রাশিয়া ও ইউক্রেনের যুদ্ধ নবম মাসে গড়িয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে ইউক্রেনের সৈন্যদের আরও উচ্চতর প্রশিক্ষণ দিতে প্রতিরক্ষা বাহিনীর ৬৬ জন সদস্যকে যুক্তরাজ্যে পাঠাবে বলে জানিয়েছে নিউজিল্যান্ড। স্থানীয় সময় সোমবার এ কথা বলেছেন নিউজিল্যান্ডের প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিনি হেনার। বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
নিউজিল্যান্ডের সরকারি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বর্তমানে নিউজিল্যান্ড ডিফেন্স ফোর্সের ১২০ জনের একটি দল যুক্তরাজ্যে ইউক্রেনের সৈন্যদের প্রশিক্ষণ দিচ্ছে। কিন্তু সেই প্রশিক্ষণের চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ার পথে। নতুন চুক্তি নভেম্বরের ৩০ তারিখ থেকে ২০২৩ সালের জুলাই পর্যন্ত চলবে।
প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিনি হেনার বলেছেন, ‘আমি সন্তুষ্ট যে নিউজিল্যান্ড ডিফেন্স ফোর্সের সদস্যরা প্রশিক্ষণের মাধ্যমে ইউক্রেনের সেনাদের সঙ্গে আরও দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা ভাগাভাগি করতে পারবে। নতুন চুক্তি মূল্যবান অভিজ্ঞতা অর্জনের সুযোগ দেবে।’
ইউক্রেনকে গোয়েন্দা সহযোগিতা বাড়ানো হবে বলেও সরকারি বিবৃতিতে বলা হয়েছে। এ কাজের জন্য নিউজিল্যান্ড ডিফেন্স ফোর্সের চারজন কর্মীকে পুনরায় মোতায়েন করাসহ আরও আটজনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। তবে ইউক্রেনে ডিফেন্স ফোর্সের কোনো কর্মীকে পাঠানো হবে না। কারণ সেখানে ফেব্রুয়ারি মাস থেকে পুতিনের ‘বিশেষ সামরিক অভিযান’ চলছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচিতে নিউজিল্যান্ড ১ দশমিক ৮৫ মিলিয়ন ডলার দেবে। এ ছাড়া সামরিক জোট ন্যাটোর তহবিলে ১ দশমিক ৮৫ ডলার দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে নিউজিল্যান্ড।
এর আগে গত আগস্টে ইউক্রেনের সেনাদের প্রশিক্ষণ দিতে যুক্তরাজ্যে ১২০ জন সেনা সদস্য পাঠিয়েছিল নিউজিল্যান্ড। তখন সরকারি বিবৃতিতে বলা হয়েছিল, নিউজিল্যান্ডের প্রতিরক্ষা কর্মীরা সরাসরি যুদ্ধে অংশ বা ইউক্রেন ভ্রমণ করবে না, বরং ৮০০ ইউক্রেনীয় সৈন্যদের ব্রিটেনের চারটি স্থানে প্রশিক্ষণ দেবে।
নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী জেসিন্ডা আরডার্ন বলেছিলেন, ‘আমরা স্পষ্টভাবে বলেছি, কোনো দেশের সার্বভৌমত্বে নির্লজ্জ আক্রমণ করা এবং নিরপরাধ মানুষকে মেরে ফেলা অত্যন্ত গর্হিত কাজ। এটি কিছুতেই সহ্য করার মতো বিষয় নয়।’
রাশিয়া ও ইউক্রেনের যুদ্ধ নবম মাসে গড়িয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে ইউক্রেনের সৈন্যদের আরও উচ্চতর প্রশিক্ষণ দিতে প্রতিরক্ষা বাহিনীর ৬৬ জন সদস্যকে যুক্তরাজ্যে পাঠাবে বলে জানিয়েছে নিউজিল্যান্ড। স্থানীয় সময় সোমবার এ কথা বলেছেন নিউজিল্যান্ডের প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিনি হেনার। বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
নিউজিল্যান্ডের সরকারি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বর্তমানে নিউজিল্যান্ড ডিফেন্স ফোর্সের ১২০ জনের একটি দল যুক্তরাজ্যে ইউক্রেনের সৈন্যদের প্রশিক্ষণ দিচ্ছে। কিন্তু সেই প্রশিক্ষণের চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ার পথে। নতুন চুক্তি নভেম্বরের ৩০ তারিখ থেকে ২০২৩ সালের জুলাই পর্যন্ত চলবে।
