ডাচ এবং ডেনিশ সরকারের একটি বিবৃতি অনুসারে, এফ-সিক্সটিন যুদ্ধবিমানের প্রথম চালানটি ইউক্রেনের পথে রয়েছে। আসন্ন গ্রীষ্মেই এই বিমানগুলো যুদ্ধ ক্ষেত্রে ব্যবহার করবে ইউক্রেনের বাহিনী। যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে চলমান ন্যাটো সম্মেলনের শুরুতেই দুই দেশের বিবৃতি প্রকাশ করেছে হোয়াইট হাউস।
বিবৃতি অনুসারে নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রী ডিক শুফ এবং ডেনমার্কের প্রধানমন্ত্রী মেট ফ্রেডেরিকসেন বলেছেন—ইউক্রেনের পাইলটদের টানা কয়েক মাসের প্রশিক্ষণ এবং দেশগুলোর মধ্যে রাজনৈতিক আলোচনার পর কিয়েভের কাছে এফ-সিক্সটিনের হস্তান্তর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
দুই নেতা দাবি করেছেন, আসন্ন গ্রীষ্মেই এফ-সিক্সটিন ব্যবহার করে রুশ বাহিনীর বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করবে ইউক্রেনের বাহিনী। যুদ্ধক্ষেত্রের চিত্র বদলে দেওয়ার জন্য ইউক্রেনকে ৮৫টি যুদ্ধ বিমান দেওয়া হচ্ছে। এর মধ্যে প্রথম চালান ইতিমধ্যেই ইউক্রেনের পথে রয়েছে।
এ বিষয়ে দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ন্যাটো সম্মেলনে এফ-সিক্সটিন যুদ্ধবিমান নিয়ে একটি ঘোষণা আসবে এমনটি আগে থেকেই ধারণা করা হচ্ছিল। ধ্বংসাত্মক এই যুদ্ধবিমানের সাহায্যে ইউক্রেনের যোদ্ধারা রাশিয়ান গ্লাইড বোমার আক্রমণকেও ঠেকিয়ে দিতে সক্ষম হবে বলে আশা করা হচ্ছে। তবে প্রথম চালানে কতগুলো বিমান ইউক্রেনে যাচ্ছে সেই সংখ্যাটি জানা যায়নি।
এফ-সিক্সটিন যুদ্ধবিমানের প্রথম চালান ইউক্রেনের জন্য একটি দীর্ঘ অপেক্ষার অবসান ঘটিয়েছে। এই যুদ্ধবিমানের জন্য দেশটির প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কি পশ্চিমা দেশগুলোর কাছে গত প্রায় ১৮ মাস ধরেই ধরনা দিচ্ছিলেন। অবশেষে প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন শুরু হওয়ায় ডেনমার্ক, নেদারল্যান্ডস এবং যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন জেলেনস্কি। তিনি আশা করছেন—৮৫টি নয়, বরং আরও অনুদানের মাধ্যমে অন্তত ১৩০টি এফ-সিক্সটিন তিনি হাতে পাবেন।
জেলেনস্কি বলেন, ‘ইউক্রেনের বিমান প্রতিরক্ষাকে শক্তিশালী করতে এফ-১৬ ব্যবহার করা হবে। আমি আত্মবিশ্বাসী নৃশংস রুশ আক্রমণ থেকে ইউক্রেনীয়দের আরও ভালোভাবে রক্ষা করার জন্য তারা আমাদের সহায়তা করবে।’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নেদারল্যান্ডস ও ডেনমার্ক ছাড়াও নরওয়ে এবং বেলজিয়ামও ভবিষ্যতে ইউক্রেনকে এফ-১৬ সরবরাহ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
১৯৭০-এর দশকে ডিজাইন করা এফ-১৬ যুদ্ধবিমান রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধে কতটা কার্যকর হবে তা এখনো স্পষ্ট নয়। ইউক্রেনের আকাশ প্রতিরক্ষা প্রসারিত করার সময়, বিমান ঘাঁটিগুলোতে এই যুদ্ধবিমানগুলোকে রুশ হামলা থেকে সুরক্ষিত রাখাও বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। রাশিয়া দাবি করেছে, চলতি মাসেই তারা মাইরোডের একটি বিমানঘাঁটিতে ইস্কান্দার ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইউক্রেনের পাঁচটি এসইউ-২৭ জেট ধ্বংস করে দিয়েছে।
মঙ্গলবার রাতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ঘোষণা করেছিলেন, ন্যাটো সদস্যরা চারটি প্যাট্রিয়ট অ্যান্টি মিসাইল ব্যাটারি সরবরাহ করবে। একই ধরনের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সরবরাহ করবে ইতালিও। এগুলো রাশিয়ার আক্রমণ থেকে ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিগুলোকে রক্ষা করার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে।
ডাচ এবং ডেনিশ সরকারের একটি বিবৃতি অনুসারে, এফ-সিক্সটিন যুদ্ধবিমানের প্রথম চালানটি ইউক্রেনের পথে রয়েছে। আসন্ন গ্রীষ্মেই এই বিমানগুলো যুদ্ধ ক্ষেত্রে ব্যবহার করবে ইউক্রেনের বাহিনী। যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে চলমান ন্যাটো সম্মেলনের শুরুতেই দুই দেশের বিবৃতি প্রকাশ করেছে হোয়াইট হাউস।
