যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী গ্র্যান্ট শ্যাপস বলেছেন, লোহিত সাগরে পণ্যবাহী জাহাজকে লক্ষ্যবস্তু বানানো ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে প্রস্তুত ব্রিটিশ বাহিনী। যুক্তরাজ্যের গণমাধ্যম দ্য ডেইলি টেলিগ্রাফে লেখা নিবন্ধে তিনি বলেছেন যে, পণ্য বহনের নৌপথটি সুরক্ষিত রাখার জন্য যুক্তরাজ্য সরাসরি পদক্ষেপ নিতে ইচ্ছুক।
গত ডিসেম্বরে লোহিত সাগরে ব্রিটিশ যুদ্ধজাহাজ একটি সন্দেহভাজন হামলাকারী ড্রোনকে গুলি করে ভূপাতিত করেছিল। সেই ঘটনা উল্লেখ করে গ্র্যান্ট শ্যাপস বলেন, ‘আমরা পরবর্তী পদক্ষেপ নিতে দ্বিধা করব না।’
গাজায় ইসরায়েলের গণহত্যার বিরুদ্ধে অবস্থান নেয় ইরান সমর্থিত ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহী গ্রুপ। তারা ঘোষণা দেয়, ইসরায়েল অভিমুখী সকল জাহাজকেই আক্রমণ করবে তারা। ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের প্রতি সমর্থন জানিয়ে শতাধিক ড্রোন এবং ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে তারা। এর ফলে লোহিত সাগরে পণ্য পরিবহনের পথটিতে অনেক প্রতিষ্ঠানই তাদের জাহাজ চলাচল সাময়িকভাবে বন্ধ করে।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে শেষ পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রসহ একাধিক পশ্চিমা দেশ যৌথভাবে লোহিত সাগরের দক্ষিণ প্রান্ত ও এডেন উপসাগরে টহলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যুক্তরাজ্য, কানাডা, ফ্রান্স, বাহরাইন, নরওয়ে ও স্পেনসহ বেশ কয়েকটি দেশ এতে যোগ দিয়েছে।
নিবন্ধে গ্র্যান্ট শ্যাপস বলেন, ‘হুতিদের জেনে রাখা উচিত যে, বেআইনি যেকোনো কর্মকাণ্ড এবং হামলা প্রতিরোধে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। লোহিত সাগরে নির্বিচার আগ্রাসন আঞ্চলিক সংঘাতের সূত্রপাত করতে পারে। লোহিত সাগরকে সুরক্ষিত না রাখলে দক্ষিণ চীন সাগর এবং ক্রিমিয়াসহ অন্যত্র যারা হুমকি ও অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি করতে চাইছে তাদের উৎসাহ দেওয়া হবে।’
উদ্ভূত পরিস্থিতিকে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের জন্য পরীক্ষা বলে উল্লেখ করে গ্র্যান্ট শ্যাপস বলেছেন, এ অবস্থায় মিত্রদের পাশে যুক্তরাজ্যের দাঁড়ানো জরুরি।
গতকাল রোববার লোহিত সাগরে পণ্য বহনকারী প্রতিষ্ঠান মেয়ার্স্কের জাহাজ হাংঝুকে আক্রমণ করে হুতিদের চারটি নৌকা। এরপর হাংঝু থেকে পাঠানো আপৎকালীন ডাকে সাড়া দিয়ে মার্কিন নেভির হেলিকপ্টার হুতিদের পাল্টা আক্রমণ করে। এতে ডুবে যায় হুতিদের তিনটি নৌকা। নিহত হয় ১০ জন হুতি যোদ্ধা।
ইউরোপের বাজারগুলোকে এশিয়ার সঙ্গে যুক্ত করা লোহিত সাগর বিশ্বের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ নৌপথ। তবে এই পথে নিরাপত্তাজনিত হুমকি থাকায় জিনিসপত্রের দাম বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন বিশ্লেষকেরা। কারণ, মধ্যপ্রাচ্যে উৎপাদিত তেল এবং তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস সরবরাহের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ পথ এটি।
যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী গ্র্যান্ট শ্যাপস বলেছেন, লোহিত সাগরে পণ্যবাহী জাহাজকে লক্ষ্যবস্তু বানানো ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে প্রস্তুত ব্রিটিশ বাহিনী। যুক্তরাজ্যের গণমাধ্যম দ্য ডেইলি টেলিগ্রাফে লেখা নিবন্ধে তিনি বলেছেন যে, পণ্য বহনের নৌপথটি সুরক্ষিত রাখার জন্য যুক্তরাজ্য সরাসরি পদক্ষেপ নিতে ইচ্ছুক।
গত ডিসেম্বরে লোহিত সাগরে ব্রিটিশ যুদ্ধজাহাজ একটি সন্দেহভাজন হামলাকারী ড্রোনকে গুলি করে ভূপাতিত করেছিল। সেই ঘটনা উল্লেখ করে গ্র্যান্ট শ্যাপস বলেন, ‘আমরা পরবর্তী পদক্ষেপ নিতে দ্বিধা করব না।’
