৫০ বছরেরও বেশি সময় আগে ভেঙে গিয়েছিল বিশ্বখ্যাত ব্যান্ড দল ‘বিটলস’। কিন্তু দল না থাকলেও দলের সর্বশেষ গানটি রিলিজ হতে যাচ্ছে আগামী সপ্তাহেই।
আজ বৃহস্পতিবার বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত শতাব্দীর ৭০-এর দশকে বিটলসের অন্যতম ভোকাল জন লেনন ‘নাও অ্যান্ড দেন’ শিরোনামের ওই গানটির একটি ডেমো রেকর্ডিং করেছিলেন। পরে সেই রেকর্ডিংয়ের ওপর ভিত্তি করেই গত বছর গানটি নতুন করে কম্পোজ করেন দলের বেঁচে থাকা সদস্য স্যার পল ম্যাককার্টনি ও স্যার রিঙ্গোস্টার।
গত বসন্তেই বিবিসির সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে এই গানের বিষয়ে ইঙ্গিত দিয়েছিলেন পল। জানিয়েছিলেন—তাঁরা এআই-এর সহযোগিতায় অনেক পুরোনো একটি ক্যাসেট থেকে লেননের সুরটিকে ধারণ করেছিলেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগামী ২ নভেম্বর যুক্তরাজ্যের সময় অনুযায়ী দুপুর ২টার দিকে গানটির প্রিমিয়ার হবে। আর ১০ নভেম্বর থেকে বিটলসের রেড ও ব্লু অ্যালবামের নতুন রিমাস্টার করা গানগুলোর সংস্করণেও ‘নাও অ্যান্ড দেন’ গানটি প্রদর্শিত হবে।
গানটির বিষয়ে একটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বেঁচে থাকা দুই বিটল পল ও রিঙ্গোস্টার জানিয়েছেন, গানটি সম্পূর্ণ করা তাঁদের জন্য পরাবাস্তব এক অভিজ্ঞতা ছিল। গান কম্পোজ করার সময় জন লেননের কণ্ঠস্বর তাঁদের তাড়া করেছে। বিষয়টিকে বেশ ‘আবেগপূর্ণ’ বলে মন্তব্য করেছেন পল ম্যাককার্টনি।
গানটির মধ্যে লেননের কণ্ঠ সহ বিটলসের সব সদস্যের উপস্থিতি রয়েছে। তাই এই গানকে বিটলসের একটি ‘সত্যিকারের রেকর্ডিং’ আখ্যা দিয়ে পল বলেন, ‘২০২৩ সালেও বিটলসের সংগীত কাজ করছে এবং একটি নতুন গান প্রকাশ করতে যাচ্ছে—যা মানুষ আগে কখনো শোনেনি। আমি মনে করি, বিষয়টি উত্তেজনাপূর্ণ।’
রিঙ্গোস্টারও জানিয়েছেন, সময়ের ব্যবধানে বহু দূরে রেখে আসা লেননকে আবারও এত কাছাকাছি নিয়ে আসার বিষয়টি দারুণ আবেগপূর্ণ ছিল।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১৯৭০ সালে বিটলস ব্যান্ড ভেঙে যাওয়ার পর ‘নাও অ্যান্ড দেন’ গানটি জন লেনন লিখেছিলেন। ১৯৮০ সালে যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্ক সিটিতে আততায়ীর গুলিতে মাত্র ৪০ বছর বয়সে মারা যান তিনি।
৫০ বছরেরও বেশি সময় আগে ভেঙে গিয়েছিল বিশ্বখ্যাত ব্যান্ড দল ‘বিটলস’। কিন্তু দল না থাকলেও দলের সর্বশেষ গানটি রিলিজ হতে যাচ্ছে আগামী সপ্তাহেই।
আজ বৃহস্পতিবার বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত শতাব্দীর ৭০-এর দশকে বিটলসের অন্যতম ভোকাল জন লেনন ‘নাও অ্যান্ড দেন’ শিরোনামের ওই গানটির একটি ডেমো রেকর্ডিং করেছিলেন। পরে সেই রেকর্ডিংয়ের ওপর ভিত্তি করেই গত বছর গানটি নতুন করে কম্পোজ করেন দলের বেঁচে থাকা সদস্য স্যার পল ম্যাককার্টনি ও স্যার রিঙ্গোস্টার।
