ইউক্রেনের উপ-প্রতিরক্ষা মন্ত্রী নাটালিয়া কালমিকোভা বলেছেন, বর্তমানে দেশটির সশস্ত্র বাহিনীতে ৬৭ হাজারের বেশি নারী কাজ করছেন। এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক নারী অস্ত্রধারী সৈনিক হিসেবে সম্মুখ সমরে লড়াই করছেন।
শনিবার একটি টেলিভিশন সাক্ষাৎকারে ওই তথ্য প্রকাশ করেন নাটালিয়া। তিনি বলেন, ‘বর্তমানে আমাদের সশস্ত্র বাহিনীতে ৬৭ হাজারের বেশি নারী আছেন। এর মধ্যে ১৯ হাজার সাধারণ কর্মী এবং অন্যরা বাহিনীর বিভিন্ন পরিষেবায় নিযুক্ত আছেন।’
নাটালিয়া জানান, ২০১৪ সাল থেকে সেনাবাহিনীতে নারীর সংখ্যা বাড়তে শুরু করেছিল। তবে ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি রাশিয়ার আক্রমণের পর নারীদের আলাদাভাবে সংগঠিত না করা হলেও বিপুলসংখ্যক নারী সেনাবাহিনীতে যোগ দিতে শুরু করেন।
নাটালিয়া উল্লেখ করেছেন, ঐতিহ্যগতভাবে সেনাবাহিনীর কাজকে মেয়েদের কাজ মনে করে না ইউক্রেনের সমাজে। তারপরও চলমান পরিস্থিতির মধ্যে নারীরা দলে দলে সেনাবাহিনীতে যোগ দিচ্ছেন। তাঁরা এখন গুলি চালানো থেকে শুরু করে ভারী আর্টিলারি মেশিনও নিয়ন্ত্রণ করছেন। শত্রু শিবিরগুলোতে প্রায় সময়ই তাঁরা ড্রোন দিয়ে হামলা পরিচালনা করছেন।
নাটালিয়া জানান, ২০১৮ সালে আইন পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে সেনাবাহিনীতে নারীদের প্রবেশ সহজ করেছিল ইউক্রেন। তবে বর্তমানে এই বাহিনীতে নারীদের পদোন্নতি নিয়ে কিছু প্রতিবন্ধকতা রয়ে গেছে। সমস্যাগুলো সমাধানেরও প্রক্রিয়া চলছে।
ইউক্রেন বাহিনীর তথ্য অনুযায়ী, রাশিয়ার পূর্ণ মাত্রায় আগ্রাসনের পর ২০২৩ সালে দেশটির সশস্ত্র বাহিনীতে নারীর সংখ্যা ৪০ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছে। চলতি বছরের শুরুতেই দেশটির সশস্ত্র বাহিনীতে কাজ করা নারীর সংখ্যা ৬২ হাজার ছাড়িয়ে যায়। পূর্ণ মাত্রায় আগ্রাসনের আগে, নারীরা প্রধানত চিকিৎসা বিশেষজ্ঞ এবং কেরানির মতো যুদ্ধবিহীন ভূমিকাগুলোতে সীমাবদ্ধ ছিলেন। কিন্তু সামরিক ভূমিকার ওপর থেকে বিধিনিষেধ তুলে নেওয়ার পর, নারীরা এখন সম্মুখ যুদ্ধ এবং নেতৃত্বের দায়িত্বগুলোও সামলাচ্ছেন।
ইউক্রেনের উপ-প্রতিরক্ষা মন্ত্রী নাটালিয়া কালমিকোভা বলেছেন, বর্তমানে দেশটির সশস্ত্র বাহিনীতে ৬৭ হাজারের বেশি নারী কাজ করছেন। এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক নারী অস্ত্রধারী সৈনিক হিসেবে সম্মুখ সমরে লড়াই করছেন।
শনিবার একটি টেলিভিশন সাক্ষাৎকারে ওই তথ্য প্রকাশ করেন নাটালিয়া। তিনি বলেন, ‘বর্তমানে আমাদের সশস্ত্র বাহিনীতে ৬৭ হাজারের বেশি নারী আছেন। এর মধ্যে ১৯ হাজার সাধারণ কর্মী এবং অন্যরা বাহিনীর বিভিন্ন পরিষেবায় নিযুক্ত আছেন।’
নাটালিয়া জানান, ২০১৪ সাল থেকে সেনাবাহিনীতে নারীর সংখ্যা বাড়তে শুরু করেছিল। তবে ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি রাশিয়ার আক্রমণের পর নারীদের আলাদাভাবে সংগঠিত না করা হলেও বিপুলসংখ্যক নারী সেনাবাহিনীতে যোগ দিতে শুরু করেন।
