এএফপি, মস্কো
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, তাঁর দেশের সীমান্তে ইউক্রেনীয় বাহিনীর অনুপ্রবেশ রাশিয়ার যুদ্ধে অগ্রগতি থামাতে পারবে না। গতকাল সোমবার সাইবেরিয়ায় শিক্ষার্থীদের এক অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
ভ্লাদিমির পুতিন বলেন, তাঁর দেশের সেনারা পূর্ব ইউক্রেনের দিকে অগ্রসর হচ্ছে। এ ঘটনা প্রমাণ করে, রাশিয়ার কুরস্ক অঞ্চলে ইউক্রেনীয় বাহিনীর অনুপ্রবেশ ব্যর্থ হচ্ছে।
এমন সময়ে পুতিন এ মন্তব্য করলেন, যার কয়েক ঘণ্টা আগে ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভে ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা চালায় রুশ বাহিনী। এতে অন্তত তিনজন আহত হয়। এ ছাড়া অঞ্চলটির একটি মসজিদও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এর আগে গত শুক্রবার নতুন করে ইউক্রেনের তিনটি গ্রাম দখলে নেওয়ার দাবি করে রাশিয়া। রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের দাবি, ইউক্রেনের দোনেৎস্ক, লুহানস্ক ও খারকিভ অঞ্চলের তিনটি গ্রাম দখল করেছে তারা। গ্রামগুলো হচ্ছে দোনেৎস্ক ও পোকরোভস্ক শহরের মাঝামাঝি অবস্থিত নোভোজেলেন, খারকিভ অঞ্চলের সিঙ্কিভকা এবং দোনেৎস্কের কোস্তিয়ানতিনিভকা। গতকাল নতুন করে পূর্ব দোনেৎস্ক অঞ্চলের আরও একটি গ্রাম দখলদের দাবি করেছে রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। তবে স্কুচনে নামের গ্রামটির বিষয়ে বিস্তারিত জানানো হয়নি।
সাইবেরিয়ায় গতকাল শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে দেওয়া বক্তব্যে পুতিন বলেন, ‘বিশেষ করে কুরস্ক অঞ্চলে মানুষ চরম কষ্টের সম্মুখীন হচ্ছে। তবে শত্রুদের মূল উদ্দেশ্য সফল হয়নি। তারা দনবাস তথা দোনেৎস্ক ও লুহানস্কে আমাদের আক্রমণ থামাতে চেয়েছিল। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে দীর্ঘদিন ধরে দনবাসে আমাদের আক্রমণের এমন গতি ছিল না।’
চলতি বছরের ৬ আগস্ট রাশিয়ার কুরস্ক অঞ্চলে ঢুকে পড়ে ইউক্রেনীয় বাহিনী। এরই মধ্যে অঞ্চলটির ১ হাজার ৩০০ কিলোমিটারের বেশি এলাকার দখল নিয়েছে তারা। বিভিন্ন স্থানে টাঙানো হয়েছে ইউক্রেনের পতাকা। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর রাশিয়ার মাটিতে এ ধরনের হামলা এটিই প্রথম। এ ঘটনায় বেশ উজ্জীবিত হয় ইউক্রেন। দেশটির পক্ষ থেকে বলা হয়, তাদের হামলার লক্ষ্য ছিল পূর্ব ইউক্রেন থেকে রুশ বাহিনীকে তাড়ানোর ব্যবস্থা করা।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেন, ‘প্রতিশোধ কী জিনিস, তা অনুধাবন করবে রাশিয়া। তারা আমাদের ধ্বংস করতে চেয়েছিল। কিন্তু আমাদের ভূখণ্ডে তারা যা (দখলদারত্ব) করতে চেয়েছিল, সেটি এখন তাদের নিজ ভূখণ্ডেই ফিরে এসেছে। এখন বুঝুক তারা আসলে কী করেছে। ইউক্রেনীয়রা জানে কীভাবে তাদের লক্ষ্য অর্জন করতে হয়।’ রাশিয়ার কাছ থেকে দখল করা অঞ্চলগুলোকে ‘বিনিময় তহবিল’ হিসেবে বর্ণনা করে তিনি বলেন, ইউক্রেনে মস্কোর দখল করা অঞ্চলগুলোর সঙ্গে এগুলোর বিনিময় হতে পারে।
রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যমের তথ্য অনুযায়ী, যুদ্ধ শুরুর পর দেশটির সীমান্ত এলাকা থেকে এ পর্যন্ত প্রায় ১ লাখ ৩০ হাজার মানুষ পালিয়ে অন্যত্র আশ্রয় নিয়েছে। গতকালের অনুষ্ঠানে পুতিন বলেন, ‘আমাদের অবশ্যই সেই দস্যুদের মোকাবিলা করতে হবে, যারা রুশ ফেডারেশনের ভূখণ্ডে, বিশেষ করে কুরস্ক অঞ্চলে প্রবেশ করেছে, সীমান্ত এলাকার পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে।’
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, তাঁর দেশের সীমান্তে ইউক্রেনীয় বাহিনীর অনুপ্রবেশ রাশিয়ার যুদ্ধে অগ্রগতি থামাতে পারবে না। গতকাল সোমবার সাইবেরিয়ায় শিক্ষার্থীদের এক অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
ভ্লাদিমির পুতিন বলেন, তাঁর দেশের সেনারা পূর্ব ইউক্রেনের দিকে অগ্রসর হচ্ছে। এ ঘটনা প্রমাণ করে, রাশিয়ার কুরস্ক অঞ্চলে ইউক্রেনীয় বাহিনীর অনুপ্রবেশ ব্যর্থ হচ্ছে।
