রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের কর্মকাণ্ড পছন্দ করেন রাশিয়ার অন্তত ৮৩ শতাংশ মানুষ। সম্প্রতি রুশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান পাবলিক ওপিনিয়ন ফাউন্ডেশনের (এফওএম) এক জরিপে এ বিষয়টি উঠে এসেছে। রুশ রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা তাসের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
পাবলিক ওপিনিয়ন ফাউন্ডেশন মোট ১ হাজার ৫০০ জন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির ওপর এই জরিপ চালায়। রাশিয়ার ৫৩টি অঞ্চলের ১০৪টি গ্রামীণ ও শহুরে এলাকা থেকে জরিপে অংশগ্রহণকারীদের বাছাই করা হয়। চলতি মাসের ১ থেকে ৩ তারিখের মধ্যে এটি পরিচালনা করা হয়।
জরিপে ৮৩ শতাংশ উত্তরদাতা জানিয়েছেন, তাঁরা পুতিনের কর্মকাণ্ডকে ইতিবাচকভাবে বিবেচনা করেন। পুতিনকে রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে বিশ্বাস করেন ৮২ শতাংশ উত্তরদাতা। এ ছাড়া, ৫৫ শতাংশ উত্তরদাতা রুশ সরকারের কর্মকাণ্ডে সন্তুষ্ট। একই সঙ্গে উত্তরদাতাদের ৬১ শতাংশ প্রধানমন্ত্রী মিখাইল মিশুস্তিনের কার্যক্রমকে অনুমোদন দিয়েছেন।
রাশিয়ায় চলতি মাসের ১৫ থেকে ১৭ তারিখে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এই নির্বাচনে পুতিনের দল ইউনাইটেড রাশিয়া পার্টি ৫৪ শতাংশ জনসমর্থন নিয়ে সবার চেয়ে এগিয়ে আছে।
এর আগে, গত ২৯ ফেব্রুয়ারি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন পশ্চিমা দেশগুলোকে পারমাণবিক যুদ্ধের হুমকি দিয়েছেন। ইউক্রেনে যুদ্ধে পশ্চিমারা সৈন্য পাঠালে পারমাণবিক যুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিয়ে তিনি বলেন, পশ্চিমাদের বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে হামলা করার জন্য মস্কোর কাছে যথেষ্ট অস্ত্র রয়েছে।
পুতিন বলেছেন, ‘পশ্চিমা দেশগুলোকে অবশ্যই বুঝতে হবে যে আমাদেরও অস্ত্র আছে, যা তাদের ভূখণ্ডে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে পারে। এসব (প্রস্তাব) পারমাণবিক যুদ্ধের দিকেই আমাদের ঠেলে দেয়, সভ্যতা ধ্বংসের হুমকি দেয়, আর কিছুই না। এটা কি তাদের মাথায় ঢোকে না!’
রাশিয়াতে ১৫-১৭ মার্চ অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে তাঁর জয় একপ্রকার সুনিশ্চিত। এতে তিনি আরও ৬ বছরের জন্য দেশটির প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হবেন। এমন নির্বাচনের আগে ভাষণ দিতে এসে তিনি রাশিয়ার ব্যাপক আধুনিকীকৃত পারমাণবিক অস্ত্রাগার (বিশ্বের বৃহত্তম) নিয়ে দম্ভ করেছেন।
দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে রাশিয়ার সর্বোচ্চ ক্ষমতাধর পুতিন পশ্চিমা রাজনীতিকদের ইতিহাসে ফিরে তাকানোর পরামর্শ দিয়েছেন। বিশেষ করে নাৎসি জার্মানির অ্যাডলফ হিটলার এবং ফ্রান্সের নেপোলিয়ন বোনাপার্টের ব্যর্থ রাশিয়া আক্রমণের ইতিহাস।
পুতিন বলেছেন, ‘এখন রাশিয়া আক্রমণ করতে আসলে হিটলার-নেপোলিয়নের চেয়েও খারাপ পরিণতি হবে পশ্চিমাদের। তারা মনে করে যুদ্ধ কোনো টিভি কার্টুন।’
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের কর্মকাণ্ড পছন্দ করেন রাশিয়ার অন্তত ৮৩ শতাংশ মানুষ। সম্প্রতি রুশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান পাবলিক ওপিনিয়ন ফাউন্ডেশনের (এফওএম) এক জরিপে এ বিষয়টি উঠে এসেছে। রুশ রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা তাসের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
পাবলিক ওপিনিয়ন ফাউন্ডেশন মোট ১ হাজার ৫০০ জন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির ওপর এই জরিপ চালায়। রাশিয়ার ৫৩টি অঞ্চলের ১০৪টি গ্রামীণ ও শহুরে এলাকা থেকে জরিপে অংশগ্রহণকারীদের বাছাই করা হয়। চলতি মাসের ১ থেকে ৩ তারিখের মধ্যে এটি পরিচালনা করা হয়।
