ডয়চে ভেলে
দুর্নীতি ও প্রভাব খাটানোর অভিযোগে ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট নিকোলা সারকোজিকে ২০২১ সালে তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। বুধবার (১৭ মে) আগের রায় বহাল রাখার নির্দেশ দিয়েছেন আপিল আদালত।
২০২১ সালের রায়ে তিন বছরের কারাদণ্ডের মধ্যে দুই বছর ছিল স্থগিত কারাদণ্ড। দণ্ডাদেশের বাকি এক বছর সারকোজি চাইলে বাড়িতে হাতে ইলেকট্রনিক ব্রেসলেট পরে কাটাতে পারেন বলে আপিল আদালত জানিয়েছে।
রায় শোনার পর আদালত থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সময় সাবেক ফরাসি প্রেসিডেন্ট কোনো মন্তব্য করেননি। তবে তাঁর আইনজীবী জানিয়েছেন, রায়ের বিরুদ্ধে ফ্রান্সের সর্বোচ্চ আদালতে আপিল করা হবে।
২০০৭ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ছিলেন নিকোলা সারকোজি। সারকোজি বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি তাঁর রাজনৈতিক দলের বিরুদ্ধে আনা আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগে যে তদন্ত হচ্ছে তার তথ্য পেতে ম্যাজিস্ট্রেটকে ঘুষ দিতে চেয়েছিলেন। ঘুষ হিসেবে ওই ম্যাজিস্ট্রেটকে একটি উচ্চ বেতনের চাকরি পেতে সহায়তার আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল।
নিকোলা সারকোজির বিরুদ্ধে আরও মামলা
প্রায় এক দশক তদন্ত করার পর ফ্রান্সের ন্যাশনাল ফিন্যান্সিয়াল প্রসিকিউটরের অফিস গত সপ্তাহে জানিয়েছে, তারা সারকোজির বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আবেদন করবে। ২০০৭ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রচারণার সময় সারকোজি লিবিয়ার নেতা গাদ্দাফির কাছ থেকে কয়েক মিলিয়ন ইউরো নিয়েছেন বলে অভিযোগ আছে।
এ ছাড়া ২০১২ সালের নির্বাচনী প্রচারণায় নির্দিষ্ট সীমার দ্বিগুণ খরচ করায় সারকোজিকে এক বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এই রায়ের বিরুদ্ধেও আপিল করেছেন সারকোজি। এ বছরের নভেম্বরে সেই বিচার প্রক্রিয়া আবার শুরু হবে।
ফ্রান্সে সাবেক কোনো প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ আগেও উঠেছে। সাবেক প্রেসিডেন্ট জ্যাক শিরাক ২০১১ সালে আদালতে দোষী সাব্যস্ত হয়েছিলেন। তবে শুধু দুই বছরের স্থগিত কারাদণ্ড হওয়ায় সরাসরি কারাবরণ করতে হয়নি তাঁকে।
দুর্নীতি ও প্রভাব খাটানোর অভিযোগে ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট নিকোলা সারকোজিকে ২০২১ সালে তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। বুধবার (১৭ মে) আগের রায় বহাল রাখার নির্দেশ দিয়েছেন আপিল আদালত।
২০২১ সালের রায়ে তিন বছরের কারাদণ্ডের মধ্যে দুই বছর ছিল স্থগিত কারাদণ্ড। দণ্ডাদেশের বাকি এক বছর সারকোজি চাইলে বাড়িতে হাতে ইলেকট্রনিক ব্রেসলেট পরে কাটাতে পারেন বলে আপিল আদালত জানিয়েছে।
রায় শোনার পর আদালত থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সময় সাবেক ফরাসি প্রেসিডেন্ট কোনো মন্তব্য করেননি। তবে তাঁর আইনজীবী জানিয়েছেন, রায়ের বিরুদ্ধে ফ্রান্সের সর্বোচ্চ আদালতে আপিল করা হবে।
