জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব ইউরোপকে যেন জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ছারখার করে ফেলেছে। তুরস্ক, গ্রিস, ইতালি ও রাশিয়ায় ভয়াবহ দাবানলে পুড়ে ছাই হয়েছে বনের পর বন। বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জীব বৈচিত্র্য।
দক্ষিণ অঞ্চলে গত তিন দশকের মধ্যে সবচেয়ে বেশি তাপমাত্রা দেখা গেছে। তাপমাত্র বেড়ে যাওয়ায় এই অঞ্চলে দাবানলে বিস্তীর্ণ এলাকা পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। এরই মধ্যে গ্রিস, তুরস্ক ও ইতালিতে ১২ মারা গেছেন। দাবানলের ভয়াবহতা উপলব্ধি করে গত সোমবার জাতিসংঘ জানিয়েছে, বৈশ্বিক উষ্ণতা আশঙ্কার চেয়ে দ্রুত গতিতে বাড়ছে। ফলে ভবিষ্যতে ভয়াবহ দাবানলের মুখে পড়বে বিশ্ব।
গ্রিসের দ্বিতীয় বৃহত্তম দ্বীপ এভিয়ার বাসিন্দারা সপ্তম দিনের মতো দাবানলের মুখোমুখি হয়েছে। গ্রিসে এক সপ্তাহে ৫৮৬টি দাবানলের ঘটনা ঘটেছে। হাজার হাজার মানুষ হয়েছেন গৃহহীন।
ভয়াবহ দাবানল নিয়ন্ত্রণে আনতে না পারায় গ্রিসের প্রধানমন্ত্রী কিরিয়াকোস মিতসোটাকিস জাতির কাছে ক্ষমা চেয়েছেন। তিনি বলেন, 'বাড়িঘর ও সম্পদ পুড়ে যাওয়া মানুষের কষ্ট আমি বুঝি। আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে না পারার কারণ খুঁজে বের করা হবে। আর যেখানে অগ্নিনির্বাপককর্মী প্রয়োজন হবে সেখানে তাদের দায়িত্ব দেওয়া হবে।'
এ দিকে ইতালির আবহাওয়া দপ্তর গত সোমবার জানিয়েছে, দেশে তাপমাত্র ৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়েছে। ফলে দেশের বিভিন্ন অংশে দাবানলের ঘটনা ঘটতে পারে। ফলে সতর্ক থাকতে হবে।
গত জুন মাস থেকে ইতালিতে ৪৪ হাজার ৪৪২টি দাবানলের ঘটনা ঘটেছে। যা গত বছরের চেয়েছে ২৬ হাজার বেশি।
দাবানলের হাত থেকে রেহাই পায়নি রাশিয়াও। নাসার স্যাটেলাইট সাইবেরিয়া অঞ্চলে দাবানলের ভয়াবহ চিত্র দেখা গেছে। দাবানলের ধোঁয়া ৩০০০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে উত্তর মেরুতে পৌঁছে গেছে বলে দেশটির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ দপ্তর জানিয়েছে।
এ ছাড়া গত দুই সপ্তাহে, তুরস্কের ভূমধ্যসাগরের এবং এজিয়ান প্রদেশের হাজার হাজার হেক্টর বনভূমি দাবানলে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। দেশটিতে আগুনে পুড়ে আটজন মারা গেছেন এবং পর্যটক সহ হাজার হাজার মানুষকে ওই অঞ্চল থেকে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছেন।
জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব ইউরোপকে যেন জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ছারখার করে ফেলেছে। তুরস্ক, গ্রিস, ইতালি ও রাশিয়ায় ভয়াবহ দাবানলে পুড়ে ছাই হয়েছে বনের পর বন। বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জীব বৈচিত্র্য।
দক্ষিণ অঞ্চলে গত তিন দশকের মধ্যে সবচেয়ে বেশি তাপমাত্রা দেখা গেছে। তাপমাত্র বেড়ে যাওয়ায় এই অঞ্চলে দাবানলে বিস্তীর্ণ এলাকা পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। এরই মধ্যে গ্রিস, তুরস্ক ও ইতালিতে ১২ মারা গেছেন। দাবানলের ভয়াবহতা উপলব্ধি করে গত সোমবার জাতিসংঘ জানিয়েছে, বৈশ্বিক উষ্ণতা আশঙ্কার চেয়ে দ্রুত গতিতে বাড়ছে। ফলে ভবিষ্যতে ভয়াবহ দাবানলের মুখে পড়বে বিশ্ব।
গ্রিসের দ্বিতীয় বৃহত্তম দ্বীপ এভিয়ার বাসিন্দারা সপ্তম দিনের মতো দাবানলের মুখোমুখি হয়েছে। গ্রিসে এক সপ্তাহে ৫৮৬টি দাবানলের ঘটনা ঘটেছে। হাজার হাজার মানুষ হয়েছেন গৃহহীন।
ভয়াবহ দাবানল নিয়ন্ত্রণে আনতে না পারায় গ্রিসের প্রধানমন্ত্রী কিরিয়াকোস মিতসোটাকিস জাতির কাছে ক্ষমা চেয়েছেন। তিনি বলেন, 'বাড়িঘর ও সম্পদ পুড়ে যাওয়া মানুষের কষ্ট আমি বুঝি। আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে না পারার কারণ খুঁজে বের করা হবে। আর যেখানে অগ্নিনির্বাপককর্মী প্রয়োজন হবে সেখানে তাদের দায়িত্ব দেওয়া হবে।'
এ দিকে ইতালির আবহাওয়া দপ্তর গত সোমবার জানিয়েছে, দেশে তাপমাত্র ৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়েছে। ফলে দেশের বিভিন্ন অংশে দাবানলের ঘটনা ঘটতে পারে। ফলে সতর্ক থাকতে হবে।
গত জুন মাস থেকে ইতালিতে ৪৪ হাজার ৪৪২টি দাবানলের ঘটনা ঘটেছে। যা গত বছরের চেয়েছে ২৬ হাজার বেশি।
দাবানলের হাত থেকে রেহাই পায়নি রাশিয়াও। নাসার স্যাটেলাইট সাইবেরিয়া অঞ্চলে দাবানলের ভয়াবহ চিত্র দেখা গেছে। দাবানলের ধোঁয়া ৩০০০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে উত্তর মেরুতে পৌঁছে গেছে বলে দেশটির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ দপ্তর জানিয়েছে।
এ ছাড়া গত দুই সপ্তাহে, তুরস্কের ভূমধ্যসাগরের এবং এজিয়ান প্রদেশের হাজার হাজার হেক্টর বনভূমি দাবানলে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। দেশটিতে আগুনে পুড়ে আটজন মারা গেছেন এবং পর্যটক সহ হাজার হাজার মানুষকে ওই অঞ্চল থেকে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছেন।
ইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
২ মিনিট আগেইরান-ইসরায়েল সংঘাতে সরাসরি জড়িয়ে পড়ল যুক্তরাষ্ট্র। গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী। এরপর প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেছেন, ইরানকে অবশ্যই মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি ফেরাতে হবে। নয়তো আরও হামলার হুমকি দিয়েছেন তিনি।
৭ মিনিট আগেইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলার পর দেশটি কী ধরনের প্রতিক্রিয়া জানাতে পারে—তা নিয়ে আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা নানা দিক বিশ্লেষণ করছেন।
৪২ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের ‘নৃশংস সামরিক আগ্রাসনের’ তীব্র নিন্দা জানিয়েছে ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর এই হামলাকে তারা জাতিসংঘ সনদ ও আন্তর্জাতিক আইনের ‘গভীর ও নজিরবিহীন লঙ্ঘন’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছে।
১ ঘণ্টা আগে