এমন সময়ে পুতিন এ মন্তব্য করলেন, যার কয়েক ঘণ্টা আগে ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভে ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা চালায় রুশ বাহিনী। এতে অন্তত তিনজন আহত হয়। এ ছাড়া অঞ্চলটির একটি মসজিদও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এর আগে গত শুক্রবার নতুন করে ইউক্রেনের তিনটি গ্রাম দখলে নেওয়ার দাবি করে রাশিয়া। রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের দাবি, ইউক্রেনের দোনেৎস্ক, লুহানস্ক ও খারকিভ অঞ্চলের তিনটি গ্রাম দখল করেছে তারা। গ্রামগুলো হচ্ছে দোনেৎস্ক ও পোকরোভস্ক শহরের মাঝামাঝি অবস্থিত নোভোজেলেন, খারকিভ অঞ্চলের সিঙ্কিভকা এবং দোনেৎস্কের কোস্তিয়ানতিনিভকা। গতকাল নতুন করে পূর্ব দোনেৎস্ক অঞ্চলের আরও একটি গ্রাম দখলদের দাবি করেছে রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। তবে স্কুচনে নামের গ্রামটির বিষয়ে বিস্তারিত জানানো হয়নি।
সাইবেরিয়ায় গতকাল শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে দেওয়া বক্তব্যে পুতিন বলেন, ‘বিশেষ করে কুরস্ক অঞ্চলে মানুষ চরম কষ্টের সম্মুখীন হচ্ছে। তবে শত্রুদের মূল উদ্দেশ্য সফল হয়নি। তারা দনবাস তথা দোনেৎস্ক ও লুহানস্কে আমাদের আক্রমণ থামাতে চেয়েছিল। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে দীর্ঘদিন ধরে দনবাসে আমাদের আক্রমণের এমন গতি ছিল না।’
চলতি বছরের ৬ আগস্ট রাশিয়ার কুরস্ক অঞ্চলে ঢুকে পড়ে ইউক্রেনীয় বাহিনী। এরই মধ্যে অঞ্চলটির ১ হাজার ৩০০ কিলোমিটারের বেশি এলাকার দখল নিয়েছে তারা। বিভিন্ন স্থানে টাঙানো হয়েছে ইউক্রেনের পতাকা। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর রাশিয়ার মাটিতে এ ধরনের হামলা এটিই প্রথম। এ ঘটনায় বেশ উজ্জীবিত হয় ইউক্রেন। দেশটির পক্ষ থেকে বলা হয়, তাদের হামলার লক্ষ্য ছিল পূর্ব ইউক্রেন থেকে রুশ বাহিনীকে তাড়ানোর ব্যবস্থা করা।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেন, ‘প্রতিশোধ কী জিনিস, তা অনুধাবন করবে রাশিয়া। তারা আমাদের ধ্বংস করতে চেয়েছিল। কিন্তু আমাদের ভূখণ্ডে তারা যা (দখলদারত্ব) করতে চেয়েছিল, সেটি এখন তাদের নিজ ভূখণ্ডেই ফিরে এসেছে। এখন বুঝুক তারা আসলে কী করেছে। ইউক্রেনীয়রা জানে কীভাবে তাদের লক্ষ্য অর্জন করতে হয়।’ রাশিয়ার কাছ থেকে দখল করা অঞ্চলগুলোকে ‘বিনিময় তহবিল’ হিসেবে বর্ণনা করে তিনি বলেন, ইউক্রেনে মস্কোর দখল করা অঞ্চলগুলোর সঙ্গে এগুলোর বিনিময় হতে পারে।
রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যমের তথ্য অনুযায়ী, যুদ্ধ শুরুর পর দেশটির সীমান্ত এলাকা থেকে এ পর্যন্ত প্রায় ১ লাখ ৩০ হাজার মানুষ পালিয়ে অন্যত্র আশ্রয় নিয়েছে। গতকালের অনুষ্ঠানে পুতিন বলেন, ‘আমাদের অবশ্যই সেই দস্যুদের মোকাবিলা করতে হবে, যারা রুশ ফেডারেশনের ভূখণ্ডে, বিশেষ করে কুরস্ক অঞ্চলে প্রবেশ করেছে, সীমান্ত এলাকার পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে।’
ইরানে মার্কিন বোমা হামলার এক দিন পর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে একটি পোস্ট দিয়েছেন। সেখানে তিনি লিখেছেন, বর্তমান ইরানি শাসকগোষ্ঠী যদি ‘ইরানকে আবারও মহান’ করতে না পারে, তবে শাসনব্যবস্থার পরিবর্তন হতেই পারে।
২৫ মিনিট আগেইরানে যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাব-প্রতিপত্তি গুঁড়িয়ে দিয়েছিল ১৯৭৯ সালের ইসলামি বিপ্লব। এ বিপ্লবের পর থেকে মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান প্রতিপক্ষে পরিণত হয়েছিল ইরান। এই বিপ্লবের মাধ্যমে পতন হয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র-সমর্থিত শাহ মোহাম্মদ রেজা পাহলভির সরকারের। বিপ্লবের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন আয়াতুল্লাহ...
৩৯ মিনিট আগেইসরায়েলি বিমানবাহিনী ইরানের রাজধানী তেহরানে অবস্থিত কুখ্যাত এভিন কারাগারে হামলা চালিয়েছে। এই হামলায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেছে কি না বা ক্ষয়ক্ষতির মাত্রা কতটা গুরুতর, তা এখনো স্পষ্ট নয়।
২ ঘণ্টা আগেইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর সঙ্গে কাজ করা একটি অ্যালুমিনিয়াম উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলা চালিয়েছে বলে দাবি করেছে হ্যাকটিভিস্ট গ্রুপ সাইবারইসনাদফ্রন্ট।
২ ঘণ্টা আগে