মালদ্বীপ থেকে সেনা প্রত্যাহার শুরু করেছে ভারত। আগের চুক্তির আওতায় এই সেনা প্রত্যাহার কার্যক্রম চলছে। আজ মঙ্গলবার মালদ্বীপের স্থানীয় সংবাদমাধ্যম মাহিরুর বরাত দিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এ তথ্য জানিয়েছে।
গত বছরের সেপ্টেম্বরে মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন মোহাম্মদ মুইজ্জু। চীনপন্থী হিসেবে পরিচিত এই নেতা ক্ষমতায় এসেই মালদ্বীপ থেকে ভারতীয় সেনা তাড়িয়ে দেওয়ার ঘোষণা দেন। বিষয়টি নিয়ে দুই দেশের মধ্যে ভালোই তোলপাড় হয়। পরে দুই দেশের মধ্যে সমঝোতার আলোকে মালদ্বীপ থেকে সেনা সরিয়ে নিতে সম্মত হয় ভারত। গত ১০ মার্চ থেকে এই সেনা প্রত্যাহারের কাজ শুরু হওয়ার কথা ছিল।
মাহিরু জানিয়েছে, মালদ্বীপের আদ্দু দ্বীপপুঞ্জে মোতায়েন করা ২৫ ভারতীয় সেনা এরই মধ্যে ভারতে চলে গেছেন। এই দ্বীপপুঞ্জ মালদ্বীপের সর্ব দক্ষিণে অবস্থিত। সেনাদের পরিবর্তনে মালদ্বীপে থেকে যাওয়া ভারতীয় একটি বিমান ও দুটি হেলিকপ্টার এখন থেকে পরিচালনা করবে বেসামরিক ভারতীয়রা। তাঁরা এরই মধ্যে মালদ্বীপে পৌঁছেছেন।
যদিও এই বিষয়ে ভারত বা মালদ্বীপ সরকারের তরফ থেকে কোনো আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দেওয়া হয়নি। তবে মাহিরু সংবাদপত্রটি মালদ্বীপের ন্যাশনাল ডিফেন্স ফোর্সের বরাত দিয়ে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে বলে জানিয়েছে।
এদিকে, সপ্তাহ খানেক সময় আগে চীনের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সামরিক চুক্তি স্বাক্ষর করেছে মালদ্বীপ। এই চুক্তির আওতায় চীন মালদ্বীপকে বিনা মূল্যে সামরিক সহায়তা দেবে। গত ৪ মার্চ মালদ্বীপের রাজধানী মালেতে দুই দেশ এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সের ভেরিফায়েড পেজে শেয়ার করা এক পোস্টে মালদ্বীপের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বিষয়টি নিশ্চিত করে। এই সামরিক চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন মালদ্বীপের প্রতিরক্ষামন্ত্রী মোহাম্মদ ঘাসসান মামুন ও চীনের আন্তর্জাতিক সামরিক সহায়তা বিভাগের উপপরিচালক মেজর জেনারেল জং বাওচন।
মালদ্বীপের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এক্সে লিখেছে, ‘প্রতিরক্ষামন্ত্রী মোহাম্মদ ঘাসসান মামুন ও গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের আন্তর্জাতিক সামরিক সহায়তা বিভাগের উপপরিচালক মেজর জেনারেল জং বাওচন দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক আরও শক্তিশালী করার লক্ষ্যে মালদ্বীপ প্রজাতন্ত্রকে বিনা মূল্যে সামরিক সহায়তা প্রদানের বিষয়ে একটি চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছেন।’ তবে চীন কী ধরনের সহায়তা দেবে, সে বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য দেয়নি মালে।
মালদ্বীপ থেকে সেনা প্রত্যাহার শুরু করেছে ভারত। আগের চুক্তির আওতায় এই সেনা প্রত্যাহার কার্যক্রম চলছে। আজ মঙ্গলবার মালদ্বীপের স্থানীয় সংবাদমাধ্যম মাহিরুর বরাত দিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এ তথ্য জানিয়েছে।
গত বছরের সেপ্টেম্বরে মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন মোহাম্মদ মুইজ্জু। চীনপন্থী হিসেবে পরিচিত এই নেতা ক্ষমতায় এসেই মালদ্বীপ থেকে ভারতীয় সেনা তাড়িয়ে দেওয়ার ঘোষণা দেন। বিষয়টি নিয়ে দুই দেশের মধ্যে ভালোই তোলপাড় হয়। পরে দুই দেশের মধ্যে সমঝোতার আলোকে মালদ্বীপ থেকে সেনা সরিয়ে নিতে সম্মত হয় ভারত। গত ১০ মার্চ থেকে এই সেনা প্রত্যাহারের কাজ শুরু হওয়ার কথা ছিল।
মাহিরু জানিয়েছে, মালদ্বীপের আদ্দু দ্বীপপুঞ্জে মোতায়েন করা ২৫ ভারতীয় সেনা এরই মধ্যে ভারতে চলে গেছেন। এই দ্বীপপুঞ্জ মালদ্বীপের সর্ব দক্ষিণে অবস্থিত। সেনাদের পরিবর্তনে মালদ্বীপে থেকে যাওয়া ভারতীয় একটি বিমান ও দুটি হেলিকপ্টার এখন থেকে পরিচালনা করবে বেসামরিক ভারতীয়রা। তাঁরা এরই মধ্যে মালদ্বীপে পৌঁছেছেন।
যদিও এই বিষয়ে ভারত বা মালদ্বীপ সরকারের তরফ থেকে কোনো আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দেওয়া হয়নি। তবে মাহিরু সংবাদপত্রটি মালদ্বীপের ন্যাশনাল ডিফেন্স ফোর্সের বরাত দিয়ে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে বলে জানিয়েছে।
এদিকে, সপ্তাহ খানেক সময় আগে চীনের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সামরিক চুক্তি স্বাক্ষর করেছে মালদ্বীপ। এই চুক্তির আওতায় চীন মালদ্বীপকে বিনা মূল্যে সামরিক সহায়তা দেবে। গত ৪ মার্চ মালদ্বীপের রাজধানী মালেতে দুই দেশ এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সের ভেরিফায়েড পেজে শেয়ার করা এক পোস্টে মালদ্বীপের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বিষয়টি নিশ্চিত করে। এই সামরিক চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন মালদ্বীপের প্রতিরক্ষামন্ত্রী মোহাম্মদ ঘাসসান মামুন ও চীনের আন্তর্জাতিক সামরিক সহায়তা বিভাগের উপপরিচালক মেজর জেনারেল জং বাওচন।
মালদ্বীপের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এক্সে লিখেছে, ‘প্রতিরক্ষামন্ত্রী মোহাম্মদ ঘাসসান মামুন ও গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের আন্তর্জাতিক সামরিক সহায়তা বিভাগের উপপরিচালক মেজর জেনারেল জং বাওচন দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক আরও শক্তিশালী করার লক্ষ্যে মালদ্বীপ প্রজাতন্ত্রকে বিনা মূল্যে সামরিক সহায়তা প্রদানের বিষয়ে একটি চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছেন।’ তবে চীন কী ধরনের সহায়তা দেবে, সে বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য দেয়নি মালে।
ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
৪১ মিনিট আগেমিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগে