ন্যাটোতে যোগদানের বিষয়ে এরই মধ্যে নিজেদের আগ্রহের কথা জানিয়েছে সুইডেন ও ফিনল্যান্ড। তবে শেষমেশ দেশ দুটি ন্যাটোতে যোগ দিতে পারবে কিনা এ নিয়ে দেখা দিয়েছে সংশয়।
কেননা নতুন কোনো দেশ যদি ন্যাটোতে যোগ দিতে চায় তবে জোটের ৩০টি সদস্য দেশকে একমত হতে হবে। প্রতিটি সদস্য দেশের অনুমোদন প্রয়োজন হবে। কিন্তু তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান সুইডেন ও ফিনল্যান্ডকে ন্যাটো জোটে অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়ে একমত নন বলে ঘোষণা দিয়েছেন।
সোমবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
সোমবার তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান বলেছেন, যে দেশগুলো তুরস্কের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে সেসব দেশকে ন্যাটোতে যোগদানের বিষয়ে সমর্থন দেবে না তুরস্ক।
এরদোয়ান আরও বলেছেন, ফিনল্যান্ড এবং সুইডেনের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসীদের আশ্রয় দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। স্ক্যান্ডিনেভিয়ান এ দুটি দেশ তুরস্কের কুর্দি বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠী পিকেকে-কে সমর্থন জোগায়। স্ক্যান্ডিনেভিয়ান অঞ্চল সন্ত্রাসী সংগঠনগুলোর ঠিকানা। এ পরিস্থিতিতে আমরা তাঁদের ন্যাটোতে যোগ দেওয়ার পরিকল্পনা সমর্থন করতে পারি না।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সিরিয়ায় আঙ্কারার সামরিক অভিযানের পর তিন বছর আগে তুরস্কের কাছে অস্ত্র বিক্রি স্থগিত করেছিল সুইডেন।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তুরস্ককে রাজি করাতে দেশটি সফরে যাচ্ছেন সুইডেন ও ফিনল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা। কিন্তু এরদোয়ান বলেছেন, তুরস্ককে বিরক্ত করা তাঁদের উচিত হবে না।
এদিকে সুইডেন ও ফিনল্যান্ডের ন্যাটোতে যোগদানের বিষয়ে তীব্র হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। পুতিন সতর্ক করে বলেছেন, পশ্চিমা সামরিক জোট ন্যাটোতে যোগ দিলে ‘বড় ভুল’ করবে ফিনল্যান্ড। এতে ফিনল্যান্ডের নিরপেক্ষ অবস্থান প্রশ্নবিদ্ধ হবে। রাশিয়ার সঙ্গে ফিনল্যান্ডের ১ হাজার ৩০০ কিলোমিটার সীমান্ত রয়েছে। এখন পর্যন্ত রাশিয়ার প্রতিবেশী এ দেশ ন্যাটোর বাইরে রয়েছে।
তবে ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসন শুরুর পর প্রেক্ষাপট পাল্টেছে। দেশটি ন্যাটোতে যোগ দেওয়ার ইচ্ছা পোষণ করেছে। এরপর থেকে পুতিন সরাসরি প্রতিশোধ নেওয়ার হুমকি না দিলেও রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ফিনল্যান্ডের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নেওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে। ইতিমধ্যে ফিনল্যান্ডে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে দিয়েছে মস্কো। মস্কোর এমন সিদ্ধান্তকে প্রতিশোধের প্রাথমিক পদক্ষেপ হিসেবে দেখছেন অনেকে।
ন্যাটোতে যোগদানের বিষয়ে এরই মধ্যে নিজেদের আগ্রহের কথা জানিয়েছে সুইডেন ও ফিনল্যান্ড। তবে শেষমেশ দেশ দুটি ন্যাটোতে যোগ দিতে পারবে কিনা এ নিয়ে দেখা দিয়েছে সংশয়।
কেননা নতুন কোনো দেশ যদি ন্যাটোতে যোগ দিতে চায় তবে জোটের ৩০টি সদস্য দেশকে একমত হতে হবে। প্রতিটি সদস্য দেশের অনুমোদন প্রয়োজন হবে। কিন্তু তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান সুইডেন ও ফিনল্যান্ডকে ন্যাটো জোটে অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়ে একমত নন বলে ঘোষণা দিয়েছেন।
সোমবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
সোমবার তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান বলেছেন, যে দেশগুলো তুরস্কের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে সেসব দেশকে ন্যাটোতে যোগদানের বিষয়ে সমর্থন দেবে না তুরস্ক।
