ভারতে জি-২০ সম্মেলন শেষে ভিয়েতনাম সফর করছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। আজ রোববার বিকেলে তিনি ভিয়েতনামের রাজধানী হ্যানয়ে পৌঁছাবেন। বাইডেনের এই সফরে উভয় দেশ পরস্পরকে কৌশলগত অংশীদার হিসেবে ঘোষণা করতে পারে। বৈশ্বিক সরবরাহ চেইন এবং এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে চীনের প্রভাব কমাতে দেশ দুটি কূটনৈতিক সম্পর্ক আরও গভীর করতে পারে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রোববার বিকেলে বাইডেন হ্যানয়ে ভিয়েতনামের প্রেসিডেন্ট প্রাসাদে পৌঁছাবেন। সেখানে তাঁকে স্বাগত জানাবেন দেশটির সবচেয়ে ক্ষমতাধর ব্যক্তি ও কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক নগুয়েন ফু ত্রং। পরে সেখান থেকে কমিউনিস্ট পার্টির প্রধান কার্যালয়ে যাবেন দুই নেতা এবং সেখানেই তাঁরা বৈঠকে বসবেন। এরপর বাইডেন সেখানে একটি ভাষণ দেবেন।
বাইডেনের এই সফর এমন এক সময়ে হতে যাচ্ছে, যখন চীন-ভিয়েতনাম সম্পর্ক দক্ষিণ চীন সাগরকে কেন্দ্র করে একপ্রকার তলানিতে নেমেছে। বিপরীতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দেশটির বাণিজ্যিক লেনদেন বাড়ছে। তবে যুক্তরাষ্ট্রের আগেও ভিয়েতনামে আরও চারটি দেশকে ‘কৌশলগত অংশীদার’ হিসেবে ঘোষণা করেছে। দেশগুলো হলো চীন, রাশিয়া, ভারত এবং দক্ষিণ কোরিয়া।
এই সফরে বাইডেনের পাশাপাশি মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেনও যাচ্ছেন। ধারণা করা হচ্ছে, ভিয়েতনামের প্রযুক্তি খাতের প্রধান প্রধান ব্যক্তিদের সঙ্গে ব্লিঙ্কেনের বৈঠক হতে পারে। সেখানে বাইডেন ভিয়েতনামে মার্কিন প্রযুক্তিপ্রতিষ্ঠানগুলোর বিনিয়োগের সুযোগ সন্ধান করতে পারেন। দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যিক লেনদেন আরও বাড়াতে উদ্যোগ নেওয়া হতে পারে। ২০২২ সালে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ভিয়েতনামের বাণিজ্য ১৩ দশমিক ৬ শতাংশ বেড়েছে। সে বছর ভিয়েতনাম যুক্তরাষ্ট্রে ১০৯ বিলিয়ন ডলারের বেশি রপ্তানি করেছে।
কমিউনিস্ট সোভিয়েত ইউনিয়ন সমর্থিত উত্তর ভিয়েতনাম এবং মার্কিন সমর্থিত দক্ষিণ ভিয়েতনামের মধ্যকার দশকব্যাপী রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের ৫০ বছর পর ভিয়েতনাম সফরে এলেন বাইডেন। এই সফরকে যুক্তরাষ্ট্র ও ভিয়েতনামের মধ্যকার সম্পর্ক শক্তিশালী করার এবং দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক দৃঢ় করার এক অভূতপূর্ব উদ্যোগ বলে অভিহিত করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভান।
যুক্তরাষ্ট্র বিগত কয়েক দশক ধরেই ভিয়েতনামকে কৌশলগত অংশীদার হওয়ার জন্য চাপ দিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু হ্যানয় এ ব্যাপারে ভীষণ কৌশলী। কারণ, দেশটি কোনোভাবেই চীনের মতো নিকট ও বৃহৎ প্রতিবেশীকে প্রতিপক্ষ হিসেবে দেখতে চায় না। পাশাপাশি রাশিয়াকেও হারাতে চায় না দেশটি। কারণ এ দুটি দেশই ভিয়েতনামের রপ্তানি পণ্যের কাঁচামালের অধিকাংশই সরবরাহ করে থাকে।
ভারতে জি-২০ সম্মেলন শেষে ভিয়েতনাম সফর করছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। আজ রোববার বিকেলে তিনি ভিয়েতনামের রাজধানী হ্যানয়ে পৌঁছাবেন। বাইডেনের এই সফরে উভয় দেশ পরস্পরকে কৌশলগত অংশীদার হিসেবে ঘোষণা করতে পারে। বৈশ্বিক সরবরাহ চেইন এবং এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে চীনের প্রভাব কমাতে দেশ দুটি কূটনৈতিক সম্পর্ক আরও গভীর করতে পারে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রোববার বিকেলে বাইডেন হ্যানয়ে ভিয়েতনামের প্রেসিডেন্ট প্রাসাদে পৌঁছাবেন। সেখানে তাঁকে স্বাগত জানাবেন দেশটির সবচেয়ে ক্ষমতাধর ব্যক্তি ও কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক নগুয়েন ফু ত্রং। পরে সেখান থেকে কমিউনিস্ট পার্টির প্রধান কার্যালয়ে যাবেন দুই নেতা এবং সেখানেই তাঁরা বৈঠকে বসবেন। এরপর বাইডেন সেখানে একটি ভাষণ দেবেন।
