অনলাইন ডেস্ক
চলতি বছরই বিশ্বের দরিদ্রতম ৭৫টি দেশ চীনের কাছে রেকর্ড পরিমাণ ঋণ পরিশোধ করতে যাচ্ছে। অস্ট্রেলীয় থিংকট্যাংক লোই ইনস্টিটিউটের সাম্প্রতিক এক বিশ্লেষণে এমন আশঙ্কার কথা জানানো হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির হিসাব অনুযায়ী, শুধু ওই ৭৫টি দেশের কাছ থেকেই চীন এই বছর পাবে ২২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
এই ঋণের বড় অংশই চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের উদ্যোগে চালু হওয়া ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ’ (বিআরআই)-এর আওতায় উন্নয়নশীল দেশগুলোর অবকাঠামো প্রকল্পে বিনিয়োগ হিসেবে দেওয়া হয়েছিল। সড়ক, সেতু, হাসপাতাল থেকে শুরু করে বিমানবন্দর ও সমুদ্রবন্দর পর্যন্ত নানা খাতে এই ঋণ দেওয়া হয়েছিল।
২০১৬ সালে চীন সর্বোচ্চ ৫০ বিলিয়ন ডলার পর্যন্ত ঋণ দিয়েছিল—যা সেই বছর ঋণদাতা সব পশ্চিমা দেশগুলোর সম্মিলিত পরিমাণের চেয়েও বেশি ছিল। কিন্তু এখন চীনকে ঋণ পরিশোধের সময় হয়েছে এবং এই পরিশোধের বিষয়টি ঋণ নেওয়া দেশগুলোর জন্য একটি বড় চাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
লোই ইনস্টিটিউট বলছে, এই দশকের বাকি সময় জুড়ে চীন আর ঋণদাতা হিসেবে নয়, বরং ঋণ আদায়কারী হিসেবে সামনে থাকবে।
চীনের ঋণ পরিশোধের এই চাপের ফলে দরিদ্র দেশগুলোর স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও জলবায়ু পরিবর্তন প্রতিরোধে ব্যয় সংকুচিত হচ্ছে। বিশেষ করে, বিশ্বজুড়ে যখন অর্থনৈতিক মন্দা চলমান, তখন চীনের পক্ষ থেকে নতুন ঋণ কমে আসছে, আর আগের ঋণ পরিশোধের চাপ তৈরি হয়েছে।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, চীনের এই ঋণ প্রদান নিয়ে শুরু থেকেই উদ্বেগ ছিল—বিশেষ করে ‘ঋণের ফাঁদ’ নিয়ে। তবে বেইজিং বরাবরই এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে। অনেক দেশ আবার বলছে, চীন এমন সময় ঋণ দিয়েছে, যখন অন্যরা পিছিয়ে গিয়েছিল। ফলে তারা চীনকে বেশি নির্ভরযোগ্য মনে করে।
তবে লোই ইনস্টিটিউটের রিপোর্টটি সতর্ক করেছে, এই ঋণ এখন রাজনৈতিক চাপ তৈরির মাধ্যম হিসেবেও ব্যবহৃত হতে পারে। যেমন—হন্ডুরাস, নিকারাগুয়া, সলোমন দ্বীপপুঞ্জ, বুরকিনা ফাসো ও ডোমিনিকান রিপাবলিকের মতো দেশগুলো সম্প্রতি তাইওয়ানের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করে বেইজিংকে স্বীকৃতি দিয়েছে। তাই এই দেশগুলোকে চীন বড় অঙ্কের ঋণ দিয়েছে।
চলতি বছরই বিশ্বের দরিদ্রতম ৭৫টি দেশ চীনের কাছে রেকর্ড পরিমাণ ঋণ পরিশোধ করতে যাচ্ছে। অস্ট্রেলীয় থিংকট্যাংক লোই ইনস্টিটিউটের সাম্প্রতিক এক বিশ্লেষণে এমন আশঙ্কার কথা জানানো হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির হিসাব অনুযায়ী, শুধু ওই ৭৫টি দেশের কাছ থেকেই চীন এই বছর পাবে ২২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
এই ঋণের বড় অংশই চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের উদ্যোগে চালু হওয়া ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ’ (বিআরআই)-এর আওতায় উন্নয়নশীল দেশগুলোর অবকাঠামো প্রকল্পে বিনিয়োগ হিসেবে দেওয়া হয়েছিল। সড়ক, সেতু, হাসপাতাল থেকে শুরু করে বিমানবন্দর ও সমুদ্রবন্দর পর্যন্ত নানা খাতে এই ঋণ দেওয়া হয়েছিল।
