জলবায়ু পরিবর্তন রোধে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়ার দাবিতে সুইজারল্যান্ডের জুরিখে আজ সোমবার জড়ো হয়েছিলেন বিক্ষোভকারীরা। পরে বিক্ষোভকারীদের সেখান থেকে সরাতে বলপ্রয়োগ করে জুরিখ পুলিশ। এ সময় অন্তত ৩০ জনকে আটক করা হয়েছে।
জীবাশ্ম জ্বালানি খাতে অর্থায়ন বন্ধের দাবিতে জুরিখের ব্যাংকপাড়ায় তাঁরা জড়ো হন। বিশ্বের বড় বড় আর্থিক প্রতিষ্ঠানের দপ্তরের জন্য বিখ্যাত জুরিখ। বিক্ষোভকারীদের দাবি, সারা বিশ্ব যখন জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় লড়ছে, তখন এই বড় আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো এখনো জীবাশ্ম জ্বালানি খাতে বিনিয়োগ করে যাচ্ছে। গোটা বিশ্বের স্বার্থেই এই বিনিয়োগ করতে হবে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বিক্ষোভকারীদের প্রথমে সরে যেতে বলা হয়। কিন্তু তাঁরা চলে যেতে রাজি না হলে তাঁদের ওপর চড়াও হয় পুলিশ। এ সময় ৩০ জনকে সাময়িকভাবে আটক করা হয়।
এই বিক্ষোভের আয়োজন করেছিল রাইজ আপ ফর চেঞ্জ নামের একটি সংগঠন। পরিবেশবাদী এই সংগঠনের মুখপাত্র ফ্রিদা কোলম্যান এ সম্পর্কিত এক বিবৃতিতে বলেন, ‘ক্রেডিট সুইস ও ইউবিএস ব্যাংক জলবায়ু সংকটকে যথাযথভাবে গুরুত্ব দেয়নি। এ বিষয়ে নিজেদের নীতির পরিবর্তনের আহ্বান বারবার জানানো হলেও, তারা এতে কোনো সাড়া দেয়নি। এ কারণেই আমরা আজ প্রতিষ্ঠান দুটির সদর দপ্তর ঘেরাওয়ের কর্মসূচি দিয়েছিলাম। আমরা চাই সুইজারল্যান্ডের আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো জলবায়ু ইস্যুতে সচেতন হোক।’
এই বিষয়ে ইউবিএস এক বিবৃতিতে জানায়, ‘জলবায়ুর সুরক্ষা আমাদের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার বিষয়। আমাদের প্রতিটি ব্যবসা ক্ষেত্র থেকে হওয়া কার্বন নিঃসরণের হার কমিয়ে ২০৫০ সাল নাগাদ তা শূন্যে নামিয়ে আনাই আমার লক্ষ্য। এ জন্য ২০২৫,২০৩০ ও ২০৩৫ সালের জন্য আলাদা লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে।’
তবে এ বিষয়ে ক্রেডিট সুইস ব্যাংক কোনো মন্তব্য করেনি। শুধু জানিয়েছে, তারা জলবায়ু সুরক্ষার বিষয়ে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এ ক্ষেত্রে তারা ২০১৫ সালে হওয়া প্যারিস জলবায়ু চুক্তিতে গৃহীত লক্ষ্য অর্জনের চেষ্টা করছে। তারা জানিয়েছে, এ জন্য আগামী এক দশকে টেকসই অর্থায়ন হিসেবে অন্তত ৩০ হাজার কোটি সুই ফ্রাঁ (বর্তমান বিনিময় হার অনুযায়ী ৩৩ হাজার ১৫০ কোটি মার্কিন ডলার) বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। একই সঙ্গে নিজস্ব প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে হওয়া কার্বন নিঃসরণ হ্রাসের লক্ষ্য অর্জনেও এগিয়ে যাচ্ছে তারা।
জলবায়ু পরিবর্তন রোধে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়ার দাবিতে সুইজারল্যান্ডের জুরিখে আজ সোমবার জড়ো হয়েছিলেন বিক্ষোভকারীরা। পরে বিক্ষোভকারীদের সেখান থেকে সরাতে বলপ্রয়োগ করে জুরিখ পুলিশ। এ সময় অন্তত ৩০ জনকে আটক করা হয়েছে।
জীবাশ্ম জ্বালানি খাতে অর্থায়ন বন্ধের দাবিতে জুরিখের ব্যাংকপাড়ায় তাঁরা জড়ো হন। বিশ্বের বড় বড় আর্থিক প্রতিষ্ঠানের দপ্তরের জন্য বিখ্যাত জুরিখ। বিক্ষোভকারীদের দাবি, সারা বিশ্ব যখন জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় লড়ছে, তখন এই বড় আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো এখনো জীবাশ্ম জ্বালানি খাতে বিনিয়োগ করে যাচ্ছে। গোটা বিশ্বের স্বার্থেই এই বিনিয়োগ করতে হবে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বিক্ষোভকারীদের প্রথমে সরে যেতে বলা হয়। কিন্তু তাঁরা চলে যেতে রাজি না হলে তাঁদের ওপর চড়াও হয় পুলিশ। এ সময় ৩০ জনকে সাময়িকভাবে আটক করা হয়।
