পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোতে জন্মহারের বিষয়টি ক্রমেই ভয়াবহ সংকটে পরিণত হয়েছে। বিশেষ করে চীন, জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ায় জন্মহার এত কম যে, বিষয়টি দেশগুলোর নীতি নির্ধারকদের মাথাব্যথায় পরিণত হয়েছে। এর মূল কারণ হিসেবে বিশ্লেষকেরা জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধিকে চিহ্নিত করেছেন। এর ফলাফল হিসেবে ২০২৩ সালেও বিশ্বের সবচেয়ে কম জন্মহার ছিল দক্ষিণ কোরিয়ায়।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, আজ বুধবার প্রকাশিত দক্ষিণ কোরিয়ার পরিসংখ্যান বিভাগের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে—২০২২ সালে দেশটিতে নারীদের সন্তান জন্মদানের হার ছিল গড়ে ০ দশমিক ৭৮ শতাংশ। যা ২০২৩ সালে আরও কমে নেমে যায় ০ দশমিক ৭২ শতাংশে।
কেবল গত বছরেই দক্ষিণ কোরিয়ার জন্মহার এমন নিচু, তা কিন্তু নয়। ২০১৮ সাল থেকেই দক্ষিণ কোরিয়ার জন্মহার ১ শতাংশেরও নিচে রয়েছে। অর্থাৎ, টানা ৬ বছর ধরে দেশটির জন্মহার ১ শতাংশের নিচে। অথচ, কোনো একটি দেশের জনসংখ্যার পরিমাণ স্থির রাখতে চাইলেও প্রতিটি নারীর ক্ষেত্রে সন্তান জন্মদানের হার হওয়া প্রয়োজন ২ দশমিক ১ শতাংশ।
দক্ষিণ কোরিয়ার নারীরা নিজেদের ক্যারিয়ার ও আর্থিক অবস্থার ওপর বাড়তি চাপ সৃষ্টি করতে চান না। ফলে দক্ষিণ কোরিয়ার নারীদের মধ্যে বিয়ে ও সন্তান জন্মদানে অনীহা দেখা দিয়েছে। ৫ কোটি ১০ লাখ জনসংখ্যার দেশটিতে বাড়িভাড়া ও জীবনযাপনের অন্যান্য খরচ অনেক বেশি। আর এর মধ্যে রাজধানী সিউল সবচেয়ে বেশি ব্যয়বহুল।
তবে কেবল ২০২৩ সালেই নয়, চলতি বছর অর্থাৎ ২০২৪ সালেও দক্ষিণ কোরিয়ায় শিশু জন্মহার আরও কমতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। অনুমান করা হচ্ছে, ২০২৪ সালে দেশটিতে শিশু জন্মদানের হার হতে পারে ০ দশমিক ৬৮ শতাংশ এবং সিউলে এই হার হবে ০ দশমিক ৫৫ শতাংশ।
এদিকে, জনসংখ্যা হ্রাসের বিষয়টি এখন দক্ষিণ কোরিয়ার রাজনীতিবিদদের জন্য অন্যতম রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে পরিগণিত হচ্ছে। আগামী এপ্রিলে দেশটিতে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া নির্বাচনকে সামনে রেখে রাজনৈতিক দলগুলো জন্মহার বৃদ্ধির লক্ষ্যে কাজ করার ঘোষণা দিয়েছে। দলগুলোর নির্বাচনী ইশতেহারে দেশব্যাপী আবাসন ও শিক্ষা খাতে খরচ কমানো ও বিভিন্ন প্রণোদনার প্রদানের সুযোগ দেওয়ার অঙ্গীকার করেছে।
পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোতে জন্মহারের বিষয়টি ক্রমেই ভয়াবহ সংকটে পরিণত হয়েছে। বিশেষ করে চীন, জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ায় জন্মহার এত কম যে, বিষয়টি দেশগুলোর নীতি নির্ধারকদের মাথাব্যথায় পরিণত হয়েছে। এর মূল কারণ হিসেবে বিশ্লেষকেরা জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধিকে চিহ্নিত করেছেন। এর ফলাফল হিসেবে ২০২৩ সালেও বিশ্বের সবচেয়ে কম জন্মহার ছিল দক্ষিণ কোরিয়ায়।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, আজ বুধবার প্রকাশিত দক্ষিণ কোরিয়ার পরিসংখ্যান বিভাগের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে—২০২২ সালে দেশটিতে নারীদের সন্তান জন্মদানের হার ছিল গড়ে ০ দশমিক ৭৮ শতাংশ। যা ২০২৩ সালে আরও কমে নেমে যায় ০ দশমিক ৭২ শতাংশে।
