অনালাইন ডেস্ক
দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী সিউলে হ্যালোইন উৎসব পালন করতে গিয়ে ভিড়ের মধ্যে পদদলিত হয়ে ১৯ জন বিদেশি নাগরিকসহ ১৫১ জন নিহত হয়েছেন। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্থানীয় সময় শনিবার রাত ১০টায় ইতায়েওন এলাকার হ্যামিলটন হোটেলের পাশের এক সরু গলিতে এ দুর্ঘটনা ঘটেছে।
সিউলের ফায়ার সার্ভিস কর্মকর্তা চোই সিয়ং বিয়ম বলেছেন, ‘এই সরু গলিতে সবাই একসঙ্গে গাদাগাদি করে প্রবেশের কারণে এমন ঘটনা ঘটেছে।’ নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন তিনি।
সিয়ং আরও জানান, নিহতদের বেশির ভাগই শিশু ও তরুণ। এদিকে ঘটনার আগমুহূর্তে ওই গলিতে গোলমেলে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল বলে জানান প্রত্যক্ষদর্শীরা।
নিহত ১৯ বিদেশির মধ্যে ইরান, উজবেকিস্তান, চীন ও নরওয়ের নাগরিক রয়েছেন বলে সিয়ং বিয়ম জানিয়েছেন।
এদিকে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, এ দুর্ঘটনার জন্য ইতিমধ্যে জাতীয় শোক ঘোষণা করেছেন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওল। এক বিবৃতিতে তিনি বলেছেন, এটি সত্যিই দুঃখজনক। গত রাতে সিউলে যে ট্র্যাজিক ঘটনা ঘটেছে, তা ঘটার কথা ছিল না।’
প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওল এ দুর্ঘটনার পরপরই জরুরি বৈঠক ডেকেছেন। কীভাবে এ ঘটনা ঘটেছে, তার কারণ অনুসন্ধান করা হচ্ছে বলে কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, করোনা মহামারি শুরু হওয়ার পর থকে সিউলে হ্যালোইন উৎসব বন্ধ ছিল। করোনা-উত্তর পরিস্থিতিতে এবারই প্রথম হ্যালোইন উৎসব অনুষ্ঠিত হচ্ছিল। প্রতিবছর অক্টোবরের শেষে ইউরোপ, আমেরিকাসহ বিভিন্ন দেশে ‘মৃত আত্মাদের স্মরণে’ হ্যালোইন উৎসব অনুষ্ঠিত হয়।
সিউলের ইথেওন এলাকা হ্যালোইন উৎসব উদযাপনকারীদের কাছে খুবই পছন্দের একটি স্থান। গতকাল শনিবার রাতে সেখানে লক্ষাধিক মানুষ জড়ো হয়েছিল। এ দুর্ঘটনার আগে সেখানে অনেক মানুষের ভিড়ের কথা উল্লেখ করে এবং জায়গাটি নিরাপদ নেই জানিয়ে অনেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট দিয়েছিলেন।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এরই মধ্যে এ দুর্ঘটনার বেশ কয়েকটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওতে দেখা গেছে, মরদেহগুলো ব্যাগে করে রাস্তার ধারে রাখা হয়েছে। উদ্ধারকর্মীরা জরুরি চিকিৎসাসেবা দিয়ে আহত ব্যক্তিদের বাঁচানোর চেষ্টা করছেন। ঘটনাস্থলের পাশেই একটি ভবনে অস্থায়ী মর্গ তৈরি করা হয়েছে।
দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী সিউলে হ্যালোইন উৎসব পালন করতে গিয়ে ভিড়ের মধ্যে পদদলিত হয়ে ১৯ জন বিদেশি নাগরিকসহ ১৫১ জন নিহত হয়েছেন। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্থানীয় সময় শনিবার রাত ১০টায় ইতায়েওন এলাকার হ্যামিলটন হোটেলের পাশের এক সরু গলিতে এ দুর্ঘটনা ঘটেছে।
সিউলের ফায়ার সার্ভিস কর্মকর্তা চোই সিয়ং বিয়ম বলেছেন, ‘এই সরু গলিতে সবাই একসঙ্গে গাদাগাদি করে প্রবেশের কারণে এমন ঘটনা ঘটেছে।’ নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন তিনি।
