জাতিসংঘের মধ্যস্থতায় ইউক্রেনের শস্য রপ্তানি নিয়ে ত্রিপক্ষীয় চুক্তি থেকে রাশিয়া সরলেও অনড় রয়েছে তুরস্ক। রাশিয়াকেও তাদের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার আহ্বান জানিয়েছে কৃষ্ণ সাগর উপকূলের দেশটি। কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল জাজিরা এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
সংযুক্ত অঞ্চল ক্রিমিয়ায় কৃষ্ণ সাগরে রুশ নৌবহরে ইউক্রেন ড্রোন হামলার করেছে অভিযোগ তুলে গত শনিবার কিয়েভের সঙ্গে করা শস্য চুক্তি স্থগিত করে মস্কো। তারপরও ওই দিনই ৩ লাখ ৫৪ হাজার ৫০০ টন শস্যবাহী জাহাজ ইউক্রেনের বন্দর ছেড়ে গেছে। গত আগস্টে চুক্তির পর একদিনে সর্বোচ্চ রপ্তানির চালান এটি।
তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোয়ান বলেছেন, ‘রাশিয়া একটু দ্বিধান্বিত আচরণ করছে, কারণ শস্য চুক্তি থেকে তারা সমান সুবিধা তুলে নিতে পারেনি। তারপরও আমরা মানবতার সেবায় আমাদের সংকল্পে আমরা অনড়।’
দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী হুলুসি আকর গতকাল সোমবার টেলিফোনে রুশ প্রতিরক্ষামন্ত্রী সের্গেই শোইগুকে বলেছেন, ‘মস্কোর উচিত শস্য চুক্তি স্থগিত করার বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করা। কারণ শস্য চুক্তিটি পৃথিবীর মানুষের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ বিষয়টিকে ইউক্রেন যুদ্ধ থেকে আলাদাভাবে বিবেচনা করা উচিত।’
এদিকে শস্য চুক্তি স্থগিত করার পর জাতিসংঘের পক্ষ থেকেও উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। শস্য চুক্তি কর্মসূচির সমন্বয়কারী জাতিসংঘের কর্মকর্তা আমির আবদুল্লাহ বলেছেন, ‘বেসামরিক পণ্যবাহী জাহাজ কখনোই সামরিক লক্ষ্য বা জিম্মি হতে পারে না। খাদ্য পরিবহন অবশ্যই অব্যাহত রাখতে হবে।’
তবে এসব উদ্বেগ-আহ্বান সত্ত্বেও রাশিয়া বলেছে, তারা কৃষ্ণ সাগরের নিরাপত্তা করিডর দিয়ে জাহাজ চলাচলের অনুমতি দেবে না। রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, কৃষ্ণ সাগর নিরাপত্তা করিডর দিয়ে জাহাজ চলাচল অগ্রহণযোগ্য। কারণ ইউক্রেনের সশস্ত্র বাহিনী রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ পরিচালনা করতে এ করিডর ব্যবহার করে।
মস্কোর পক্ষ থেকে আরও বলা হয়েছে, তারা শস্য চুক্তি প্রত্যাহার করেনি। শুধু স্থগিত করেছে মাত্র। তবে ওই রুটে জাহাজ চলাচল অব্যাহত থাকলে রাশিয়া কী পদক্ষেপ নেবে, তা রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানায়নি।
গত ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে হামলা শুরু করে রাশিয়া। যুদ্ধ শুরুর অল্প কিছু দিনের মধ্যেই ইউক্রেনের সমুদ্র বন্দরগুলো অবরুদ্ধ করে ফেল রুশ বাহিনী। এরপর ইউক্রেন থেকে শস্য রপ্তানি বন্ধ হয়ে যায়। সারা বিশ্বে খাদ্য সংকট দেখা দেওয়ার উদ্বেগ ছড়িয়ে পড়ে। এমন পরিস্থিতিতে জাতিসংঘের মধ্যস্থতায় গত জুলাইয়ে রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে শস্য রপ্তানির চুক্তি হয়েছিল। সেই চুক্তি গত শনিবার স্থগিত করেছে রাশিয়া।
রাশিয়ার অভিযোগ, কৃষ্ণ সাগরে রাশিয়ার নৌবহরে ড্রোন হামলা করেছে ইউক্রেন। তবে এ হামলার দায় স্বীকার করেনি ইউক্রেন, কিংবা অস্বীকারও করেনি।
জাতিসংঘের মধ্যস্থতায় ইউক্রেনের শস্য রপ্তানি নিয়ে ত্রিপক্ষীয় চুক্তি থেকে রাশিয়া সরলেও অনড় রয়েছে তুরস্ক। রাশিয়াকেও তাদের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার আহ্বান জানিয়েছে কৃষ্ণ সাগর উপকূলের দেশটি। কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল জাজিরা এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
সংযুক্ত অঞ্চল ক্রিমিয়ায় কৃষ্ণ সাগরে রুশ নৌবহরে ইউক্রেন ড্রোন হামলার করেছে অভিযোগ তুলে গত শনিবার কিয়েভের সঙ্গে করা শস্য চুক্তি স্থগিত করে মস্কো। তারপরও ওই দিনই ৩ লাখ ৫৪ হাজার ৫০০ টন শস্যবাহী জাহাজ ইউক্রেনের বন্দর ছেড়ে গেছে। গত আগস্টে চুক্তির পর একদিনে সর্বোচ্চ রপ্তানির চালান এটি।
তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোয়ান বলেছেন, ‘রাশিয়া একটু দ্বিধান্বিত আচরণ করছে, কারণ শস্য চুক্তি থেকে তারা সমান সুবিধা তুলে নিতে পারেনি। তারপরও আমরা মানবতার সেবায় আমাদের সংকল্পে আমরা অনড়।’
দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী হুলুসি আকর গতকাল সোমবার টেলিফোনে রুশ প্রতিরক্ষামন্ত্রী সের্গেই শোইগুকে বলেছেন, ‘মস্কোর উচিত শস্য চুক্তি স্থগিত করার বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করা। কারণ শস্য চুক্তিটি পৃথিবীর মানুষের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ বিষয়টিকে ইউক্রেন যুদ্ধ থেকে আলাদাভাবে বিবেচনা করা উচিত।’
এদিকে শস্য চুক্তি স্থগিত করার পর জাতিসংঘের পক্ষ থেকেও উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। শস্য চুক্তি কর্মসূচির সমন্বয়কারী জাতিসংঘের কর্মকর্তা আমির আবদুল্লাহ বলেছেন, ‘বেসামরিক পণ্যবাহী জাহাজ কখনোই সামরিক লক্ষ্য বা জিম্মি হতে পারে না। খাদ্য পরিবহন অবশ্যই অব্যাহত রাখতে হবে।’
তবে এসব উদ্বেগ-আহ্বান সত্ত্বেও রাশিয়া বলেছে, তারা কৃষ্ণ সাগরের নিরাপত্তা করিডর দিয়ে জাহাজ চলাচলের অনুমতি দেবে না। রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, কৃষ্ণ সাগর নিরাপত্তা করিডর দিয়ে জাহাজ চলাচল অগ্রহণযোগ্য। কারণ ইউক্রেনের সশস্ত্র বাহিনী রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ পরিচালনা করতে এ করিডর ব্যবহার করে।
মস্কোর পক্ষ থেকে আরও বলা হয়েছে, তারা শস্য চুক্তি প্রত্যাহার করেনি। শুধু স্থগিত করেছে মাত্র। তবে ওই রুটে জাহাজ চলাচল অব্যাহত থাকলে রাশিয়া কী পদক্ষেপ নেবে, তা রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানায়নি।
গত ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে হামলা শুরু করে রাশিয়া। যুদ্ধ শুরুর অল্প কিছু দিনের মধ্যেই ইউক্রেনের সমুদ্র বন্দরগুলো অবরুদ্ধ করে ফেল রুশ বাহিনী। এরপর ইউক্রেন থেকে শস্য রপ্তানি বন্ধ হয়ে যায়। সারা বিশ্বে খাদ্য সংকট দেখা দেওয়ার উদ্বেগ ছড়িয়ে পড়ে। এমন পরিস্থিতিতে জাতিসংঘের মধ্যস্থতায় গত জুলাইয়ে রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে শস্য রপ্তানির চুক্তি হয়েছিল। সেই চুক্তি গত শনিবার স্থগিত করেছে রাশিয়া।
রাশিয়ার অভিযোগ, কৃষ্ণ সাগরে রাশিয়ার নৌবহরে ড্রোন হামলা করেছে ইউক্রেন। তবে এ হামলার দায় স্বীকার করেনি ইউক্রেন, কিংবা অস্বীকারও করেনি।
ভারত অধিকৃত কাশ্মীরের পুলওয়ামায় একটি বিমান বা বড় আকারের ড্রোন ভেঙে পড়েছে। গতকাল বুধবার ভোরে পাম্পোর শহরের কাছে বিধ্বস্ত হয় এটি। তবে পাকিস্তানের পক্ষ থেকে ভারতের যে পাঁচটি যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিত করার কথা বলা হয়েছে; এটি সেগুলোর মধ্যে একটি কি না, তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
১ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানে প্রতিশোধমূলক হামলা চালানোর পর জাতীয় পর্যায়ে বৃহৎ নাগরিক প্রতিরক্ষা মহড়া ‘অপারেশন অভ্যাস’ শুরু করেছে ভারত। বুধবার (৭ মে) ভারতের বিভিন্ন রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে একযোগে অনুষ্ঠিত হয় এই মহড়া। মহড়াগুলোতে বিমান হামলা ও অগ্নিকাণ্ডের সময় নাগরিকদের উদ্ধার অভিযান শেখানো হয়।
৩ ঘণ্টা আগেকাশ্মীরের পেহেলগামে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার ঘটনায় পাকিস্তানকে দায়ী করে দেশটির বিরুদ্ধে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ভারত। বুধবার (৭ মে) মধ্যরাত ১টা ৫ মিনিট থেকে ১টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত এই পাল্টা হামলা চালানো হয় পাকিস্তান এবং পাকিস্তান-অধিকৃত জম্মু কাশ্মীর অঞ্চলে।
৪ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে বলেছেন, ভারতকে তার ‘ভুলের খেসারত’ দিতেই হবে। তিনি আরও বলেন, তাঁর সামরিক বাহিনী মাত্র কয়েক ঘণ্টার মধ্যে শত্রুকে নতজানু করেছে...
৫ ঘণ্টা আগে