বাইডেনের এই সফর এমন এক সময়ে হতে যাচ্ছে, যখন চীন-ভিয়েতনাম সম্পর্ক দক্ষিণ চীন সাগরকে কেন্দ্র করে একপ্রকার তলানিতে নেমেছে। বিপরীতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দেশটির বাণিজ্যিক লেনদেন বাড়ছে। তবে যুক্তরাষ্ট্রের আগেও ভিয়েতনামে আরও চারটি দেশকে ‘কৌশলগত অংশীদার’ হিসেবে ঘোষণা করেছে। দেশগুলো হলো চীন, রাশিয়া, ভারত এবং দক্ষিণ কোরিয়া।
এই সফরে বাইডেনের পাশাপাশি মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেনও যাচ্ছেন। ধারণা করা হচ্ছে, ভিয়েতনামের প্রযুক্তি খাতের প্রধান প্রধান ব্যক্তিদের সঙ্গে ব্লিঙ্কেনের বৈঠক হতে পারে। সেখানে বাইডেন ভিয়েতনামে মার্কিন প্রযুক্তিপ্রতিষ্ঠানগুলোর বিনিয়োগের সুযোগ সন্ধান করতে পারেন। দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যিক লেনদেন আরও বাড়াতে উদ্যোগ নেওয়া হতে পারে। ২০২২ সালে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ভিয়েতনামের বাণিজ্য ১৩ দশমিক ৬ শতাংশ বেড়েছে। সে বছর ভিয়েতনাম যুক্তরাষ্ট্রে ১০৯ বিলিয়ন ডলারের বেশি রপ্তানি করেছে।
কমিউনিস্ট সোভিয়েত ইউনিয়ন সমর্থিত উত্তর ভিয়েতনাম এবং মার্কিন সমর্থিত দক্ষিণ ভিয়েতনামের মধ্যকার দশকব্যাপী রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের ৫০ বছর পর ভিয়েতনাম সফরে এলেন বাইডেন। এই সফরকে যুক্তরাষ্ট্র ও ভিয়েতনামের মধ্যকার সম্পর্ক শক্তিশালী করার এবং দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক দৃঢ় করার এক অভূতপূর্ব উদ্যোগ বলে অভিহিত করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভান।
যুক্তরাষ্ট্র বিগত কয়েক দশক ধরেই ভিয়েতনামকে কৌশলগত অংশীদার হওয়ার জন্য চাপ দিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু হ্যানয় এ ব্যাপারে ভীষণ কৌশলী। কারণ, দেশটি কোনোভাবেই চীনের মতো নিকট ও বৃহৎ প্রতিবেশীকে প্রতিপক্ষ হিসেবে দেখতে চায় না। পাশাপাশি রাশিয়াকেও হারাতে চায় না দেশটি। কারণ এ দুটি দেশই ভিয়েতনামের রপ্তানি পণ্যের কাঁচামালের অধিকাংশই সরবরাহ করে থাকে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, রাশিয়ার দখলে থাকা ইউক্রেনের কিছু এলাকা ফেরত আনার চেষ্টা করবেন তিনি। আগামী শুক্রবার আলাস্কায় রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে তাঁর বৈঠক হওয়ার কথা। এক সংবাদ সম্মেলনে ট্রাম্প বলেছেন, ‘রাশিয়া ইউক্রেনের মূল ভূমির বড় অংশ দখল করেছে।
৭ ঘণ্টা আগেনিউইয়র্কের লং আইল্যান্ডের পূর্ব প্রান্তে অবস্থিত মনটক এলাকাটি একসময় ছিল শান্তশিষ্ট ছেলেদের একটি গ্রাম। এখন অবশ্য তা রূপ নিয়েছে বিলাসবহুল ছুটি কাটানোর কেন্দ্রস্থলে। সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সারদের ভিড় এবং জমজমাট রাতের জীবন এলাকাটির পুরোনো চেহারা দ্রুত বদলে দিচ্ছে।
৮ ঘণ্টা আগেএভারেস্টের ভিড় কমাতে নেপাল সরকার দেশটির পশ্চিমাঞ্চলের দুর্গম ও অনাবিষ্কৃত আরও ৯৭টি শৃঙ্গ পর্বতারোহীদের জন্য উন্মুক্ত করে দিয়েছে। আশা করা হচ্ছে, নতুন উদ্যোগের ফলে এভারেস্টের ওপর চাপ কমবে এবং পর্যটন থেকে আয় দূরবর্তী দরিদ্র অঞ্চলেও পৌঁছাবে।
৯ ঘণ্টা আগেরাজধানী ওয়াশিংটন ডিসি থেকে গৃহহীন মানুষদের উচ্ছেদ করতে কঠোর পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। প্রতিরক্ষা বিভাগের এক কর্মকর্তার বরাতে জানা গেছে, আজ সোমবার (১১ আগস্ট) রাজধানীতে কয়েক শ ন্যাশনাল গার্ড সদস্য মোতায়েনের প্রস্তুতি নিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী।
১১ ঘণ্টা আগে