প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিনি হেনার বলেছেন, ‘আমি সন্তুষ্ট যে নিউজিল্যান্ড ডিফেন্স ফোর্সের সদস্যরা প্রশিক্ষণের মাধ্যমে ইউক্রেনের সেনাদের সঙ্গে আরও দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা ভাগাভাগি করতে পারবে। নতুন চুক্তি মূল্যবান অভিজ্ঞতা অর্জনের সুযোগ দেবে।’
ইউক্রেনকে গোয়েন্দা সহযোগিতা বাড়ানো হবে বলেও সরকারি বিবৃতিতে বলা হয়েছে। এ কাজের জন্য নিউজিল্যান্ড ডিফেন্স ফোর্সের চারজন কর্মীকে পুনরায় মোতায়েন করাসহ আরও আটজনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। তবে ইউক্রেনে ডিফেন্স ফোর্সের কোনো কর্মীকে পাঠানো হবে না। কারণ সেখানে ফেব্রুয়ারি মাস থেকে পুতিনের ‘বিশেষ সামরিক অভিযান’ চলছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচিতে নিউজিল্যান্ড ১ দশমিক ৮৫ মিলিয়ন ডলার দেবে। এ ছাড়া সামরিক জোট ন্যাটোর তহবিলে ১ দশমিক ৮৫ ডলার দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে নিউজিল্যান্ড।
এর আগে গত আগস্টে ইউক্রেনের সেনাদের প্রশিক্ষণ দিতে যুক্তরাজ্যে ১২০ জন সেনা সদস্য পাঠিয়েছিল নিউজিল্যান্ড। তখন সরকারি বিবৃতিতে বলা হয়েছিল, নিউজিল্যান্ডের প্রতিরক্ষা কর্মীরা সরাসরি যুদ্ধে অংশ বা ইউক্রেন ভ্রমণ করবে না, বরং ৮০০ ইউক্রেনীয় সৈন্যদের ব্রিটেনের চারটি স্থানে প্রশিক্ষণ দেবে।
নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী জেসিন্ডা আরডার্ন বলেছিলেন, ‘আমরা স্পষ্টভাবে বলেছি, কোনো দেশের সার্বভৌমত্বে নির্লজ্জ আক্রমণ করা এবং নিরপরাধ মানুষকে মেরে ফেলা অত্যন্ত গর্হিত কাজ। এটি কিছুতেই সহ্য করার মতো বিষয় নয়।’
ইরানে মার্কিন বোমা হামলার এক দিন পর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে একটি পোস্ট দিয়েছেন। সেখানে তিনি লিখেছেন, বর্তমান ইরানি শাসকগোষ্ঠী যদি ‘ইরানকে আবারও মহান’ করতে না পারে, তবে শাসনব্যবস্থার পরিবর্তন হতেই পারে।
২ মিনিট আগেইরানে যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাব-প্রতিপত্তি গুঁড়িয়ে দিয়েছিল ১৯৭৯ সালের ইসলামি বিপ্লব। এ বিপ্লবের পর থেকে মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান প্রতিপক্ষে পরিণত হয়েছিল ইরান। এই বিপ্লবের মাধ্যমে পতন হয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র-সমর্থিত শাহ মোহাম্মদ রেজা পাহলভির সরকারের। বিপ্লবের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন আয়াতুল্লাহ...
১৬ মিনিট আগেইসরায়েলি বিমানবাহিনী ইরানের রাজধানী তেহরানে অবস্থিত কুখ্যাত এভিন কারাগারে হামলা চালিয়েছে। এই হামলায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেছে কি না বা ক্ষয়ক্ষতির মাত্রা কতটা গুরুতর, তা এখনো স্পষ্ট নয়।
২ ঘণ্টা আগেইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর সঙ্গে কাজ করা একটি অ্যালুমিনিয়াম উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলা চালিয়েছে বলে দাবি করেছে হ্যাকটিভিস্ট গ্রুপ সাইবারইসনাদফ্রন্ট।
২ ঘণ্টা আগে