জার্মানিতে ২৬ সেপ্টেম্বর সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। অথচ, কোনো দল এখন পর্যন্ত পরিবেশকে গুরুত্ব দিয়ে তেমন কোন আলোচনা তোলেনি, ইশতেহার দেয়নি। বিষয়টি মানতে না পেরে টানা তিন সপ্তাহ ধরে অনশন চালিয়ে যাচ্ছেন কয়েকজন তরুণ।
ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসির বার্লিনে চ্যান্সেলর ভবনের কাছাকাছি তাবু বসিয়ে তাঁরা অনশন চালিয়ে যাচ্ছেন। হাতে আঁকা ব্যানারে পরিবেশের বর্তমান অবস্থা ও প্রত্যাশা তুলে ধরছেন। এদের মধ্যে ১৮ থেকে ২৭ বছর বয়সী ছয়জন রয়েছেন। অনশনকারীরা এরই মধ্যে দুর্বল বোধ করলেও আশ্বাস না পাওয়া পর্যন্ত অনশন চালিয়ে যাবেন বলে জানিয়েছেন।
এ তরুণদের অভিযোগ, প্রায়ই জার্মানি প্রায়ই বন্যা, ভূমিকম্পের মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগের মুখোমুখি হয়। সঠিক উদ্যোগ নিলে এসব দুর্যোগ মোকাবিলা বা ক্ষতি কমানো খুব বেশি কঠিন কাজ নয়। তবে দুই সপ্তাহ বাদে নির্বাচন হলেও কোনো দলের প্রার্থীই এ বিষয়ে তেমন কোন ইশতেহার বা বিজ্ঞানসম্মত সমাধান উপস্থাপন করতে পারেনি।' অনির্দিষ্টকালের অনশন' এর পরিণতি সম্পর্কে তাঁরা ভীত হলেও জলবায়ু পরিবর্তনের ব্যাপারে ভয় আরও বেশি বলেও তাঁরা উল্লেখ করেন। তাই তাঁরা এ সংগ্রাম করে যাচ্ছেন।
অনশনকারী জ্যাকব হেইঞ্জ (২৭) বলেন, 'আমি এটা করছি কারণ আমাদের সরকার তরুণ প্রজন্মকে ভবিষ্যৎ দুর্যোগ থেকে বাঁচাতে ব্যর্থ হচ্ছে যা অকল্পনীয় ও ভয়াবহ। আমরা পানি, খাদ্য এবং ভূমির মতো সম্পদ নিয়ে সংগ্রামের মুখোমুখি হতে যাচ্ছি। এরই মধ্যে পৃথিবীর অনেক মানুষ এ বাস্তবতার মুখোমুখি। তাই বাবা, মা ও বন্ধুদের জানিয়ে দিয়েছি যে আর দেখা নাও হতে পারে।' একই উদ্দেশ্যে ক্যাম্প থেকে দূরে আরও চারজন তাঁদের অনশনে যোগ দিয়েছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
অনশনকারীদের মুখপাত্র হান্না লুয়েবার্ট বলেন, 'জলবায়ু সংকট একটি রাজনৈতিক সংকট এবং হয়তো আমাদের গণতন্ত্রেরও একটি সংকট। কারণ, প্রতি চার বছর পরপর নির্বাচন এবং আমাদের সংসদের মধ্যে তদবিরকারীদের ব্যাপক প্রভাব এবং অর্থনৈতিক স্বার্থ প্রায়শই এই সত্যের দিকে নিয়ে যায় যে অর্থনৈতিক স্বার্থের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আমাদের সভ্যতা, আমাদের বেঁচে থাকা।'
অনশনকারীদের সঙ্গে এখন পর্যন্ত মাত্র একজন চ্যান্সেলর প্রার্থী (গ্রিন পার্টির অ্যানালেনা বেয়ারবক) ফোনে কথা বলেছেন। তিনি অনশনকারীদের অনশন প্রত্যাহারের আহ্বান জানালেও তা নাকচ করেছেন এ তরুণেরা। অন্য প্রার্থীরা যোগাযোগ করেননি বলেও তাঁরা হতাশা প্রকাশ করেন।
জার্মানিতে ২৬ সেপ্টেম্বর সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। অথচ, কোনো দল এখন পর্যন্ত পরিবেশকে গুরুত্ব দিয়ে তেমন কোন আলোচনা তোলেনি, ইশতেহার দেয়নি। বিষয়টি মানতে না পেরে টানা তিন সপ্তাহ ধরে অনশন চালিয়ে যাচ্ছেন কয়েকজন তরুণ।
ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসির বার্লিনে চ্যান্সেলর ভবনের কাছাকাছি তাবু বসিয়ে তাঁরা অনশন চালিয়ে যাচ্ছেন। হাতে আঁকা ব্যানারে পরিবেশের বর্তমান অবস্থা ও প্রত্যাশা তুলে ধরছেন। এদের মধ্যে ১৮ থেকে ২৭ বছর বয়সী ছয়জন রয়েছেন। অনশনকারীরা এরই মধ্যে দুর্বল বোধ করলেও আশ্বাস না পাওয়া পর্যন্ত অনশন চালিয়ে যাবেন বলে জানিয়েছেন।
এ তরুণদের অভিযোগ, প্রায়ই জার্মানি প্রায়ই বন্যা, ভূমিকম্পের মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগের মুখোমুখি হয়। সঠিক উদ্যোগ নিলে এসব দুর্যোগ মোকাবিলা বা ক্ষতি কমানো খুব বেশি কঠিন কাজ নয়। তবে দুই সপ্তাহ বাদে নির্বাচন হলেও কোনো দলের প্রার্থীই এ বিষয়ে তেমন কোন ইশতেহার বা বিজ্ঞানসম্মত সমাধান উপস্থাপন করতে পারেনি।' অনির্দিষ্টকালের অনশন' এর পরিণতি সম্পর্কে তাঁরা ভীত হলেও জলবায়ু পরিবর্তনের ব্যাপারে ভয় আরও বেশি বলেও তাঁরা উল্লেখ করেন। তাই তাঁরা এ সংগ্রাম করে যাচ্ছেন।
অনশনকারী জ্যাকব হেইঞ্জ (২৭) বলেন, 'আমি এটা করছি কারণ আমাদের সরকার তরুণ প্রজন্মকে ভবিষ্যৎ দুর্যোগ থেকে বাঁচাতে ব্যর্থ হচ্ছে যা অকল্পনীয় ও ভয়াবহ। আমরা পানি, খাদ্য এবং ভূমির মতো সম্পদ নিয়ে সংগ্রামের মুখোমুখি হতে যাচ্ছি। এরই মধ্যে পৃথিবীর অনেক মানুষ এ বাস্তবতার মুখোমুখি। তাই বাবা, মা ও বন্ধুদের জানিয়ে দিয়েছি যে আর দেখা নাও হতে পারে।' একই উদ্দেশ্যে ক্যাম্প থেকে দূরে আরও চারজন তাঁদের অনশনে যোগ দিয়েছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
অনশনকারীদের মুখপাত্র হান্না লুয়েবার্ট বলেন, 'জলবায়ু সংকট একটি রাজনৈতিক সংকট এবং হয়তো আমাদের গণতন্ত্রেরও একটি সংকট। কারণ, প্রতি চার বছর পরপর নির্বাচন এবং আমাদের সংসদের মধ্যে তদবিরকারীদের ব্যাপক প্রভাব এবং অর্থনৈতিক স্বার্থ প্রায়শই এই সত্যের দিকে নিয়ে যায় যে অর্থনৈতিক স্বার্থের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আমাদের সভ্যতা, আমাদের বেঁচে থাকা।'
অনশনকারীদের সঙ্গে এখন পর্যন্ত মাত্র একজন চ্যান্সেলর প্রার্থী (গ্রিন পার্টির অ্যানালেনা বেয়ারবক) ফোনে কথা বলেছেন। তিনি অনশনকারীদের অনশন প্রত্যাহারের আহ্বান জানালেও তা নাকচ করেছেন এ তরুণেরা। অন্য প্রার্থীরা যোগাযোগ করেননি বলেও তাঁরা হতাশা প্রকাশ করেন।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সম্প্রতি দাবি করেছেন, তিনি বিশ্বের বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক সংঘাত—যেমন ভারত-পাকিস্তান ও ইসরায়েল-ইরান সংঘর্ষ মীমাংসায় মুখ্য ভূমিকা রেখেছেন। তাঁর এসব বক্তব্য ঘিরে সারা বিশ্বে শুরু হয়েছে বিতর্ক, সংশয় এবং সামাজিক মাধ্যমে মজার সব মিমের বন্যা।
১৩ মিনিট আগেঅভিযুক্ত বিশাল যাদব নামের ওই ব্যক্তি ডকইয়ার্ড অধিদপ্তরের উচ্চপদস্থ ক্লার্ক হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের সঙ্গে সাম্প্রতিক সংঘাতের সময় ভারতের জনগণ ও নানা প্রতিষ্ঠান পাশে দাঁড়ানোয় দেশটির প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছে ইরান। ভারতে অবস্থিত ইরানি দূতাবাস এক বিবৃতিতে এই সহমর্মিতা ও সমর্থনের জন্য ধন্যবাদ জানায়।
১ ঘণ্টা আগেবিবিসি জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার সাবেক অভিজ্ঞ মহাকাশচারী পেগি হুইটসনের নেতৃত্বে গতকাল বুধবার অ্যাক্সিয়ম-৪ মিশন মহাকাশে যাত্রা শুরু করে।
২ ঘণ্টা আগে