নাটালিয়া উল্লেখ করেছেন, ঐতিহ্যগতভাবে সেনাবাহিনীর কাজকে মেয়েদের কাজ মনে করে না ইউক্রেনের সমাজে। তারপরও চলমান পরিস্থিতির মধ্যে নারীরা দলে দলে সেনাবাহিনীতে যোগ দিচ্ছেন। তাঁরা এখন গুলি চালানো থেকে শুরু করে ভারী আর্টিলারি মেশিনও নিয়ন্ত্রণ করছেন। শত্রু শিবিরগুলোতে প্রায় সময়ই তাঁরা ড্রোন দিয়ে হামলা পরিচালনা করছেন।
নাটালিয়া জানান, ২০১৮ সালে আইন পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে সেনাবাহিনীতে নারীদের প্রবেশ সহজ করেছিল ইউক্রেন। তবে বর্তমানে এই বাহিনীতে নারীদের পদোন্নতি নিয়ে কিছু প্রতিবন্ধকতা রয়ে গেছে। সমস্যাগুলো সমাধানেরও প্রক্রিয়া চলছে।
ইউক্রেন বাহিনীর তথ্য অনুযায়ী, রাশিয়ার পূর্ণ মাত্রায় আগ্রাসনের পর ২০২৩ সালে দেশটির সশস্ত্র বাহিনীতে নারীর সংখ্যা ৪০ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছে। চলতি বছরের শুরুতেই দেশটির সশস্ত্র বাহিনীতে কাজ করা নারীর সংখ্যা ৬২ হাজার ছাড়িয়ে যায়। পূর্ণ মাত্রায় আগ্রাসনের আগে, নারীরা প্রধানত চিকিৎসা বিশেষজ্ঞ এবং কেরানির মতো যুদ্ধবিহীন ভূমিকাগুলোতে সীমাবদ্ধ ছিলেন। কিন্তু সামরিক ভূমিকার ওপর থেকে বিধিনিষেধ তুলে নেওয়ার পর, নারীরা এখন সম্মুখ যুদ্ধ এবং নেতৃত্বের দায়িত্বগুলোও সামলাচ্ছেন।
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গোয়েন্দা সংস্থার ওপর আক্রমণ আরও তীব্র করেছেন। সম্প্রতি, সিআইএ-র একজন শীর্ষ কর্মকর্তাসহ মোট ৩৭ জন কর্মরত ও সাবেক কর্মকর্তার নিরাপত্তা ছাড়পত্র বাতিল করা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে ‘সংবিধানের প্রতি শপথ ভঙ্গের’ অভিযোগ আনা হয়েছে।
৩ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি বংশোদ্ভূত চালকদের অর্ধেকেরও বেশি লাতিন আমেরিকা থেকে এসেছেন। আর সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ভারত এবং পূর্ব ইউরোপীয় দেশগুলো, বিশেষ করে ইউক্রেন থেকে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক চালক এসেছেন।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশি বংশোদ্ভূত শরিফুল এম খান যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীতে নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন। তিনি সম্প্রতি মার্কিন বিমানবাহিনীতে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল পদে পদোন্নতি পেয়েছেন। এই সম্মানজনক পদমর্যাদা অর্জনকারী প্রথম এবং একমাত্র বাংলাদেশি-আমেরিকান তিনি।
২ ঘণ্টা আগেতীব্র তাপপ্রবাহের মধ্যে আরব বিশ্বের পাঁচ দেশে দাবানল ছড়িয়ে পড়েছে। এতে বিশাল বনভূমি ও কৃষিজমি ধ্বংস হচ্ছে। গতকাল বুধবারও এই দেশগুলোতে আগুন জ্বলতে দেখা গেছে। খবর তুরস্কের সংবাদ সংস্থা আনাদলু এজেন্সির।
১০ ঘণ্টা আগে