কেবল গত বছরেই দক্ষিণ কোরিয়ার জন্মহার এমন নিচু, তা কিন্তু নয়। ২০১৮ সাল থেকেই দক্ষিণ কোরিয়ার জন্মহার ১ শতাংশেরও নিচে রয়েছে। অর্থাৎ, টানা ৬ বছর ধরে দেশটির জন্মহার ১ শতাংশের নিচে। অথচ, কোনো একটি দেশের জনসংখ্যার পরিমাণ স্থির রাখতে চাইলেও প্রতিটি নারীর ক্ষেত্রে সন্তান জন্মদানের হার হওয়া প্রয়োজন ২ দশমিক ১ শতাংশ।
দক্ষিণ কোরিয়ার নারীরা নিজেদের ক্যারিয়ার ও আর্থিক অবস্থার ওপর বাড়তি চাপ সৃষ্টি করতে চান না। ফলে দক্ষিণ কোরিয়ার নারীদের মধ্যে বিয়ে ও সন্তান জন্মদানে অনীহা দেখা দিয়েছে। ৫ কোটি ১০ লাখ জনসংখ্যার দেশটিতে বাড়িভাড়া ও জীবনযাপনের অন্যান্য খরচ অনেক বেশি। আর এর মধ্যে রাজধানী সিউল সবচেয়ে বেশি ব্যয়বহুল।
তবে কেবল ২০২৩ সালেই নয়, চলতি বছর অর্থাৎ ২০২৪ সালেও দক্ষিণ কোরিয়ায় শিশু জন্মহার আরও কমতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। অনুমান করা হচ্ছে, ২০২৪ সালে দেশটিতে শিশু জন্মদানের হার হতে পারে ০ দশমিক ৬৮ শতাংশ এবং সিউলে এই হার হবে ০ দশমিক ৫৫ শতাংশ।
এদিকে, জনসংখ্যা হ্রাসের বিষয়টি এখন দক্ষিণ কোরিয়ার রাজনীতিবিদদের জন্য অন্যতম রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে পরিগণিত হচ্ছে। আগামী এপ্রিলে দেশটিতে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া নির্বাচনকে সামনে রেখে রাজনৈতিক দলগুলো জন্মহার বৃদ্ধির লক্ষ্যে কাজ করার ঘোষণা দিয়েছে। দলগুলোর নির্বাচনী ইশতেহারে দেশব্যাপী আবাসন ও শিক্ষা খাতে খরচ কমানো ও বিভিন্ন প্রণোদনার প্রদানের সুযোগ দেওয়ার অঙ্গীকার করেছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, রাশিয়ার দখলে থাকা ইউক্রেনের কিছু এলাকা ফেরত আনার চেষ্টা করবেন তিনি। আগামী শুক্রবার আলাস্কায় রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে তাঁর বৈঠক হওয়ার কথা। এক সংবাদ সম্মেলনে ট্রাম্প বলেছেন, ‘রাশিয়া ইউক্রেনের মূল ভূমির বড় অংশ দখল করেছে।
১ ঘণ্টা আগেনিউইয়র্কের লং আইল্যান্ডের পূর্ব প্রান্তে অবস্থিত মনটক এলাকাটি একসময় ছিল শান্তশিষ্ট ছেলেদের একটি গ্রাম। এখন অবশ্য তা রূপ নিয়েছে বিলাসবহুল ছুটি কাটানোর কেন্দ্রস্থলে। সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সারদের ভিড় এবং জমজমাট রাতের জীবন এলাকাটির পুরোনো চেহারা দ্রুত বদলে দিচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেএভারেস্টের ভিড় কমাতে নেপাল সরকার দেশটির পশ্চিমাঞ্চলের দুর্গম ও অনাবিষ্কৃত আরও ৯৭টি শৃঙ্গ পর্বতারোহীদের জন্য উন্মুক্ত করে দিয়েছে। আশা করা হচ্ছে, নতুন উদ্যোগের ফলে এভারেস্টের ওপর চাপ কমবে এবং পর্যটন থেকে আয় দূরবর্তী দরিদ্র অঞ্চলেও পৌঁছাবে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানী ওয়াশিংটন ডিসি থেকে গৃহহীন মানুষদের উচ্ছেদ করতে কঠোর পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। প্রতিরক্ষা বিভাগের এক কর্মকর্তার বরাতে জানা গেছে, আজ সোমবার (১১ আগস্ট) রাজধানীতে কয়েক শ ন্যাশনাল গার্ড সদস্য মোতায়েনের প্রস্তুতি নিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী।
৫ ঘণ্টা আগে