ফিলিস্তিনি শরণার্থীদের জন্য জাতিসংঘের সংস্থায় অর্থায়ন বন্ধ করে ইসরায়েলকে আর্থিক ও সামরিক সহযোগিতার অভিযোগে জার্মানির বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা করেছে নিকারাগুয়া। গতকাল শুক্রবার জাতিসংঘের শীর্ষ আদালত মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুসারে, বার্লিনের ইসরায়েলে সামরিক সহায়তা বন্ধ করতে আন্তর্জাতিক আদালতকে জরুরি ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে নিকারাগুয়া। এ ছাড়া ফিলিস্তিনি শরণার্থীদের জন্য জাতিসংঘের সংস্থায় অর্থায়ন বন্ধ করার সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করতেও বলা হয়।
জার্মান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তাৎক্ষণিক এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি। সাধারণত জরুরি শুনানির জন্য আদালত মামলা দায়েরের কয়েক সপ্তাহের মধ্যে তারিখ নির্ধারণ করে।
নিকারাগুয়ার দাবি, জার্মানি ১৯৪৮ সালের জেনোসাইড কনভেনশন এবং অধিকৃত ফিলিস্তিনি অঞ্চলে যুদ্ধ আইনের ওপর নির্মিত ১৯৪৯ সালের জেনেভা কনভেনশন লঙ্ঘন করছে।
নিকারাগুয়া মামলায় বলেছে, ‘সামরিক সরঞ্জাম পাঠিয়ে এবং ইউএনআরডব্লিউএতে অর্থায়ন বন্ধ করে জার্মানি গণহত্যায় সহায়তা করছে। ইউএনআরডব্লিউ বেসামরিক জনগণকে প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান করে।
সংস্থাটির হাজারো ফিলিস্তিনি কর্মীর মধ্যে ১২ জনের বিরুদ্ধে ইসরায়েলে হামাস হামলার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ ওঠায় ইউএনআরডব্লিউর প্রধান দাতা যুক্তরাষ্ট্র ও জার্মানি সংস্থাটিতে অর্থায়ন বন্ধের ঘোষণা দেয়।
নিকারাগুয়ার অভিযোগ অনুসারে, গাজা উপত্যকায় ‘চলমান সম্ভাব্য গণহত্যা এবং আন্তর্জাতিক মানবিক আইনের গুরুতর লঙ্ঘনে বার্লিনের অংশগ্রহণের কারণে জরুরি ব্যবস্থা গ্রহণ করা প্রয়োজন। গাজায় ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে গণহত্যা চালানোর অভিযোগে দক্ষিণ আফ্রিকা ইসরায়েলের বিরুদ্ধে যে মামলা করেছে তার ওপর ভিত্তি করে এই দাবি করা হয়েছে।
গত মাসে আন্তর্জাতিক আদালতের রায়ে বলা হয়, ইসরায়েল গণহত্যা কনভেনশন লঙ্ঘন করেছে—দক্ষিণ আফ্রিকার এ দাবি অযৌক্তিক নয় এবং গণহত্যা বন্ধে জরুরি পদক্ষেপের নির্দেশ দেয়। এ ছাড়া আদালত গাজায় গণহত্যামূলক যে কোনো কর্মকাণ্ড বন্ধ করতে ইসরায়েলকে আহ্বান জানায়।
ইসরায়েল গণহত্যার অভিযোগ অস্বীকার করে বলে এর নিজেকে রক্ষা করার সম্পূর্ণ অধিকার আছে।
গণহত্যা চুক্তির আওতায় দেশগুলো গণহত্যা না করার পাশাপাশি সম্ভাব্য যেকোনো গণহত্যা প্রতিরোধ ও শাস্তি দিতে সম্মত হয়। গণহত্যায় সহযোগিতা এবং গণহত্যার চেষ্টাও চুক্তির লঙ্ঘন হিসেবে গণ্য হবে।
জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের মতে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মতো জার্মানিও ইসরায়েলে বৃহত্তম অস্ত্র রপ্তানিকারক দেশগুলোর মধ্যে একটি।
ফিলিস্তিনি শরণার্থীদের জন্য জাতিসংঘের সংস্থায় অর্থায়ন বন্ধ করে ইসরায়েলকে আর্থিক ও সামরিক সহযোগিতার অভিযোগে জার্মানির বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা করেছে নিকারাগুয়া। গতকাল শুক্রবার জাতিসংঘের শীর্ষ আদালত মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুসারে, বার্লিনের ইসরায়েলে সামরিক সহায়তা বন্ধ করতে আন্তর্জাতিক আদালতকে জরুরি ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে নিকারাগুয়া। এ ছাড়া ফিলিস্তিনি শরণার্থীদের জন্য জাতিসংঘের সংস্থায় অর্থায়ন বন্ধ করার সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করতেও বলা হয়।
জার্মান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তাৎক্ষণিক এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি। সাধারণত জরুরি শুনানির জন্য আদালত মামলা দায়েরের কয়েক সপ্তাহের মধ্যে তারিখ নির্ধারণ করে।
নিকারাগুয়ার দাবি, জার্মানি ১৯৪৮ সালের জেনোসাইড কনভেনশন এবং অধিকৃত ফিলিস্তিনি অঞ্চলে যুদ্ধ আইনের ওপর নির্মিত ১৯৪৯ সালের জেনেভা কনভেনশন লঙ্ঘন করছে।
নিকারাগুয়া মামলায় বলেছে, ‘সামরিক সরঞ্জাম পাঠিয়ে এবং ইউএনআরডব্লিউএতে অর্থায়ন বন্ধ করে জার্মানি গণহত্যায় সহায়তা করছে। ইউএনআরডব্লিউ বেসামরিক জনগণকে প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান করে।
সংস্থাটির হাজারো ফিলিস্তিনি কর্মীর মধ্যে ১২ জনের বিরুদ্ধে ইসরায়েলে হামাস হামলার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ ওঠায় ইউএনআরডব্লিউর প্রধান দাতা যুক্তরাষ্ট্র ও জার্মানি সংস্থাটিতে অর্থায়ন বন্ধের ঘোষণা দেয়।
নিকারাগুয়ার অভিযোগ অনুসারে, গাজা উপত্যকায় ‘চলমান সম্ভাব্য গণহত্যা এবং আন্তর্জাতিক মানবিক আইনের গুরুতর লঙ্ঘনে বার্লিনের অংশগ্রহণের কারণে জরুরি ব্যবস্থা গ্রহণ করা প্রয়োজন। গাজায় ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে গণহত্যা চালানোর অভিযোগে দক্ষিণ আফ্রিকা ইসরায়েলের বিরুদ্ধে যে মামলা করেছে তার ওপর ভিত্তি করে এই দাবি করা হয়েছে।
গত মাসে আন্তর্জাতিক আদালতের রায়ে বলা হয়, ইসরায়েল গণহত্যা কনভেনশন লঙ্ঘন করেছে—দক্ষিণ আফ্রিকার এ দাবি অযৌক্তিক নয় এবং গণহত্যা বন্ধে জরুরি পদক্ষেপের নির্দেশ দেয়। এ ছাড়া আদালত গাজায় গণহত্যামূলক যে কোনো কর্মকাণ্ড বন্ধ করতে ইসরায়েলকে আহ্বান জানায়।
ইসরায়েল গণহত্যার অভিযোগ অস্বীকার করে বলে এর নিজেকে রক্ষা করার সম্পূর্ণ অধিকার আছে।
গণহত্যা চুক্তির আওতায় দেশগুলো গণহত্যা না করার পাশাপাশি সম্ভাব্য যেকোনো গণহত্যা প্রতিরোধ ও শাস্তি দিতে সম্মত হয়। গণহত্যায় সহযোগিতা এবং গণহত্যার চেষ্টাও চুক্তির লঙ্ঘন হিসেবে গণ্য হবে।
জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের মতে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মতো জার্মানিও ইসরায়েলে বৃহত্তম অস্ত্র রপ্তানিকারক দেশগুলোর মধ্যে একটি।
চলমান সংঘাতের মধ্যেই পবিত্র মহররম মাসের প্রস্তুতি নিচ্ছেন ইরানিরা। হিজরি বছরের প্রথম মাস মহররম। পুরো মুসলিম বিশ্ব তো বটেই, শিয়া মুসলিমদের কাছে বিশেষভাবে তাৎপর্যপূর্ণ এই মাস। চাঁদের ওপর নির্ভর করে আগামী ২৬ অথবা ২৭ জুন শুরু হতে যাচ্ছে নতুন হিজরি সন।
২ মিনিট আগেচলমান মার্কিন ও ইসরায়েলি হামলার মুখেও ইরান পরমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তি (এনপিটি) থেকে নিজেদের প্রত্যাহার করবে না বলে ঘোষণা দিয়েছে। ইরানের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাজিদ তাখত-রাভাঞ্চি জানিয়েছেন, তেহরান এনপিটির ‘প্রতিশ্রুতিবদ্ধ সদস্য’ হিসেবেই থাকবে।
৩৪ মিনিট আগেচীনের কাছে গোপন সামরিক তথ্য বিক্রির চেষ্টা করেছে বলে স্বীকার করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক সেনা সার্জেন্ট জোসেফ ড্যানিয়েল শ্মিট। গত শুক্রবার তিনি সিয়াটলের ফেডারেল আদালতে এই স্বীকারোক্তি দেন।
১ ঘণ্টা আগেইরানে মার্কিন হামলার পর হরমুজ প্রণালি এড়িয়ে চলছে তেলবাহী ট্যাংকারগুলো। এরই মধ্যে হরমুজ প্রণালি থেকে দিক পরিবর্তন করেছে দুটি বিশাল তেলবাহী জাহাজ—কোসইউসডম লেক ও সাউথ লয়্যালটি। জাহাজ দুটি প্রায় ২০ লাখ ব্যারেল অপরিশোধিত তেল পরিবহনের সক্ষমতা রাখে।
১ ঘণ্টা আগে