ওয়াশিংটন সফররত চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই বলেছেন, চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের সঙ্গে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের বৈঠক আয়োজনের বিষয়টি খুব একটা সহজ হবে না। মূলত যুক্তরাষ্ট্রের সানফ্রান্সিসকোয় অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অর্থনৈতিক সহযোগিতা শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে সি চিন পিংয়ের সঙ্গে বাইডেনের বৈঠকের আয়োজন করা যায় কি না, সে বিষয়টিই খতিয়ে দেখতে এসেছিলেন ওয়াং ই।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওয়াং ই আজ রোববার সি-বাইডেন সম্ভাব্য বৈঠকের বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করতে গিয়ে বলেন, সানফ্রান্সিসকো শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে বৈঠক আয়োজনের পথ খুব একটা সহজ হবে না।
গত বৃহস্পতিবার ওয়াশিংটন সফরে যান ওয়াং ই। সফরকালে তিনি মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন ও বাইডেন প্রশাসনের অন্যান্য শীর্ষ কর্মকর্তার সঙ্গে বৈঠক করেন। এসব আলোচনার উদ্দেশ্য মূলত এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অর্থনৈতিক সহযোগিতা শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে সি চিন পিংয়ের সঙ্গে বাইডেনের বৈঠক আয়োজনের বিষয়টি নিশ্চিত করা।
সাম্প্রতিক সময়ে চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, ভূরাজনৈতিক দ্বন্দ্ব তীব্র হয়েছে। দুই দেশই একে অপরের ওপর নিষেধাজ্ঞা ও পাল্টা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করছে। সব মিলিয়ে দুই দেশের সম্পর্ক যখন তলানিতে, তখন দুই দেশের শীর্ষ নেতার সম্ভাব্য বৈঠক আশার আলো দেখাচ্ছিল সম্পর্ক উন্নয়নের। কিন্তু ওয়াং ই’র এই মন্তব্য সেই আশার গুড়ে বালি ঢেলে দিয়েছে।
এর আগে সি চিন পিং জানিয়েছিলেন, চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যকার মতভেদ দূর করতে এবং বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় একযোগে কাজ করতে প্রস্তুত বেইজিং। গত সপ্তাহে চীন-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক নিয়ে কাজ করা নিউইয়র্কভিত্তিক থিংক ট্যাংক কমিটি অন ইউনাইটেড স্টেটস-চায়না রিলেশনসের নৈশভোজে পাঠানো এক চিঠিতে চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং এ কথা জানান।
চিঠিতে সি চিন পিং বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র ও চীন দুই দেশের মধ্যে একটি সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারবে কি পারবে না, তার ওপর নির্ভর করবে বিশ্বের অনেক কিছুই।’ চিঠিতে সি দুই দেশের মধ্যে স্থিতিশীল সম্পর্ক গড়ে তোলার প্রতি জোর দেন। তিনি বলেন, দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক গড়ে উঠবে পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ, শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান ও উভয়ের স্বার্থ সমানভাবে রক্ষিত হয় এমন সুযোগ তৈরি করার মূলনীতির ভিত্তিতে।
ওয়াশিংটন সফররত চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই বলেছেন, চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের সঙ্গে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের বৈঠক আয়োজনের বিষয়টি খুব একটা সহজ হবে না। মূলত যুক্তরাষ্ট্রের সানফ্রান্সিসকোয় অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অর্থনৈতিক সহযোগিতা শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে সি চিন পিংয়ের সঙ্গে বাইডেনের বৈঠকের আয়োজন করা যায় কি না, সে বিষয়টিই খতিয়ে দেখতে এসেছিলেন ওয়াং ই।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওয়াং ই আজ রোববার সি-বাইডেন সম্ভাব্য বৈঠকের বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করতে গিয়ে বলেন, সানফ্রান্সিসকো শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে বৈঠক আয়োজনের পথ খুব একটা সহজ হবে না।
