ঢাকা: চীন গোটা বিশ্বের সামনে পদ্ধতিগত চ্যালেঞ্জ' হাজির করেছে উল্লেখ করে দেশটিকে সামরিক দিক থেকে হুমকি হিসেবে চিহ্নিত করেছে ন্যাটো। ব্রাসেলসের স্থানীয় সময় আজ সোমবার নর্থ আটলান্টিক ট্রিটি অর্গানাইজেশনের (ন্যাটো) ৩১তম সম্মেলন শেসে বিশ্বনেতারা চীনকে নিরাপত্তা ঝুঁকি হিসেবে চিহ্নিত করে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন।
ন্যাটো নেতৃবৃন্দকে উদ্ধুত করে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির খবরে বলা হয়, চীন তার পারমাণবিক অস্ত্রের পরিসর ক্রমাগত বাড়িয়ে চলেছে। তাদের সমর শক্তির আদুনিকীকরণ সম্পর্কেও সবার স্বচ্ছ ধারণা নেই। এর ওপর তারা রাশিয়ার সঙ্গে সামরিক সহযোগিতা চালিয়ে যাচ্ছে।
ন্যাটো প্রধান জেনস স্টলটেনবার্গ হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, প্রযুক্তি ও সামরিক শক্তি দুই দিক থেকেই চীন ক্রমশ ন্যাটোর কাছকাছি চলে আসছে। কিন্তু চীনের সঙ্গে কোনো নয়া স্নায়ু যুদ্ধ চায় না ন্যাটো।
ইউরোপ ও উত্তর আমেরিকার ৩০টি দেশের রাজনৈতিক ও সামরিক জোট ন্যাটোর পক্ষ থেকে গত কয়েক বছরে এমন ঘোষণা আসেনি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর সমাজতান্ত্রিক দেশগুলোকে মোকাবিলার লক্ষ্য নিয়ে পশ্চিমা শক্তিগুলো এই জোট গঠন করে। একটানা সাত দশক গোটা বিশ্বের রাজনীতির এক অলিখিত নিয়ন্তা হিসেবে কাটানোর পর গত কয়েক বছরে এর মধ্যে কিছু সংখট দেখা দেয়। প্রশ্ন ওঠে এই জোটের সবচেয়ে বড় তহবিলদাতা দেশ যুক্তরাষ্ট্র কেন এত বড় ব্যয়ভার বহন করে চলবে। প্রশ্নটি মূলত উত্থাপন করেছিলেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এই প্রশ্ন জোটে ফাটল ধরানোর সঙ্গে সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের ইউরোপীয় মিত্রদের ওয়াশিংটন সম্পর্কে সন্দিহান করে তোলে।
জো বাইডেন ক্ষমতায় আসার পর পরিস্থিতি পাল্টাবে, এমনটা অনুমিতই ছিল। তার অন্যথাও হয়নি। ক্ষমতায় এসে প্রথম ন্যাটো সম্মেলনে যোগ দিয়েই ইউরোপীয় মিত্রদের বাইডেন জানিয়ে দিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্র তাদের পেছনে আছে। তাঁর আগের প্রেসিডেন্ট যেখানে ন্যাটোর অস্তিত্ব নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন, সেখানে বাইডেন বলেছেন, আমি এটা স্পষ্ট করে বলে দিতে চাই যে, ন্যাটো যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের জন্য ভীষণভাবে গুরুত্বপূর্ণ। ন্যাটোর প্রতিষ্ঠাকালীন (১৯৪৯) চুক্তির পঞ্চম অনুচ্ছেদ অনুসারে এর সদস্য রাষ্ট্রগুলোর যে কারও সংকটে পাশে থাকতে যুক্তরাষ্ট্র প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। যুক্তরাষ্ট্র একে পবিত্র দায়িত্ব বলে মনে করে।'
প্রশ্ন হলো ন্যাটো চীনের দিকে কেন মনযোগ দিচ্ছে। সম্মেলন থেকে দেওয়া বিবৃতিতে এর কারণ হিসেবে বলা হয়, গোটা বিশ্বের যে নিয়মতান্ত্রিক বিন্যাস তাকে চ্যালেঞ্জ জানাচ্ছে চীনের উচ্চাকাঙ্ক্ষা ও উসকানিমূলক আচরণ। জোটের নিরাপত্তা সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ক্ষেত্র এর আওতাভুক্ত। চীনের স্বচ্ছতার অভাব ও ভুয়া তথ্যের ব্যবহার নিয়েও তারা উদ্বিগ্ন।
তবে সাংবাদিকদের স্টলটেনবার্গ বলেছেন, আমরা চীনের সঙ্গে কোনো নতুন স্নায়ুযুদ্ধে জড়াতে যাচ্ছি না। চীন আমাদের শত্রু নয়। কিন্তু চীন আমাদের নিরাপত্তার জন্য যে ঝুঁকি তৈরি করেছে, তাকে জোট হিসেবে আমাদের চিহ্নিত করা উচিত।'
সম্মেলনে সাইবার হামলার বিসয়টিও গুরুত্বের সঙ্গে আলোচিত হয়। এতে এ বিষয়ে কিছুদিন আগে যুক্তরাষ্ট্রের নেওয়া অবস্থানই মূলত প্রাধান্য পেয়েছে। সাইবার হামলাকে বিশেষ কিছু ক্ষেত্রে সামরিক হামলার সঙ্গে তুলনীয় হিসেবে গণ্য করতে সম্মত হয়েছে জোটভুক্ত দেশগুলো। ফলে এমন কোনো হামলার শিকার হলে জোটের সদস্যরা একে অন্যের পাশে দাঁড়াবে। ন্যাটো চুক্তির পঞ্চম অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, সামরিক হামলা মোকাবিলার মতো করেই, পুরো জোট এ ক্ষেত্রে একযোগে কাজ করবে।
প্রসঙ্গত, যুক্তরাষ্ট্র সম্প্রতি সাইবার হামলাকে সন্ত্রাসী হামলা হিসেবে গণ্য করে তদন্ত চালানোর ঘোষণা দিয়েছে। গত কয়েক বছরে যুক্তরাষ্ট্রে সাইবার হামলার পরিমাণ অত্যদিক বেড়েছে। দেশটির সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন ওয়েবসাইট হ্যাকের ঘটনা প্রায় নৈমিত্তিক হয়ে গেছে। আর এসব হামলার পেছনে রাশিয়া রয়েছে বলে বরাবরই অভিযোগ করে আসছে ওয়াশিংটন। যদিও মস্কো এ অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে।
এই প্রক্ষাপট ন্যাটো সম্মেলনেও উঠে এসেছে। যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেন, ১৬ জুন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে অনুষ্ঠেয় বৈঠকে তিনি প্রসঙ্গটি তুলবেন।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়, পুতিনের সঙ্গে অনুষ্ঠেয় বৈঠকের আলোচ্যসূচি সম্পর্কে জানতে চাওয়া হলে জো বাইডেন তা এড়িয়ে যান। বৈঠকে কী হতে পারে বা তিনি কোন কোন বিষয় উত্থাপন করবেন সে বিষয়গুলো সম্পর্কে কিছু না বললেও বেশ পেশাদার আলোচনার ইঙ্গিত দেন।
প্রেসিডেন্ট বাইডেন বলেন, পুতিনের সঙ্গে আলোচনায় রাশিয়াকে সীমানাটি দেখিয়ে দেওয়া হবে। তিনি বলেন, আমি প্রেসিডেন্ট পুতিনকে সুস্পষ্টভাবে জানাব, আমাদের মধ্যে সহযোগিতার অনেক ক্ষেত্র রয়েছে। তিনি রাজি হলে ঠিক আছে। রাজি না হলে এবং সাইবার নিরাপত্তাসহ বিভিন্ন বিষয়ে অতীতের মতোই কাজ করতে চাইলে আমরাও তার প্রত্যুত্তর দেব। সে প্রতু্যত্তর একই রকম হবে।'
ঢাকা: চীন গোটা বিশ্বের সামনে পদ্ধতিগত চ্যালেঞ্জ' হাজির করেছে উল্লেখ করে দেশটিকে সামরিক দিক থেকে হুমকি হিসেবে চিহ্নিত করেছে ন্যাটো। ব্রাসেলসের স্থানীয় সময় আজ সোমবার নর্থ আটলান্টিক ট্রিটি অর্গানাইজেশনের (ন্যাটো) ৩১তম সম্মেলন শেসে বিশ্বনেতারা চীনকে নিরাপত্তা ঝুঁকি হিসেবে চিহ্নিত করে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন।
ন্যাটো নেতৃবৃন্দকে উদ্ধুত করে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির খবরে বলা হয়, চীন তার পারমাণবিক অস্ত্রের পরিসর ক্রমাগত বাড়িয়ে চলেছে। তাদের সমর শক্তির আদুনিকীকরণ সম্পর্কেও সবার স্বচ্ছ ধারণা নেই। এর ওপর তারা রাশিয়ার সঙ্গে সামরিক সহযোগিতা চালিয়ে যাচ্ছে।
ন্যাটো প্রধান জেনস স্টলটেনবার্গ হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, প্রযুক্তি ও সামরিক শক্তি দুই দিক থেকেই চীন ক্রমশ ন্যাটোর কাছকাছি চলে আসছে। কিন্তু চীনের সঙ্গে কোনো নয়া স্নায়ু যুদ্ধ চায় না ন্যাটো।
ইউরোপ ও উত্তর আমেরিকার ৩০টি দেশের রাজনৈতিক ও সামরিক জোট ন্যাটোর পক্ষ থেকে গত কয়েক বছরে এমন ঘোষণা আসেনি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর সমাজতান্ত্রিক দেশগুলোকে মোকাবিলার লক্ষ্য নিয়ে পশ্চিমা শক্তিগুলো এই জোট গঠন করে। একটানা সাত দশক গোটা বিশ্বের রাজনীতির এক অলিখিত নিয়ন্তা হিসেবে কাটানোর পর গত কয়েক বছরে এর মধ্যে কিছু সংখট দেখা দেয়। প্রশ্ন ওঠে এই জোটের সবচেয়ে বড় তহবিলদাতা দেশ যুক্তরাষ্ট্র কেন এত বড় ব্যয়ভার বহন করে চলবে। প্রশ্নটি মূলত উত্থাপন করেছিলেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এই প্রশ্ন জোটে ফাটল ধরানোর সঙ্গে সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের ইউরোপীয় মিত্রদের ওয়াশিংটন সম্পর্কে সন্দিহান করে তোলে।
জো বাইডেন ক্ষমতায় আসার পর পরিস্থিতি পাল্টাবে, এমনটা অনুমিতই ছিল। তার অন্যথাও হয়নি। ক্ষমতায় এসে প্রথম ন্যাটো সম্মেলনে যোগ দিয়েই ইউরোপীয় মিত্রদের বাইডেন জানিয়ে দিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্র তাদের পেছনে আছে। তাঁর আগের প্রেসিডেন্ট যেখানে ন্যাটোর অস্তিত্ব নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন, সেখানে বাইডেন বলেছেন, আমি এটা স্পষ্ট করে বলে দিতে চাই যে, ন্যাটো যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের জন্য ভীষণভাবে গুরুত্বপূর্ণ। ন্যাটোর প্রতিষ্ঠাকালীন (১৯৪৯) চুক্তির পঞ্চম অনুচ্ছেদ অনুসারে এর সদস্য রাষ্ট্রগুলোর যে কারও সংকটে পাশে থাকতে যুক্তরাষ্ট্র প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। যুক্তরাষ্ট্র একে পবিত্র দায়িত্ব বলে মনে করে।'
প্রশ্ন হলো ন্যাটো চীনের দিকে কেন মনযোগ দিচ্ছে। সম্মেলন থেকে দেওয়া বিবৃতিতে এর কারণ হিসেবে বলা হয়, গোটা বিশ্বের যে নিয়মতান্ত্রিক বিন্যাস তাকে চ্যালেঞ্জ জানাচ্ছে চীনের উচ্চাকাঙ্ক্ষা ও উসকানিমূলক আচরণ। জোটের নিরাপত্তা সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ক্ষেত্র এর আওতাভুক্ত। চীনের স্বচ্ছতার অভাব ও ভুয়া তথ্যের ব্যবহার নিয়েও তারা উদ্বিগ্ন।
তবে সাংবাদিকদের স্টলটেনবার্গ বলেছেন, আমরা চীনের সঙ্গে কোনো নতুন স্নায়ুযুদ্ধে জড়াতে যাচ্ছি না। চীন আমাদের শত্রু নয়। কিন্তু চীন আমাদের নিরাপত্তার জন্য যে ঝুঁকি তৈরি করেছে, তাকে জোট হিসেবে আমাদের চিহ্নিত করা উচিত।'
সম্মেলনে সাইবার হামলার বিসয়টিও গুরুত্বের সঙ্গে আলোচিত হয়। এতে এ বিষয়ে কিছুদিন আগে যুক্তরাষ্ট্রের নেওয়া অবস্থানই মূলত প্রাধান্য পেয়েছে। সাইবার হামলাকে বিশেষ কিছু ক্ষেত্রে সামরিক হামলার সঙ্গে তুলনীয় হিসেবে গণ্য করতে সম্মত হয়েছে জোটভুক্ত দেশগুলো। ফলে এমন কোনো হামলার শিকার হলে জোটের সদস্যরা একে অন্যের পাশে দাঁড়াবে। ন্যাটো চুক্তির পঞ্চম অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, সামরিক হামলা মোকাবিলার মতো করেই, পুরো জোট এ ক্ষেত্রে একযোগে কাজ করবে।
প্রসঙ্গত, যুক্তরাষ্ট্র সম্প্রতি সাইবার হামলাকে সন্ত্রাসী হামলা হিসেবে গণ্য করে তদন্ত চালানোর ঘোষণা দিয়েছে। গত কয়েক বছরে যুক্তরাষ্ট্রে সাইবার হামলার পরিমাণ অত্যদিক বেড়েছে। দেশটির সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন ওয়েবসাইট হ্যাকের ঘটনা প্রায় নৈমিত্তিক হয়ে গেছে। আর এসব হামলার পেছনে রাশিয়া রয়েছে বলে বরাবরই অভিযোগ করে আসছে ওয়াশিংটন। যদিও মস্কো এ অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে।
এই প্রক্ষাপট ন্যাটো সম্মেলনেও উঠে এসেছে। যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেন, ১৬ জুন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে অনুষ্ঠেয় বৈঠকে তিনি প্রসঙ্গটি তুলবেন।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়, পুতিনের সঙ্গে অনুষ্ঠেয় বৈঠকের আলোচ্যসূচি সম্পর্কে জানতে চাওয়া হলে জো বাইডেন তা এড়িয়ে যান। বৈঠকে কী হতে পারে বা তিনি কোন কোন বিষয় উত্থাপন করবেন সে বিষয়গুলো সম্পর্কে কিছু না বললেও বেশ পেশাদার আলোচনার ইঙ্গিত দেন।
প্রেসিডেন্ট বাইডেন বলেন, পুতিনের সঙ্গে আলোচনায় রাশিয়াকে সীমানাটি দেখিয়ে দেওয়া হবে। তিনি বলেন, আমি প্রেসিডেন্ট পুতিনকে সুস্পষ্টভাবে জানাব, আমাদের মধ্যে সহযোগিতার অনেক ক্ষেত্র রয়েছে। তিনি রাজি হলে ঠিক আছে। রাজি না হলে এবং সাইবার নিরাপত্তাসহ বিভিন্ন বিষয়ে অতীতের মতোই কাজ করতে চাইলে আমরাও তার প্রত্যুত্তর দেব। সে প্রতু্যত্তর একই রকম হবে।'
ফিলিস্তিনে যুদ্ধবিধ্বস্ত ছিটমহল গাজায় ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে ইসরায়েলের চলমান হামলায় প্রায় ৬২ হাজার মানুষ নিহত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, অঞ্চলটিতে অন্তত ৬১ হাজার ৮২৭ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।
২ মিনিট আগেরাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকে ইউক্রেন যুদ্ধের সম্ভাব্য সমাধান নিয়ে সমঝোতায় পৌঁছেছেন বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর দাবি, যুদ্ধ শেষ হবে ইউক্রেনের ভূখণ্ড অদলবদল আর যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে নিরাপত্তা নিশ্চয়তার মাধ্যমে।
২২ মিনিট আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির ওপরই এখন যুদ্ধবিরতি আলোচনার দায়িত্ব বর্তেছে বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। শুক্রবার রাতে তিনি জানান, শিগগিরই জেলেনস্কি ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের মধ্যে বৈঠক আয়োজন করা হবে।
৩১ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি চান, ভবিষ্যতে ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ ও শান্তি নিয়ে আলোচনার জন্য তাঁদের সম্ভাব্য বৈঠকে তিনি উপস্থিত থাকুন।
৪১ মিনিট আগে