২০০৭ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ছিলেন নিকোলা সারকোজি। সারকোজি বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি তাঁর রাজনৈতিক দলের বিরুদ্ধে আনা আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগে যে তদন্ত হচ্ছে তার তথ্য পেতে ম্যাজিস্ট্রেটকে ঘুষ দিতে চেয়েছিলেন। ঘুষ হিসেবে ওই ম্যাজিস্ট্রেটকে একটি উচ্চ বেতনের চাকরি পেতে সহায়তার আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল।
নিকোলা সারকোজির বিরুদ্ধে আরও মামলা
প্রায় এক দশক তদন্ত করার পর ফ্রান্সের ন্যাশনাল ফিন্যান্সিয়াল প্রসিকিউটরের অফিস গত সপ্তাহে জানিয়েছে, তারা সারকোজির বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আবেদন করবে। ২০০৭ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রচারণার সময় সারকোজি লিবিয়ার নেতা গাদ্দাফির কাছ থেকে কয়েক মিলিয়ন ইউরো নিয়েছেন বলে অভিযোগ আছে।
এ ছাড়া ২০১২ সালের নির্বাচনী প্রচারণায় নির্দিষ্ট সীমার দ্বিগুণ খরচ করায় সারকোজিকে এক বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এই রায়ের বিরুদ্ধেও আপিল করেছেন সারকোজি। এ বছরের নভেম্বরে সেই বিচার প্রক্রিয়া আবার শুরু হবে।
ফ্রান্সে সাবেক কোনো প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ আগেও উঠেছে। সাবেক প্রেসিডেন্ট জ্যাক শিরাক ২০১১ সালে আদালতে দোষী সাব্যস্ত হয়েছিলেন। তবে শুধু দুই বছরের স্থগিত কারাদণ্ড হওয়ায় সরাসরি কারাবরণ করতে হয়নি তাঁকে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, রাশিয়ার দখলে থাকা ইউক্রেনের কিছু এলাকা ফেরত আনার চেষ্টা করবেন তিনি। আগামী শুক্রবার আলাস্কায় রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে তাঁর বৈঠক হওয়ার কথা। এক সংবাদ সম্মেলনে ট্রাম্প বলেছেন, ‘রাশিয়া ইউক্রেনের মূল ভূমির বড় অংশ দখল করেছে।
৭ ঘণ্টা আগেনিউইয়র্কের লং আইল্যান্ডের পূর্ব প্রান্তে অবস্থিত মনটক এলাকাটি একসময় ছিল শান্তশিষ্ট ছেলেদের একটি গ্রাম। এখন অবশ্য তা রূপ নিয়েছে বিলাসবহুল ছুটি কাটানোর কেন্দ্রস্থলে। সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সারদের ভিড় এবং জমজমাট রাতের জীবন এলাকাটির পুরোনো চেহারা দ্রুত বদলে দিচ্ছে।
৭ ঘণ্টা আগেএভারেস্টের ভিড় কমাতে নেপাল সরকার দেশটির পশ্চিমাঞ্চলের দুর্গম ও অনাবিষ্কৃত আরও ৯৭টি শৃঙ্গ পর্বতারোহীদের জন্য উন্মুক্ত করে দিয়েছে। আশা করা হচ্ছে, নতুন উদ্যোগের ফলে এভারেস্টের ওপর চাপ কমবে এবং পর্যটন থেকে আয় দূরবর্তী দরিদ্র অঞ্চলেও পৌঁছাবে।
৯ ঘণ্টা আগেরাজধানী ওয়াশিংটন ডিসি থেকে গৃহহীন মানুষদের উচ্ছেদ করতে কঠোর পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। প্রতিরক্ষা বিভাগের এক কর্মকর্তার বরাতে জানা গেছে, আজ সোমবার (১১ আগস্ট) রাজধানীতে কয়েক শ ন্যাশনাল গার্ড সদস্য মোতায়েনের প্রস্তুতি নিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী।
১১ ঘণ্টা আগে