সিয়ং আরও জানান, নিহতদের বেশির ভাগই শিশু ও তরুণ। এদিকে ঘটনার আগমুহূর্তে ওই গলিতে গোলমেলে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল বলে জানান প্রত্যক্ষদর্শীরা।
নিহত ১৯ বিদেশির মধ্যে ইরান, উজবেকিস্তান, চীন ও নরওয়ের নাগরিক রয়েছেন বলে সিয়ং বিয়ম জানিয়েছেন।
এদিকে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, এ দুর্ঘটনার জন্য ইতিমধ্যে জাতীয় শোক ঘোষণা করেছেন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওল। এক বিবৃতিতে তিনি বলেছেন, এটি সত্যিই দুঃখজনক। গত রাতে সিউলে যে ট্র্যাজিক ঘটনা ঘটেছে, তা ঘটার কথা ছিল না।’
প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওল এ দুর্ঘটনার পরপরই জরুরি বৈঠক ডেকেছেন। কীভাবে এ ঘটনা ঘটেছে, তার কারণ অনুসন্ধান করা হচ্ছে বলে কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, করোনা মহামারি শুরু হওয়ার পর থকে সিউলে হ্যালোইন উৎসব বন্ধ ছিল। করোনা-উত্তর পরিস্থিতিতে এবারই প্রথম হ্যালোইন উৎসব অনুষ্ঠিত হচ্ছিল। প্রতিবছর অক্টোবরের শেষে ইউরোপ, আমেরিকাসহ বিভিন্ন দেশে ‘মৃত আত্মাদের স্মরণে’ হ্যালোইন উৎসব অনুষ্ঠিত হয়।
সিউলের ইথেওন এলাকা হ্যালোইন উৎসব উদযাপনকারীদের কাছে খুবই পছন্দের একটি স্থান। গতকাল শনিবার রাতে সেখানে লক্ষাধিক মানুষ জড়ো হয়েছিল। এ দুর্ঘটনার আগে সেখানে অনেক মানুষের ভিড়ের কথা উল্লেখ করে এবং জায়গাটি নিরাপদ নেই জানিয়ে অনেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট দিয়েছিলেন।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এরই মধ্যে এ দুর্ঘটনার বেশ কয়েকটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওতে দেখা গেছে, মরদেহগুলো ব্যাগে করে রাস্তার ধারে রাখা হয়েছে। উদ্ধারকর্মীরা জরুরি চিকিৎসাসেবা দিয়ে আহত ব্যক্তিদের বাঁচানোর চেষ্টা করছেন। ঘটনাস্থলের পাশেই একটি ভবনে অস্থায়ী মর্গ তৈরি করা হয়েছে।
শনিবার ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রন্ধীর জয়সওয়াল এক বিবৃতিতে বলেন, ‘আলাস্কায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের বৈঠককে ভারত স্বাগত জানাচ্ছে। শান্তির পথে তাঁদের নেতৃত্ব প্রশংসনীয়। তবে সমাধানের একমাত্র পথ হলো সংলাপ ও কূটনীতি। বিশ্ব চায় ইউক্রেন যুদ্ধ
৩৪ মিনিট আগেতদন্তকারীরা জানিয়েছেন, পাকিস্তানি এজেন্টরা প্রথমে জ্যোতির সঙ্গে অনলাইনে ঘনিষ্ঠতা বাড়ায়। এভাবেই পাকিস্তান হাইকমিশনে কর্মরত এহসান-উর-রহিম ওরফে দানিশ নামে এক কর্মকর্তার সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ হয়। এহসানের সঙ্গে অন্তত দুবার তিনি পাকিস্তানে গিয়েছিলেন।
২ ঘণ্টা আগেদেশভাগ কোনো একক নেতার কাজ ছিল না। তিনটি প্রধান শক্তি একত্রে কাজ করেছে—জিন্নাহ যিনি পাকিস্তানের দাবি তুলেছিলেন, কংগ্রেস যারা অবশেষে বিভাজন মেনে নিয়েছিল এবং লর্ড মাউন্টব্যাটেন যিনি তা বাস্তবায়ন করেছিলেন।
৩ ঘণ্টা আগেইরানের ক্ষেপণাস্ত্র প্রকল্পে সহায়তা করছে চীন। এমনটাই দাবি করা হয়েছে ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম ইয়েদিয়োথ আরোনাথের এক প্রতিবেদনে। আর, ইরান-চীনের এই যৌথ উদ্যোগের বিষয়ে উদ্বিগ্ন ইসরায়েল। যদিও ইরান বা চীনের তরফ থেকে এ বিষয়ে কোনো বক্তব্য প্রকাশ করা হয়নি।
৩ ঘণ্টা আগে