গত বসন্তেই বিবিসির সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে এই গানের বিষয়ে ইঙ্গিত দিয়েছিলেন পল। জানিয়েছিলেন—তাঁরা এআই-এর সহযোগিতায় অনেক পুরোনো একটি ক্যাসেট থেকে লেননের সুরটিকে ধারণ করেছিলেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগামী ২ নভেম্বর যুক্তরাজ্যের সময় অনুযায়ী দুপুর ২টার দিকে গানটির প্রিমিয়ার হবে। আর ১০ নভেম্বর থেকে বিটলসের রেড ও ব্লু অ্যালবামের নতুন রিমাস্টার করা গানগুলোর সংস্করণেও ‘নাও অ্যান্ড দেন’ গানটি প্রদর্শিত হবে।
গানটির বিষয়ে একটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বেঁচে থাকা দুই বিটল পল ও রিঙ্গোস্টার জানিয়েছেন, গানটি সম্পূর্ণ করা তাঁদের জন্য পরাবাস্তব এক অভিজ্ঞতা ছিল। গান কম্পোজ করার সময় জন লেননের কণ্ঠস্বর তাঁদের তাড়া করেছে। বিষয়টিকে বেশ ‘আবেগপূর্ণ’ বলে মন্তব্য করেছেন পল ম্যাককার্টনি।
গানটির মধ্যে লেননের কণ্ঠ সহ বিটলসের সব সদস্যের উপস্থিতি রয়েছে। তাই এই গানকে বিটলসের একটি ‘সত্যিকারের রেকর্ডিং’ আখ্যা দিয়ে পল বলেন, ‘২০২৩ সালেও বিটলসের সংগীত কাজ করছে এবং একটি নতুন গান প্রকাশ করতে যাচ্ছে—যা মানুষ আগে কখনো শোনেনি। আমি মনে করি, বিষয়টি উত্তেজনাপূর্ণ।’
রিঙ্গোস্টারও জানিয়েছেন, সময়ের ব্যবধানে বহু দূরে রেখে আসা লেননকে আবারও এত কাছাকাছি নিয়ে আসার বিষয়টি দারুণ আবেগপূর্ণ ছিল।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১৯৭০ সালে বিটলস ব্যান্ড ভেঙে যাওয়ার পর ‘নাও অ্যান্ড দেন’ গানটি জন লেনন লিখেছিলেন। ১৯৮০ সালে যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্ক সিটিতে আততায়ীর গুলিতে মাত্র ৪০ বছর বয়সে মারা যান তিনি।
বিশ্ব রাজনীতির উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে যুক্তরাষ্ট্রের বি-২ বোমারু বিমান এখন আলোচনার কেন্দ্রে। আকাশপথে নিঃশব্দ ও প্রায় অদৃশ্য এই যুদ্ধযান শুধু আধুনিক প্রযুক্তির বিস্ময় নয়, বরং এটি যুক্তরাষ্ট্রের কৌশলগত শক্তির প্রতীক।
২৪ মিনিট আগেইরানে থাকা ‘বন্ধুদের’ তথ্যের অবিচ্ছিন্ন প্রবাহ নিশ্চিত করতে আগামী কয়েক সপ্তাহের জন্য দেশটিতে স্টারলিংক ইন্টারনেট সেবা বিনা মূল্যে চালু করার জন্য স্পেসএক্সের প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ককে আহ্বান জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিশেষ দূত রিচার্ড গ্রেনেল।
১ ঘণ্টা আগেএনডিটিভি জানিয়েছে, হামলায় বাংকার বাস্টার বোমা ও টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র মিলিয়ে অভিযান চালানো হয়, যা ছিল গত কয়েক বছরে ইরানের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে সরাসরি সামরিক পদক্ষেপ।
২ ঘণ্টা আগেতাঁর ভাষ্য, ইরানের রাজনৈতিক শাসন টিকে গেছে এবং সম্ভবত আরও শক্ত অবস্থানে পৌঁছেছে। দেশটির মানুষ এখন আধ্যাত্মিক নেতৃত্বের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে। এমনকি যারা আগে নির্লিপ্ত ছিল বা বিরোধিতা করত, তারাও এখন এই নেতৃত্বের পাশে দাঁড়াচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে