ইংল্যান্ড ও ওয়েলসে একজন কারাবন্দীর পেছনে প্রতিবছর ব্যয় করা হয় প্রায় ৫০ হাজার ব্রিটিশ পাউন্ডের বেশি। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৭২ লাখ টাকা। এই পরিমাণ অর্থ দেশটির অন্যতম অভিজাত ও ব্যয়বহুল কলেজ ইটনের একজন শিক্ষার্থীর প্রতিবছরের বেতনের চেয়ে বেশি। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফের এক প্রতিবেদন থেকে চাঞ্চল্যকর এ তথ্য জানা গেছে।
টেলিগ্রাফের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইটন কলেজে যখন কোনো শিক্ষার্থী প্রথম বছর ভর্তি হন, সে বছর তাঁকে যে পরিমাণ অর্থ ফি দিতে হয়—তার চেয়েও বেশি পরিমাণ অর্থ ইংল্যান্ড ও ওয়েলসের কারাগারগুলোতে প্রতি বন্দীর পেছনে ব্যয় করতে হয়।
সম্প্রতি ব্রিটিশ সরকারের এক প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, ইংল্যান্ড ও ওয়েলসের কারাগারগুলোতে বন্দীদের পেছনে অর্থ ব্যয় ক্রমেই বেড়ে চলেছে। এমনকি তা ৪ বিলিয়ন ব্রিটিশ পাউন্ড বা ৪০০ কোটি ব্রিটিশ পাউন্ডে গিয়েও ঠেকেছে।
ব্রিটিশ বিচারবিষয়ক মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ইংল্যান্ড ও ওয়েলসের কারাগারগুলোর ধারণক্ষমতা ৮৮ হাজার ৮৯০ জন। বর্তমানে কারাগারগুলোতে মাত্র ২ হাজারের মতো বন্দী ধারণের ক্ষমতা আছে। কিন্তু ইংল্যান্ড ও ওয়েলসে অপরাধীর পরিমাণ যে হারে বাড়ছে, তাতে আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে এই ফাঁকা স্থানগুলো পূর্ণ হয়ে যাবে।
বিচার মন্ত্রণালয়ের অনুমান, ২০২২-২৩ ইংল্যান্ড ও ওয়েলসে একজন বন্দীর পেছনে গড় খরচ ছিল প্রতিবছর ৫১ হাজার ৭২৪ পাউন্ড। যা আগের বছরের তুলনায় ১১ দশমিক ৪ শতাংশ বেশি। বিপরীতে সাবেক দুই ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন ও বরিস জনসনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ইটনে প্রথম টার্মে ফি দিতে হয় ১৬ হাজার ৬৬৬ পাউন্ড এবং বছরে দিতে হয় ৪৯ হাজার ৯৯৮ পাউন্ড।
সেই বিবেচনায় ব্রিটিশ কারাগারে একজন বন্দীর পেছনে সরকারের ব্যয় ইটনের একজন শিক্ষার্থীর বাৎসরিক বেতনের চেয়ে ১ হাজার ৭২৬ পাউন্ড বা বাংলাদেশি মুদ্রায় ২ লাখ ৪০ হাজার টাকা বেশি।
ইংল্যান্ড ও ওয়েলসে একজন কারাবন্দীর পেছনে প্রতিবছর ব্যয় করা হয় প্রায় ৫০ হাজার ব্রিটিশ পাউন্ডের বেশি। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৭২ লাখ টাকা। এই পরিমাণ অর্থ দেশটির অন্যতম অভিজাত ও ব্যয়বহুল কলেজ ইটনের একজন শিক্ষার্থীর প্রতিবছরের বেতনের চেয়ে বেশি। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফের এক প্রতিবেদন থেকে চাঞ্চল্যকর এ তথ্য জানা গেছে।
টেলিগ্রাফের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইটন কলেজে যখন কোনো শিক্ষার্থী প্রথম বছর ভর্তি হন, সে বছর তাঁকে যে পরিমাণ অর্থ ফি দিতে হয়—তার চেয়েও বেশি পরিমাণ অর্থ ইংল্যান্ড ও ওয়েলসের কারাগারগুলোতে প্রতি বন্দীর পেছনে ব্যয় করতে হয়।
সম্প্রতি ব্রিটিশ সরকারের এক প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, ইংল্যান্ড ও ওয়েলসের কারাগারগুলোতে বন্দীদের পেছনে অর্থ ব্যয় ক্রমেই বেড়ে চলেছে। এমনকি তা ৪ বিলিয়ন ব্রিটিশ পাউন্ড বা ৪০০ কোটি ব্রিটিশ পাউন্ডে গিয়েও ঠেকেছে।
ব্রিটিশ বিচারবিষয়ক মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ইংল্যান্ড ও ওয়েলসের কারাগারগুলোর ধারণক্ষমতা ৮৮ হাজার ৮৯০ জন। বর্তমানে কারাগারগুলোতে মাত্র ২ হাজারের মতো বন্দী ধারণের ক্ষমতা আছে। কিন্তু ইংল্যান্ড ও ওয়েলসে অপরাধীর পরিমাণ যে হারে বাড়ছে, তাতে আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে এই ফাঁকা স্থানগুলো পূর্ণ হয়ে যাবে।
বিচার মন্ত্রণালয়ের অনুমান, ২০২২-২৩ ইংল্যান্ড ও ওয়েলসে একজন বন্দীর পেছনে গড় খরচ ছিল প্রতিবছর ৫১ হাজার ৭২৪ পাউন্ড। যা আগের বছরের তুলনায় ১১ দশমিক ৪ শতাংশ বেশি। বিপরীতে সাবেক দুই ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন ও বরিস জনসনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ইটনে প্রথম টার্মে ফি দিতে হয় ১৬ হাজার ৬৬৬ পাউন্ড এবং বছরে দিতে হয় ৪৯ হাজার ৯৯৮ পাউন্ড।
সেই বিবেচনায় ব্রিটিশ কারাগারে একজন বন্দীর পেছনে সরকারের ব্যয় ইটনের একজন শিক্ষার্থীর বাৎসরিক বেতনের চেয়ে ১ হাজার ৭২৬ পাউন্ড বা বাংলাদেশি মুদ্রায় ২ লাখ ৪০ হাজার টাকা বেশি।
মিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
৩৭ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেইরানে পরিচালিত মার্কিন বিমান হামলাকে ‘অসাধারণ এবং ব্যাপক সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী পিট হেগসেথ। তিনি জানিয়েছেন, এই হামলার মাধ্যমে ইরানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা ধ্বংস করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে