এএফপি, ব্যাংকক
থাইল্যান্ডের কারাবন্দী সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রা দেশটির নতুন সরকারের উপদেষ্টা হতে পারেন। বলা হচ্ছে, প্রধানমন্ত্রীর প্রধান উপদেষ্টা হতে পারেন তিনি। তবে তা অবশ্যই তাঁর কারামুক্তির পর। গতকাল শুক্রবার বিষয়টি জানিয়েছে দেশটির ক্ষমতাসীন দল।
২০০৬ সালে সেনা অভ্যুত্থানে ৭৪ বছর বয়সী থাকসিন ক্ষমতাচ্যুত হয়েছিলেন। গত মাসে তিনি দেশে ফেরেন এবং তাৎক্ষণিকভাবে দুর্নীতি ও ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগে তাঁকে কারাগারে যেতে হয়।
থাকসিনের ফেউ থাই পার্টির নতুন থাই প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিন এ সপ্তাহের শুরুতে বলেছিলেন, দুবারের প্রধানমন্ত্রী এখনো তাঁর দেশের সেবা করতে পারেন। নিউইয়র্কের ব্লুমবার্গ টেলিভিশনে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, থাইল্যান্ডের সরকার ও জনগণের জন্য কিছু করার সক্ষমতা থাকসিনের রয়েছে বলে তিনি মনে করেন।
থাকসিনের জনপ্রিয়তার দিকে ইঙ্গিত করে স্রেথা থাভিসিন বলেন, থাইল্যান্ডের রাজনীতিতে থাকসিন সিনাওযাত্রা সবচেয়ে জনপ্রিয় প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। সম্ভবত এখনো আছেন।
উপপ্রধানমন্ত্রী ফুমথাম ওয়েচায়াচাই গতকাল বলেছেন, সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে থাকসিন সিনাওয়াত্রাকে রাখার বিষয়টি সমর্থন করেন তিনি।
সরকারি বাসভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে উপপ্রধানমন্ত্রী ফুমথাম বলেন, এটি খুব ভালো বিষয় হবে; কারণ, তাঁর (থাকসিনের) সরকার পরিচালনায় ছয় বছরের অভিজ্ঞতা রয়েছে। এতে দেশের উপকার হবে।
দলটির আরেকটি সূত্র এএফপিকে নিশ্চিত করেছে, থাকসিন সিনাওয়াত্রা কারাগার থেকে মুক্তি পেলে তাঁর সঙ্গে পরামর্শ করার পরিকল্পনা করছে ফেউ থাইয়ের নেতৃত্বাধীন নতুন জোট সরকার।
১৫ বছর স্বেচ্ছা নির্বাসনে থাকার পর থাকসিন সিনাওয়াত্রার দেশে ফেরা বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা নয়। এটি বিশাল এক রাজনৈতিক দর-কষাকষির অংশ।
থাকসিন সিনাওয়াত্রা যেদিন দেশে ফিরলেন এবং সেদিনই তাঁর প্রতিষ্ঠিত ফেউ থাই পার্টির প্রার্থী স্রেথা থাভিসিনের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হওয়া কোনো কাকতালীয় ঘটনা নয়।
থাইল্যান্ডের কারাবন্দী সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রা দেশটির নতুন সরকারের উপদেষ্টা হতে পারেন। বলা হচ্ছে, প্রধানমন্ত্রীর প্রধান উপদেষ্টা হতে পারেন তিনি। তবে তা অবশ্যই তাঁর কারামুক্তির পর। গতকাল শুক্রবার বিষয়টি জানিয়েছে দেশটির ক্ষমতাসীন দল।
২০০৬ সালে সেনা অভ্যুত্থানে ৭৪ বছর বয়সী থাকসিন ক্ষমতাচ্যুত হয়েছিলেন। গত মাসে তিনি দেশে ফেরেন এবং তাৎক্ষণিকভাবে দুর্নীতি ও ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগে তাঁকে কারাগারে যেতে হয়।
থাকসিনের ফেউ থাই পার্টির নতুন থাই প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিন এ সপ্তাহের শুরুতে বলেছিলেন, দুবারের প্রধানমন্ত্রী এখনো তাঁর দেশের সেবা করতে পারেন। নিউইয়র্কের ব্লুমবার্গ টেলিভিশনে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, থাইল্যান্ডের সরকার ও জনগণের জন্য কিছু করার সক্ষমতা থাকসিনের রয়েছে বলে তিনি মনে করেন।
থাকসিনের জনপ্রিয়তার দিকে ইঙ্গিত করে স্রেথা থাভিসিন বলেন, থাইল্যান্ডের রাজনীতিতে থাকসিন সিনাওযাত্রা সবচেয়ে জনপ্রিয় প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। সম্ভবত এখনো আছেন।
উপপ্রধানমন্ত্রী ফুমথাম ওয়েচায়াচাই গতকাল বলেছেন, সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে থাকসিন সিনাওয়াত্রাকে রাখার বিষয়টি সমর্থন করেন তিনি।
সরকারি বাসভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে উপপ্রধানমন্ত্রী ফুমথাম বলেন, এটি খুব ভালো বিষয় হবে; কারণ, তাঁর (থাকসিনের) সরকার পরিচালনায় ছয় বছরের অভিজ্ঞতা রয়েছে। এতে দেশের উপকার হবে।
দলটির আরেকটি সূত্র এএফপিকে নিশ্চিত করেছে, থাকসিন সিনাওয়াত্রা কারাগার থেকে মুক্তি পেলে তাঁর সঙ্গে পরামর্শ করার পরিকল্পনা করছে ফেউ থাইয়ের নেতৃত্বাধীন নতুন জোট সরকার।
১৫ বছর স্বেচ্ছা নির্বাসনে থাকার পর থাকসিন সিনাওয়াত্রার দেশে ফেরা বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা নয়। এটি বিশাল এক রাজনৈতিক দর-কষাকষির অংশ।
থাকসিন সিনাওয়াত্রা যেদিন দেশে ফিরলেন এবং সেদিনই তাঁর প্রতিষ্ঠিত ফেউ থাই পার্টির প্রার্থী স্রেথা থাভিসিনের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হওয়া কোনো কাকতালীয় ঘটনা নয়।
বিদেশে জন্ম নেওয়া ৮৬ লাখ অস্ট্রেলিয়ানের মধ্যে শুধু চীনেই জন্মগ্রহণকারীর সংখ্যা ৭ লাখ ১২০। এর আগে ২০১৯ সালে এই সংখ্যা ছিল ৬ লাখ ৬১ হাজার। করোনা মহামারির সময় (২০২০ ও ২০২১ সাল) সীমান্ত বন্ধ থাকায় চীনে জন্মগ্রহণকারী অস্ট্রেলিয়ান শিশুর সংখ্যা তুলনামূলক বেশ কম ছিল।
১ ঘণ্টা আগেডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয় মেয়াদে মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন ১০০ দিন হলো। সম্প্রতি তিনি বেশ জমকালোভাবেই তাঁর ১০০তম দিন পূর্তি উদ্যাপন করেছেন। অনুষ্ঠানে তিনি অভিযোগ করেছেন, তাঁর ক্ষমতা কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। তবে কোনো কিছুই তাঁকে ‘থামাতে পারবে না।’
২ ঘণ্টা আগেএকজন স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠাতা সম্প্রতি ভারতে একটি পাসপোর্ট অফিসে গিয়েছিলেন। সেখানে থ্রি–কোয়ার্টার পরার কারণে এক যুবককে ভেতরে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি বলে একটি ভিডিও তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন। এরপরই এ নিয়ে আলোচনা–সমালোচনার ঝড় বয়ে যাচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেগত ১২ বছরেরও বেশি সময় ধরে খেমকাকে মূলত ‘লো–প্রোফাইল’ বা কম গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত দপ্তরগুলোতেই পদায়ন করা হয়েছে। কর্মজীবনে তিনি চারবার শুধু রাজ্য সরকারের আর্কাইভস দপ্তরেই কাজ করেছে। চারবারের তিনবারই বিজেপি নেতৃত্বাধীন সরকারের আমলে।
৩ ঘণ্টা আগে