সর্বশেষ পরিসংখ্যান অনুযায়ী, যুক্তরাজ্যের ইংল্যান্ড ও ওয়েলসে বিবাহবিচ্ছেদের সংখ্যা ৫০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্নে পৌঁছেছে। আইন বিশেষজ্ঞরা মত দিয়েছেন, জীবনযাত্রার ব্যয় বেড়ে যাওয়ার কারণেই বিবাহবিচ্ছেদের হার এমন উল্লেখযোগ্য মাত্রায় কমে গেছে। বিবাহবিচ্ছেদ করতে গেলে যে অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে হবে—তা চিন্তা করেই বর্তমানে অনেক দম্পতির বিচ্ছেদ আটকে গেছে।
যুক্তরাজ্যের জাতীয় পরিসংখ্যান অফিসের তথ্যমতে, ২০২২ সালে ইংল্যান্ড ও ওয়েলসে ৮০ হাজার ৫৭টি বিবাহবিচ্ছেদ অনুমোদন করা হয়েছে। ১৯৭১ সালের পর বার্ষিক বিবাহবিচ্ছেদের এই সংখ্যাটি এখন পর্যন্ত সর্বনিম্ন।
এ বিষয়ে ইভিনিং স্ট্যান্ডার্ডের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২২ সালে মাত্র এক বছরের ব্যবধানে বিবাহবিচ্ছেদ এক-চতুর্থাংশেরও বেশি (২৯.৫ শতাংশ) কমে গিয়েছিল। ২০২১ সালে ইংল্যান্ড ও ওয়েলসে বিচ্ছেদ হয়েছিল ১ লাখ ১৩ হাজার ৫০৫ দম্পতির।
বিবাহবিচ্ছেদের হার কমে যাওয়াকে বিস্ময়কর বলে বর্ণনা করেছেন ব্রিটিশ আইন বিশেষজ্ঞরা। এ বিষয়ে চার্লস রাসেল স্পিচলিসের অংশীদার সারাহ জেন বুন মনে করেন, জীবনযাত্রার ব্যয়সংকটের সঙ্গে সম্পর্কিত আর্থিক চ্যালেঞ্জগুলো বিবাহবিচ্ছেদের হার হ্রাসে সম্ভবত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। কারণ, বর্তমান প্রেক্ষাপটে অনেক দম্পতি একসঙ্গে থাকার অর্থনৈতিক সুবিধাগুলোকেই হয়তো বিবেচনা করছেন।
বুডল হ্যাটফিল্ডের অংশীদার কেটি ও’ক্যালাগান বলেন, ‘এটি একটি অভূতপূর্ব হ্রাস। জীবনের সংকট এবং ক্রমবর্ধমান মূল্যস্ফীতি পরিবারগুলোর ওপর যে চাপ সৃষ্টি করেছে, তা হেলাফেলার নয়। অর্থনৈতিক অস্থিতিশীলতার জন্য অনেকে বিচ্ছেদের মতো গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতে এখন সতর্ক।’
এদিকে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২২ সালের এপ্রিলে যুক্তরাজ্যে বিবাহবিচ্ছেদ আইন ও প্রক্রিয়া সংস্কার করে নতুন আইন কার্যকর করা হয়। বিচ্ছেদের মুখোমুখি দম্পতিদের মধ্যে দ্বন্দ্বের সম্ভাবনা এবং একে অপরকে দোষারোপের প্রবণতা হ্রাস করাই এই সংস্কারের উদ্দেশ্য ছিল। এ ক্ষেত্রে বিচ্ছেদের জন্য দম্পতিদের যৌথভাবে আবেদনের পদ্ধতি চালু করা হয়। এই পদ্ধতিও বিচ্ছেদ কমাতে সাহায্য করেছে বলে মনে করছেন অনেকে।
সর্বশেষ পরিসংখ্যান অনুযায়ী, যুক্তরাজ্যের ইংল্যান্ড ও ওয়েলসে বিবাহবিচ্ছেদের সংখ্যা ৫০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্নে পৌঁছেছে। আইন বিশেষজ্ঞরা মত দিয়েছেন, জীবনযাত্রার ব্যয় বেড়ে যাওয়ার কারণেই বিবাহবিচ্ছেদের হার এমন উল্লেখযোগ্য মাত্রায় কমে গেছে। বিবাহবিচ্ছেদ করতে গেলে যে অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে হবে—তা চিন্তা করেই বর্তমানে অনেক দম্পতির বিচ্ছেদ আটকে গেছে।
যুক্তরাজ্যের জাতীয় পরিসংখ্যান অফিসের তথ্যমতে, ২০২২ সালে ইংল্যান্ড ও ওয়েলসে ৮০ হাজার ৫৭টি বিবাহবিচ্ছেদ অনুমোদন করা হয়েছে। ১৯৭১ সালের পর বার্ষিক বিবাহবিচ্ছেদের এই সংখ্যাটি এখন পর্যন্ত সর্বনিম্ন।
