রাশিয়া থেকে ইউরোপে গ্যাস সঞ্চালনের অন্যতম প্রধান দুই পাইপলাইনে হঠাৎ করে ছিদ্র দেখা দিয়েছে। কিন্তু হঠাৎ করে কেন একই সঙ্গে দুটো পাইপালাইনেই ছিদ্র দেখা দিল, তা নিয়ে তদন্ত করতে গিয়ে নতুন তথ্য বেরিয়ে এসেছে। তদন্তে সম্ভাব্য অন্তর্ঘাতমূলক কর্মকাণ্ড ঘটিয়ে ইচ্ছাকৃতভাবে এই ছিদ্রগুলো তৈরি করা হয়েছে বলে উঠে এসেছে। এক্ষেত্রে পশ্চিমাদের অভিযোগের তির রাশিয়ার দিকেই।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্থানীয় সময় মঙ্গলবার ডেনমার্কের সশস্ত্র বাহিনী একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে। সেই ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্টিক সাগরের তলদেশের যেখান দিয়ে নর্ড স্ট্রিম পাইপলাইন গেছে, তার ঠিক ওপরে পানিতে নিচ থেকে বুদবুদ উঠে আসতে দেখা যায়। এ বিষয়ে ডেনমার্কের সশস্ত্র বাহিনী বলেছে, এই বুদবুদ পানির ওপরে বেশ কয়েক কিলোমিটার এলাকাজুড়ে দেখা দিয়েছে।
এদিকে, রাশিয়ার গ্যাস সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান জানিয়েছে, গত সোমবার রাতে নর্ড স্ট্রিম-২ পাইপলাইনে চাপ কমে যায়। প্রতিষ্ঠানটি ধারণা করে, পাইপলাইনে সম্ভবত কোথাও কোনো ছিদ্র তৈরি হয়েছে। পরে ডেনমার্ক জানায়, নর্ড স্ট্রিম-২ পাইপলাইনে যে সমস্যা দেখা দিয়েছে, তা তাদের এলাকার আওতায়। এর ঘণ্টাখানেক পর নর্ড স্ট্রিম-১ পাইপলাইন দিয়ে গ্যাস সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান জানায়, তারাও পাইপলাইনে চাপের অভাব দেখতে পাচ্ছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি নিউজের এক প্রতিবেদন অনুসারে, রাশিয়া থেকে ইউরোপে গ্যাস সরবরাহের প্রধান দুই পাইপলাইনে একাধিক ছিদ্র হয়েছে। তবে ঠিক কী কারণে এই ছিদ্র তা এখনো পরিষ্কার নয়। তবে ইউক্রেন এর জন্য রাশিয়াকে দায়ী করে এটিকে ‘সন্ত্রাসী হামলা’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলোনস্কির উপদেষ্টা মিখাইলো পদোলিয়াক বলেছেন, ‘নর্ড স্ট্রিম-১ ও নর্ড স্ট্রিম-২ লাইনের ক্ষতি ইউরোপের জন্য বড় ধরনের আগ্রাসী কর্মকাণ্ড। শীত শুরুর আগে ইউরোপে আতঙ্ক তৈরি করতে চাইছে রাশিয়া।’
রাশিয়া থেকে ইউরোপে গ্যাস সঞ্চালনের অন্যতম প্রধান দুই পাইপলাইনে হঠাৎ করে ছিদ্র দেখা দিয়েছে। কিন্তু হঠাৎ করে কেন একই সঙ্গে দুটো পাইপালাইনেই ছিদ্র দেখা দিল, তা নিয়ে তদন্ত করতে গিয়ে নতুন তথ্য বেরিয়ে এসেছে। তদন্তে সম্ভাব্য অন্তর্ঘাতমূলক কর্মকাণ্ড ঘটিয়ে ইচ্ছাকৃতভাবে এই ছিদ্রগুলো তৈরি করা হয়েছে বলে উঠে এসেছে। এক্ষেত্রে পশ্চিমাদের অভিযোগের তির রাশিয়ার দিকেই।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্থানীয় সময় মঙ্গলবার ডেনমার্কের সশস্ত্র বাহিনী একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে। সেই ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্টিক সাগরের তলদেশের যেখান দিয়ে নর্ড স্ট্রিম পাইপলাইন গেছে, তার ঠিক ওপরে পানিতে নিচ থেকে বুদবুদ উঠে আসতে দেখা যায়। এ বিষয়ে ডেনমার্কের সশস্ত্র বাহিনী বলেছে, এই বুদবুদ পানির ওপরে বেশ কয়েক কিলোমিটার এলাকাজুড়ে দেখা দিয়েছে।