গাজায় ইসরায়েলের গণহত্যার বিরুদ্ধে অবস্থান নেয় ইরান সমর্থিত ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহী গ্রুপ। তারা ঘোষণা দেয়, ইসরায়েল অভিমুখী সকল জাহাজকেই আক্রমণ করবে তারা। ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের প্রতি সমর্থন জানিয়ে শতাধিক ড্রোন এবং ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে তারা। এর ফলে লোহিত সাগরে পণ্য পরিবহনের পথটিতে অনেক প্রতিষ্ঠানই তাদের জাহাজ চলাচল সাময়িকভাবে বন্ধ করে।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে শেষ পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রসহ একাধিক পশ্চিমা দেশ যৌথভাবে লোহিত সাগরের দক্ষিণ প্রান্ত ও এডেন উপসাগরে টহলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যুক্তরাজ্য, কানাডা, ফ্রান্স, বাহরাইন, নরওয়ে ও স্পেনসহ বেশ কয়েকটি দেশ এতে যোগ দিয়েছে।
নিবন্ধে গ্র্যান্ট শ্যাপস বলেন, ‘হুতিদের জেনে রাখা উচিত যে, বেআইনি যেকোনো কর্মকাণ্ড এবং হামলা প্রতিরোধে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। লোহিত সাগরে নির্বিচার আগ্রাসন আঞ্চলিক সংঘাতের সূত্রপাত করতে পারে। লোহিত সাগরকে সুরক্ষিত না রাখলে দক্ষিণ চীন সাগর এবং ক্রিমিয়াসহ অন্যত্র যারা হুমকি ও অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি করতে চাইছে তাদের উৎসাহ দেওয়া হবে।’
উদ্ভূত পরিস্থিতিকে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের জন্য পরীক্ষা বলে উল্লেখ করে গ্র্যান্ট শ্যাপস বলেছেন, এ অবস্থায় মিত্রদের পাশে যুক্তরাজ্যের দাঁড়ানো জরুরি।
গতকাল রোববার লোহিত সাগরে পণ্য বহনকারী প্রতিষ্ঠান মেয়ার্স্কের জাহাজ হাংঝুকে আক্রমণ করে হুতিদের চারটি নৌকা। এরপর হাংঝু থেকে পাঠানো আপৎকালীন ডাকে সাড়া দিয়ে মার্কিন নেভির হেলিকপ্টার হুতিদের পাল্টা আক্রমণ করে। এতে ডুবে যায় হুতিদের তিনটি নৌকা। নিহত হয় ১০ জন হুতি যোদ্ধা।
ইউরোপের বাজারগুলোকে এশিয়ার সঙ্গে যুক্ত করা লোহিত সাগর বিশ্বের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ নৌপথ। তবে এই পথে নিরাপত্তাজনিত হুমকি থাকায় জিনিসপত্রের দাম বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন বিশ্লেষকেরা। কারণ, মধ্যপ্রাচ্যে উৎপাদিত তেল এবং তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস সরবরাহের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ পথ এটি।
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে উত্তর কোরিয়া। উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র বলেছেন, এই হামলা জাতিসংঘ সনদের লঙ্ঘন এবং মধ্যপ্রাচ্যের বর্তমান উত্তেজনার জন্য ইসরায়েলের ‘অবিরাম যুদ্ধবাজ পদক্ষেপ ও আঞ্চলিক সম্প্রসারণ’ দায়ী।
১৭ মিনিট আগেইরানে যুক্তরাষ্ট্রের সরাসরি হামলায় ব্যাপক ক্ষোভ ছড়িয়েছে ইরানিদের মধ্যে। ইরান এই হামলার মোক্ষম জবাব দেবে বলে আশা করছেন তারা। গতকাল রোববার হাজার হাজার ক্ষুব্ধ জনতা রাজপথে নেমে আসেন। ইরানের পতাকা ও বিভিন্ন স্লোগান সংবলিত প্ল্যাকার্ড নিয়ে রাজধানী তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারে জড়ো হন তারা।
৩৯ মিনিট আগেইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া। যদিও ক্রেমলিন সরাসরি কোনো মন্তব্য করেনি, তবে রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন ও জাতিসংঘের সনদ লঙ্ঘনের শামিল বলে উল্লেখ করেছে।
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে হামলার সিদ্ধান্ত প্রায় চূড়ান্ত করে ফেলেছিলেন, এমন সময় তিনি তাঁর শীর্ষ কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন গণমাধ্যমকে জানাতে যে, তিনি এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে দুই সপ্তাহ সময় নেবেন। এই নির্দেশনার পেছনের উদ্দেশ্য ছিল, প্রকৃত পরিকল্পনা গোপন রাখা।
১ ঘণ্টা আগে