অনলাইন ডেস্ক
ফ্রান্সের দক্ষিণাঞ্চলে কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ দাবানল নিয়ন্ত্রণে এসেছে। তবে পুনরায় জ্বলে উঠতে পারে বলে সতর্ক করা হয়েছে। বার্তা সংস্থা এপির প্রতিবেদন অনুযায়ী, আবার দাবানল শুরু হলে যাতে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে, সে জন্য আজ শুক্রবারও ফায়ার সার্ভিসের কর্মী ও স্থানীয় প্রশাসন উচ্চ সতর্কাবস্থায় রয়েছে। আবহাওয়াবিদেরা সতর্ক করে জানিয়েছেন, সপ্তাহজুড়ে তাপমাত্রা আবারও ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি ছুঁতে পারে, যা দাবানলকে নতুন করে উসকে দিতে পারে।
তিন দিনের আগুনে দক্ষিণ ফ্রান্সের ওয়াইন উৎপাদন অঞ্চল ‘অডে’ জুড়ে প্রায় ১৬০ বর্গকিলোমিটার এলাকা পুড়ে গেছে। এতে একজনের মৃত্যু হয়েছে এবং শত শত মানুষকে ঘরবাড়ি ছেড়ে নিরাপদ স্থানে আশ্রয় নিতে হয়েছে। শুষ্ক ও উষ্ণ আবহাওয়ায় দাবানল দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে, যার বিস্তৃতি ৯০ কিলোমিটার পর্যন্ত পৌঁছায়। স্থানীয় প্রশাসন জানিয়েছে, সাপ্তাহিক ছুটির সময়জুড়ে সতর্ক থাকতে হবে।
অঞ্চল প্রশাসক ক্রিশ্চিয়ান পুজে জানান, কোরবিয়ের পাহাড়ি এলাকার ১৫টি কমিউনে দাবানলে অন্তত ৩৬টি বাড়িঘর পুড়ে গেছে বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। দাবানলে একজন নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি। আহত হয়েছে আরও প্রায় ২১ জন, যাদের মধ্যে ১৬ জনই ফায়ার সার্ভিসের সদস্য।
আগুন নিয়ন্ত্রণে এলেও এখনো প্রায় এক হাজার মানুষ নিজ বাড়িতে ফিরতে পারেনি। অবকাঠামোগত ক্ষতির কারণে আজ সকাল পর্যন্ত প্রায় ১ হাজার ৩০০ বাড়ি বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন ছিল। প্রশাসন জানিয়েছে, অনুমতি ছাড়া কাউকে বাড়িতে না ফিরতে বলা হয়েছে। কারণ, বহু সড়ক এখনো বন্ধ ও ঝুঁকিপূর্ণ। বাস্তুচ্যুতদের ১৭টি পৌর এলাকায় অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে রাখা হয়েছে।
হঠাৎ এই দাবানল কেন হলো, তা জানতে তদন্ত চলছে। ২০০৬ সালে ফ্রান্সের জাতীয় অগ্নিকাণ্ডের ডেটাবেইস চালুর পর থেকে সবচেয়ে বড় দাবানল হিসেবে নথিভুক্ত হয়েছে এটি।
ফ্রান্সের দক্ষিণাঞ্চলে কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ দাবানল নিয়ন্ত্রণে এসেছে। তবে পুনরায় জ্বলে উঠতে পারে বলে সতর্ক করা হয়েছে। বার্তা সংস্থা এপির প্রতিবেদন অনুযায়ী, আবার দাবানল শুরু হলে যাতে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে, সে জন্য আজ শুক্রবারও ফায়ার সার্ভিসের কর্মী ও স্থানীয় প্রশাসন উচ্চ সতর্কাবস্থায় রয়েছে। আবহাওয়াবিদেরা সতর্ক করে জানিয়েছেন, সপ্তাহজুড়ে তাপমাত্রা আবারও ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি ছুঁতে পারে, যা দাবানলকে নতুন করে উসকে দিতে পারে।
তিন দিনের আগুনে দক্ষিণ ফ্রান্সের ওয়াইন উৎপাদন অঞ্চল ‘অডে’ জুড়ে প্রায় ১৬০ বর্গকিলোমিটার এলাকা পুড়ে গেছে। এতে একজনের মৃত্যু হয়েছে এবং শত শত মানুষকে ঘরবাড়ি ছেড়ে নিরাপদ স্থানে আশ্রয় নিতে হয়েছে। শুষ্ক ও উষ্ণ আবহাওয়ায় দাবানল দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে, যার বিস্তৃতি ৯০ কিলোমিটার পর্যন্ত পৌঁছায়। স্থানীয় প্রশাসন জানিয়েছে, সাপ্তাহিক ছুটির সময়জুড়ে সতর্ক থাকতে হবে।
অঞ্চল প্রশাসক ক্রিশ্চিয়ান পুজে জানান, কোরবিয়ের পাহাড়ি এলাকার ১৫টি কমিউনে দাবানলে অন্তত ৩৬টি বাড়িঘর পুড়ে গেছে বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। দাবানলে একজন নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি। আহত হয়েছে আরও প্রায় ২১ জন, যাদের মধ্যে ১৬ জনই ফায়ার সার্ভিসের সদস্য।
আগুন নিয়ন্ত্রণে এলেও এখনো প্রায় এক হাজার মানুষ নিজ বাড়িতে ফিরতে পারেনি। অবকাঠামোগত ক্ষতির কারণে আজ সকাল পর্যন্ত প্রায় ১ হাজার ৩০০ বাড়ি বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন ছিল। প্রশাসন জানিয়েছে, অনুমতি ছাড়া কাউকে বাড়িতে না ফিরতে বলা হয়েছে। কারণ, বহু সড়ক এখনো বন্ধ ও ঝুঁকিপূর্ণ। বাস্তুচ্যুতদের ১৭টি পৌর এলাকায় অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে রাখা হয়েছে।
হঠাৎ এই দাবানল কেন হলো, তা জানতে তদন্ত চলছে। ২০০৬ সালে ফ্রান্সের জাতীয় অগ্নিকাণ্ডের ডেটাবেইস চালুর পর থেকে সবচেয়ে বড় দাবানল হিসেবে নথিভুক্ত হয়েছে এটি।
ভিয়েতনামের কৃষক নুয়েন থি হুয়ং। চিন্তায় ঠিকমতো ঘুমোতে পারছেন না। হাতছাড়া হতে যাচ্ছে তাঁর রুজি-রোজগারের একমাত্র উপায়। তাও আবার তাঁর নিজ দেশে ট্রাম্প পরিবারের সমর্থনে নির্মিত হতে যাওয়া একটি গলফ ক্লাবের জন্য। বিনিময়ে মিলবে মাত্র ৩২০০ মার্কিন ডলার এবং কয়েক মাসের জন্য চাল।
২১ মিনিট আগেপারমাণবিক হামলায় বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিদের অনেকে ছিলেন অল্পবয়সী নারী, যাঁরা বোমা হামলার সময় গর্ভবতী বা সন্তান ধারণের উপযুক্ত বয়সে ছিলেন। কিন্তু তাঁদের শরীর থেকে সন্তানের শরীরে তেজস্ক্রিয়তা প্রবেশ করতে পারে, এই ভয়ে একপ্রকার ধ্বংসই হয়ে গেছে তাঁদের জীবন। চিকিৎসক, পরিচিতজন, বন্ধুবান্ধব এমনকি পরিবারের...
১ ঘণ্টা আগেস্ত্রীকে নিয়ে গ্রামের দিকে যাচ্ছিলেন স্বামী। পথিমধ্যে মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান স্ত্রী। দিশেহারা স্বামী আশপাশে মানুষের কাছে সাহায্য চেয়েছিলেন, কিন্তু ভারী বৃষ্টি ও প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে কেউ এগিয়ে আসেনি।
১ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ কোরিয়ার সেনাবাহিনীর জনবল গত ৬ বছরে উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। বর্তমানে দেশটির সেনাসদস্য প্রায় ৪ লাখ ৫০ হাজার, যা ২০১৮ সালের তুলনায় প্রায় ২০ শতাংশ কম। আর এই লোকবল কমার কারণ, দেশটিতে জন্মহার হ্রাস পাওয়ায় জনসংখ্যার হ্রাস। খবর বিবিসির।
১ ঘণ্টা আগে