বিবৃতি অনুসারে নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রী ডিক শুফ এবং ডেনমার্কের প্রধানমন্ত্রী মেট ফ্রেডেরিকসেন বলেছেন—ইউক্রেনের পাইলটদের টানা কয়েক মাসের প্রশিক্ষণ এবং দেশগুলোর মধ্যে রাজনৈতিক আলোচনার পর কিয়েভের কাছে এফ-সিক্সটিনের হস্তান্তর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
দুই নেতা দাবি করেছেন, আসন্ন গ্রীষ্মেই এফ-সিক্সটিন ব্যবহার করে রুশ বাহিনীর বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করবে ইউক্রেনের বাহিনী। যুদ্ধক্ষেত্রের চিত্র বদলে দেওয়ার জন্য ইউক্রেনকে ৮৫টি যুদ্ধ বিমান দেওয়া হচ্ছে। এর মধ্যে প্রথম চালান ইতিমধ্যেই ইউক্রেনের পথে রয়েছে।
এ বিষয়ে দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ন্যাটো সম্মেলনে এফ-সিক্সটিন যুদ্ধবিমান নিয়ে একটি ঘোষণা আসবে এমনটি আগে থেকেই ধারণা করা হচ্ছিল। ধ্বংসাত্মক এই যুদ্ধবিমানের সাহায্যে ইউক্রেনের যোদ্ধারা রাশিয়ান গ্লাইড বোমার আক্রমণকেও ঠেকিয়ে দিতে সক্ষম হবে বলে আশা করা হচ্ছে। তবে প্রথম চালানে কতগুলো বিমান ইউক্রেনে যাচ্ছে সেই সংখ্যাটি জানা যায়নি।
এফ-সিক্সটিন যুদ্ধবিমানের প্রথম চালান ইউক্রেনের জন্য একটি দীর্ঘ অপেক্ষার অবসান ঘটিয়েছে। এই যুদ্ধবিমানের জন্য দেশটির প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কি পশ্চিমা দেশগুলোর কাছে গত প্রায় ১৮ মাস ধরেই ধরনা দিচ্ছিলেন। অবশেষে প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন শুরু হওয়ায় ডেনমার্ক, নেদারল্যান্ডস এবং যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন জেলেনস্কি। তিনি আশা করছেন—৮৫টি নয়, বরং আরও অনুদানের মাধ্যমে অন্তত ১৩০টি এফ-সিক্সটিন তিনি হাতে পাবেন।
জেলেনস্কি বলেন, ‘ইউক্রেনের বিমান প্রতিরক্ষাকে শক্তিশালী করতে এফ-১৬ ব্যবহার করা হবে। আমি আত্মবিশ্বাসী নৃশংস রুশ আক্রমণ থেকে ইউক্রেনীয়দের আরও ভালোভাবে রক্ষা করার জন্য তারা আমাদের সহায়তা করবে।’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নেদারল্যান্ডস ও ডেনমার্ক ছাড়াও নরওয়ে এবং বেলজিয়ামও ভবিষ্যতে ইউক্রেনকে এফ-১৬ সরবরাহ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
১৯৭০-এর দশকে ডিজাইন করা এফ-১৬ যুদ্ধবিমান রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধে কতটা কার্যকর হবে তা এখনো স্পষ্ট নয়। ইউক্রেনের আকাশ প্রতিরক্ষা প্রসারিত করার সময়, বিমান ঘাঁটিগুলোতে এই যুদ্ধবিমানগুলোকে রুশ হামলা থেকে সুরক্ষিত রাখাও বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। রাশিয়া দাবি করেছে, চলতি মাসেই তারা মাইরোডের একটি বিমানঘাঁটিতে ইস্কান্দার ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইউক্রেনের পাঁচটি এসইউ-২৭ জেট ধ্বংস করে দিয়েছে।
মঙ্গলবার রাতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ঘোষণা করেছিলেন, ন্যাটো সদস্যরা চারটি প্যাট্রিয়ট অ্যান্টি মিসাইল ব্যাটারি সরবরাহ করবে। একই ধরনের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সরবরাহ করবে ইতালিও। এগুলো রাশিয়ার আক্রমণ থেকে ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিগুলোকে রক্ষা করার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রকে কেন ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়ানো হলো, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে তার কৈফিয়ত চেয়েছেন ডেমোক্র্যাট সিনেটর চাক শুমার। কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়া তিনি কীভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তার স্পষ্ট জবাব জানতে চেয়েছেন ওই ডেমোক্র্যাট নেতা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ তথ্য জানিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
২ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
২ ঘণ্টা আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
৩ ঘণ্টা আগে