এরদোয়ান আরও বলেছেন, ফিনল্যান্ড এবং সুইডেনের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসীদের আশ্রয় দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। স্ক্যান্ডিনেভিয়ান এ দুটি দেশ তুরস্কের কুর্দি বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠী পিকেকে-কে সমর্থন জোগায়। স্ক্যান্ডিনেভিয়ান অঞ্চল সন্ত্রাসী সংগঠনগুলোর ঠিকানা। এ পরিস্থিতিতে আমরা তাঁদের ন্যাটোতে যোগ দেওয়ার পরিকল্পনা সমর্থন করতে পারি না।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সিরিয়ায় আঙ্কারার সামরিক অভিযানের পর তিন বছর আগে তুরস্কের কাছে অস্ত্র বিক্রি স্থগিত করেছিল সুইডেন।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তুরস্ককে রাজি করাতে দেশটি সফরে যাচ্ছেন সুইডেন ও ফিনল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা। কিন্তু এরদোয়ান বলেছেন, তুরস্ককে বিরক্ত করা তাঁদের উচিত হবে না।
এদিকে সুইডেন ও ফিনল্যান্ডের ন্যাটোতে যোগদানের বিষয়ে তীব্র হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। পুতিন সতর্ক করে বলেছেন, পশ্চিমা সামরিক জোট ন্যাটোতে যোগ দিলে ‘বড় ভুল’ করবে ফিনল্যান্ড। এতে ফিনল্যান্ডের নিরপেক্ষ অবস্থান প্রশ্নবিদ্ধ হবে। রাশিয়ার সঙ্গে ফিনল্যান্ডের ১ হাজার ৩০০ কিলোমিটার সীমান্ত রয়েছে। এখন পর্যন্ত রাশিয়ার প্রতিবেশী এ দেশ ন্যাটোর বাইরে রয়েছে।
তবে ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসন শুরুর পর প্রেক্ষাপট পাল্টেছে। দেশটি ন্যাটোতে যোগ দেওয়ার ইচ্ছা পোষণ করেছে। এরপর থেকে পুতিন সরাসরি প্রতিশোধ নেওয়ার হুমকি না দিলেও রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ফিনল্যান্ডের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নেওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে। ইতিমধ্যে ফিনল্যান্ডে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে দিয়েছে মস্কো। মস্কোর এমন সিদ্ধান্তকে প্রতিশোধের প্রাথমিক পদক্ষেপ হিসেবে দেখছেন অনেকে।
বিদেশে জন্ম নেওয়া ৮৬ লাখ অস্ট্রেলিয়ানের মধ্যে শুধু চীনেই জন্মগ্রহণকারীর সংখ্যা ৭ লাখ ১২০। এর আগে ২০১৯ সালে এই সংখ্যা ছিল ৬ লাখ ৬১ হাজার। করোনা মহামারির সময় (২০২০ ও ২০২১ সাল) সীমান্ত বন্ধ থাকায় চীনে জন্মগ্রহণকারী অস্ট্রেলিয়ান শিশুর সংখ্যা তুলনামূলক বেশ কম ছিল।
২১ মিনিট আগেডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয় মেয়াদে মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন ১০০ দিন হলো। সম্প্রতি তিনি বেশ জমকালোভাবেই তাঁর ১০০তম দিন পূর্তি উদ্যাপন করেছেন। অনুষ্ঠানে তিনি অভিযোগ করেছেন, তাঁর ক্ষমতা কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। তবে কোনো কিছুই তাঁকে ‘থামাতে পারবে না।’
১ ঘণ্টা আগেএকজন স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠাতা সম্প্রতি ভারতে একটি পাসপোর্ট অফিসে গিয়েছিলেন। সেখানে থ্রি–কোয়ার্টার পরার কারণে এক যুবককে ভেতরে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি বলে একটি ভিডিও তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন। এরপরই এ নিয়ে আলোচনা–সমালোচনার ঝড় বয়ে যাচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেগত ১২ বছরেরও বেশি সময় ধরে খেমকাকে মূলত ‘লো–প্রোফাইল’ বা কম গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত দপ্তরগুলোতেই পদায়ন করা হয়েছে। কর্মজীবনে তিনি চারবার শুধু রাজ্য সরকারের আর্কাইভস দপ্তরেই কাজ করেছে। চারবারের তিনবারই বিজেপি নেতৃত্বাধীন সরকারের আমলে।
২ ঘণ্টা আগে