আবারও ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালিয়েছে উত্তর কোরিয়া। রোববার (২৫ সেপ্টেম্বর) দেশটির পূর্ব উপকূলে এই ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালায় দেশটি। দক্ষিণ কোরিয়ার সেনাবাহিনী এমন দাবি করছে বলে জানায় বিবিসি।
দক্ষিণ কোরিয়ার সেনাবাহিনী জানায়, রোববার উত্তর পিয়ংইয়ং প্রদেশের তাইচন এলাকা থেকে স্থানীয় সময় সকাল ৭টার ঠিক আগে একটি স্বল্প পাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ করা হয়। তবে এই ক্ষেপণাস্ত্রের বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানা যায়নি।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যৌথ মহড়ায় অংশ নিতে মার্কিন বিমানবাহী রণতরি দক্ষিণ কোরিয়ায় পৌঁছানোর পর এবং সিউলে মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসের সফরের আগে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণের এ ঘটনা ঘটল। একে ‘মারাত্মক উসকানি’ বলছে দক্ষিণ কোরিয়া।
অবশ্য দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম আগেই জানিয়েছিল, তার প্রতিবেশী দেশটি একটি সাবমেরিন থেকে উৎক্ষেপণের মাধ্যমে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছে। তবে উত্তর কোরিয়াকে ব্যালিস্টিক ও পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা থেকে নিষিদ্ধ করেছে জাতিসংঘ।
এদিকে জাপানের কোস্ট গার্ডও উৎক্ষেপণের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। পাশাপাশি সাগরে চলাচলরত জাহাজগুলোকে ‘সতর্ক থাকতে’ বলা হয়েছে। ক্ষেপণাস্ত্রটি নিজেদের একচেটিয়া অর্থনৈতিক অঞ্চলের বাইরে পড়েছে বলে মনে করছে কোস্ট গার্ড।
এর আগে শুক্রবার দক্ষিণ কোরিয়ার পূর্ব উপকূলে যৌথ মহড়ায় অংশ নিতে মার্কিন বিমানবাহী রণতরি ইউএসএস রোনাল্ড রিগান দক্ষিণ কোরিয়ার বন্দরনগর বুসানে নোঙর করে। এই মহড়া ‘কোরীয় উপদ্বীপে শান্তি ও স্থিতিশীলতার স্বার্থে’ অনুষ্ঠিত হবে বলে দাবি দক্ষিণ কোরিয়ার নৌবাহিনীর।
এ ছাড়া আগামী কয়েক দিনের মধ্যে মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস এই অঞ্চলে ভ্রমণের অংশ হিসেবে দক্ষিণ কোরিয়া সফর করবেন। এই সফরে জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবের শেষকৃত্যেও অংশ নেওয়ার কথা রয়েছে কমলা হ্যারিসের।
আবারও ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালিয়েছে উত্তর কোরিয়া। রোববার (২৫ সেপ্টেম্বর) দেশটির পূর্ব উপকূলে এই ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালায় দেশটি। দক্ষিণ কোরিয়ার সেনাবাহিনী এমন দাবি করছে বলে জানায় বিবিসি।
দক্ষিণ কোরিয়ার সেনাবাহিনী জানায়, রোববার উত্তর পিয়ংইয়ং প্রদেশের তাইচন এলাকা থেকে স্থানীয় সময় সকাল ৭টার ঠিক আগে একটি স্বল্প পাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ করা হয়। তবে এই ক্ষেপণাস্ত্রের বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানা যায়নি।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যৌথ মহড়ায় অংশ নিতে মার্কিন বিমানবাহী রণতরি দক্ষিণ কোরিয়ায় পৌঁছানোর পর এবং সিউলে মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসের সফরের আগে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণের এ ঘটনা ঘটল। একে ‘মারাত্মক উসকানি’ বলছে দক্ষিণ কোরিয়া।
অবশ্য দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম আগেই জানিয়েছিল, তার প্রতিবেশী দেশটি একটি সাবমেরিন থেকে উৎক্ষেপণের মাধ্যমে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছে। তবে উত্তর কোরিয়াকে ব্যালিস্টিক ও পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা থেকে নিষিদ্ধ করেছে জাতিসংঘ।
এদিকে জাপানের কোস্ট গার্ডও উৎক্ষেপণের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। পাশাপাশি সাগরে চলাচলরত জাহাজগুলোকে ‘সতর্ক থাকতে’ বলা হয়েছে। ক্ষেপণাস্ত্রটি নিজেদের একচেটিয়া অর্থনৈতিক অঞ্চলের বাইরে পড়েছে বলে মনে করছে কোস্ট গার্ড।
এর আগে শুক্রবার দক্ষিণ কোরিয়ার পূর্ব উপকূলে যৌথ মহড়ায় অংশ নিতে মার্কিন বিমানবাহী রণতরি ইউএসএস রোনাল্ড রিগান দক্ষিণ কোরিয়ার বন্দরনগর বুসানে নোঙর করে। এই মহড়া ‘কোরীয় উপদ্বীপে শান্তি ও স্থিতিশীলতার স্বার্থে’ অনুষ্ঠিত হবে বলে দাবি দক্ষিণ কোরিয়ার নৌবাহিনীর।
এ ছাড়া আগামী কয়েক দিনের মধ্যে মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস এই অঞ্চলে ভ্রমণের অংশ হিসেবে দক্ষিণ কোরিয়া সফর করবেন। এই সফরে জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবের শেষকৃত্যেও অংশ নেওয়ার কথা রয়েছে কমলা হ্যারিসের।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যদিও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ক্ষতি হয়েছে, কিন্তু তাদের কাছে এখনো সুরক্ষিত গুদামে ৬০ শতাংশ সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের ৪০০ কেজির বেশি মজুত রয়েছে—যা পরবর্তী সময়ে ৯০ শতাংশ পর্যন্ত সমৃদ্ধ করলে প্রায় ৯টি পারমাণবিক বোমা তৈরি করা যাবে।
৫ মিনিট আগেমধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার মধ্যে রাশিয়ার কাছ থেকে সরাসরি সহায়তা চেয়ে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে চিঠি পাঠিয়েছেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে জানানো হয়েছে, এই চিঠি পৌঁছে দিতে ইরানের উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি আজ সোমবার মস্কো গেছেন...
২৬ মিনিট আগেইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভ ও পার্শ্ববর্তী এলাকাগুলোতে রাশিয়ার চালানো ‘ভয়াবহ’ ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় অন্তত ১০ জন নিহত হয়েছে। আজ সোমবার ভোররাতে এই হামলা চালানো হয় বলে জানিয়েছে ইউক্রেনের সরকারি সূত্র।
১ ঘণ্টা আগেবিশেষজ্ঞদের মতে, ইরানে শাসন পরিবর্তন হলেও এর মানে এই নয় যে নতুন সরকার যুক্তরাষ্ট্র কিংবা ইসরায়েলের প্রতি বন্ধুত্বপূর্ণ হবে। বরং আরও কঠোরপন্থী নেতার উত্থান হতে পারে, যাঁরা যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের আঘাতের প্রতিক্রিয়ায় নিজেদের নিরাপদ রাখতে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির পথে দ্রুত এগিয়ে যেতে পারে।
১ ঘণ্টা আগে