তাইওয়ানের আকাশসীমায় প্রবেশ করেছে ২৭টি চীনা যুদ্ধবিমান। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি বার্তা সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে এই তথ্য জানিয়েছে। মার্কিন কংগ্রেসের নিম্নকক্ষের স্পিকার ন্যান্সি পেলোসি তাইওয়ান ত্যাগ করার পরপরই এই যুদ্ধবিমানগুলো তাইওয়ানের আকাশ সীমায় প্রবেশ করে।
তাইওয়ানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এক টুইটে এই বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। টুইটে বলা হয়েছে, ‘২৭টি চীনা যুদ্ধবিমান তাইওয়ানের আকাশসীমায় প্রবেশ করেছে।’
স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার রাত ১১টার দিকে তাইপে বিমানবন্দরে পৌঁছান। সেখানে দেশটির নেতৃবৃন্দ তাঁকে স্বাগত জানান। ন্যান্সি পেলোসির সংক্ষিপ্ত তাইওয়ান সফর শেষ হওয়ার প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই চীনের তরফ থেকে এমন কড়া পদক্ষেপ নেওয়া হলো।
এর আগে, যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসের নিম্নকক্ষের স্পিকার ন্যান্সি পেলোসির সফর ‘এক চীন’ নীতির গুরুতর লঙ্ঘন বলে ঘোষণা করে। চীন জানায়, এই সফর চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যকার ‘রাজনৈতিক সম্পর্কের মূলে গুরুতর আঘাত’।
বিশ্লেষকের বলছেন, পেলোসির তাইপে সফর চীন এবং যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যকার সম্পর্কের অবনতি ঘটাবে। পাশাপাশি এই সফর এই অঞ্চলে দীর্ঘমেয়াদি সামরিক সংঘাতের আগুন জ্বালিয়ে দিতে পারে।
চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, দেশটির তাইওয়ান বিষয়ক অফিস এবং চীনের ন্যাশনাল পিপলস কংগ্রেসের পক্ষ থেকে পেলোসির তাইওয়ানের প্রতিবাদে ১ হাজার ১৪৩ শব্দের এক বিশাল প্রতিবাদলিপি প্রকাশ করে। বিবৃতিতে বলা হয়, ‘মার্কিন হাউস স্পিকার ন্যান্সি পেলোসি চীনের বারবারের বিরোধিতা উপেক্ষা করে তাইওয়ানে সফরের এগিয়ে গেছেন। এই পদক্ষেপটি “এক-চীন” নীতি এবং চীন-মার্কিন যৌথ ঘোষণার তিনটি মূল শর্তের গুরুতর লঙ্ঘন।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘এই সফর চীনের সার্বভৌমত্ব এবং আঞ্চলিক অখণ্ডতার মারাত্মক অবমাননা এবং এটি চীন-মার্কিন সম্পর্কের রাজনৈতিক ভিত্তিকে মারাত্মকভাবে ধ্বংস করেছে এবং একটি বার্তা প্রেরণ করেছে। এই সফর তাইওয়ানের “স্বাধীনতাকামী বিচ্ছিন্নতাবাদী”—শক্তিকে মারাত্মকভাবে ভুল সংকেত।’
বিবৃতিতে চীন পেলোসির এই সফরকে দৃঢ়ভাবে প্রত্যাখ্যান করছে উল্লেখ করে বলা হয়, ‘চীন দৃঢ়ভাবে এই সফরের বিরোধিতা এবং তীব্র নিন্দা করছে এবং একই সঙ্গে মার্কিন পক্ষের কাছে গুরুতর বিষয় হিসেবে উপস্থাপন করছি।’
এদিকে, হংকংয়ে প্রধান নির্বাহী জন লি পেলোসির তাইওয়ান সফরের সমালোচনা করেছেন। তিনি বলেন, তাঁর সরকার তাইওয়ানের স্বাধীনতার বিষয়ে যেকোনো ধরনের ‘সমর্থনের’ বিরুদ্ধে অটল এবং ‘এক চীন’ নীতি নিয়ে একটি স্পষ্ট অবস্থান রয়েছে।
তাইওয়ানের আকাশসীমায় প্রবেশ করেছে ২৭টি চীনা যুদ্ধবিমান। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি বার্তা সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে এই তথ্য জানিয়েছে। মার্কিন কংগ্রেসের নিম্নকক্ষের স্পিকার ন্যান্সি পেলোসি তাইওয়ান ত্যাগ করার পরপরই এই যুদ্ধবিমানগুলো তাইওয়ানের আকাশ সীমায় প্রবেশ করে।
তাইওয়ানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এক টুইটে এই বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। টুইটে বলা হয়েছে, ‘২৭টি চীনা যুদ্ধবিমান তাইওয়ানের আকাশসীমায় প্রবেশ করেছে।’