এদিকে, রাশিয়ার গ্যাস সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান জানিয়েছে, গত সোমবার রাতে নর্ড স্ট্রিম-২ পাইপলাইনে চাপ কমে যায়। প্রতিষ্ঠানটি ধারণা করে, পাইপলাইনে সম্ভবত কোথাও কোনো ছিদ্র তৈরি হয়েছে। পরে ডেনমার্ক জানায়, নর্ড স্ট্রিম-২ পাইপলাইনে যে সমস্যা দেখা দিয়েছে, তা তাদের এলাকার আওতায়। এর ঘণ্টাখানেক পর নর্ড স্ট্রিম-১ পাইপলাইন দিয়ে গ্যাস সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান জানায়, তারাও পাইপলাইনে চাপের অভাব দেখতে পাচ্ছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি নিউজের এক প্রতিবেদন অনুসারে, রাশিয়া থেকে ইউরোপে গ্যাস সরবরাহের প্রধান দুই পাইপলাইনে একাধিক ছিদ্র হয়েছে। তবে ঠিক কী কারণে এই ছিদ্র তা এখনো পরিষ্কার নয়। তবে ইউক্রেন এর জন্য রাশিয়াকে দায়ী করে এটিকে ‘সন্ত্রাসী হামলা’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলোনস্কির উপদেষ্টা মিখাইলো পদোলিয়াক বলেছেন, ‘নর্ড স্ট্রিম-১ ও নর্ড স্ট্রিম-২ লাইনের ক্ষতি ইউরোপের জন্য বড় ধরনের আগ্রাসী কর্মকাণ্ড। শীত শুরুর আগে ইউরোপে আতঙ্ক তৈরি করতে চাইছে রাশিয়া।’
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে উত্তর কোরিয়া। উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র বলেছেন, এই হামলা জাতিসংঘ সনদের লঙ্ঘন এবং মধ্যপ্রাচ্যের বর্তমান উত্তেজনার জন্য ইসরায়েলের ‘অবিরাম যুদ্ধবাজ পদক্ষেপ ও আঞ্চলিক সম্প্রসারণ’ দায়ী।
২৫ মিনিট আগেইরানে যুক্তরাষ্ট্রের সরাসরি হামলায় ব্যাপক ক্ষোভ ছড়িয়েছে ইরানিদের মধ্যে। ইরান এই হামলার মোক্ষম জবাব দেবে বলে আশা করছেন তারা। গতকাল রোববার হাজার হাজার ক্ষুব্ধ জনতা রাজপথে নেমে আসেন। ইরানের পতাকা ও বিভিন্ন স্লোগান সংবলিত প্ল্যাকার্ড নিয়ে রাজধানী তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারে জড়ো হন তারা।
১ ঘণ্টা আগেইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া। যদিও ক্রেমলিন সরাসরি কোনো মন্তব্য করেনি, তবে রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন ও জাতিসংঘের সনদ লঙ্ঘনের শামিল বলে উল্লেখ করেছে।
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে হামলার সিদ্ধান্ত প্রায় চূড়ান্ত করে ফেলেছিলেন, এমন সময় তিনি তাঁর শীর্ষ কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন গণমাধ্যমকে জানাতে যে, তিনি এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে দুই সপ্তাহ সময় নেবেন। এই নির্দেশনার পেছনের উদ্দেশ্য ছিল, প্রকৃত পরিকল্পনা গোপন রাখা।
২ ঘণ্টা আগে