ইউক্রেনের সামরিক গোয়েন্দা প্রধানের স্ত্রী মারিয়ানা বুদানোভাকে বিষ প্রয়োগ করা হয়েছে বলে একাধিক প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক গোয়েন্দা সূত্রের বরাত দিয়ে এই খবর জানিয়েছে ইউক্রেনের একাধিক গণমাধ্যম।
মারিয়ানার স্বামী কিরিলো বুদানভ ইউক্রেনের সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা জিইউআর-এর প্রধান। রাশিয়ার সঙ্গে চলমান যুদ্ধে এই গোয়েন্দা সংস্থাটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। এর ফলে ইউক্রেনে একজন প্রভাবশালী ব্যক্তি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছেন কিরিলো। রাশিয়ায় পাল্টা হামলা প্রচেষ্টার মাস্টারমাইন্ড ভাবা হয় তাঁকে। রুশ গণমাধ্যমগুলোতে তিনি একজন ঘৃণিত ব্যক্তি।
বলা হচ্ছে, মারিয়ানাকে বিষপ্রয়োগের বিষয়টি সত্য হলে রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ শুরুর পর এটাই ইউক্রেনের নেতৃস্থানীয় কোনো ব্যক্তিত্বের পরিবারের সদস্যদের ওপর সবচেয়ে গুরুতর হামলা। তবে প্রতিবেদনগুলোতে কথিত বিষক্রিয়ার নেপথ্যে কারা ছিল—সে সম্পর্কে কোনো তথ্য দেওয়া হয়নি বা এটি কখন ঘটেছে সে সম্পর্কেও কিছু জানা যায়নি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একটি গোয়েন্দা সূত্রের বরাত দিয়ে ইউক্রেনের সংবাদমাধ্যম বাবেল জানিয়েছে, মারিয়ানা হাসপাতালে ছিলেন এবং বিষক্রিয়া প্রভাব থেকে বাঁচার জন্য একটি কোর্স সম্পন্ন করেছেন। ইউক্রেনের সম্প্রচার মাধ্যম সাসপিলনে, অনলাইন আউটলেট ইউক্রেনস্কা প্রাভদা এবং আরবিসি ইউক্রেনাও মারিয়ানাকে বিষপ্রয়োগের বিষয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
ইউক্রেনস্কা প্রাভদা একটি সূত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে জানিয়েছে, সম্ভবত মারিয়ানার খাবারে বিষ দেওয়া হয়েছিল। শুধু তাই নয়, সামরিক গোয়েন্দা সংস্থাটির আরও কয়েক কর্মীকেও বিষ প্রয়োগ করা হয়েছিল।
রুশ গণমাধ্যমের তথ্য অনুযায়ী, গত এপ্রিলে কিরিলো বুদানভকে সন্ত্রাসবাদে অভিযুক্ত করেছে মস্কোর একটি আদালত।
রুশ কর্তৃপক্ষ ইতিপূর্বে রাশিয়ার মাটিতে একজন যুদ্ধপন্থী ব্লগার এবং একজন যুদ্ধপন্থী সাংবাদিকের হত্যার জন্য ইউক্রেনের গোয়েন্দা সংস্থাকে দায়ী করেছিল। তবে কিয়েভ এই দুই মৃত্যুর সঙ্গে জড়িত থাকার কথা অস্বীকার করেছে।
বুদানভ ইতিপূর্বে বলেছিলেন—ইউক্রেনের সম্পূর্ণ বিজয় না হওয়া পর্যন্ত বিশ্বের যে কোনো জায়গায় রাশিয়ানদের তিনি হত্যা করতে থাকবেন।
ইউক্রেনের সামরিক গোয়েন্দা প্রধানের স্ত্রী মারিয়ানা বুদানোভাকে বিষ প্রয়োগ করা হয়েছে বলে একাধিক প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক গোয়েন্দা সূত্রের বরাত দিয়ে এই খবর জানিয়েছে ইউক্রেনের একাধিক গণমাধ্যম।
মারিয়ানার স্বামী কিরিলো বুদানভ ইউক্রেনের সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা জিইউআর-এর প্রধান। রাশিয়ার সঙ্গে চলমান যুদ্ধে এই গোয়েন্দা সংস্থাটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। এর ফলে ইউক্রেনে একজন প্রভাবশালী ব্যক্তি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছেন কিরিলো। রাশিয়ায় পাল্টা হামলা প্রচেষ্টার মাস্টারমাইন্ড ভাবা হয় তাঁকে। রুশ গণমাধ্যমগুলোতে তিনি একজন ঘৃণিত ব্যক্তি।