এই বিক্ষোভের আয়োজন করেছিল রাইজ আপ ফর চেঞ্জ নামের একটি সংগঠন। পরিবেশবাদী এই সংগঠনের মুখপাত্র ফ্রিদা কোলম্যান এ সম্পর্কিত এক বিবৃতিতে বলেন, ‘ক্রেডিট সুইস ও ইউবিএস ব্যাংক জলবায়ু সংকটকে যথাযথভাবে গুরুত্ব দেয়নি। এ বিষয়ে নিজেদের নীতির পরিবর্তনের আহ্বান বারবার জানানো হলেও, তারা এতে কোনো সাড়া দেয়নি। এ কারণেই আমরা আজ প্রতিষ্ঠান দুটির সদর দপ্তর ঘেরাওয়ের কর্মসূচি দিয়েছিলাম। আমরা চাই সুইজারল্যান্ডের আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো জলবায়ু ইস্যুতে সচেতন হোক।’
এই বিষয়ে ইউবিএস এক বিবৃতিতে জানায়, ‘জলবায়ুর সুরক্ষা আমাদের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার বিষয়। আমাদের প্রতিটি ব্যবসা ক্ষেত্র থেকে হওয়া কার্বন নিঃসরণের হার কমিয়ে ২০৫০ সাল নাগাদ তা শূন্যে নামিয়ে আনাই আমার লক্ষ্য। এ জন্য ২০২৫,২০৩০ ও ২০৩৫ সালের জন্য আলাদা লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে।’
তবে এ বিষয়ে ক্রেডিট সুইস ব্যাংক কোনো মন্তব্য করেনি। শুধু জানিয়েছে, তারা জলবায়ু সুরক্ষার বিষয়ে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এ ক্ষেত্রে তারা ২০১৫ সালে হওয়া প্যারিস জলবায়ু চুক্তিতে গৃহীত লক্ষ্য অর্জনের চেষ্টা করছে। তারা জানিয়েছে, এ জন্য আগামী এক দশকে টেকসই অর্থায়ন হিসেবে অন্তত ৩০ হাজার কোটি সুই ফ্রাঁ (বর্তমান বিনিময় হার অনুযায়ী ৩৩ হাজার ১৫০ কোটি মার্কিন ডলার) বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। একই সঙ্গে নিজস্ব প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে হওয়া কার্বন নিঃসরণ হ্রাসের লক্ষ্য অর্জনেও এগিয়ে যাচ্ছে তারা।
ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনাকে লক্ষ্য করে গত শনিবার দিবাগত রাতে বিমান হামলা চালায় যুক্তরাষ্ট্র। এই হামলা সফল হয়েছে বলে দাবি করে নিজের সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে পোস্ট করেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এদিকে ইরান জানায়, এই মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি
২ মিনিট আগেইরান-ইসরায়েল সংঘাতে সরলভাবে কোনো শক্তির পক্ষ নেওয়া উচিত নয় বলে মনে করেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমার পুতিন। সম্প্রতি, আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক ফোরামের মূল অধিবেশনে এ ইস্যুতে রাশিয়ার অবস্থান তুলে ধরেন রুশ প্রেসিডেন্ট। তাঁর ভাষ্য—রাশিয়ার সঙ্গে মুসলিম বিশ্বের সম্পর্ক বেশ ঘনিষ্ঠ এবং ঐতিহাসিক।
৬ মিনিট আগেইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আকস্মিক সামরিক হামলার পর তার ‘মেক আমেরিকা গ্রেট অ্যাগেইন’ (এমএজিএ) শিবিরের রক্ষণশীল গণমাধ্যম ও প্রভাবশালী মহলে বিভেদ দেখা দিয়েছে।
৪৩ মিনিট আগেইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে উত্তর কোরিয়া। উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র বলেছেন, এই হামলা জাতিসংঘ সনদের লঙ্ঘন এবং মধ্যপ্রাচ্যের বর্তমান উত্তেজনার জন্য ইসরায়েলের ‘অবিরাম যুদ্ধবাজ পদক্ষেপ ও আঞ্চলিক সম্প্রসারণ’ দায়ী।
২ ঘণ্টা আগে