জরিপে ৮৩ শতাংশ উত্তরদাতা জানিয়েছেন, তাঁরা পুতিনের কর্মকাণ্ডকে ইতিবাচকভাবে বিবেচনা করেন। পুতিনকে রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে বিশ্বাস করেন ৮২ শতাংশ উত্তরদাতা। এ ছাড়া, ৫৫ শতাংশ উত্তরদাতা রুশ সরকারের কর্মকাণ্ডে সন্তুষ্ট। একই সঙ্গে উত্তরদাতাদের ৬১ শতাংশ প্রধানমন্ত্রী মিখাইল মিশুস্তিনের কার্যক্রমকে অনুমোদন দিয়েছেন।
রাশিয়ায় চলতি মাসের ১৫ থেকে ১৭ তারিখে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এই নির্বাচনে পুতিনের দল ইউনাইটেড রাশিয়া পার্টি ৫৪ শতাংশ জনসমর্থন নিয়ে সবার চেয়ে এগিয়ে আছে।
এর আগে, গত ২৯ ফেব্রুয়ারি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন পশ্চিমা দেশগুলোকে পারমাণবিক যুদ্ধের হুমকি দিয়েছেন। ইউক্রেনে যুদ্ধে পশ্চিমারা সৈন্য পাঠালে পারমাণবিক যুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিয়ে তিনি বলেন, পশ্চিমাদের বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে হামলা করার জন্য মস্কোর কাছে যথেষ্ট অস্ত্র রয়েছে।
পুতিন বলেছেন, ‘পশ্চিমা দেশগুলোকে অবশ্যই বুঝতে হবে যে আমাদেরও অস্ত্র আছে, যা তাদের ভূখণ্ডে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে পারে। এসব (প্রস্তাব) পারমাণবিক যুদ্ধের দিকেই আমাদের ঠেলে দেয়, সভ্যতা ধ্বংসের হুমকি দেয়, আর কিছুই না। এটা কি তাদের মাথায় ঢোকে না!’
রাশিয়াতে ১৫-১৭ মার্চ অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে তাঁর জয় একপ্রকার সুনিশ্চিত। এতে তিনি আরও ৬ বছরের জন্য দেশটির প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হবেন। এমন নির্বাচনের আগে ভাষণ দিতে এসে তিনি রাশিয়ার ব্যাপক আধুনিকীকৃত পারমাণবিক অস্ত্রাগার (বিশ্বের বৃহত্তম) নিয়ে দম্ভ করেছেন।
দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে রাশিয়ার সর্বোচ্চ ক্ষমতাধর পুতিন পশ্চিমা রাজনীতিকদের ইতিহাসে ফিরে তাকানোর পরামর্শ দিয়েছেন। বিশেষ করে নাৎসি জার্মানির অ্যাডলফ হিটলার এবং ফ্রান্সের নেপোলিয়ন বোনাপার্টের ব্যর্থ রাশিয়া আক্রমণের ইতিহাস।
পুতিন বলেছেন, ‘এখন রাশিয়া আক্রমণ করতে আসলে হিটলার-নেপোলিয়নের চেয়েও খারাপ পরিণতি হবে পশ্চিমাদের। তারা মনে করে যুদ্ধ কোনো টিভি কার্টুন।’
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আকস্মিক সামরিক হামলার পর তার ‘মেক আমেরিকা গ্রেট অ্যাগেইন’ (এমএজিএ) শিবিরের রক্ষণশীল গণমাধ্যম ও প্রভাবশালী মহলে বিভেদ দেখা দিয়েছে।
২৫ মিনিট আগেইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে উত্তর কোরিয়া। উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র বলেছেন, এই হামলা জাতিসংঘ সনদের লঙ্ঘন এবং মধ্যপ্রাচ্যের বর্তমান উত্তেজনার জন্য ইসরায়েলের ‘অবিরাম যুদ্ধবাজ পদক্ষেপ ও আঞ্চলিক সম্প্রসারণ’ দায়ী।
১ ঘণ্টা আগেইরানে যুক্তরাষ্ট্রের সরাসরি হামলায় ব্যাপক ক্ষোভ ছড়িয়েছে ইরানিদের মধ্যে। ইরান এই হামলার মোক্ষম জবাব দেবে বলে আশা করছেন তারা। গতকাল রোববার হাজার হাজার ক্ষুব্ধ জনতা রাজপথে নেমে আসেন। ইরানের পতাকা ও বিভিন্ন স্লোগান সংবলিত প্ল্যাকার্ড নিয়ে রাজধানী তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারে জড়ো হন তারা।
২ ঘণ্টা আগেইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া। যদিও ক্রেমলিন সরাসরি কোনো মন্তব্য করেনি, তবে রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন ও জাতিসংঘের সনদ লঙ্ঘনের শামিল বলে উল্লেখ করেছে।
২ ঘণ্টা আগে