রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ বলেছেন, ‘রাশিয়ার দেওয়া প্রস্তাবগুলো ইউক্রেনকে মেনে নিতে হবে। তা না হলে রাশিয়ার সেনাবাহিনীই এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে।’ রাশিয়ার প্রস্তাবগুলোর মধ্যে রয়েছে ‘বেসামরিকীকরণ’ ও ‘নাৎসিবাদ’ থেকে বেরিয়ে আসা। এ ছাড়া রুশ নিয়ন্ত্রিত অঞ্চলে ইউক্রেনের অত্মসমর্পণও রয়েছে প্রস্তাবগুলোর মধ্যে। রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা তাসের বরাত দিয়ে এসব তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
তবে কিয়েভ ও তার পশ্চিমা মিত্ররা রাশিয়ার আলোচনার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছে। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, রাশিয়া আত্মসমর্পণ না করা পর্যন্ত তারা যুদ্ধ চালিয়ে যাবে।
এদিকে গতকাল সোমবার রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লাভরভ ইউক্রেনকে হুমকি দিয়ে বলেছেন, ‘আমাদের প্রস্তাবগুলো সম্পর্কে কিয়েভ ভালো করেই জানে। এখন তারা প্রস্তাবগুলো মানবে কি না, সেটা তাদের ব্যাপার। যদি না মানে, তবে এ ব্যাপারে আমাদের সেনাবাহিনী সিদ্ধান্ত নেবে।’
তাসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে লাভরভ আরও বলেন, ‘আমাদের কথা খুব সোজা। ইউক্রেনে রুশ নিয়ন্ত্রিত অঞ্চলগুলোকে নিরস্ত্রীকরণ ও নাৎসিবাদমুক্ত করতে হবে। এসব অঞ্চলে রাশিয়ার জন্য যা হুমকিস্বরূপ, তা দূর করতেই আমরা এই প্রস্তাব দিয়েছি।’
এর আগে গত ২৫ ডিসেম্বর বড়দিনে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছিলেন, তিনি ইউক্রেনের সঙ্গে আলোচনার জন্য প্রস্তুত। তবে কিয়েভ কিংবা পশ্চিমারা তাঁর এই আহ্বানে সাড়া দেয়নি। এরপর থেকে ইউক্রেনে নতুন করে হামলা বাড়িয়েছে রাশিয়া।
এ বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি ‘বিশেষ অভিযান’ নাম দিয়ে ইউক্রেনে হামলা শুরু করে রাশিয়া। প্রেসিডেন্ট পুতিন বলেছিলেন, ইউক্রেনকে নাৎসিবাদমুক্ত ও নিরস্ত্রীকরণ করতে রাশিয়া এ অভিযান শুরু করেছে। তবে পশ্চিমারা অভিযোগ করে বলেছিল, পুতিন ভূমি দখলের উদ্দেশ্য নিয়েই সাম্রাজ্যবাদী মনোভাব থেকে ইউক্রেনে যুদ্ধ শুরু করেছেন।
রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ বলেছেন, ‘রাশিয়ার দেওয়া প্রস্তাবগুলো ইউক্রেনকে মেনে নিতে হবে। তা না হলে রাশিয়ার সেনাবাহিনীই এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে।’ রাশিয়ার প্রস্তাবগুলোর মধ্যে রয়েছে ‘বেসামরিকীকরণ’ ও ‘নাৎসিবাদ’ থেকে বেরিয়ে আসা। এ ছাড়া রুশ নিয়ন্ত্রিত অঞ্চলে ইউক্রেনের অত্মসমর্পণও রয়েছে প্রস্তাবগুলোর মধ্যে। রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা তাসের বরাত দিয়ে এসব তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
তবে কিয়েভ ও তার পশ্চিমা মিত্ররা রাশিয়ার আলোচনার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছে। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, রাশিয়া আত্মসমর্পণ না করা পর্যন্ত তারা যুদ্ধ চালিয়ে যাবে।
এদিকে গতকাল সোমবার রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লাভরভ ইউক্রেনকে হুমকি দিয়ে বলেছেন, ‘আমাদের প্রস্তাবগুলো সম্পর্কে কিয়েভ ভালো করেই জানে। এখন তারা প্রস্তাবগুলো মানবে কি না, সেটা তাদের ব্যাপার। যদি না মানে, তবে এ ব্যাপারে আমাদের সেনাবাহিনী সিদ্ধান্ত নেবে।’
তাসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে লাভরভ আরও বলেন, ‘আমাদের কথা খুব সোজা। ইউক্রেনে রুশ নিয়ন্ত্রিত অঞ্চলগুলোকে নিরস্ত্রীকরণ ও নাৎসিবাদমুক্ত করতে হবে। এসব অঞ্চলে রাশিয়ার জন্য যা হুমকিস্বরূপ, তা দূর করতেই আমরা এই প্রস্তাব দিয়েছি।’
এর আগে গত ২৫ ডিসেম্বর বড়দিনে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছিলেন, তিনি ইউক্রেনের সঙ্গে আলোচনার জন্য প্রস্তুত। তবে কিয়েভ কিংবা পশ্চিমারা তাঁর এই আহ্বানে সাড়া দেয়নি। এরপর থেকে ইউক্রেনে নতুন করে হামলা বাড়িয়েছে রাশিয়া।
এ বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি ‘বিশেষ অভিযান’ নাম দিয়ে ইউক্রেনে হামলা শুরু করে রাশিয়া। প্রেসিডেন্ট পুতিন বলেছিলেন, ইউক্রেনকে নাৎসিবাদমুক্ত ও নিরস্ত্রীকরণ করতে রাশিয়া এ অভিযান শুরু করেছে। তবে পশ্চিমারা অভিযোগ করে বলেছিল, পুতিন ভূমি দখলের উদ্দেশ্য নিয়েই সাম্রাজ্যবাদী মনোভাব থেকে ইউক্রেনে যুদ্ধ শুরু করেছেন।
যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, ইরানের রাজধানী তেহরানের রাস্তায় আজ মঙ্গলবার এক ভিন্ন চিত্র দেখা গেছে। শহরটিতে ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি ও প্রয়াত নেতা আয়াতুল্লাহ রুহুল্লাহ খোমেনির বিশাল পোস্টারের সামনে দিয়ে মোটরসাইকেল ও গাড়িবহর ছুটে চলছে।
১ ঘণ্টা আগেইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতির পর ইরানে দমন-পীড়নের এক নতুন বাস্তবতা তৈরি হয়েছে। যুদ্ধ সাময়িকভাবে থেমে গেলেও ইসলামিক রিপাবলিক অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে কঠোর অবস্থান নিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
২ ঘণ্টা আগেইরানের রাজধানী তেহরানের রাস্তায় আজ মঙ্গলবার এক ভিন্ন চিত্র দেখা গেছে। শহরটিতে ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি ও প্রয়াত নেতা আয়াতুল্লাহ রুহুল্লাহ খোমেনির বিশাল পোস্টারের সামনে দিয়ে মোটরসাইকেল ও গাড়িবহর চলছে।
২ ঘণ্টা আগেহোয়াইট হাউসে প্রকাশ্য অশ্রাব্য ভাষায় প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ক্ষোভ ও হতাশা ফুটে উঠেছে। ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতির ব্যর্থতা তাঁকে রাজনৈতিক ও কূটনৈতিকভাবে চাপে ফেলেছে। শান্তি স্থাপনের প্রতিশ্রুতি ব্যর্থ হলে সেটি ট্রাম্পের নির্বাচনী প্রচারে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
৩ ঘণ্টা আগে