গত বৃহস্পতিবার ওয়াশিংটন সফরে যান ওয়াং ই। সফরকালে তিনি মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন ও বাইডেন প্রশাসনের অন্যান্য শীর্ষ কর্মকর্তার সঙ্গে বৈঠক করেন। এসব আলোচনার উদ্দেশ্য মূলত এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অর্থনৈতিক সহযোগিতা শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে সি চিন পিংয়ের সঙ্গে বাইডেনের বৈঠক আয়োজনের বিষয়টি নিশ্চিত করা।
সাম্প্রতিক সময়ে চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, ভূরাজনৈতিক দ্বন্দ্ব তীব্র হয়েছে। দুই দেশই একে অপরের ওপর নিষেধাজ্ঞা ও পাল্টা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করছে। সব মিলিয়ে দুই দেশের সম্পর্ক যখন তলানিতে, তখন দুই দেশের শীর্ষ নেতার সম্ভাব্য বৈঠক আশার আলো দেখাচ্ছিল সম্পর্ক উন্নয়নের। কিন্তু ওয়াং ই’র এই মন্তব্য সেই আশার গুড়ে বালি ঢেলে দিয়েছে।
এর আগে সি চিন পিং জানিয়েছিলেন, চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যকার মতভেদ দূর করতে এবং বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় একযোগে কাজ করতে প্রস্তুত বেইজিং। গত সপ্তাহে চীন-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক নিয়ে কাজ করা নিউইয়র্কভিত্তিক থিংক ট্যাংক কমিটি অন ইউনাইটেড স্টেটস-চায়না রিলেশনসের নৈশভোজে পাঠানো এক চিঠিতে চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং এ কথা জানান।
চিঠিতে সি চিন পিং বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র ও চীন দুই দেশের মধ্যে একটি সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারবে কি পারবে না, তার ওপর নির্ভর করবে বিশ্বের অনেক কিছুই।’ চিঠিতে সি দুই দেশের মধ্যে স্থিতিশীল সম্পর্ক গড়ে তোলার প্রতি জোর দেন। তিনি বলেন, দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক গড়ে উঠবে পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ, শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান ও উভয়ের স্বার্থ সমানভাবে রক্ষিত হয় এমন সুযোগ তৈরি করার মূলনীতির ভিত্তিতে।
বিদেশে জন্ম নেওয়া ৮৬ লাখ অস্ট্রেলিয়ানের মধ্যে শুধু চীনেই জন্মগ্রহণকারীর সংখ্যা ৭ লাখ ১২০। এর আগে ২০১৯ সালে এই সংখ্যা ছিল ৬ লাখ ৬১ হাজার। করোনা মহামারির সময় (২০২০ ও ২০২১ সাল) সীমান্ত বন্ধ থাকায় চীনে জন্মগ্রহণকারী অস্ট্রেলিয়ান শিশুর সংখ্যা তুলনামূলক বেশ কম ছিল।
১ ঘণ্টা আগেডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয় মেয়াদে মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন ১০০ দিন হলো। সম্প্রতি তিনি বেশ জমকালোভাবেই তাঁর ১০০তম দিন পূর্তি উদ্যাপন করেছেন। অনুষ্ঠানে তিনি অভিযোগ করেছেন, তাঁর ক্ষমতা কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। তবে কোনো কিছুই তাঁকে ‘থামাতে পারবে না।’
২ ঘণ্টা আগেএকজন স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠাতা সম্প্রতি ভারতে একটি পাসপোর্ট অফিসে গিয়েছিলেন। সেখানে থ্রি–কোয়ার্টার পরার কারণে এক যুবককে ভেতরে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি বলে একটি ভিডিও তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন। এরপরই এ নিয়ে আলোচনা–সমালোচনার ঝড় বয়ে যাচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেগত ১২ বছরেরও বেশি সময় ধরে খেমকাকে মূলত ‘লো–প্রোফাইল’ বা কম গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত দপ্তরগুলোতেই পদায়ন করা হয়েছে। কর্মজীবনে তিনি চারবার শুধু রাজ্য সরকারের আর্কাইভস দপ্তরেই কাজ করেছে। চারবারের তিনবারই বিজেপি নেতৃত্বাধীন সরকারের আমলে।
৩ ঘণ্টা আগে