জার্মানির পার্লামেন্ট নির্বাচনে বিজয়ী হয়েছে ফ্রেডরিখ মের্ৎসের নেতৃত্বাধীন রক্ষণশীল জোট সিডিইউ-সিএসইউ। একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিশ্চিত করতে না পারলেও প্রতিদ্বন্দ্বীদের চেয়ে ভালো ব্যবধানে এগিয়ে আছে এই জোট। ভোটের ফল সামনে আসতেই ইউরোপীয় ঐক্যের ওপর জোর দেওয়ার কথা জানান ফ্রেডরিখ মের্ৎস। জানান, তাঁর অগ্রাধিকার হবে ইউরোপকে শক্তিশালী করা, যাতে যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে সত্যিকার স্বাধীনতা অর্জন সম্ভব হয়।
বিবিসির খবরে বলা হয়, রোববার অনুষ্ঠিত পার্লামেন্ট নির্বাচনে ২৮ দশমিক ৬ শতাংশ ভোট পেয়েছে সিডিইউ-সিএসইউ জোট। ভোটের ফল স্পষ্ট হতেই উচ্ছ্বসিত সমর্থকদের উদ্দেশে মের্ৎস বলেন, তিনি তাঁর ওপর অর্পিত দায়িত্ব সম্পর্কে সচেতন। ক্রিস্টিয়ান ডেমোক্রেটিক ইউনিয়নের (সিডিইউ) নেতৃত্বাধীন জোটের এই শীর্ষ নেতা বলেন, ‘চলুন, আজ রাতটি উদ্যাপন করি। তারপর সকালে আমরা কাজে যাব।’
২০ দশমিক ৮ শতাংশ ভোট পেয়ে এবারের নির্বাচনে দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে কট্টর ডানপন্থী অলটারনেটিভ ফর জার্মানি (এএফডি)। দলটির চ্যান্সেলর প্রার্থী অ্যালিস ওয়াইডেল সমর্থকদের নিয়ে বিজয়োল্লাস করেন। যদিও তাঁর দল আরও ভালো ফল করার আশা করেছিল।
গতকাল সোমবার দিনের শুরুতে যখন নির্বাচনের ফল আসতে শুরু করে, তখন এটা পরিষ্কার হয়ে যায়, এএফডি পূর্বাঞ্চলে অন্য দলগুলোর চেয়ে অনেক এগিয়ে আছে। ভোটারদের এমন রায়কে স্বাগত জানিয়ে অ্যালিস ওয়াইডেল বলেন, জার্মানরা পরিবর্তনের পক্ষে রায় দিয়েছেন।
প্রায় ৮ শতাংশ ভোটে পিছিয়ে থাকলেও এএফডি নেতার আশা, মের্ৎসের নেতৃত্বে জোট সরকার গঠনের চেষ্টা শেষ পর্যন্ত ব্যর্থতায় পর্যবসিত হবে। আর সেটি এএফডির জন্য সুযোগ তৈরি করে দেবে। ক্ষমতায় যেতে চার বছর পর অনুষ্ঠিতব্য নতুন নির্বাচনের জন্য তাঁর দলকে আর অপেক্ষায় থাকতে হবে না।
২০২৪ সালে সোশ্যাল ডেমোক্রেটিক পার্টি অব জার্মানির নেতা ওলাফ শলৎজের নেতৃত্বাধীন তিন দলীয় কোয়ালিশন ভেঙে যাওয়ার পর মের্ৎস ভোটারদের কাছে একটি শক্ত ম্যান্ডেট প্রত্যাশা করছিলেন। তাঁর প্রত্যাশা ছিল, জনরায় পেলে আগামী চার বছরে থমকে পড়া অর্থনীতি থেকে শুরু করে সীমান্তে অবৈধ অভিবাসনসহ অনেক সমস্যার সমাধানে কাজ করবেন তিনি।
এবারের নির্বাচনে ৮৩ শতাংশ মানুষ ভোট দিয়েছেন, যা ১৯৯০ সালে জার্মান পুনরেকত্রীকরণের পর সর্বোচ্চ। মের্ৎসের নেতৃত্বাধীন ক্রিশ্চিয়ান ডেমোক্র্যাটরা একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পেলেও সরকার গঠনে এএফডির সঙ্গে কাজ করার সম্ভাবনা নাকচ করে দিয়েছে তারা।
জার্মানিতে কট্টর ডানপন্থীদের সঙ্গে মূলধারার দলগুলোর কাজ করার ক্ষেত্রে একটি ট্যাবু বা ফায়ারওয়াল আছে। তবে মের্ৎসের সম্ভাব্য অংশীদার হতে যাওয়া সোশ্যাল ডেমোক্র্যাটদের এবার ভরাডুবি হয়েছে। তাদের ভোটের হার ১৬ দশমিক ৪ শতাংশ। দলটির নেতা বিদায়ী চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎজ বলেছেন, নির্বাচনের ফল তাঁদের জন্য তিক্ত পরাজয় নিয়ে এসেছে এবং তিনি কোয়ালিশন সরকার গঠনের বিষয়ে কোনো আলোচনায় অংশ নেবেন না।
জার্মানির পার্লামেন্ট নির্বাচনে বিজয়ী হয়েছে ফ্রেডরিখ মের্ৎসের নেতৃত্বাধীন রক্ষণশীল জোট সিডিইউ-সিএসইউ। একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিশ্চিত করতে না পারলেও প্রতিদ্বন্দ্বীদের চেয়ে ভালো ব্যবধানে এগিয়ে আছে এই জোট। ভোটের ফল সামনে আসতেই ইউরোপীয় ঐক্যের ওপর জোর দেওয়ার কথা জানান ফ্রেডরিখ মের্ৎস। জানান, তাঁর অগ্রাধিকার হবে ইউরোপকে শক্তিশালী করা, যাতে যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে সত্যিকার স্বাধীনতা অর্জন সম্ভব হয়।