২০১৬ সালে চীন সর্বোচ্চ ৫০ বিলিয়ন ডলার পর্যন্ত ঋণ দিয়েছিল—যা সেই বছর ঋণদাতা সব পশ্চিমা দেশগুলোর সম্মিলিত পরিমাণের চেয়েও বেশি ছিল। কিন্তু এখন চীনকে ঋণ পরিশোধের সময় হয়েছে এবং এই পরিশোধের বিষয়টি ঋণ নেওয়া দেশগুলোর জন্য একটি বড় চাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
লোই ইনস্টিটিউট বলছে, এই দশকের বাকি সময় জুড়ে চীন আর ঋণদাতা হিসেবে নয়, বরং ঋণ আদায়কারী হিসেবে সামনে থাকবে।
চীনের ঋণ পরিশোধের এই চাপের ফলে দরিদ্র দেশগুলোর স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও জলবায়ু পরিবর্তন প্রতিরোধে ব্যয় সংকুচিত হচ্ছে। বিশেষ করে, বিশ্বজুড়ে যখন অর্থনৈতিক মন্দা চলমান, তখন চীনের পক্ষ থেকে নতুন ঋণ কমে আসছে, আর আগের ঋণ পরিশোধের চাপ তৈরি হয়েছে।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, চীনের এই ঋণ প্রদান নিয়ে শুরু থেকেই উদ্বেগ ছিল—বিশেষ করে ‘ঋণের ফাঁদ’ নিয়ে। তবে বেইজিং বরাবরই এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে। অনেক দেশ আবার বলছে, চীন এমন সময় ঋণ দিয়েছে, যখন অন্যরা পিছিয়ে গিয়েছিল। ফলে তারা চীনকে বেশি নির্ভরযোগ্য মনে করে।
তবে লোই ইনস্টিটিউটের রিপোর্টটি সতর্ক করেছে, এই ঋণ এখন রাজনৈতিক চাপ তৈরির মাধ্যম হিসেবেও ব্যবহৃত হতে পারে। যেমন—হন্ডুরাস, নিকারাগুয়া, সলোমন দ্বীপপুঞ্জ, বুরকিনা ফাসো ও ডোমিনিকান রিপাবলিকের মতো দেশগুলো সম্প্রতি তাইওয়ানের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করে বেইজিংকে স্বীকৃতি দিয়েছে। তাই এই দেশগুলোকে চীন বড় অঙ্কের ঋণ দিয়েছে।
ইরানের শাহেদ ড্রোনের নকশা ব্যবহার করে এই ড্রোন উৎপাদনের জন্য বিশাল এক কারখানা নির্মাণ করেছে রাশিয়া। তাতারস্তান অঞ্চলের আলাবুগা শিল্প এলাকায় অবস্থিত এই কারখানা বর্তমানে রাশিয়ার সবচেয়ে বড় ড্রোন উৎপাদন কেন্দ্র।
৪ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের নিরাপত্তা মন্ত্রিসভা গাজা সিটির নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পরিকল্পনা অনুমোদন করেছে। প্রায় দুই বছর ধরে চলমান যুদ্ধের মধ্যে এই সিদ্ধান্তের ফলে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে সামরিক অভিযান আরও বিস্তৃত হবে। শুক্রবার এই সিদ্ধান্ত দেশি-বিদেশি মহলে নতুন করে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছে...
৬ ঘণ্টা আগেগাজায় চলমান যুদ্ধ, অর্থনৈতিক বিপর্যয় এবং খাদ্যসহ জরুরি পণ্যের তীব্র সংকটের মধ্যে সাধারণ মানুষের বেঁচে থাকার লড়াই আরও কঠিন হয়ে উঠেছে। ব্যাংকগুলো দীর্ঘদিন বন্ধ, স্থানীয় বাজারে ডিজিটাল লেনদেনও প্রায় অগ্রহণযোগ্য।
৬ ঘণ্টা আগেভারতীয় পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের পর সম্পর্কে টানাপোড়েন সৃষ্টি হয়েছে। এর মধ্যেই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপ হয়েছে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। আজ শুক্রবার (৮ আগস্ট) সাম্প্রতিক নানা বিষয়ে কথা হয় এই দুই নেতার।
৭ ঘণ্টা আগে