এ বিষয়ে ইভিনিং স্ট্যান্ডার্ডের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২২ সালে মাত্র এক বছরের ব্যবধানে বিবাহবিচ্ছেদ এক-চতুর্থাংশেরও বেশি (২৯.৫ শতাংশ) কমে গিয়েছিল। ২০২১ সালে ইংল্যান্ড ও ওয়েলসে বিচ্ছেদ হয়েছিল ১ লাখ ১৩ হাজার ৫০৫ দম্পতির।
বিবাহবিচ্ছেদের হার কমে যাওয়াকে বিস্ময়কর বলে বর্ণনা করেছেন ব্রিটিশ আইন বিশেষজ্ঞরা। এ বিষয়ে চার্লস রাসেল স্পিচলিসের অংশীদার সারাহ জেন বুন মনে করেন, জীবনযাত্রার ব্যয়সংকটের সঙ্গে সম্পর্কিত আর্থিক চ্যালেঞ্জগুলো বিবাহবিচ্ছেদের হার হ্রাসে সম্ভবত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। কারণ, বর্তমান প্রেক্ষাপটে অনেক দম্পতি একসঙ্গে থাকার অর্থনৈতিক সুবিধাগুলোকেই হয়তো বিবেচনা করছেন।
বুডল হ্যাটফিল্ডের অংশীদার কেটি ও’ক্যালাগান বলেন, ‘এটি একটি অভূতপূর্ব হ্রাস। জীবনের সংকট এবং ক্রমবর্ধমান মূল্যস্ফীতি পরিবারগুলোর ওপর যে চাপ সৃষ্টি করেছে, তা হেলাফেলার নয়। অর্থনৈতিক অস্থিতিশীলতার জন্য অনেকে বিচ্ছেদের মতো গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতে এখন সতর্ক।’
এদিকে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২২ সালের এপ্রিলে যুক্তরাজ্যে বিবাহবিচ্ছেদ আইন ও প্রক্রিয়া সংস্কার করে নতুন আইন কার্যকর করা হয়। বিচ্ছেদের মুখোমুখি দম্পতিদের মধ্যে দ্বন্দ্বের সম্ভাবনা এবং একে অপরকে দোষারোপের প্রবণতা হ্রাস করাই এই সংস্কারের উদ্দেশ্য ছিল। এ ক্ষেত্রে বিচ্ছেদের জন্য দম্পতিদের যৌথভাবে আবেদনের পদ্ধতি চালু করা হয়। এই পদ্ধতিও বিচ্ছেদ কমাতে সাহায্য করেছে বলে মনে করছেন অনেকে।
ভারতের বেসরকারি বিদ্যুৎ উৎপাদক প্রতিষ্ঠান আদানি পাওয়ার জানিয়েছে, বিদ্যুৎ সরবরাহ চুক্তির আওতায় বাংলাদেশ ইতিমধ্যেই বকেয়ার পরিমাণ উল্লেখযোগ্যভাবে কমিয়ে এনেছে। কোম্পানিটির প্রধান অর্থ কর্মকর্তা (সিএফও) দিলীপ ঝা আশা প্রকাশ করেছেন, বাকি প্রায় ৯০০ মিলিয়ন ডলারও আদায় হবে।
১ ঘণ্টা আগেশান্তিচুক্তিতে স্বাক্ষর করতে কঙ্গো ও রুয়ান্ডার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের কূটনৈতিক চাপ বাড়ছে। মার্কিন পরিকল্পনা অনুযায়ী, আগামী দুই মাসের মধ্যে চুক্তিটি হোয়াইট হাউসে স্বাক্ষরিত হওয়ার কথা রয়েছে। শুধু শান্তিচুক্তিই নয়, এর সঙ্গে যুক্ত হবে পৃথক খনিজসম্পদ বিষয়ক চুক্তিও, যার ফলে কঙ্গো ও রুয়ান্ডায় যুক্তরাষ্ট্র ও অন
৩ ঘণ্টা আগেইলন মাস্কের কোম্পানি স্পেসএক্সের স্যাটেলাইট ইন্টারনেট পরিষেবা সংস্থা স্টারলিংক। সংস্থাটি এরই মধ্যে বাংলাদেশ ও পাকিস্তানে কার্যক্রম পরিচালনার লাইসেন্স পেয়ে গেছে। পরীক্ষামূলক সেবা দিয়েছে। শিগগির পূর্ণাঙ্গ পরিষেবা কার্যক্রম শুরু করবে স্টারলিংক। ভারতেও স্টারলিংকের পরিষেবা চালু নিয়ে তোড়জোড় চলছে। তবে
৪ ঘণ্টা আগেমালয়েশিয়ার সংবাদমাধ্যম মালয় মেইলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জেনারেল অপারেশনস ফোর্স (জিওএফ) ৭ম ব্যাটালিয়ন এবং পাহাং রাজ্য প্রয়োগকারী ইউনিটের যৌথ অভিযানে ওই ব্যক্তিদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৫ ঘণ্টা আগে