স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার রাত ১১টার দিকে তাইপে বিমানবন্দরে পৌঁছান। সেখানে দেশটির নেতৃবৃন্দ তাঁকে স্বাগত জানান। ন্যান্সি পেলোসির সংক্ষিপ্ত তাইওয়ান সফর শেষ হওয়ার প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই চীনের তরফ থেকে এমন কড়া পদক্ষেপ নেওয়া হলো।
এর আগে, যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসের নিম্নকক্ষের স্পিকার ন্যান্সি পেলোসির সফর ‘এক চীন’ নীতির গুরুতর লঙ্ঘন বলে ঘোষণা করে। চীন জানায়, এই সফর চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যকার ‘রাজনৈতিক সম্পর্কের মূলে গুরুতর আঘাত’।
বিশ্লেষকের বলছেন, পেলোসির তাইপে সফর চীন এবং যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যকার সম্পর্কের অবনতি ঘটাবে। পাশাপাশি এই সফর এই অঞ্চলে দীর্ঘমেয়াদি সামরিক সংঘাতের আগুন জ্বালিয়ে দিতে পারে।
চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, দেশটির তাইওয়ান বিষয়ক অফিস এবং চীনের ন্যাশনাল পিপলস কংগ্রেসের পক্ষ থেকে পেলোসির তাইওয়ানের প্রতিবাদে ১ হাজার ১৪৩ শব্দের এক বিশাল প্রতিবাদলিপি প্রকাশ করে। বিবৃতিতে বলা হয়, ‘মার্কিন হাউস স্পিকার ন্যান্সি পেলোসি চীনের বারবারের বিরোধিতা উপেক্ষা করে তাইওয়ানে সফরের এগিয়ে গেছেন। এই পদক্ষেপটি “এক-চীন” নীতি এবং চীন-মার্কিন যৌথ ঘোষণার তিনটি মূল শর্তের গুরুতর লঙ্ঘন।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘এই সফর চীনের সার্বভৌমত্ব এবং আঞ্চলিক অখণ্ডতার মারাত্মক অবমাননা এবং এটি চীন-মার্কিন সম্পর্কের রাজনৈতিক ভিত্তিকে মারাত্মকভাবে ধ্বংস করেছে এবং একটি বার্তা প্রেরণ করেছে। এই সফর তাইওয়ানের “স্বাধীনতাকামী বিচ্ছিন্নতাবাদী”—শক্তিকে মারাত্মকভাবে ভুল সংকেত।’
বিবৃতিতে চীন পেলোসির এই সফরকে দৃঢ়ভাবে প্রত্যাখ্যান করছে উল্লেখ করে বলা হয়, ‘চীন দৃঢ়ভাবে এই সফরের বিরোধিতা এবং তীব্র নিন্দা করছে এবং একই সঙ্গে মার্কিন পক্ষের কাছে গুরুতর বিষয় হিসেবে উপস্থাপন করছি।’
এদিকে, হংকংয়ে প্রধান নির্বাহী জন লি পেলোসির তাইওয়ান সফরের সমালোচনা করেছেন। তিনি বলেন, তাঁর সরকার তাইওয়ানের স্বাধীনতার বিষয়ে যেকোনো ধরনের ‘সমর্থনের’ বিরুদ্ধে অটল এবং ‘এক চীন’ নীতি নিয়ে একটি স্পষ্ট অবস্থান রয়েছে।
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আকস্মিক সামরিক হামলার পর তার ‘মেক আমেরিকা গ্রেট অ্যাগেইন’ (এমএজিএ) শিবিরের রক্ষণশীল গণমাধ্যম ও প্রভাবশালী মহলে বিভেদ দেখা দিয়েছে।
২২ মিনিট আগেইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে উত্তর কোরিয়া। উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র বলেছেন, এই হামলা জাতিসংঘ সনদের লঙ্ঘন এবং মধ্যপ্রাচ্যের বর্তমান উত্তেজনার জন্য ইসরায়েলের ‘অবিরাম যুদ্ধবাজ পদক্ষেপ ও আঞ্চলিক সম্প্রসারণ’ দায়ী।
১ ঘণ্টা আগেইরানে যুক্তরাষ্ট্রের সরাসরি হামলায় ব্যাপক ক্ষোভ ছড়িয়েছে ইরানিদের মধ্যে। ইরান এই হামলার মোক্ষম জবাব দেবে বলে আশা করছেন তারা। গতকাল রোববার হাজার হাজার ক্ষুব্ধ জনতা রাজপথে নেমে আসেন। ইরানের পতাকা ও বিভিন্ন স্লোগান সংবলিত প্ল্যাকার্ড নিয়ে রাজধানী তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারে জড়ো হন তারা।
২ ঘণ্টা আগেইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া। যদিও ক্রেমলিন সরাসরি কোনো মন্তব্য করেনি, তবে রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন ও জাতিসংঘের সনদ লঙ্ঘনের শামিল বলে উল্লেখ করেছে।
২ ঘণ্টা আগে