আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ব্রিটিশ রাজপরিবারের প্রিন্স উইলিয়াম ও প্রিন্সেস কেট শিগগির পরিবার-পরিজন নিয়ে উইন্ডসরে নতুন বাড়িতে উঠতে যাচ্ছেন। এ বছরই তাঁরা তাঁদের তিন সন্তান জর্জ, শার্লট ও লুইসকে নিয়ে উইন্ডসর গ্রেট পার্কের সবুজঘেরা ফরেস্ট লজে উঠবেন বলে ব্রিটেনের সংবাদ সংস্থা পিএ মিডিয়া জানিয়েছে।
রাজপরিবারের এক মুখপাত্র বলেছেন, ওয়েলস পরিবার এ বছরই নতুন বাড়িতে উঠবে। বর্তমানে তাদের প্রধান আবাস উইন্ডসরে অবস্থিত অ্যাডিলেড কটেজ। এ বাড়ি থেকে নতুন বাড়িটি খুব বেশি দূরে নয়।
ওয়েলস দম্পতির আগমন উপলক্ষে চলতি মাসের শুরুর দিকে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ ফরেস্ট লজে কিছু অভ্যন্তরীণ ও বহিরাগত ছোটখাটো পরিবর্তনের অনুমতি দেয়। এর মধ্যে একটি জানালা অপসারণ ও ফায়ার প্লেসে কাজ করার কিছু বিষয় ছিল। এর আগে ২০০১ সালে বাড়িটি প্রায় ১৫ লাখ পাউন্ড (প্রায় ২৫ কোটি টাকা) ব্যয়ে সংস্কার করা হয়েছিল। সে সময়ের ছবিতে বাড়িটির পাথরের কারুকাজ, অলংকৃত ছাদের নকশা ও জটিল প্লাস্টার কার্নিশ দেখা যায়।
ওয়েলস দম্পতির নতুন বাড়িতে ওঠা এবারই প্রথম নয়। ২০২২ সালের আগস্টে ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল, তাঁরা সন্তানদের স্বাভাবিক পারিবারিক জীবন দিতে লন্ডনের বাইরে উইন্ডসরে স্থায়ীভাবে থাকতে শুরু করবেন।
তবে সাম্প্রতিক এ পদক্ষেপ এসেছে পরিবারের এক কঠিন সময় অতিক্রমের পর। গত মার্চে কেট জানান, তাঁর শরীরে ক্যানসার ধরা পড়েছে এবং তিনি কেমোথেরাপি নিচ্ছেন। এর ফলে তিনি প্রকাশ্য জীবন থেকে আড়ালে চলে যান। গত সেপ্টেম্বর তিনি ঘোষণা করেন, কেমোথেরাপি শেষ হয়েছে এবং তিনি ক্যানসারমুক্ত থাকার সর্বোচ্চ চেষ্টা করছেন।
ব্রিটিশ রাজপরিবারের প্রিন্স উইলিয়াম ও প্রিন্সেস কেট শিগগির পরিবার-পরিজন নিয়ে উইন্ডসরে নতুন বাড়িতে উঠতে যাচ্ছেন। এ বছরই তাঁরা তাঁদের তিন সন্তান জর্জ, শার্লট ও লুইসকে নিয়ে উইন্ডসর গ্রেট পার্কের সবুজঘেরা ফরেস্ট লজে উঠবেন বলে ব্রিটেনের সংবাদ সংস্থা পিএ মিডিয়া জানিয়েছে।
রাজপরিবারের এক মুখপাত্র বলেছেন, ওয়েলস পরিবার এ বছরই নতুন বাড়িতে উঠবে। বর্তমানে তাদের প্রধান আবাস উইন্ডসরে অবস্থিত অ্যাডিলেড কটেজ। এ বাড়ি থেকে নতুন বাড়িটি খুব বেশি দূরে নয়।
ওয়েলস দম্পতির আগমন উপলক্ষে চলতি মাসের শুরুর দিকে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ ফরেস্ট লজে কিছু অভ্যন্তরীণ ও বহিরাগত ছোটখাটো পরিবর্তনের অনুমতি দেয়। এর মধ্যে একটি জানালা অপসারণ ও ফায়ার প্লেসে কাজ করার কিছু বিষয় ছিল। এর আগে ২০০১ সালে বাড়িটি প্রায় ১৫ লাখ পাউন্ড (প্রায় ২৫ কোটি টাকা) ব্যয়ে সংস্কার করা হয়েছিল। সে সময়ের ছবিতে বাড়িটির পাথরের কারুকাজ, অলংকৃত ছাদের নকশা ও জটিল প্লাস্টার কার্নিশ দেখা যায়।
ওয়েলস দম্পতির নতুন বাড়িতে ওঠা এবারই প্রথম নয়। ২০২২ সালের আগস্টে ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল, তাঁরা সন্তানদের স্বাভাবিক পারিবারিক জীবন দিতে লন্ডনের বাইরে উইন্ডসরে স্থায়ীভাবে থাকতে শুরু করবেন।
তবে সাম্প্রতিক এ পদক্ষেপ এসেছে পরিবারের এক কঠিন সময় অতিক্রমের পর। গত মার্চে কেট জানান, তাঁর শরীরে ক্যানসার ধরা পড়েছে এবং তিনি কেমোথেরাপি নিচ্ছেন। এর ফলে তিনি প্রকাশ্য জীবন থেকে আড়ালে চলে যান। গত সেপ্টেম্বর তিনি ঘোষণা করেন, কেমোথেরাপি শেষ হয়েছে এবং তিনি ক্যানসারমুক্ত থাকার সর্বোচ্চ চেষ্টা করছেন।
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনির জানিয়েছেন, বেলুচিস্তানের রেকো ডিক খনি থেকে দেশের ভবিষ্যৎ সমৃদ্ধি নির্ভর করছে। তিনি বিশ্বাস করেন, চীন যদি পাশে থাকে, তাহলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ সোনা ও তামার খনিকে ঘিরে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক চেহারা পাল্টে যেতে পারে।
২ ঘণ্টা আগেগত সপ্তাহেই কেনিয়ার আদালতের এক ম্যাজিস্ট্রেট আশা প্রকাশ করেছেন, ব্রিটিশ সম্পদশালী ব্যবসায়ী হ্যারি রয় ভিভার্সের আত্মা এবার হয়তো শান্তি পাবে। কিন্তু মৃত্যুর ১২ বছর পরও তাঁর মরদেহ কোথায় শায়িত হবে, সে প্রশ্ন এখনো অনির্ধারিতই রয়ে গেছে।
৫ ঘণ্টা আগেউপহারটি যখন দেওয়া হয়, তখন আফসারের দোকান বন্ধ ছিল। গত শুক্রবার তিনি দোকানে পৌঁছে উপহারটি খোলেন এবং দেখেন যে স্পিকারগুলো স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি ভারী।
৫ ঘণ্টা আগেতানজানিয়ার উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত নর্থ মারা সোনার খনি একদিকে যেমন দেশকে অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ করছে, অন্যদিকে স্থানীয় মানুষের জন্য নিয়ে এসেছে ভয়াবহ দুর্দশা, নির্যাতন আর মৃত্যু। আন্তর্জাতিক বাজারে সোনার দাম হু হু করে বাড়ায় এ খনিকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দমন-পীড়ন, পুলিশি সহিংসতা ও অপহরণের মতো ঘটনা বাড়ছে।
৭ ঘণ্টা আগে