বলা হচ্ছে, মারিয়ানাকে বিষপ্রয়োগের বিষয়টি সত্য হলে রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ শুরুর পর এটাই ইউক্রেনের নেতৃস্থানীয় কোনো ব্যক্তিত্বের পরিবারের সদস্যদের ওপর সবচেয়ে গুরুতর হামলা। তবে প্রতিবেদনগুলোতে কথিত বিষক্রিয়ার নেপথ্যে কারা ছিল—সে সম্পর্কে কোনো তথ্য দেওয়া হয়নি বা এটি কখন ঘটেছে সে সম্পর্কেও কিছু জানা যায়নি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একটি গোয়েন্দা সূত্রের বরাত দিয়ে ইউক্রেনের সংবাদমাধ্যম বাবেল জানিয়েছে, মারিয়ানা হাসপাতালে ছিলেন এবং বিষক্রিয়া প্রভাব থেকে বাঁচার জন্য একটি কোর্স সম্পন্ন করেছেন। ইউক্রেনের সম্প্রচার মাধ্যম সাসপিলনে, অনলাইন আউটলেট ইউক্রেনস্কা প্রাভদা এবং আরবিসি ইউক্রেনাও মারিয়ানাকে বিষপ্রয়োগের বিষয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
ইউক্রেনস্কা প্রাভদা একটি সূত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে জানিয়েছে, সম্ভবত মারিয়ানার খাবারে বিষ দেওয়া হয়েছিল। শুধু তাই নয়, সামরিক গোয়েন্দা সংস্থাটির আরও কয়েক কর্মীকেও বিষ প্রয়োগ করা হয়েছিল।
রুশ গণমাধ্যমের তথ্য অনুযায়ী, গত এপ্রিলে কিরিলো বুদানভকে সন্ত্রাসবাদে অভিযুক্ত করেছে মস্কোর একটি আদালত।
রুশ কর্তৃপক্ষ ইতিপূর্বে রাশিয়ার মাটিতে একজন যুদ্ধপন্থী ব্লগার এবং একজন যুদ্ধপন্থী সাংবাদিকের হত্যার জন্য ইউক্রেনের গোয়েন্দা সংস্থাকে দায়ী করেছিল। তবে কিয়েভ এই দুই মৃত্যুর সঙ্গে জড়িত থাকার কথা অস্বীকার করেছে।
বুদানভ ইতিপূর্বে বলেছিলেন—ইউক্রেনের সম্পূর্ণ বিজয় না হওয়া পর্যন্ত বিশ্বের যে কোনো জায়গায় রাশিয়ানদের তিনি হত্যা করতে থাকবেন।
কাতারের আল-উদেইদ মার্কিন সামরিক ঘাঁটিতে ইরানের প্রতিশোধমূলক ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। দেশটির রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা ডব্লিউএএম এক বিবৃতিতে জানায়, আমিরাত কাতারের সার্বভৌমত্ব ও আকাশসীমায় ইরানি বিপ্লবী গার্ডের এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন ও জাতিসংঘ সনদের সরাসরি...
১৬ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের সাম্প্রতিক হামলার জবাবে ইরান তার পাল্টা প্রতিক্রিয়া অব্যাহত রাখবে বলে জানিয়েছেন এক শীর্ষস্থানীয় ইরানি কর্মকর্তা। আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন। ওই কর্মকর্তা বলেন, আক্রমণকারীকে শাস্তি দেওয়ার পর আমাদের কূটনৈতিক প্রজ্ঞা রয়েছে।
২৭ মিনিট আগেকাতারে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি আল-উদেইদে ইরানের পাল্টা হামলার ঘটনায় সৌদি আরব তীব্র নিন্দা জানিয়েছে। একে ‘আন্তর্জাতিক আইন ও সুসম্পর্কের নীতিমালার সুস্পষ্ট লঙ্ঘন’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে দেশটি। সৌদি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানায়, ‘আমরা এই হামলাকে সবচেয়ে কঠোর ভাষায় নিন্দা জানাই।’
১ ঘণ্টা আগেদোহা ইনস্টিটিউটের সহকারী অধ্যাপক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক মুহান্নাদ সেলুম মনে করছেন, যুক্তরাষ্ট্রের কাতারভিত্তিক ঘাঁটি আল-উদেইদে ইরানের সর্বশেষ হামলাটি মূলত প্রতীকী এবং এটি ইরান-যুক্তরাষ্ট্র উত্তেজনার একটি নতুন স্তর। তিনি বলেন, ইরান অতীতে যুক্তরাষ্ট্রকে লক্ষ্য করে ইরাকের ভেতরে হামলা চালিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে