ইসরায়েলের স্বীকৃতির ভিত্তিতে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় সেখানে জাতিসংঘের অধীনে সেনা পাঠাতে প্রস্তুত ইতালি। এমনটাই জানিয়েছেন ইতালির পররাষ্ট্রমন্ত্রী আন্তোনিও তাজানি। ইতালীয় সংবাদমাধ্যম আভেনিয়েকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা জানান।
গত ২৭ সেপ্টেম্বর ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর বোমা হামলায় হিজবুল্লাহ নেতা হাসান নাসরুল্লাহর মৃত্যুর পরে এই অঞ্চলের সাম্প্রতিক পরিস্থিতির আলোকে আন্তর্জাতিক সমস্যাগুলো মূল্যায়ন করেছেন তাজানি। তিনি বলেন, ‘দুর্ভাগ্যবশত, উত্তেজনা বৃদ্ধির ঝুঁকি এই সময়ে চিরস্থায়ী বলে মনে হচ্ছে। আজ আমরা লেবানন ও গাজা উভয় ক্ষেত্রেই যুদ্ধবিরতির জন্য আগের চেয়ে কঠোর পরিশ্রম করছি।’
ইতালির পররাষ্ট্রমন্ত্রী তাজানি জোর দিয়ে বলেন, তিনি তেল আবিব, বৈরুত ও তেহরানের দূতাবাসগুলোর সঙ্গে ক্রমাগত যোগাযোগ করছেন। তিনি বলেছেন, ‘আমরা জরুরি পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছি এবং আমাদের নাগরিকদের সরিয়ে নেওয়ার জন্য প্রস্তুত।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা সবাইকে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সরে যাওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। আমরা উত্তেজনা কমাতে আমাদের কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি, পরিস্থিতি এখনো নাজুক।’
জাতিসংঘে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর বক্তব্যের সময় অধিকাংশ কূটনৈতিকের ওয়াকআউট প্রসঙ্গে জানতে চাওয়া হলে তাজানি বলেন, ‘ইসরায়েলের আত্মরক্ষা করার অধিকার আছে এবং এই সংকটের সূচনা হয়েছিল ৭ অক্টোবরের হামলার মাধ্যমে। যাই হোক, ‘এরপর হাজারো বেসামরিক লোকের প্রাণহানির কারণে উদ্বেগজনক প্রতিক্রিয়া শুরু হয়েছিল।’
তাজানি উল্লেখ করেন, গাজা ও পশ্চিম তীরে বিভিন্ন প্রশাসন রয়েছে, যা নির্দেশ করে যে ফিলিস্তিনে কোনো একক সরকার নেই। তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য হলো এই একীকরণ সহজতর করা, সম্ভবত সীমিত সময়ের জন্য, ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের নির্দেশনায় আরব নেতৃত্বাধীন জাতিসংঘ মিশনের উপস্থিতি।’
এ সময় ইতালির পররাষ্ট্রমন্ত্রী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা এবং ইসরায়েলের স্বীকৃতির বিষয়ে বলেন, ‘ইসরায়েল কর্তৃক স্বীকৃত এবং যেটি ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেবে এমন একটি ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য আমরা জাতিসংঘের পাশাপাশি আমাদের সৈন্য পাঠাতে প্রস্তুত।’
ইসরায়েলের স্বীকৃতির ভিত্তিতে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় সেখানে জাতিসংঘের অধীনে সেনা পাঠাতে প্রস্তুত ইতালি। এমনটাই জানিয়েছেন ইতালির পররাষ্ট্রমন্ত্রী আন্তোনিও তাজানি। ইতালীয় সংবাদমাধ্যম আভেনিয়েকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা জানান।
গত ২৭ সেপ্টেম্বর ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর বোমা হামলায় হিজবুল্লাহ নেতা হাসান নাসরুল্লাহর মৃত্যুর পরে এই অঞ্চলের সাম্প্রতিক পরিস্থিতির আলোকে আন্তর্জাতিক সমস্যাগুলো মূল্যায়ন করেছেন তাজানি। তিনি বলেন, ‘দুর্ভাগ্যবশত, উত্তেজনা বৃদ্ধির ঝুঁকি এই সময়ে চিরস্থায়ী বলে মনে হচ্ছে। আজ আমরা লেবানন ও গাজা উভয় ক্ষেত্রেই যুদ্ধবিরতির জন্য আগের চেয়ে কঠোর পরিশ্রম করছি।’
ইতালির পররাষ্ট্রমন্ত্রী তাজানি জোর দিয়ে বলেন, তিনি তেল আবিব, বৈরুত ও তেহরানের দূতাবাসগুলোর সঙ্গে ক্রমাগত যোগাযোগ করছেন। তিনি বলেছেন, ‘আমরা জরুরি পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছি এবং আমাদের নাগরিকদের সরিয়ে নেওয়ার জন্য প্রস্তুত।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা সবাইকে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সরে যাওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। আমরা উত্তেজনা কমাতে আমাদের কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি, পরিস্থিতি এখনো নাজুক।’
জাতিসংঘে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর বক্তব্যের সময় অধিকাংশ কূটনৈতিকের ওয়াকআউট প্রসঙ্গে জানতে চাওয়া হলে তাজানি বলেন, ‘ইসরায়েলের আত্মরক্ষা করার অধিকার আছে এবং এই সংকটের সূচনা হয়েছিল ৭ অক্টোবরের হামলার মাধ্যমে। যাই হোক, ‘এরপর হাজারো বেসামরিক লোকের প্রাণহানির কারণে উদ্বেগজনক প্রতিক্রিয়া শুরু হয়েছিল।’
তাজানি উল্লেখ করেন, গাজা ও পশ্চিম তীরে বিভিন্ন প্রশাসন রয়েছে, যা নির্দেশ করে যে ফিলিস্তিনে কোনো একক সরকার নেই। তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য হলো এই একীকরণ সহজতর করা, সম্ভবত সীমিত সময়ের জন্য, ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের নির্দেশনায় আরব নেতৃত্বাধীন জাতিসংঘ মিশনের উপস্থিতি।’
এ সময় ইতালির পররাষ্ট্রমন্ত্রী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা এবং ইসরায়েলের স্বীকৃতির বিষয়ে বলেন, ‘ইসরায়েল কর্তৃক স্বীকৃত এবং যেটি ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেবে এমন একটি ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য আমরা জাতিসংঘের পাশাপাশি আমাদের সৈন্য পাঠাতে প্রস্তুত।’
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
৪ মিনিট আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
৮ মিনিট আগেইরান-ইসরায়েল সংঘাতে সরাসরি জড়িয়ে পড়ল যুক্তরাষ্ট্র। গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী। এরপর প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেছেন, ইরানকে অবশ্যই মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি ফেরাতে হবে। নয়তো আরও হামলার হুমকি দিয়েছেন তিনি।
১৪ মিনিট আগেইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলার পর দেশটি কী ধরনের প্রতিক্রিয়া জানাতে পারে—তা নিয়ে আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা নানা দিক বিশ্লেষণ করছেন।
১ ঘণ্টা আগে