ডুর সঙ্গে দ্বিতীয় রাউন্ডের নির্বাচনে টিকে আছেন স্টোইয়ানোগ্লো।
৩০ লাখ জনসংখ্যার মলদোভা পূর্ব ইউরোপের একটি দেশ। গত মাসের নির্বাচনে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রাখার পক্ষে ভোট দিয়েছে দেশটির জনগণ। ইউরোপীয় ইউনিয়নের একজন মুখপাত্র সেই ভোটের সময় দাবি করেছিলেন, রাশিয়া এবং এর ছায়াসঙ্গীরা ভোটারদের ভয় দেখিয়েছে। মাইয়া সান্ডু অভিযোগ করেছেন, বিদেশি কয়েকটি গ্রুপ অন্তত ৩ লাখ ভোট কেনার চেষ্টা চালিয়েছিল।
নির্বাচনী প্রচারণার সময় স্টোইয়ানোগ্লোকে ক্রেমলিনের মানুষ এবং রাশিয়ার রাজনৈতিক ট্রোজান ঘোড়া হিসাবে চিত্রিত করেছেন মাইয়া সান্ডু। তবে স্টোইয়ানোগ্লো বলেছেন, এমন দাবি অসত্য। সান্ডু মলদোভার সাধারণ মানুষের স্বার্থের দিকে নজর দিতে ব্যর্থ হয়েছেন।
রাশিয়া বরাবরই মাইয়া সান্ডুর সরকারকে ‘রুশোফোবিক’ বা রাশিয়াভীতির সরকার হিসেবে আখ্যা দিয়ে আসছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, রাশিয়ার দখলে থাকা ইউক্রেনের কিছু এলাকা ফেরত আনার চেষ্টা করবেন তিনি। আগামী শুক্রবার আলাস্কায় রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে তাঁর বৈঠক হওয়ার কথা। এক সংবাদ সম্মেলনে ট্রাম্প বলেছেন, ‘রাশিয়া ইউক্রেনের মূল ভূমির বড় অংশ দখল করেছে।
৭ ঘণ্টা আগেনিউইয়র্কের লং আইল্যান্ডের পূর্ব প্রান্তে অবস্থিত মনটক এলাকাটি একসময় ছিল শান্তশিষ্ট ছেলেদের একটি গ্রাম। এখন অবশ্য তা রূপ নিয়েছে বিলাসবহুল ছুটি কাটানোর কেন্দ্রস্থলে। সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সারদের ভিড় এবং জমজমাট রাতের জীবন এলাকাটির পুরোনো চেহারা দ্রুত বদলে দিচ্ছে।
৭ ঘণ্টা আগেএভারেস্টের ভিড় কমাতে নেপাল সরকার দেশটির পশ্চিমাঞ্চলের দুর্গম ও অনাবিষ্কৃত আরও ৯৭টি শৃঙ্গ পর্বতারোহীদের জন্য উন্মুক্ত করে দিয়েছে। আশা করা হচ্ছে, নতুন উদ্যোগের ফলে এভারেস্টের ওপর চাপ কমবে এবং পর্যটন থেকে আয় দূরবর্তী দরিদ্র অঞ্চলেও পৌঁছাবে।
৮ ঘণ্টা আগেরাজধানী ওয়াশিংটন ডিসি থেকে গৃহহীন মানুষদের উচ্ছেদ করতে কঠোর পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। প্রতিরক্ষা বিভাগের এক কর্মকর্তার বরাতে জানা গেছে, আজ সোমবার (১১ আগস্ট) রাজধানীতে কয়েক শ ন্যাশনাল গার্ড সদস্য মোতায়েনের প্রস্তুতি নিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী।
১০ ঘণ্টা আগে