বিবিসির খবরে বলা হয়, রোববার অনুষ্ঠিত পার্লামেন্ট নির্বাচনে ২৮ দশমিক ৬ শতাংশ ভোট পেয়েছে সিডিইউ-সিএসইউ জোট। ভোটের ফল স্পষ্ট হতেই উচ্ছ্বসিত সমর্থকদের উদ্দেশে মের্ৎস বলেন, তিনি তাঁর ওপর অর্পিত দায়িত্ব সম্পর্কে সচেতন। ক্রিস্টিয়ান ডেমোক্রেটিক ইউনিয়নের (সিডিইউ) নেতৃত্বাধীন জোটের এই শীর্ষ নেতা বলেন, ‘চলুন, আজ রাতটি উদ্যাপন করি। তারপর সকালে আমরা কাজে যাব।’
২০ দশমিক ৮ শতাংশ ভোট পেয়ে এবারের নির্বাচনে দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে কট্টর ডানপন্থী অলটারনেটিভ ফর জার্মানি (এএফডি)। দলটির চ্যান্সেলর প্রার্থী অ্যালিস ওয়াইডেল সমর্থকদের নিয়ে বিজয়োল্লাস করেন। যদিও তাঁর দল আরও ভালো ফল করার আশা করেছিল।
গতকাল সোমবার দিনের শুরুতে যখন নির্বাচনের ফল আসতে শুরু করে, তখন এটা পরিষ্কার হয়ে যায়, এএফডি পূর্বাঞ্চলে অন্য দলগুলোর চেয়ে অনেক এগিয়ে আছে। ভোটারদের এমন রায়কে স্বাগত জানিয়ে অ্যালিস ওয়াইডেল বলেন, জার্মানরা পরিবর্তনের পক্ষে রায় দিয়েছেন।
প্রায় ৮ শতাংশ ভোটে পিছিয়ে থাকলেও এএফডি নেতার আশা, মের্ৎসের নেতৃত্বে জোট সরকার গঠনের চেষ্টা শেষ পর্যন্ত ব্যর্থতায় পর্যবসিত হবে। আর সেটি এএফডির জন্য সুযোগ তৈরি করে দেবে। ক্ষমতায় যেতে চার বছর পর অনুষ্ঠিতব্য নতুন নির্বাচনের জন্য তাঁর দলকে আর অপেক্ষায় থাকতে হবে না।
২০২৪ সালে সোশ্যাল ডেমোক্রেটিক পার্টি অব জার্মানির নেতা ওলাফ শলৎজের নেতৃত্বাধীন তিন দলীয় কোয়ালিশন ভেঙে যাওয়ার পর মের্ৎস ভোটারদের কাছে একটি শক্ত ম্যান্ডেট প্রত্যাশা করছিলেন। তাঁর প্রত্যাশা ছিল, জনরায় পেলে আগামী চার বছরে থমকে পড়া অর্থনীতি থেকে শুরু করে সীমান্তে অবৈধ অভিবাসনসহ অনেক সমস্যার সমাধানে কাজ করবেন তিনি।
এবারের নির্বাচনে ৮৩ শতাংশ মানুষ ভোট দিয়েছেন, যা ১৯৯০ সালে জার্মান পুনরেকত্রীকরণের পর সর্বোচ্চ। মের্ৎসের নেতৃত্বাধীন ক্রিশ্চিয়ান ডেমোক্র্যাটরা একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পেলেও সরকার গঠনে এএফডির সঙ্গে কাজ করার সম্ভাবনা নাকচ করে দিয়েছে তারা।
জার্মানিতে কট্টর ডানপন্থীদের সঙ্গে মূলধারার দলগুলোর কাজ করার ক্ষেত্রে একটি ট্যাবু বা ফায়ারওয়াল আছে। তবে মের্ৎসের সম্ভাব্য অংশীদার হতে যাওয়া সোশ্যাল ডেমোক্র্যাটদের এবার ভরাডুবি হয়েছে। তাদের ভোটের হার ১৬ দশমিক ৪ শতাংশ। দলটির নেতা বিদায়ী চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎজ বলেছেন, নির্বাচনের ফল তাঁদের জন্য তিক্ত পরাজয় নিয়ে এসেছে এবং তিনি কোয়ালিশন সরকার গঠনের বিষয়ে কোনো আলোচনায় অংশ নেবেন না।
যুক্তরাষ্ট্রকে কেন ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়ানো হলো, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে তার কৈফিয়ত চেয়েছেন ডেমোক্র্যাট সিনেটর চাক শুমার। কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়া তিনি কীভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তার স্পষ্ট জবাব জানতে চেয়েছেন ওই ডেমোক্র্যাট নেতা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ তথ্য জানিয়েছে।
৭ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
২ ঘণ্টা আগে